Popular Post

zwani.com myspace graphic comments

Archive for 2013-07-07

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-৩১] :: SEO এর সাথে UPDATE থাকলে চাইলে, এই Web Site গুলো Follow করুন

আগের পর্বের পর থেকে: মাঝেমাঝেই web analytics ডাটাগুলোর দিকে নজর দিন এবং লক্ষ করুন কোন strategy কাজ করছে এবং কোন strategy কাজ করছে না। যেটা কাজ করছে না সেটা বাদ দিন এবং সামনের দিকে অগ্রসর হোন ।
আজ আপনাদের সাথে Search Engine বিষয়ক সাহায্যের জন্য কিছু ওয়েবসাইটের নাম উল্লেখ করবো, যেখান থেকে আপনারা বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন Strategy, Algorithm আপডেট এগুলো সর্ম্পকে জানতে পারবেন। Internet আসলে একটা বিশাল সমুদ্র, এখানে তথ্য খুবই সহজলভ্য এবং যে কেউ খুব সহজেই তা আহরণ করতে পারে। কিন্তু সমস্যাও আছে, এই বিশাল সমুদ্র থেকে সঠিক তথ্য খুজে পাওয়া খুবই কঠিন কাজ এবং এখানে অনেক ক্ষতিকারক তথ্যও আছে, যে কাজগুলো করলে হয়তো আপনার সাইটের Ranking এর ক্ষতি হবে।
SEO আসলে এমন একটি বিষয় যেখানে আপনাকে সবসময় আপডেটেড থাকতে এবং সার্চ ইঞ্জিন এর নতুন নতুন আপডেট সর্ম্পকে জানতে হবে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে হবে। একারণেই আপনাকে খুবই সতর্ক ভাবে Updated এবং Reliable info collect করতে হবে। কোনভাবেই ভুল তথ্য এর পিছনে সময় এবং শ্রম নষ্ট করা যাবে না। এজন্যই আপনাদের সাথে আজ আমি কিছু সাইট শেয়ার করবো যেগুলো অনেক Reliable এবং আমিও এসব website এর blog follow করি। কারণ এখানে বিশ্বের নামকরা Seo specialist রা কাজ করেন। আসুন একে একে ওয়েবসাইটগুলোর নাম দেখে নিই। আপনারা অবশ্য অনেকেই এসব ওয়েবসাইটের নাম আগেই শুনেছেন।
প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ Guideline পাবেন আপনি Google এর কাছ থেকে এজন্য আপনি visit করতে পারেন:
http://www.google.com/webmasters/ --> এই সাইটে যাওয়ার পর নিচে Webmaster Resources পাবেন, এখান থেকে আপনি Guidelines, Help, Blog, Youtube এগুলো দেখতে পারেন। এর চেয়ে বিশ্বস্ত আর কিছু নেই। আর গুগল ওয়েবমাস্টার গাইডলাইনে আপনি যে গাইড লাইন গুলো পাবেন তা সবসময়ের জন্য সত্যি।
http://googlewebmastercentral.blogspot.com/
http://googleblog.blogspot.com/
দ্বিতীয়ত আপনি Bing এর Webmasterদের Blog টাও দেখতে পারেন। এটাও আমার কাছে ভাল লাগে
http://www.bing.com/community/site_blogs/b/webmaster/default.aspx
Google এর Matt Cutts এর ব্লগ ও youtube channel দেখতে পারেন।
Blog: http://www.mattcutts.com/blog/
Youtube: http://www.youtube.com/user/MattCutts
খুবই জনপ্রিয় এবং Reliable সাইট Seomoz Follow করতে পারেন। আমি অবশ্য দেখেছি এই ব্লগটি Follow করলেই আপনি বিভিন্ন ধরনের গুগল আপডেট ও নিত্যনতুন SEO টিক্স সম্পর্কে জানতে পারবেন।
http://www.seomoz.org/blog
http://www.seomoz.org/ugc
তারপর SEOBook.com কে Follow করতে পারেন এর সুন্দর সুন্দর কিছু Begginer Level এর টিউটোরিয়াল আছে।
এরকম আরো কিছু সাইট: searchengineland.com - এই সাইটে সাধারণত প্রতিদিনই নতুন তথ্য পাবেন, কিন্তু সবগুলোই যে গুরুত্বপূর্ণ এরকম ভাবার কারণ নেই। আর আপনি যদি সব পড়েন এবং বিশ্বাস করেন তাহলে Information Overload হয়ে যাবে।
outspokenmedia.com/blog - এখানকার article এর লেখার মান খুব ভাল। এখান থেকে আপনি আর্টিকেল লেখার কৌশল সর্ম্পকে ধারণা নিতে পারবেন।
linkspiel.com - আপনি যদি শুধু Link Building technique শিখতে চান তাহলে এই সাইটটা দেখতে পারেন।
kaushik.net/avinash/ - Web Analytics সর্ম্পকে জানতে চাইলে, দেখতে পারেন।
আজ এ পর্যন্ত , ধন্যবাদ সবাইকে।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-৩০] :: Analytics থেকে আপনার সাইটের Traffic Source সর্ম্পকে জানুন

আগের পর্বের পর থেকে:
আমরা আমাদের সাইটে যাই লিখিনা কেন, আর যাই করিনা আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য থাকে কিভাবে সাইটে ভিজিটর বাড়ানো যায়। এ কারনে সবচেয়ে ভাল হয় যদি আপনি analytics দ্বারা রেজাল্ট গুলো চেক করে নেন। এই কারণে প্রথমেই analytics এ প্রবেশ করুন। তারপর traffic sources অপশনে যান। তারপর referring sites খুজে বের করুন ও এখানে ক্লিক করুন।

এখানে ঢোকার পরে আপনি প্রথমেই সিলেক্ট করে দিন যে আপনি কয় মাসের traffic source একবারে দেখতে চাচ্ছেন। যদি আপনার সাইটের ভিজিটর এর সংখ্যা কম হয় তাহলে আপনি একবারে ৩-৬মাসের ডাটা দেখতে পারেন।

নিচের ছবিতে দেখুন আমরা twitter.com থেকে ভাল পরিমানে traffic পেয়েছি।

এখানে আপনারা যদি twitter.com এর লিঙ্ক এর উপর ক্লিক করেন তাহলে আপনারা আরো ভিতরের পেজে চলে যাবেন এবং এখান থেকে আপনারা দেখতে পাবেন, twitter এর কোন কোন পেজ থেকে আমরা ভিজিটর পেয়েছি।
এছাড়াও আপনারা ইচ্ছা করলে campaigns option এ যেতে পারেন।

এখান থেকে আপনারা আপনাদের সেট করা goal গুলোর কনভারশন সর্ম্পকে জানতে পারবেন। social site গুলো থেকে আপনার সাইটে যে ভিজিটর আসবে, তাদের দ্বারা আপনার গোল পূরণ হওয়া কঠিন। তবে হ্যা আপনি যদি বিভিন্ন social site এ আপনার সাইট সম্পর্কে জানান তাহলে আপনার ভিজিটর বাড়বে ও কনভারশনও বেশি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। Google analytics শেখার জন্য এই সাইটটি ভিজিট করতে পারেন http://www.google.com/analytics/learn/index.html

আসুন আমরা শুরু থেকে যা যা শিখছি সেগুলো একবার রিভিউ করে নেই:

  • সবসময় ওয়েবসাইট তৈরী করবেন ভিজিটরদের জন্য। কারন সার্চ ইঞ্জিন এর লক্ষ্যই থাকে, searcher দের সর্বাপেক্ষা ভাল সাইট খুজে দেয়া। তাই আপনার সাইট ভাল হলে আপনি অবশ্যই র‌্যাঙ্কিং করবেন।
  • কিওয়ার্ড এমনভাবে চয়েজ করুন যেন তা আপনার পেজের সাবজেক্ট এর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হয়, এর সার্চ পরিমান যেন মোটামুটি হয় এবং যেন খুব বেশি cometitive না হয়।
  • আপনার সাইটটিকে সুন্দর ভাবে categorize করুন এবং navigation গুলো ঠিক মতো সাজান, ভাল anchor text এবং alt attributs ব্যবহার করুন, যেন তা আপনার সাইটের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হয়।
  • আপনার ওয়েবসাইটটি এমনভাবে Program করুন যেন এটি crawler-friendly হয়। আপনার গুরুত্বপূর্ণ কিওয়ার্ডগুলো যেন, Flash, Javascript ইত্যাদির নিচের চাপা না পড়ে।
  • আপনার সাইটের Title Tag, Meta Description and Page headline এর দিকে লক্ষ রাখুন যেন এগুলোর ভিতর কিওয়ার্ড থাকে। Page headlines গুলো যেন duplicate না হয়।
  • সাইটটি এমনভাবে তৈরী করুন যেন, অন্যরা আপনার সাথে তাদের প্রয়োজনেই লিঙ্ক ব্যাক করে।
  • র‌্যাঙ্কিং নিয়ে কখনই চিন্তা করবেন না কারণ এটি সবসময় পরিবর্তনশীল।

বিভিন্ন মানুষজনের সাথে Online Link Partnerships build করুন। যেমন:

  • ক্রেতা
  • সহযোগী
  • বিভিন্ন কোম্পানী
  • আপনি যেসব সোশ্যাল সাইটে অংশগ্রহণ করেন।
  • সঠিক স্থানে আপনার সাইটের advertisement দিন।
ধন্যবাদ সবাইকে, আজকের মত ইতি টানছি।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২৯] :: Analytics এর Data Analyze করুন

