Popular Post

zwani.com myspace graphic comments

Archive for 2013-07-14

ঘরে বসে আয় করুন। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ব্লগিং(পর্ব-১)

ঘরে বসে আয় করুন টিউটোরিয়ালে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। আমরা সবাই জানি অনলাইন হতে আয় করার সম্পর্কে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা অনলাইন হতে আয় করার পদ্ধতিগুলো কি কি । অনলাইন হতে আয় করার যে সকল পদ্ধতি গুলোর রয়েছে তার মধ্যে অনতম পদ্ধতি হচ্ছে ব্লগিং করে আয় করা। আমার মতে ঘরে বসে অনলাইন আয়ের সহজ ও নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি হচ্ছে ব্লগিং। আমাদের আজকের এই টিউটোরিয়ালে আমরা যে সকল বিষয় আলোচনা করব আসুন তা এক নজরে দেখে নেই:
১) ব্লগিং ও ব্লগার কি?
২) ব্লগিং করতে হলে আমাদের কি কি প্রয়োজন ও  বিষয় জানতে হবে?
৩) ব্লগিং করে আয়ের উংস সমূহ?
৪) উপার্জিত অর্থ আপনি কিভাবে হাতে পাবেন?
৫) ডোমেইন ও সাব-ডোমেইন কি?
৬) হোস্টিং কি?
তাহলে আসুন আর দেরি না করে আমরা ধাপে ধাপে আজকের টিউটোরিয়ালটি শুরু করে দিই।
ব্লগিং ও ব্লগার কি?
নিজের দৈনন্দিন জীবনের ঘটনা সমূহকে নিয়ে বা কোন নির্দিষ্ট্য বিষয়ের উপর ধারাবাহিক ভাবে কোন লিখা অনলাইনে প্রকাশ করে তা সকলের সাথে শেয়ার করাকে ব্লগিং বলে। আর এই কাজ সমূহ আমার যে সাইটে করে থাকি তাকে বলা হয় ব্লগ বা ব্লগ সাইট। আর এই লেখা গুলো যে লিখে থাকে তাকে বলা হয় ব্লগার। আমি একদিন গুগলে সার্চ করে জেনেছিলাম ব্লগারদেরকে আন্তার্জিত ভাবে সাংবাদিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।  তাহলে আপনি একটু ভেবে দেখুন একজন ব্লগার এর সম্মান কতটুকু। আর এই ব্লগিং হতে পারে যে কোন বিষয় নিয়ে। যেমন ধরুন: ইতিহাস, কম্পিউটার টিউটোরিয়াল, গ্রাফিক্স ডিজাইন, রাজনীতি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে। কোন বিষয়ের উপরে ব্লগিং করা হবে তা নির্ধারন করে থাকে ব্লগার নিজেই। আশা করি আপনাদের কাছে এই অংশ টুকু সম্পূর্ন পরিস্কার হয়ে গিয়েছে।
ব্লগিং করতে হলে আমাদের কি কি প্রয়োজন ও  বিষয় জানতে হবে?