অনেকদিন পর লিখতে বসলাম। কিছু মনে করবেন না, মাঝে কিছু অন্য কাজের ব্যস্ততা থাকায় SEO নিয়ে অনেকদিন পোস্ট করতে পারেনি। আমি আমাদের দেশের অনেককেই দেখেছি, যারা শুধুমাত্র লিংক বিল্ডিং শিখেই নিজেদের Seo expert হিসেবে দাবি করে এবং তারা বিভিন্ন Free lancing platform ও কাজ করে যাচ্ছে। আমি মনে করি তাদের আরো অনেক কিছু শেখা এবং জানা উচিৎ কারণ Seo এমন একটা vast field যে এটা শুধুমাত্র link building শিখলেই হবে না। আনুষাঙ্গিক আরো অনেক ব্যাপার আছে। যেগুলো না পারলেও at least ন্যুনতম ধারণা থাকা উচিৎ। তাই নতুনদের অনুরোধ করব, আপনারা seo সর্ম্পকে পড়াশোনা করুন তারপর এই ফিল্ডের জবগুলি করুন। আর Seo সর্ম্পকে প্রচুর পরিমানে ফ্রি রিসোর্স internet ই পাবেন, শুধুমাত্র কষ্ট করে পড়ে নিতে হবে। আর দেশেও ইদানীং অনেক ভাল ভাল প্রতিষ্ঠান আছে। আমার মনে হয় সেখান থেকেও আপনারা শিখতে পারেন। তবে আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে Internet থেকেই আপনি সমস্ত তথ্য collect করতে পারবেন। যাই হোক অনেক অফটপিক কথা বলে ফেললাম, চলুন আবার কাজে ফিরে যাই।

এখন আবারো উপরের ছবির দিকে লক্ষ করুন এবং Search Engine ট্যাবে যান তাহলে আপনি আপনার সাইটে কতজন ভিজিটর কোথা থেকে আসছে এগুলো জানতে পারবেন।

তারপর উপররের ছবির মত keywords ট্যাবে যান এখান থেকে আপনি জানতে পারবেন, কোন কিওয়ার্ডস এর মাধ্যমে আপনি কতজন ভিজিটর পেয়েছেন। সাধারণত গুগল প্রথমে ১০টা কিওয়ার্ড শো করে কিন্তু আপনি ইচ্ছা করলে এখান থেকে আরো বেশি সংখ্যাক কিওয়ার্ড show করাতে পারেন। এখান আপনি অনেক কিওয়ার্ড পাবেন যার কিছু আমরা আমাদের সাইটের জন্য অপটিমাইজ করেছি, আর এমন কিওয়ার্ড পাবেন যেগুলো আমরা অপটিমাইজ করিনি।

উপরের ছবির দিকে লক্ষ করুন। এখানকার প্রায় প্রতিটা ইনফরমেশন আমরা Ascending or decening অর্ডারে সাজাতে পারি। যেমন দেখুন এখানে অন্য কলামএ কে কত সময় সাইটে ছিল, কে কে সাইটে ঢোকার সাথে সাথেই সাইট থেকে বের হয়ে গিয়েছে(bounce rate) ইত্যাদি তথ্য দেয়া আছে।

এবার চলুন keyword এর পাশে দেখানো অপশন থেকে landing page এ ক্লিক করে দেখে ভিজিটর প্রথম কোন পেজে আসছে।

এবার এটাকে যদি আমরা visits এর ভিত্তিতে sort করি তাহলে দেখতে পাব অধিকাংশ ভিজিটর home page প্রথম ভিজিট করছে। আর একটা ব্যাপার, সেটা হল আমরা যে page কে যে কারনে অপটিমাইজ করছি সেই পেজে আমরা সেই keyword থেকেই ভিজিটর পেয়েছি। আমাদের এই সাইটে যেমন amazon এর affliate product বিক্রি হয় তাই আমাদের conversion এর মেইন গোল হবে amazon এর সাইট কত ভিজিটর ভিজিট করেছে সেটা। উপরের ছবির Clicked an amazon affiliate link এটা সর্ট করলে আমরা কোন phrase এর জন্য goal conversion হয়েছে সেগুলো দেখতে পাবো।
এখন লক্ষ করুন এখানে কিছু কিওয়ার্ড জন্য শুধুমাত্র ১জন ভিজিটর আসছে এবং আপনার goal গুলো পূরণ হওয়াতে 200% গোল কনভারশন রেট দেখাচ্ছে, তারমানে এই নয় যে যেই আপনার সাইট এই কিওয়ার্ড এর মাধ্যমে ভিজিট করবে সেই আপনার goal পূরন করবে। ভিজিটর বাড়ার সাথে সাথে এই success rate ও কমবে। যেমন আমাদের কিওয়ার্ড kindle reviews এর জন্য লক্ষ করলেই আপনি এটার কারণ বুঝতে পারবেন। তাই এসব Value analysis করার সময় নিজের বুদ্ধির ব্যবহার করুন। এভাবে ধীরে ধীরে সময়ের সাথে সাথে আপনার সাইটের ভিজিটর বাড়তে থাকবে। আর যদি না বাড়ে তাহলে analytics থেকে কারণ বের করার চেষ্টা করুন। সম্ভব হলে প্রতি মাসে ১বার করে analytics এর ডাটা গুলো বিশ্লেষণ করুন।
ভাল থাকবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে, আজকের মত ইতি টানছি।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২৮] :: Google Analytics

চলুন এবার google এর analytics থেকে একটু ঘুরে আসি। (এজন্য অবশ্যই আপনার আগে থেকে google analytics এ একাউন্ট থাকতে হবে। যদি গুগল এ্যানালিটিকস এ একাউন্ট করতে সমস্যা হয় তাহলে সার্চ করলে এ বিষয়ক অনেক টিউটোরিয়াল পাবেন) আর একটা ব্যাপার আমার এই টিউটোরিয়ালের ছবি গুলো আগে তোলা বর্তমান Analytics এর সাথে মিলবে না, তবে অপশন গুলো একই রকম একটু খুজলেই পেয়ে যাবেন। আর আমি সময়-সুযোগ পেলে নতুন analytics এর ছবিগুলো আপলোড করে দিবো।

এখান থেকে Edit এ ক্লিক করলে, আপনারা add new goal এর অপশন। পাবেন এখানে ক্লিক করুন।

তারপর নিচের ছবিতে দেখানো ফরমটি পূরণ করুন।

এখানে ফরমটি পূরণ করার সময় যেগুলো বুঝতে পারবেন সেগুলো default অবস্থায় রেখে দিন। প্রথমে Goal Name দিন, তারপর Active Goal on রাখুন, Goal position একই রাখুন, Goal type url destination select করুন - বাকি দুইটা একটু জটিল আছে। তারপর Goal Details এর match Type থেকে Head Match select রাখুন কারন এটা সিলেক্ট রাখলেই সহজ হবে। Goal-URL দিন। Goal Value default রাখুন, কিন্তু আপনি যদি আগে থেকে জানেন যে প্রতিটা goal এর value কত তাহলে এটা পূরণ করতে পারেন। সবশেষে Save করুন। এটা থেকে আপনি খুব সহজেই আপনার conversion এর পরিমান নির্ধারণ করতে পারবেন এবং আপনি এটাও বুঝতে পারবেন আপনি যে keyword গুলোর পিছনে সময় দিচ্ছেন সেগুলো থেকে আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্য পূরণ হবে কিনা? যদি দেখেন যে, আপনি এখন যা করছেন তা থেকে কনভারশন হচ্ছেনা তাহলে অন্য কোন উপায়ে চেষ্ট করুন। অনেক সময় contact form এ too much field থাকলে সমস্যা হতে পারে, এমনকি এর ডিজাইনের জন্যও আপনার conversion ব্যাহত হতে পারে। তবে অনেক সময় এমন হতে পারে যে, আপনার সাইটে প্রচুর ভিজিটর আসছে কিন্তু conversion হচ্ছেনা। এসব ক্ষেত্রে conversion না হওয়ার কারণ খুজে বের করার চেষ্টা করুন আর conversion না হলেও চিন্তার কোন কারন নেই, কারণ প্রচুর ভিজিটর থাকলে আপনার Brand ডেভেলপ করতে সুবিধা হবে।

Traffic source

এটা জানা খুবই জরুরী যে আপনার সাইটের ভিজিটররা কোথা হতে আসছে। আপনি এটা যদি জানতে পারেন, তাহলে আপনার জন্য ভাল হবে। কারণ মনে করুন আপনার যদি search engine থেকে অনেক ভিজিটর আসে, তাহলে আপনি seo এর পিছনে এখন আর effort না দিয়ে অন্য কোন Traffic source থেকে traffic এর পরিমাণ বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন।

google analytics এ প্রবেশ করুন এবং এখান থেকে Traffic Sources অপশনটি খুজে বের করুন। উপরের ছবিতে আমাদের কোন সময় কত traffic আসছে এবং কোন source থেকে কত ট্রাফিক আসছে তাও show করছে। উপরের ছবিতে দেখুন আমাদের Search engine থেকে অধিকাংশ ট্রাফিক আসছে যার পরিমান ৭৮.৪৬% এবং এর বিপরীতে Direct ও Referring sites এর ট্রাফিক এর পরিমান যথাক্রমে ১০.৭৭% ও ৭.২৫%। এছাড়াও অন্যান্য সোর্স থেকে মাত্র ৩.৫২% ট্রাফিক এসেছে। যেহেতু আমাদের অধিকাংশ ট্রাফিক search engine থেকে আসছে তাই এটা বলা যায় যে, আমাদের seo টেকনিক ভালই কাজ করছে। কিন্তু এটার একটা খারাপ দিক ও সার্চ ইঞ্জিন এর আপনি যদি খুব বেশি নির্ভরশীল হয়ে যান, তাহলে search result এর ranking system change করলেই আপনার সাইটের ট্রাফিকে dramatic change হবে। তাই সার্চ ইঞ্জিনের উপর এতখানি নির্ভরশীল হবেন। আপনার সাইটে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ৫০% পরিমান ভিজিটর আসতে পারে, কিন্তু এর বেশি পরিমান যদি আপনি SE এর নির্ভরশীল হন, তাহলে কিন্তু আপনি সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই Search Engine এর ট্রাফিক এর পরিমান বেশি হলে চেষ্টা করুন অন্য সেক্টর থেকেও ভিজিটর বাড়ানোর, এতে করে সার্চ ইঞ্জিনে মেজর কোন changes হলেও আপনি খুব বেশি সমস্যায় পড়বেন না। আর আপনারা আশা করি, জানেন যে গুগল সার্চ ইঞ্জিন এলগোরিদম কত দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে, এর সাথে তাল মিলানো খুবই কষ্টকর ব্যাপার। বিশ্বের বাঘা বাঘা সব স্পেশালিস্ট যেখানে এর সাথে তাল মিলাতে পারছে না - আর আমি আপনি তো কে না কে? তাই বলে আবার ভয় পেয়েন না। system অনুযায়ী কাজ করেন সাফল্য আসবে।
ধন্যবাদ সবাইকে, আজকের মত ইতি টানছি।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২৭] :: সার্চ ইঞ্জিনে Ranking করাই কি আসল উদ্দেশ্য?

Ranking করলেই যে আপনার goal পূরণ হবে এমন কোন কথা নেই। যেমন ধরুন আপনার যদি একটি এফিলিয়েটেড সাইট থাকে এবং আপনি যদি গুগলের ১ম পেজে অবস্থান করেন, তাহলে আপনি অনেক ভিজিটর পাবেন, হয়ত দেখা গেল আপনি ভিজিটর পাচ্ছেন কিন্তু কোন সেলস হচ্ছে না। তাহলে কোন লাভ হবে না। ধরেন আপনি দৈনিক ১হাজার ভিজিটর পেলেন কিন্তু ৫টি পণ্য বিক্রি হল আর অপর দিকে ২০০ভিজিটর পেলেন কিন্তু ২০টি পণ্য বিক্রি হল তাহলে কোনটিই লাভজনক, আপনিই বলুন? তাই search engineএ ভাল ranking পেলেও আপনার উদ্দেশ্য পূরণ নাও হতে পারে।

কিন্তু আশার কথা হল এই যে, বর্তমানে অনেক ধরনের web analytics আছে যার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি আপনার success মেজার করতে পারবেন। আপনার সফলতা পরিমাপের জন্য আপনাকে এই ধরনের টুলস গুলো ব্যবহার করতে হবে। আমরা এখানে Google analytics ব্যবহার করব, কারণ এটা ভাল ও ফ্রীতে ব্যবহার করা যায়।

কিভাবে আপনি conversion measure করবেন এবং আপনার goal set করবেনঃ

Conversion: সহজ ভাবে বলা যায়, কোন ভিজিটর আপনার সাইটে এসে কোন specific action perform করলেই, সেটাকে conversion বলা যায়। এটা seo এর ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মেট্রিক কারণ এর মাধ্যমে বোঝা যায়, আপনার সাইটে আপনি ভিজিটর এর কাছ থেকে যা চাচ্ছেন তা পাচ্ছেন কিনা? প্রতিটা সাইটেরই এক বা একাধিক গোল থাকে। কোন ভিজিটর যখন কোন সাইট ভিজিট করে নির্দিষ্ট ঐ গোলটি সম্পন্ন করে তখন বোঝা যায় conversion হয়েছে। নিচে কিছু কনভারশনের উদাহরণ দেয়া হল:

  • যেমন কেউ হয়ত ঠিক করল যে, কোন ভিজিটর এসে আমার সাইটে contact form submission করলেই এটাকে conversion হিসেবে ধরা হবে।
  • তারপর Newsletter sign-ups হতে পারে।
  • তারপর আপনি হয়ত চাইতে পারেন ভিজিটর আসলে নির্দিষ্ট একটা পেজ যেন অবশ্যই ভিজিট করে, সেক্ষেত্রে ঐটাই আপনার conversion হিসেবে ধরা হবে।
  • আর অবশ্যই যে কোন Product যদি sell হয় সেটাকে তো অবশ্যই কনভারশন হিসেবে ধরা হবে।
  • কন্টাক্ট ফরমের ক্ষেত্রে অবশ্যই contact ইনফরমেশন সাবমিট করলে একটি thank you page বা অন্য একটি পেজ থাকতে হবে। যেটাকে analytics এ goal conversion page হিসেবে সাবমিট করে দিতে হবে। এটা seo এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আপনি analytic এর মাধ্যমে জানতে পারবেন যে, কোন keyword এর মাধ্যমে ভিজিটর এসেছে এবং goal পূরণ করেছে।
এবার চলুন আমাদের example এর সাইট এর contact page টা দেখে আসি।

আপনার contact page এর ফরম পূরণ যদি goal হয়ে থাকে, তাহলে যদি কেউ এই পেজের ফরম এ ইনফরমেশন পূরণ করে এটা submit করে, তাহলে পরের পেজে একটা Thank you দিতে পারেন।

এই পেজে কেউ আসার অর্থই হল সে আপনার contact form পূরণ করে তারপর এই পেজে আসছে। তাই এই পেজ কেউ ভিজিট করলেই বলা যায় conversion হয়েছে।
পরের পর্বে google analytics নিয়ে অল্প কিছু আলোচনা করব। আজকের মত শেষ করছি। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২৬] :: SMM ও Social Media Presence পর্ব ২

আগের পর্বের পর থেকে:
  • আপনার বর্তমান পোস্ট, কমেন্ট, আর্টিকেল এগুলো ভালভাবে রিভিউ করুন।
  • লক্ষ তারা কি আপনার সর্ম্পকে আলোচনা করছে।
  • তারা কি আপনার target market এর একটি অংশ।
  • আপনি যে community তে আছেন তাদের কালচার কেমন ভাল না খারাপ? যদি খারাপ হয় এটা কি আপনার promo এর জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। এগুলো ভালভাবে চিন্তা করুন। সম্ভব হলে বিতর্কিত বিষয় গুলো এড়িয়ে চলুন।

  • এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়াতে participate করার জন্য আপনি ঐ কমিউনিটির বিভিন্ন সদস্য এর প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন। কিন্তু প্রশ্নের দেয়ার সময় খেয়াল রাখবেন, এমন ভাবে উত্তর দিবেন না যাতে অন্য কাউকে খাটো না করা হয়। কোনভাবেই ভুল উত্তর দিবেন। ভুল উত্তর দেয়ার চেয়ে উত্তর না দেয়া ভাল। আপনি যে সর্ম্পকে উত্তর দিতে চান, অবশ্যই সেটা সর্ম্পকে আপনাকে ভালভাবে জানতে হবে। এতে করে আস্তে আস্তে আপনার প্রতি সবার বিশ্বস্ততা বাড়বে।
  • যদি আপনি কোন বিষয়ে খুব অভিজ্ঞ না হন, তাহলে আপনি বর্তমানে ঐ ফোরামে running বিষয়গুলোর উপর একটু advance level এর প্রশ্ন করতে পারেন বা অন্য কোন বিষয় সম্পর্কে কোন কিছু clarify করতে বলতে পারেন। সুযোগ থাকলে নিজেই কোন নতুন টপিক চালু করতে পারেন।

  • কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকুন, যেমন social mediaতে অংশগ্রহণ এর মাধ্যমে সময় নষ্ট করবেন না।
  • অনেকেই আছে যারা social media তে প্রচুর পরিমাণে সময় নষ্ট করে। এজন্য দিনের নির্দিষ্ট একটা সময় এর জন্য বরাদ্দ করে রাখতে পারেন অথবা এর জন্য নতুন কাউকে দায়িত্ব দিতে পারেন।

Measuring your success


সাধারণত seo করার পর সবাই তার অবস্থান জানতে চায় সার্চ ইঞ্জিনে। কারণ আপনার যদি Search Engine (SE) তে ভাল অবস্থান থাকে তাহলে আপনি প্রচুর পরিমাণে Free Traffic পাবেন আর না থাকলে পাবেন না। কিন্তু সবসময় SE তে Ranking দ্বারাই success টা measure করা উচিৎ নয়।

কেন শুধুমাত্র SE ranking measure করা উচিৎ নয়

Ranking সবসময় পরিবর্তন হয়। যেমন ধরুন আপনি একটা কিওয়ার্ড দিয়ে একটা সার্চ করলে আপনার কম্পিউটারে যে সার্চ রেজাল্ট শো করবে, আপনার বন্ধুর কম্পিউটারে সেই একই রেজাল্ট নাও দেখাতে পারে। আবার মাঝে মাঝে browser পরিবর্তনের ফলেও আপনার সাইটের ranking up-down করতে পারে। তাই আপনার কম্পিউটারে যে রেজাল্ট দেখাচ্ছে সেটাই যে অন্য সব কম্পিউটারে দেখাচ্ছে এমন ভাববেন না।

SE ranking ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতেও হয়। যেমন আপনি আমেরিকা থাকলে এক ধরনের রেজাল্ট দেখবেন আবার বাংলাদেশে থাকলে আর একধরনের রেজাল্ট দেখবেন। আমেরিকায়তো আপনার state change হলেই সার্চ রেজাল্ট পরিবর্তন হয়ে যায়। একারনে দেশের ভিতরে ব্যবসা বা কোন সেবা দিতে চাইলে country extension নিতে পারেন যেমন: .BD। তাহলে local seo এর ক্ষেত্রে benefit পাবেন।

বিগত কয়েকবছর ধরে গুগল তার সার্চ রেজাল্ট personalized হিসেবে দেখায়। যেমন: আপনার যদি গুগলে একটি একাউন্ট থাকে এবং আপনি যদি সেই একাউন্টে লগ ইন করা অবস্থায় সার্চ করেন, তাহলে একধরনের রেজাল্ট দেখাবে। আর আপনার যদি গুগলে একাউন্ট না থাকে তাহলে আর একধরনের রেজাল্ট দেখাবে। কারণ গুগলে আপনার একাউন্ট থাকার অর্থই হল গুগল আপনার সর্ম্পকে অনেককিছু জানে এবং সেখান থেকেই সে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে আপনার টেস্ট অনুযায়ী একটি personal সার্চ রেজাল্ট দেখায়। আপনি যদি গুগল একাউন্ট এ লগ ইন করা অবস্থায় নাও থাকেন তাহলেও গুগল কুকি এর মাধ্যমে আপনাকে সনাক্ত করে সার্চ রেজাল্ট দেখায়। আপনারা লক্ষ করেছেন কিনা জানিনা, অনেক সময় সার্চ রেজাল্টের নিচে দেখিয়ে দেয়, আপনি শেষ কবে সাইটটি ভিজিট করেছেন।
আবার অনেক সময় দেখা যায়, আপনি অনেক গুলো কিওয়ার্ড টার্গেট করেছিলেন এবং দেখাগুলো তার মধ্যে কত গুলোতে ১ম পেজে এমনকি ১ম স্থানে অবস্থান করছেন। অনেক কোম্পানীই আছে যারা হয়ত যেসব কিওয়ার্ড এর জন্য কোন সার্চেস বা কম্পিটিশন নেই, সেসব কিওয়ার্ড এর জন্য আপনাকে ১ম পেজে ১ম স্থানে এনে দিবে এবং আপনিও হয়ত দেখে খুশি হবেন যে, হ্যা আমার সাইট ১নং পজিশনে চলে আসছে। আসলে এতে খুশি হওয়ার কিছু নেই কারণ ১জনের মধ্যে প্রতিযোগীতা হলে সেই ১ম হবে। লক্ষ রাখবেন যে কিওয়ার্ড এর জন্য আপনার সাইট ranking করছে তার searches কেমন?
আজকের মত শেষ করছি। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২৫] :: SMM ও Social Media Presence

এরপর আপনার কাজ হবে নতুন নতুন বন্ধু তৈরি করা। এটা অনেক কঠিন কাজ হয়ে দাড়াবে, যদি আপনি আপনার রিয়েল নাম বাদ দিয়ে অন্য কোন নামে একাউন্ট তৈরি করেন। কারণ মানুষ আপনাকে চেনে কিন্তু আপনার নতুন ব্যবসার নাম নাও জানতে পারে। এজন্য রিয়েল নেম দিয়ে একাউন্ট করলে আপনি কিছু সুবিধাতো পাবেন। নতুন বন্ধু বানানোর জন্য আপনি যা করতে পারেন তা হল:

  • আপনি যে সমস্ত মানুষ চেনেন তাদের follow করুন
  • ধীরে ধীরে তাদের friend দের follow করুন
  • তারপর তারা কে কি আলোচনা করে, সেগুলো observe করুন এবং ধীরে ধীরে এদের ভিতর থেকে আগ্রহী লোকজন খুজে বের করে তাদের ফলো করা শুরু করুন।
  • তারপর ইচ্ছা করলে আপনি আপনার email address বা অন্যান্য social account এর id দিয়েও আপনার পরিচিত লোকজনদের খুজে বের করতে পারেন।

আরো ভালভাবে সবকিছু manage করার জন্য
  • যে কোন community এর সাথে একাত্ম হয়ে যান
  • বিভিন্ন ধরনের আলোচনায় যোগদান করুন
  • সবসময় অন্য মেম্বারদের প্রতি সহযোগীতাপূর্ণ ও বন্ধুত্বসুলভ আচরণ করুন।
  • নিজের ঢোল বেশি পেটাবেন না।
  • চোখ কান খোলা রাখুন।
  • কখনই হাল ছাড়বেন না।

অনলাইন কমিউনিটি যোগ দেয়ার আপনাকে অনেক বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। আপনি জানেন যে, অনেকেই আছে যারা এইসব কমিউনিটিতে যোগ দান করে শুধুমাত্র Backlink তৈরি করার জন্য। এইসব ফোরাম,ব্লগ বা ওয়েব২.০ সার্ভিসের মালিকরাও জানে এসব মানুষ শুধুমাত্র spamming করার জন্য সাইটে মেম্বারশীপ নিয়েছে। তাই এ সমস্ত কাজগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে। সবসময় মাথায় থাকতে হবে যে, আমি এই ফোরামকে আমার জানার ভিতর থেকে সাহায্য করব এবং বিনিময়ে আমিও কিছু সাহায্য পাবো। তাই আপনাকে এসব ওয়েব২.০ সার্ভিসে ভাল জায়গা করে নিতে হলে, আপনাকে অনেক বেশি সাহায্য সহযোগীতা করতে হবে। ধীরে ধীরে আপনার সর্ম্পকে যখন একটা ভাল ধারণা হয়ে যাবে, তখন আপনার promo এর কাজ করতে পারেন, তবে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন অন্য কেউ যেন বিরক্ত না হয়। আপনি যা করতে পারেন:

কোন ওয়েবসাইটে একাউন্ট করার সময় এদের rules and regulations গুলো পড়ে নিতে পারেন। কারণ অনেক ওয়েবসাইটে এরকম নিয়ম থাকে যে আপনি প্রথম কয়েকটি পোস্ট এ কোন লিঙ্ক দিতে পারবেন না(আপনার প্রোডাক্ট বা সাইটএর প্রমোশন সর্ম্পকিত)। যদি দেন এগুলো spam হিসেবে বিবেচনা করা হবে। এমনকি আপনার একাউন্ট পর্যন্ত BAN করা হতে পারে।
কিছু ওয়েবসাইটে এমন সিস্টেম থাকে যে আপনি পোস্টের ভিতরে লিঙ্ক দিতে পারবেন না কিন্তু আপনার Profile/signature এ লিঙ্ক দিতে পারবেন।
আপনার জানেন ব্যাকলিঙ্ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার গুগল এর কাছে। আর এ জন্যই সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটাররা ব্যাকলিঙ্ককে অনেক বেশি গুরুত্ব দেয়। তাই অধিকাংশ ওয়েবসাইট-ই তাদের back link এর অপশনে 'no follow' attribute যোগ করে রাখে, ফলে গুগল এটাকে তেমন কোন গুরুত্ব দেয় না বা কোন প্রকার Link popularity এটা দিয়ে pass করে না। তবে no follow link এর গুরুত্ব নিয়ে বিভিন্ন seo guru দের দ্বিমত আছে।
আজকের মত শেষ করছি। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২৪] :: কিভাবে SMM শুরু করবেন ও Social Media Presence বৃদ্ধি করবেন

Social Media Marketing এর কথা শুনলেই আপনার মনে হতে পারে, কি না জানি কি? আরও কত কিছু হয়ত এটা করার জন্য শিখতে বা জানতে হবে। আসলে না এটাতে ভয়ের কোন কিছু নেই, আপনি কি আগে কখনো কোনো পণ্য বা সেবা নেয়ার সময়, অনলাইনে কারোর রিভিউ দেখে বা অন্য কারোর পূর্বঅভিজ্ঞতা থেকে, ঐ পণ্য বা সেবা নেয়ার সময় সিদ্ধান্ত নিয়েছেন? হ্যা তাহলে আপনি SMM সম্পর্কে অনেক কিছুই জানেন। এটা করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন ফোরামে বা ফেসবুক বা টুইটারে আপনাকে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে হবে। আপনি আপনার পূর্বঅভিজ্ঞতা এসব সাইটে শেয়ার করতে পারেন। ঐ পণ্য বা সেবা ব্যবহার করলে সে কি কি সুযোগ সুবিধা পাবে, কোন ধরনের সমস্যা হতে পারে, সমস্যা সমাধানের উপায়- এসব বিষয়ই আপনি তাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আপনি যদি honestly এসব করতে থাকেন, তাহলে কিছুদিনের মধ্যই অনলাইনে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে এবং সাথে সাথে পণ্য বা সেবার বিক্রয় এর পরিমাণ ও বাড়বে।

কিভাবে SMM শুরু করবেন

যে কোন নতুন বিষয় নিয়ে আমরা প্রথমে যে সমস্যায় পড়ি সেটা হল, আমরা কিভাবে বা কোথা থেকে শুরু করব এটা বুঝতে পারিনা। আসলে যে কোন কিছু সঠিকভাবে শুরু করা খুবই জরুরী, পরবর্তীতে তাহলে সমস্যা কম হয়। প্রথমেই আপনার মার্কেট রিসার্চ করুন। আপনি কি কোন web2.0 সাইটে যোগ দিতে পারেন, এজন্য আপনি বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন, যেমন

  • Blogs
  • Articles
  • Videos
  • Tweets
  • Forums
আপনার সার্ভিস রিলেটেড blog খুঁজে বের করার জন্য আপনি গুগল এর সহায়তা নিতে পারেন, এছাড়াও আপনি বিভিন্ন Blog search engines এর সহায়তা নিতে পারেন
  • Technorati
  • Google blog search
  • তারপর Twitter ও Facebook এর নিজস্ব Searches ব্যবহার করে আপনি আপনার Target Market এর মানুষজন খুঁজে পেতে পারেন।

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার আপনার প্রোফাইল তৈরি করুন


প্রোফাইল তৈরি করার সময় কিছু বিষয় বিবেচনা করা জরুরী
  • আপনি কি নিজের নাম ব্যবহার করবেন না আপনার Brand name? এখন যদি আপনি মনে করেন যে, আপনার নাম ব্যবহার করলে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে, তাহলে আপনি এটা করতে পারেন। কিন্তু যদি আপনি মনে করেন যে না আমি আমার company কে brand হিসেবে তৈরি করব, তাহলে আপনি আপনার company এর নামেও profile তৈরী করতে পারেন।
  • কিন্তু যদি আপনার কোম্পানি অনেক বড় হয়, তাহলে আপনি আপনার organization এর নাম same রেখে অনেকগুলো profile তৈরি করতে পারেন।
  • যখন শুরু করবেন তখন প্রধান প্রধান কয়েকটা একাউন্ট দিয়ে শুরু করুন যেমন: Facebook, Twitter, Youtube.
  • প্রধান কয়েকটা সাইটে একাউন্ট করা তৈরি হয়ে গেলে আপনি তারপর অন্য সাইটে একাউন্ট তৈরি করতে পারেন। অন্য সাইট খুজে বের করার জন্য আপনি knowem.com নামক সাইটে যেতে পারেন, এখানে আপনি অনেক সাইটের নাম পাবেন, যা বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করে দেয়া আছে।
  • আপনার profile কে customize করুন। যেমন, আপনি এসব সাইটে আপনার logo, brand colors এগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

  • এছাড়াও কিছু কিছু ওয়েবসাইটের bioতে আপনি সরাসরি আপনার website এর লিংক যোগ করতে পারবেন।
  • অনেকেই দেখা যায় ব্যস্ততার জন্য এসব সোশ্যাল সাইটে সময় দিতে পারেনা, কিন্তু আপনি যদি আপনার সাইটের সাথে লিংক করে রাখেন, তাহলে অন্য কেউ যদি আপনার brand বা name দিয়ে সার্চ করে, তাহলে তারা এই রেজাল্টগুলো search এর সময় পেতে পারে।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন সবাই।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২৩] :: Social Media, Social Media Marketing, Relation Between SMM and SEO

সোশ্যাল মিডিয়া
সোশ্যাল মিডিয়া যা Web2.0 নামেও পরিচিত। Internet শুরু থেকেই তার বৈশিষ্ট্যএর জন্য social media হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে internet এ অগনিত social media. বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া তার মধ্যে একেকটা একেকভাবে ব্যবহার করা হয় এবং এগুলো দিয়ে আবার আমরা social marketing করতে পারি। আজ আমরা কিভাবে এগুলো করতে পারি , এ সম্পর্কে কিছু কথা শেয়ার করব।

social media বলতে আমরা কি বুঝি - social media হল এমন একটা জায়গা যেখানে যেয়ে মানুষ মানুষের সাথে Interact করে অর্থাৎ ভাবের আদান-প্রদান ঘটে। উদাহরন হিসেবে বলতে পারি
  • forum
  • blog post (which accept comments)
  • chat rooms
  • web 2.0 communities
কি web 2.0 communities আবার কোন ধরনের ওয়েবসাইট চিন্তা করছেন - না চিন্তার কোন কারণ উদাহরণ দেখলেই বুঝতে পারবেন, বেশি কথা বলছি বলে মনে হচ্ছে - না আসুন উদাহরণ দেখি
  • আমাদের অতি পরিচিত Facebook
  • Twitter
  • Pinterest
  • and এই ধরনের আরো অনেক সাইট
Introduction to Social Media Marketing or SMM

SMM হল এমন একটা পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার টার্গেট audience এর পৌছাতে পারবেন আর এজন্য আপনাকে বিভিন্ন relavant commnunities এবং forum এর active member হিসেবে থাকতে হবে এবং আপনার মার্কেট রিলিটেড conversation এ অংশগ্রহন করতে হবে।
SMM কে আপনি সহজ ভাষায় online networking বলতে পারেন। আপনারা সবাই জানেন আমরা সবাই পরিচিত মানুষের সাথে business করতে ভালবাসি। কারণ তারা আমাদের পছন্দ করে, আর যারা আমাদের পছন্দ করে তারা আপনি না বললেও
  • আপনার পণ্যের Advertisement করে দিবে
  • ঐ পণ্যর দরকার হলে আপনার কাছ থেকে কিনবে
  • আর তার পরিচিত কেউ কিনতে চাইলে আপনাকে recommend করবে।
আপনাদের অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে SMM ও SEO এর মধ্যকার রিলেশন কি? আপাতদৃষ্টিতে মনে হয় যেন দুটার সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি চরিত্র। যেমন: SEO এর মাধ্যমে আমরা যা করি তা হল, আমরা চাই মানুষ জন আমাদের খুজেঁ নিক, আর SMM এর মাধ্যমে আমরা নিজেরাই সরাসরি মানুষ জনের কাছে যাচ্ছি।
অনেকেই এমন আছেন যাদের social site এ presence খুবই strong, তারা traditional seo কে overlook করে, কারণ তারা SMM এর মাধ্যমেই তাদের কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারবে। কিন্তু এটা কোন smart way না। কারণ SMM, SEO substitute না। SMM এর মাধ্যমে আমরা সরাসরি কোন পাই না, আর social সাইট থেকে যে লিংক গুলো দেয়া হয়, তা সাধারণত No Follow attribute যুক্ত থাকে। SMM এর মাধ্যমে visitor পেতে পারি, কিন্তু মনে রাখবেন এটা কিন্তু SEO এর বিকল্প নয় বা হতে পারিনা। আপনি যদি Link worthy content তৈরি করে থাকেন তাহলে আপনি Automatically বিভিন্ন ধরনের indirect backlink পাবেন।

  • অন্য মানুষ আপনার সম্পর্কে কি ভাবছে অথবা বলছে?
  • তারা কি আপনার সম্পর্কে Positive কথা বলছে নাকি Negative কথা বলছে?
  • আপনার কি এই আলোচনা সাড়া দেয়া উচিত নাকি উচিত নয়? - এটা ঠিক আপনি হয়ত মানুষজন যা বলছে তা আটকাতে পারবেন না কিন্তু অবশ্যই আপনি আলোচনায় অংশগ্রহনের মাধ্যমে, আলোচনাটিকে আপনার পক্ষে নেয়ার চেষ্টা করতে পারেন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ধরুন আপনার company এর twitter follower অনেক। মনে করুন এদের মধ্যে থেকে কেউ একজন কোন সমস্যায় পড়ল, এবং সে এই বিষয়ে tweet করলো এবং আপনার company এর কেউ একজন সাথে সাথে যদি তাকে তার সমস্যার সমাধান দেয়, তাহলে যে ব্যক্তি instant customer service পেলো, সে অবশ্যই অন্যদের কাছেও আপনার কোম্পানির নাম ও Twitter link share করবে এবং বলবে তুমি এখানে তোমার সমস্যার কথা জানালে, তুমি তোমার সমস্যার সমাধান পাবে।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন সবাই।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২২] :: Backlink Management Strategy

আরো কিছু specialized directories হিসেবে আমরা নিচের directories এর কথা বলতে পারি। আপনারা এসব আগে থেকেই জানেন আশা করি। যেমন:
  • Article directories
  • video directories
  • rss feed directories
  • podcast directoriesa
  • software directories
  • infographic directories
  • wiki directories etc.
কিভাবে বিভিন্ন Blogger এর সাথে যোগাযোগ করবেন
  • যে সমস্ত ব্লগার আপনার ইন্ডাষ্ট্রি সম্পর্কিত লেখালেখি করে
  • তাদের সাথে personal connection তৈরি করার চেষ্টা করুন
  • কখনই তাদের automated কোন request অথবা e-mail পাঠাবেন না
  • তাদের কখনো আপনার press release এর কপিও পাঠাবেন না।
Content promotion ঠিকভাবে করুন
  • এটা যদি আপনি করতে পারেন তাহলে আপনি অনেক ভিজিটর পাবেন।
  • অনেক ব্যাকলিঙ্ক পাবেন।
  • আর সবচেয়ে বড় কথা হল, সার্চ ইঞ্জিন এ আপনার ranking ও increase করবে।

কিভাবে Link worthy content তৈরি করবেন:

  • যদি আপনি আমাদের উদাহরণের সাইটের কথা ধরেন, তাহলে আমরা কিছু technical article তৈরি করতে পারি, যেখানে আমরা হয়ত এটা describe করতে পারি যে, কিভাবে আমরা Amazon বাদেও অন্য সাইট থেকে Free books download করতে পারি। এই পোস্টে আমরা প্রচুর পরিমানে Screen shot দিব step by step. এভাবে আমরা একটি পোস্ট তৈরি করতে পারি।
  • তারপর আমরা এই একই বিষয়ের উপর একটি video টিউটোরিয়াল তৈরি করে আমাদের ব্লগে embed করতে পারি। এটাকে আমরা youtube ও অন্যান্য ভিডিও সাইটে upload করতে পারি।

  • Same topic এর উপর step by step ভিডিও podcast তৈরি করে আমাদের সাইট ও বিভিন্ন podcast directories এ এগুলো submit করতে পারি। একই টপিক এর উপর ভিন্ন ভিন্ন content তৈরি করার উদ্দেশ্য হল, একটা wider range of visitors এর কাছে পৌছানো এবং একই সাথে আমরা বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যাকলিঙ্ক পাচ্ছি এবং কিছু ভিজিটরও পাচ্ছি।
  • যখন আমরা এরকম বিভিন্ন ধরনের বা format এর কন্টেন্ট বিভিন্ন ওয়েবসাইটে publish করবো তখন আমরা এ সম্পর্কিত একটি press release করতে পারি, বিভিন্ন pressrelease submit direcotoryতে যেমন: 24-7pressrelease.com

  • তারপর আমরা আমাদের ব্লগের RSS Feed বিভিন্ন ধরনের RSS blog directories এ সাবমিট করতে পারি। এরকম কয়েকটা সার্ভিস হল, Feedage, Feedzilla etc. এই সাইটেও দেখতে পারেন, http//www.toprankblog.com/rss-blog-directories অথবা "Rss directory" লিখে গুগলে সার্চ করতে পারেন। অনেক সাইট পাবেন।
  • ইচ্ছা করলে আমরা আমাদের Article এর abbreviated version করে বিভিন্ন article directory তে সাবমিট করতে পারি। এমন কিছু সাইট হল: articlebase, goarticles, articlealley, articledashboard ইত্যাদি।
  • Guest blogger হিসেবে বিভিন্ন সাইটে লিখতে পারি। আমাদের সাইটের সাথে Relevant বিভিন্ন ভাল অথরিটি ব্লগ সাইটে আমরা ভাল আর্টিকেল পোস্ট করতে পারি, এখান থেকেও আমরা ব্যাকলিঙ্ক পেতে পারি।
  • যেহেতু আমাদের সাইটটা amazon related product sell করার জন্য তাই আমরা অ্যামাজান এর deals of the day optionটা ব্যবহার করতে পারি এবং এই deals of the day সম্পর্কিত পোস্ট করতে পারি।
  • আমরা আমাদের Free Kindle books টিউটোরিয়াল বিভিন্ন foreign language এ লিখতে পারি। প্রথমে যে কোন একটা language এ ফোকাস করলাম পরবর্তীতে আমরা এইটা ১৫-২০ language এ convert করে ফেলতে পারি, এভাবে আমরা নতুন নতুন কন্টেন্ট strategy তৈরি করতে পারি। তারপর এই কন্টেন্ট সম্পর্কে আমরা english ও অন্যান্য foreign lanuage এ annouce করতে পারি।
  • একটা পোস্ট লিখতে পারি- কিভাবে kindle কে charge করতে হয় এবং কিভাবে books download করা যায় (অন্যান্য ভাষাভাষীদের জন্য) এবং এ জন্য কিছু country কে আমরা focus করতে পারি। এটার জন্য আমরা স্টেপ বাই স্টেপ photographs দিতে পারি তাতে মানুষজনের বুঝতে সুবিধা হবে। photo গুলো আমরা flickr এর মাধ্যমে শেয়ার করতে পারি, তারপর আমাদের কাঙ্খিত বিভিন্ন keyword দ্বারা এটা ট্যাগ করতে পারি। সম্ভব হলে একটা Flickr এ একটা kindle community তৈরি করা।
  • তারপর আপনার product অথবা service সম্পর্কে জানে এমন কোন বিখ্যাত সাংবাদিকের ইন্টারভিউ করতে পারেন। তারপর এটা আপনার blog এ পাবলিশ করুন। এ সম্পর্কিত একটা press release করতে পারেন। তারপর বিভিন্ন interested bloggers এর কাছে ইন্টারভিউটা মেইল করতে পারেন।
এরকম আরো অনেক ধরনের কাজ আছে যেগুলো আপনি করতে পারেন যার জন্য আপনার extra কোন টাকা খরচ হবেনা, তবে হ্যা সময় তো দেয়া লাগবেই। আর অবশ্য ইচ্ছা করলে এ কাজগুলো বিভিন্ন outsourcer এর মাধ্যমেও করাতে পারেন। Authority site হওয়া খুবই সময় সাপেক্ষ এবং long investment এর ব্যাপার। আপনি আপনার সাইটের ধরন অনুযায়ী আপনার করণীয় ঠিক করুন। আর পরবর্তীতে আরো কিছু টেকনিক আলোচনা করার ইচ্ছা আছে। আর আপনাদের কোন বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে আমাকে জানাতে পারেন। আমার জানার ভিতরে থাকলে অবশ্যই আমি উত্তর দেয়ার চেষ্ট করব।
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন সবাই।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২১] :: Make Link Worthy content ও know types of content

Link worthy content তৈরি করুন:

এটা আসলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে, আপনার ওয়েবসাইটের জন্য তৈরীকৃত contentগুলো তথ্যসমৃদ্ধ হওয়া উচিৎ, ফলে আপনি ভাল customer পাবেন এবং অন্য সাইটগুলোও আপনার সাথে লিঙ্ক করতে চাইবে। আপনি আপনার customer দের প্রয়োজন অনুযায়ী post করতে পারেন। লিঙ্ক বিল্ডিং করার জন্য আপনি যা যা করতে পারেন:
  • আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস সম্পর্কে কিছু good content তৈরি করুন।
  • আপনার ওয়েবসাইটকে একটি বিশ্বস্ত মাধ্যম হিসেবে পরিচিত করুন।
  • তারপর ধীরে ধীরে আপনার Target market তৈরি করুন।

Types of Content

একেক ধরনের ভিজিটর একেক ধরনের সাইট পছন্দ করে। তাই আপনি আপনার সাইটে বিভিন্ন ধরনের content রাখতে পারেন, যেমন:
  • Articles / blog posts
  • Videos / Slide demos
  • Podcasts
  • Newsletter archives
একেক ধরনের ভিজিটর একেক ধরনের content সার্চ করে যেমন:
  • যে সমস্ত মানুষ হয়ত কিছু কিনতে চাচ্ছে - তারা সাধারনত তাদের প্রয়োজনীয় product সম্পর্কিত general info এবং reviews গুলো খোঁজে।
  • আবার যারা ইতোমধ্যে তার দরকারী productdটা purchase করেছে - তারা সাধারণত এমন তথ্য খোজে যা দ্বারা তারা হয়ত ঐ product কিভাবে ব্যবহার করতে হয় বা কিভাবে তারা ঐ জিনিসটা থেকে সর্বোচ্চ পরিমাণ সেবা পেতে পারে -এই ধরনের তথ্য চায়।
  • আর বাবা-মা, শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ার এ সমস্ত ভিজিটররা ঐ বিষয়ের উপর বিশেষায়িত তথ্য খোজে।
  • এজন্য ভাল কন্টেন্ট তৈরি করার সময় ভালভাবে সময় নিয়ে চিন্তা করুন।
  • content গুলো বিভিন্ন multiple formats এ তৈরি করুন।
  • তারপর যখন promotion করবেন তখন এগুলো একটা সেট হিসেবে বিবেচনা করে, প্রমোশন করুন।
  • বিভিন্ন ধরনের Online website নিয়ে analyze করুন এবং কোথায় আপনার content দেয়া যায় সেটা ঠিক করুন।
  • Press releases করুন
  • আপনার content সম্পর্কে জানানোর জন্য বিভিন্ন ধরনে specialized directories এ আপনার ওয়েবসাইট সাবমিট করুন।যেমন: DMOZ
  • তারপর আপনি Blogger দের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, যারা হয়ত আগে থেকেই এই সেক্টরে আছে এবং লেখালেখি করছে।
Press Release করার সময় অনেক বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়, তন্মধ্যে কিছু বিষয় নিচে দেয়া হল:
  • সাইটএ নতুন content পাবলিশ করার সময় প্রেস রিলিজ করতে পারেন, তবে কন্টেন্ট অবশ্যই unique এবং helpful হতে হবে।
  • বিভিন্ন ধরনের press release সাইটে প্রেস রিলিজটা পাবলিশ করুন। যেমন: 24-7pressrelease.com, prweb, marketwire ইত্যাদি।
  • অবশ্যই আপনার সাইটের সাথে ব্যাকলিঙ্ক করবেন।
  • কোনভাবেই লিঙ্ক যেন ২টার বেশি না হয়, একটা হলে ভাল হয়।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২০] :: Google PR, Manage Backlinks and Paid Links

Google Page Rank

আজ আমরা গুগল Page Rank (PR) নিয়ে আলোচনা করব। যদিও এটা অনেক Backdated একটা বিষয় এবং আপনারা হয়ত কিছু না কিছু অবশ্যই এ সম্পর্কে জানেন। অনেকে মনে করে যে, PR মনে হয় সার্চ ইঞ্জিন ranking এ ব্যবহৃত হয়। আবার অনেকে মনে করে এটা মনে হয় কোন ওয়েবসাইট সম্পর্কে গুগলকে green signal দেয়। এই কথাগুলোর প্রতিটাই আংশিকভাবে সত্য।

  • PR দিয়ে গুগল তার সার্চ রেজাল্ট তৈরী করে না। এটা গুগল সার্চ ranking এর এলগরিদম এর উপর প্রভাব আছে।
  • কোন ওয়েবসাইটের PR আপনি সহজে measure করতে পারবেন না একমাত্র গুগল ছাড়া। হ্যা আপনি বলতে পারেন PR পরিমাপ করার জন্য অনেক টুলস আছে। কিন্তু তারা কেউই PR measure সঠিকভাবে করতে পারেনা, কারণ এটা একমাত্র গুগলই জানে।
চলুন আমরা আমাদের উদাহরণের সাইটটার PR দেখে আসি। এজন্য আমরা google toolbar use করব।

দেখুন আমাদের home page এর pr 1 show করছে। কিন্তু ভিতরের পেজের pr 0 দেখাচ্ছে। যেহেতু আমাদের পেজটা একটা নতুন পেজ এবং আমরা তেমন কোন backlink তৈরি করিনি, তাই pr 1 normal. আর ভিতরের পেজের দিকে আপনি যত যাবেন তত দেখবেন pr কমে যাচ্ছে, কারন ভিতরের পেজে Link juice কম pass হয়। আপনার সাইটের কোন পেজে pr যদি নাও দেখায় তাহলেও আপনার চিন্তিত হওয়ার কোন কারণ নেই, কারণ আপনার পেজটা ঠিকই google ইনডেক্স করবে এবং আপনি এই পেজের জন্য high rank ও করতে পারেন। নিচের তথ্যগুলো আশা করি গুগল পেজ র‌্যাঙ্ক সম্পর্কে বুঝতে সাহায্য করবে:
  • সঠিক PR সবসময় নাও দেখাতে পারে।
  • কারণ এটা বছরে মাত্র কয়েকবার update করা হয়।
  • নতুন সাইট যাদের অল্প কয়েকটা লিঙ্ক আছে তাদের page rank সাধারণত দেখায় না।
  • আপনি সাইটে যত deep এ ঢুকবেন, তত PR এর পরিমাণ কমে যাবে।
  • PR দ্বারা আপনি আপনার সাইটের quality সম্পর্কে ধারণা করতে পারেন কিন্তু তার মানে এই না যে PR কম তাই আমার সাইটটাও অনেক খারাপ বা আমার সাইটটা কখনই গুগলে Rank করতে পারবে না।
  • গুগল যেহেতু এটাকে খুবই lately update করে, তাই আমরা আশা করতে পারি, অদূর ভবিষ্যতে এই টুলটা নাও থাকতে পারে।
গুগল PR নিয়ে অনেক চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। এটাকে আপনি আপনার সাইটের Goal হিসেবে নিবেন না। কারন আপনার প্রধান উদ্দেশ্য হবে, search engine এর search results এ Rank করা। আপনার সাইটটাকে একটা Link-Worthy site হিসেবে তৈরি করুন অর্থাৎ আপনার siteএর content গুলোকে rich করুন, নতুন নতুন প্রয়োজনীয় service যোগ করুন- ফলে বিভিন্ন মানুষজন আপনার সাইটের সাথে লিঙ্ক করতে বাধ্য হয়ে।

কিভাবে Backlink manage করবেন?

Backlink তৈরি করার অনেক পদ্ধতি আছে এবং আপনি যদি google এ "How to build backlinks" লিখে সার্চ করেন তাহলে আপনি প্রচুর পরিমানে Backlink তৈরি করার idea পাবেন। এটা দেখতে পারেন এর ভিতর কিছু সঠিক টেকনিক, কিছু ভুল এবং কিছু টেকনিক আসলে কখনই ভুলেও apply করা উচিৎ নয় কারণ পরবর্তীতে আপনার Ranking নিয়ে সমস্যায় পড়তে পারেন। আপনি কি জানেন আপনার ব্যাকলিঙ্ক কেন দরকার? ব্যাকলিঙ্ক এর মেইন উদ্দেশ্য ছিল targeted traffic নিয়ে আসা, মনে করেন একটা site আপনি বই কিনতে গেলেন, সেখানে যেয়ে আপনি একটা সাইটের লিঙ্ক দেখলেন যারা হয়ত শুধু বই না আরো অনেক home appliance বিক্রি করে এবং আপনার হয়ত ঐ সাইটটা ভিজিট করলেন এবং এমন কিছু জিনিস পেলেন যা হয়ত আপনার ঐ মুহূর্তে দরকার ছিল। সার্চ ইঞ্জিন আসার আগে ওয়েবমাস্টাররা সাধারণত এসব ভিজিটর পাওয়ার জন্যই লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ করতো। কিন্তু গুগলই প্রথম সার্চ ইঞ্জিন যা Link Popularity এর ধারনাটা সম্পর্কে সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেয়।

এর পর থেকেই webmasterরা ব্যাকলিঙ্ক এর জন্য প্রতিযোগীতা শুরু করে। সাধারনত ভাল এবং হেল্পফুল সাইটের সাথে ব্যাকলিঙ্ক করা উচিৎ, কিন্তু অনেকেই এই নিয়ম ফলো করেনা। সাধারণত দেখা যায়, তারা ভাল খারাপ যে কোন সাইটের সাথে ব্যাকলিঙ্ক exchange করতে আগ্রহী এবং এই খারাপ সাইটের সাথে লিঙ্ক করাটা ওয়েব সাইটের জন্য খুবই বাজে ডিসিশন। কখনো স্বয়ংক্রিয় ভাবে কাউকে ব্যাকলিঙ্ক করার জন্য requests পাঠাবেন না।

ব্যাকলিঙ্ক পাওয়া যখন ধীরে ধীরে কষ্টকর হয়ে যাচ্ছিল তখন ওয়েবমাস্টাররা link কেনা শুরু করল। কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন কখনই Paid links পছন্দ করে না কারণ:
  • Paid link কে ভোট হিসেবে গণনা করা যায় না। কারণ এটা দ্বারা বোঝা যায় না যে, আপনার সাইট লিঙ্ক worthy তাই link করা হয়েছে? টাকার বিনিময়ে আপনি তো যে কারো কাছ থেকেই লিঙ্ক পেতে পারেন।
  • তাই Search engine যদি বুঝতে পারে যে এটা কেনা লিঙ্ক তাহলে ঐ সাইটকে পেনাল্টি করবে।
  • এই জন্য SE ঐ ধরনের কেনা লিঙ্ক গুলোকে sponsored লিঙ্ক হিসেবে মার্ক করে রাখতে বলে।
  • আবার এই ধরনের কেনা বা bad quality লিঙ্ক এ আপনি "nofollow" attribute টি যোগ করতে পারেন।
  • যে কোন ধরনের Tricks link building এর ক্ষেত্রে পরিহার করুন।
  • যে সমস্ত ওয়েবসাইট যে কোন ধরনের লিঙ্ক submit করলে accept করে, সে সমস্ত ওয়েবসাইটকে পরিহার করুন।
  • কোন প্রকার link farm থেকে সাহায্য নিবেন না। কারন তারা তাদের link popularity বৃদ্ধি করার জন্য প্রায় সব সধরনের সাইটকে approve করে।
  • অনেকেই দেখা যায় যে, নিজেরাই অল্প কিছু সাইট বানায় এবং সেই সাইটগুলো cross-link করে । এটাও উচিৎ না। তবে হ্যা আপনার সাইটগুলোর মধ্যে যদি বিষয়বস্তুতে মিল থাকে তাহলে আপনি লিঙ্ক করতে পারেন।
ধন্যবাদ। আগামী পোস্ট পড়ার আমন্ত্রন থাকলো।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৯] :: Off Page SEO ব্যাকলিঙ্ক ও Link Popularity



১০. বিভিন্ন ধরনের ব্যাকলিঙ্ক কালেকশন করুন। যেমন:
  • social bookmarking
  • social networking
  • rss
  • article directory
  • forum
  • press release
  • video
  • web 2.0 profiles
  • directory submitter
  • podcast etc.


১১. Be a true source অর্থাৎ আপনার সাইট এর কন্টেন্ট গুলো এত ভাল করুন যে, যেন যে কেউ আপনার সাইটের সাথে লিঙ্ক করতে বাধ্য হয়। সবচেয়ে সহজ এবং সবচেয়ে কঠিন কাজ।
১২. লক্ষ রাখবেন আপনার সাইটের সব ব্যাকলিঙ্ক যেন comment থেকে না আসে তাহলে সার্চ ইঞ্জিন সহজেই বুঝে ফেলবে এগুলো আপনারই কারসাজি ব্যাকলিঙ্ক পাওয়ার জন্য। আর অধিকাংশ কমেন্ট No follow করা থাকে।


১৩. অথরিটি ব্যাকলিঙ্ক কালেক্ট করার চেষ্টা করুন, যেগুলোকে সার্চ ইঞ্জিন অনেক বেশি প্রাধান্য দেয়। ১০০টা নতুন ০ পেজর‌্যাঙ্ক সাইটের ব্যাকলিঙ্ক এর চেয়ে একটা ৭-৮ পেজর‌্যাঙ্কযুক্ত ১টা সাইটের ব্যাকলিঙ্ক এর বেশি মূল্য। আরো অনেক কিছুর মাধ্যমে ন্যাচারাল ব্যাকলিঙ্ক কিনা তা মেজার করা হয়। আশা করি কিভাবে ন্যাচরাল ব্যাকলিঙ্ক করতে হয় সে সম্পর্কে আপনাদের কিছুটা হলেও ধারনা দিতে পেরেছি। বাকিটুকু ইনশাল্লাহ আপনারা নিজেরাই বুঝতে পারবেন। সবচেয়ে বড় উপায় হল আপনি নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন আপনি যে কাজটা করছেন সেটা ন্যাচারাল কিনা- দেখবেন তাহলেই উত্তর পেয়ে যাবেন। আর ভুল ত্রুটিতো হবেই।
লিঙ্ক বিল্ড আপ করার অনেক পদ্ধতি আছে। সেগুলো নিয়ে পরে আলোচনা করব। এখন অবশ্য আগের অনেক পদ্ধতি আছে যেগুলো কোন কাজ করে না। তাই খুবই বুঝেশুনে Linkbuild up করবেন।

Link Popularity

লিঙ্ক পপুলারিটি বলতে বোঝায় আপনার সাইটের কত গুলো ব্যাকলিঙ্ক আছে, যেমন ব্যাকলিঙ্ক গুলোর অথরিটি কেমন, এর ভিতরে আরো অনেক এলিমেন্ট আছে। যেমন
  • ব্যাকলিঙ্ক এর পেজ এর Quality কেমন
  • Anchor text হিসেবে কি ব্যবহার করা হয়েছে
  • Age of Link ( এখন অবশ্য এটার আর আগের মত গুরুত্ব নাই, তারপরও গুরুত্ব দেয়া উচিৎ)
  • সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, আপনি যে পেজ থেকে Backlink করছেন, সেই পেজের সাথে আপনার সাইটের বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা কতখানি। যেমন:
    আপনি kindle সাইটে হয়ত একটি ব্যাকলিঙ্ক করলেন যে সাইটের বিষয়বস্তু হয়ত Realestate তাই সাবধান - বিষয়বস্তুর সাথে মিল রাখুন।
  • এছাড়াও আরও কত যে Factor আছে তার শেষ নেই (কারন এখনও অনেক Factor অজানা)

Link popularity গুরুত্বপূর্ণ কেন?

আপনারা জানেন যে on page এর সমস্ত কাজ website এর মালিক বা webmaster ই করে থাকে। তাই সে যদি ইচ্ছা করে তাহলে সে তার সাইটে বিভিন্ন ধরনের Fake ইনফরমেশন দিতে পারে(যা হয়ত তার সাইটে নাই) যা দিয়ে হয়ত সে Search engine এ র‌্যাঙ্ক করার চেষ্টা করতে পারে। তাই search engine link popularity কে এত গুরুত্বদেয়। কারণ মানুষ সেই সব সাইটের সাথে লিঙ্ক করে যাদের তথ্য বিশ্বাসযোগ্য এবং উপকারী। তাই traditionally এটা বিশ্বাস করা হয় যে, যে সাইটের যত ব্যাকলিঙ্ক তার মানে সেই সাইটের credibility তত বেশি। সার্চ ইঞ্জিন একেকটা ব্যাকলিঙ্ককে একেকটা ভোট হিসেবে কাউন্ট করে। কিন্তু মানুষ সার্চ ইঞ্জিনকে ধোকা দেয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে ব্যাকলিঙ্ক করে। যেমন আমাদের উচিৎ trusted and informative সাইটের সাথে backlink করা কিন্তু আমরা তা না করে কোন সাইটের সাথে ব্যাকলিঙ্ক করি একারণে যে আমি যদি তাকে একটা ব্যাকলিঙ্ক দেই তাহলে সেও আমাকে একটা ব্যাকলিঙ্ক দেবে।
সার্চ ইঞ্জিন এগুলো জানা সত্ত্বেও এটাকে সার্চ র‌্যাঙ্কিং এর factor হিসেবে গন্য করে কারণ এটা proven বিষয় যার মাধ্যমে search engine কোন সাইটের relevancy ও credibility নির্ধারণ করতে পারে।
ধন্যবাদ। আগামী পোস্ট পড়ার আমন্ত্রন থাকলো।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৮] :: Off Page SEO এর বেসিক

On Page seo সম্পর্কে আমরা পূর্বে জেনেছি। আশা করি এটা সম্পর্কে আপনাদের মোটামুটি একটা ধারণা দিতে পেরেছি। আমরা আজ Off page seo সম্পর্কে জানবো।

Off Page Seo

আশা করি আপনাদের off page seo এর সহজ সংজ্ঞা মনে আছে, অন্যরা আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে যা বলছে সেটাই হল Off Page Seo।
যখন আপনি মনে করবেন যে হ্যা আমার on page এর কাজ শেষ, তখন কিন্তু আপনার চুপ করে বসে থাকলে হবেনা, তখন থেকে আপনার off page seo এর কাজ করতে হবে। অফ পেজ এসইও এর প্রধান কাজ হল ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করা। কে কতভাবে তার creativityকে কাজে লাগিয়ে Backlink তৈরি করতে পারে।

বিঃদ্রঃ Off page seo কিন্তু আগের মত নেই, তার মানে আপনি একরাতে ৫০০০লিঙ্ক করলেন আর গুগল এ TopRank এ চলে গেলেন, এমন কিন্তু নয়। গুগল অনেক স্মার্ট, তাই আপনার ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করতে হবে ঠিকই, কিন্তু সেটা দেখে যেন মনে হয় natural link building। আরো অনেক ব্যাপার অবশ্য খেয়াল রাখতে হয় যেমন- লিঙ্ক পপুলারিটি, পেজ অথরিটি ইত্যাদি।
আপনি যদি Natural way তে লিঙ্ক বিল্ড করতে পারেন তাহলে আপনি বেনিফিটেড হবেন অন্যথায় আপনার র‌্যাঙ্ক করার সুযোগ ক্ষীণ হয়ে যাবে।

কিভাবে ন্যাচারাল লিঙ্ক বিল্ড করবেন?

এখন আমি আপনাদের ন্যাচারাল লিঙ্ক বিল্ড সম্পর্কে কিছু আইডিয়া দেয়ার চেষ্টা করবো। আশা করি সেগুলো নিয়ে ভালভাবে চিন্তা করলেই আপনারাও অনেক নতুন নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে পারবেন।
১. মনে করুন কেউ একরাতে ১০০০ লিঙ্ক বিল্ড করলো, তার অর্থ বের করতে পারবেন- আসলে কি ঘটেছে। এটা বলা খুবই সহজ কাজ, হয় সে কারোর কাছ থেকে টাকা দিয়ে লিঙ্ক গুলো কিনেছে অথবা সে হয়তো ২০০ লোককে টাকা দিয়ে প্রতিজনের কাছ থেকে ৫ টা করে লিঙ্ক নিয়েছে অথবা এরকম আরো অনেক কিছু ঘটতে পারে। তার অর্থ কেউ তাকে ভালোবেসে বা তার কন্টেন্ট ভাল বলে ব্যাকলিঙ্ক দেয়নি, ব্যাকলিঙ্ক দিয়েছে টাকার বিনিময়ে, আর এটা তো কোন ন্যাচারাল ঘটনা না। এটা ঘটানো হয়েছে কৃত্রিমভাবে। তাই গুগল যখন দেখে যে কেউ রাতারাতি অনেক ব্যাকলিঙ্কের মালিক হয়ে গিয়েছে তখন গুগল এটাকে ভালভাবে নেয়না। যে কোন সময় আপনার ওয়েবসাইটকে পেনাল্টি করতে পারে।
এখানেও অবশ্য সেই প্রবাদ বাক্য খাটে Old is gold. যেমন ধরুন Wikipedia যদি একদিনে ৫০০০হাজার ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করে তাও গুগল কিছু মনে করবে না করবে কারন এটা অনেক পুরনো ও ইনফরমেটিভ একটা সাইট কিন্তু আপনার নতুন সাইটে আপনি দিনে ১০০লিঙ্ক তৈরি করলেও পেনাল্টির শিকার হতে পারেন। কাজেই সাবধান। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন - একদিনে আপনার দ্বারা কতটি Link তৈরি করা সম্ভব - সেই কয়টাই লিঙ্ক তৈরি করুন তার বেশি তৈরি করতে যাবেন না ধরা খাবেন।
২. আবার ধরুন আপনার সাইট একদম New একটা সাইট আপনি চিন্তা করলেন, হ্যা আমি দিনে ১০টা ব্যকলিঙ্ক তৈরি করব তাহলেত natural flow থাকবে। হ্যা এটা ন্যাচারাল কিন্তু চিন্তা করেছেন ব্যাকলিঙ্ক মানে কি, ব্যাকলিঙ্ক মানে হল অন্যের কাছ থেকে লিঙ্ক পাওয়া। আমি যা বলতে চাচ্ছি তাহলো, আপনার siteএ যদি প্রতিদিন unique visitor থাকে ৫জন, আর আপনি যদি ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করেন তার ডাবল তার অর্থও এটা দাড়াল যে এটা Natural flow না হয় আপনি নিজে তৈরি করছেন নয়তো অন্য কাউকে দিয়ে তৈরি করাচ্ছেন। তাহলে আপনি কি করবেন? সবচেয়ে উচিৎ হবে আপনি যদি আপনার সাইটে যে পরিমান ভিজিটর হয় তার তিন ভাগের এক ভাগ ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করেন। যেমন আপনার ভিজিটর যদি ৫০জন হয় তাহলে আপনি দৈনিক ১৫-২০টা ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করতে পারেন। আশা করি আস্তে আস্তে আপনাদের ধারনা গুলি পরিষ্কার হচ্ছে। আমি হয়ত অনেক সময়, সময়ের অভাবে আপনাদের সব টার্ম সর্ম্পকে বলতে পারব না বা হয়ত আমার মনে নাও থাকতে পারে তাই নতুন কোন শব্দ যদি আমি ব্যবহার করি আর আপনাদের বুঝতে যদি কষ্ট হয় তবে অনুগ্রহ পূর্বক গুগলে সার্চ করবেন। আশা করি ১নম্বর রেজাল্ট এই শব্দগুলোর অর্থ পেয়ে যাবেন। যেমন- এখানে আমি Unique visitor শব্দটা ব্যবহার করেছি কিন্তু কোন ব্যাখ্যা দেইনি।
৩. তারপর মনে করুন আমাদের উদাহরণ এর সাইটটার প্রধান কিওয়ার্ড হল My Kindle reviews, তাই আপনারা যদি মনে করেন হ্যা আমার সমস্ত ব্যাকলিঙ্ক এর Anchor text এ my kindle reviews লেখা থাকবে। তাহলে আপনি মস্ত বড় ভুল করবেন। কারন একটা সাইটের সমস্ত ব্যাকলিঙ্ক এর anchor text একই হতে পারে না, তাই গুগল সহজেই ধরে ফেলবে যে আপনি keyword stuffing করছেন। তাই Anchor text ব্যবহার করার সময় খেয়াল রাখুন যেন এতে variation থাকে। যেমন: হয়ত ৩০% exact keyword ব্যবহার করলেন, ২০% broad match, ২০% LSI keyword (electronic reading device এটা kindle এর সাথে related কিন্তু একটু অন্যভাবে, lsi keywords finder দিয়ে গুগল করেন), ৩০% general keyword (click here, check out this etc). আপনি যদি আপনার সাইটের Anchor text এভাবে বিন্যাস করেন তাহলে সেটা অনেক বেশি ন্যাচারাল হবে। বেশি Long tail keyword গুলো ব্যবহার করুন।
৪. আপনার আর্টিকেল এর ট্যাগ হিসেবে ৩টার বেশি কিওয়ার্ড ব্যবহার করবেন না।

৫. আপনার সাইটের Dofollow এবং Nofollow ব্যাকলিঙ্ক এর একটা সমন্বয় করুন যেন Nofollow backlink অনেক বেশি না হয়ে যায়।

৬. সব ধরনের top level domain থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিন যেমন: .com, .net, .org, .edu ইত্যাদি। সব ধরনের ব্যকলিঙ্ক যদি আপনার থাকে তাহলে এটা অনেক বেশি ন্যাচারাল হবে।
৭. প্রতিদিন কিছু কিছু লিঙ্ক তৈরি করুন। কারন আপনি যদি একদিনে ১০০ আর তারপর হয়ত একসপ্তাহ কোন লিঙ্ক তৈরি করলেন না, তাহলে গুগল এটাকে suspicious activity হিসেবে গণ্য করবে।
৮. আপনার সোশ্যাল সাইটের একটিভিটির পরিমান বৃদ্ধি করুন।
৯. বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট তৈরি করুন যেমন: ভিডিও, অডিও, পাওয়ার পয়েন্টে প্রেজেন্টেশন, পিডিএফ এবং এই কন্টেন্ট গুলো বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পাবলিশ করুন সেখান থেকে ব্যাকলিঙ্ক পাবেন আবার ভিজিটরও পাবেন। এমন কয়েকটা সাইট হতে পারে, youtube.com, vimeo.com, slideshare.net, odiogo.com ইত্যাদি।
ধন্যবাদ। আগামী পোস্ট পড়ার আমন্ত্রন থাকলো।
Tag : ,

The Won Blog Of EARN FOR TEICKS. The Blog Created by Bijoy Kumar Biswas. Designed by বিজয়*বিজন*বিজু