ব্লগিং করতে হবে অনলাইনে। ব্লগিং করার জন্য আমাদের প্রয়োজন হবে একটি ব্লগ সাইটের। যেখানে আমার আমাদের লিখাগুলোকে পাবলিশ করবো ও আমাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করব।  অনলাইনে ব্লগিং করার জন্য বেশ কিছু সাইট আছে যারা ফ্রীতে ব্লগিং এর সুবিধা দিয়ে থাকে। তার মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে ব্লগার ডট কম ও ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম। এই দুটি সাইটের মধ্যে আমি ওয়ার্ডপ্রেসকেই বেছে নিব। কারন ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে খুব সুন্দর ভাবে একটি সাইট মনের মত করে সাজিয়ে তোলা যায়। কিন্তু ব্লগার দিয়ে করতে গেলে আপনাকে অনেক ঝামেলায পরতে হবে।  যেহেতু আমরা ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ব্লগিং করা শিখবো সেহেতু আমাদেরকে ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহার জানতে হবে। তবে আপনার চিন্তার কোন বিশয় নেই।  আমার আপনাকে আমাদের এই ধারাবাহিক টিউটোরিয়ালে ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহার শিখিয়ে দিব।
ব্লগিং করে আয়ের উৎস সমূহ?
ব্লগিং করে আপনি বিভিন্নভাবে আয় করতে পারবেন।  তাহলে আসুন উৎস সমুহ জেনে নেই।
১) এফিলিয়েট মার্কেটিং: বর্তমান বিশ্বে এফিলিয়েট মার্কেটিং একটি বহুল পরিচিত বিষয়।  এক কথায় এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে কমিশন ভিত্তিক ব্যবসা। ধরুন আপনি যদি রোমানা কোম্পানির খ প্রোডাক্ট সেল করে দিতে পারেন তাহলে রোমানা কোম্পানি আপনাকে সেলের উপরে ১০% কমিশন দিবে। এই টোটাল বিষয়টি হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং। আমি এইখানে খুব সংক্ষেপে আলোচনা করে দিচ্ছি। এখন আপনার প্রশ্ন হতে পারে ব্লগিংয়ের সাথে এফিলিয়েটের সম্পর্ক কোথায়। আপনি যখন আপনার ব্লগ সাইটে কোন প্রতিষ্ঠানের পন্যোর বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন বা তা নিয়ে কোন পোষ্ট করে থাকেন, তারপর যদি কোন ভিজিটর বা আপনার বন্ধুরা আপনার সাইটের মাধ্যমে উক্ত প্রতিষ্ঠানের নিকট হতে গিয়ে পন্য ক্রয় করে থাকে তাহলে সেটা আপনার আয়। যা কিনা আপনি আপনার ব্লগের মাধ্যমে পন্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে তা বিক্রি করার জন্য কাস্টমার সংগ্রহ করেছেন। আশা করি বিষয়টি আপনার কাছে ক্লিয়া হয়ে গিয়েছে।
২) বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে: বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান আছে যারা অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগ সাইটে বিজ্ঞাপন দিযে থাকে। তাদের মধ্যে নাম করা সবথেকে বড় প্রতিষ্ঠান হচ্ছে গুগল এডসেন্স। যা কিনা গুগল ডট কমের নিজস্ব প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটি একদিকে বিভিন্ন কোম্পনির বিজ্ঞাপন সংগ্রহ করে অপরদিকে বিভিন্ন ব্লগ সাইটে কমিশনের ভিত্তিতে এই বিজ্ঞাপন গুলো প্রকাশ করে থাকে।  আপনি যখন আপনার ব্লগে এই বিজ্ঞাপনগুলো প্রকাশ করবেন এবং আপনার সাইটের কোন ভিজিটর এই বিজ্ঞাপনগুলোকে ক্লিক করে সেই সাইটে যাবে তখন আপনার আয় হবে। পরবর্তীতে আমরা গুগল এডসেন্স নিযে সম্পূর্ন আলোচনা করব।
৩) নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করা: আপনি আপনার ব্লগ সাইটের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনার নিজস্ব পন্য বিক্রি করতে পারবেন। এতে করে আপনি আপনার প্রোডাক্টের সেলের পরিমান ও সাথে সাথে ভোক্তার পরিমান  ও বাড়াতে পারবেন।
উপার্জিত অর্থ কিভাবে হাতে পাবেন?
অনলাইন হতে উপার্জিত অর্থ হাতে পাবার বেশ কিছু পদ্ধতি রয়েছে। যেমন: পেপাল, লিবার্টি রিজার্ভ, মানি বৃকার্স, পেজা, ব্যংক চেক ইত্যাদি। আপনার হয়ত প্রশ্ন হতে পারে ব্যাংক চেক বাদে বাকি সিস্টেম গুলোর কাজ কি? বাকি যে সকল সাইট রয়েছে আপনি তাদেরকে অনলাইন ভিত্তিক ব্যাংকও বলতে পারেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ব্যাংকগুলোতে এই ব্যাংকের ডলার সাপোর্টকরে। তবে বর্তমানে পেজা বাংলাদেশে সাপোর্টকরে। ফলে আপনি যখন আপনার অর্জিত অর্থ আপনার পেজা এর একাউন্টে ট্রান্সফার করবেন তারপর আপনি সে অর্থ সরাসরি বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংক থেকে তুলতে পারবেন। আর যদি আপনি চেকে পে-মেন্ট নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার ঠিকানাতে আপনার চেকটি পৌছে যাবে। তরপর সেই চেক ব্যাংকে উপস্থাপন করে টাকা উত্তোলন করতে হবে।
ডোমেইন ও সাব-ডোমেইন  কি?
ডোমেইন হচ্ছে ইন্টারনেটের দুনিয়াতে আপনার ঠিকানা।  ব্রাউজারে আমরা যে নামটি টাইপ করে আমাদের কাঙ্খিত সাইটে প্রবেশ করি এটিই হচ্ছে ডোমেইন বা ডোমেইন নাম। আমরা যখন কোন ডোমেইন নিবার কথা চিন্তা ভাবনা করবে তখন আমাদেরকে অবশ্যই খেয়াল করতে হবে ডোমেইনের নাম টাক যেন খুব সুন্দর ও সহজ স্পেলিং এর হয় ও সহজে যেন ভিজিটর মনে রাখতে পারে।
সাব-ডোমেইন হচ্ছে যখান কোন ডোমেইনের অভ্যন্তরে অন্যএকটি ডোমেইন খুলা হয় তখন তাকে সাব-ডোমেইন বলে থাকে। সাব ডোমেইনের স্ট্রকাচারটা দেখতে ঠিক এই রকম: http://www.blog.blogbd24.com বা blog.blogbd24.com
আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
হোস্টিং কি?
আমাদের সাইটের সকল ফাইল সমূহ যে স্থানে সংরক্ষিত থাকে তাকে হোস্টিং বলে থাকে।  হোস্টিং কে আমরা আমাদের কম্পিউটারের হার্ড ডিস্কের সাথে তুলনা করতে পারি।
আজকের এই টিউটোরিয়ালে আমি ব্লগিং ও এর সাথে সম্পৃক্ত সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছি। জানিনা কতটুকু আলোচনা করতে পেরেছি ও কতটুকু আপনাদের ভাল লেগেছে। এই সাইটে  এর আগেও অনেকে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে। তারপরও আমি আমার মত আলোচনা করার জন্য এই ব্লগ এই পোষ্টটি করেছি। কষ্ট করে পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এই পোষ্টটি পূর্বে আমার ব্লগ বিডি ২৪ ডট কম ব্লগে প্রকাশিত হয়েছিল। যদি সময় থাকে তাহলে একবার ঘুরে আসবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
Tag : , ,

ঘরে বসে আয় করুন। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ব্লগিং(পর্ব-২)

বন্ধুরা আমরা আমাদের পূর্বের টিউটোরিয়ালে জেনে ছিলাম ব্লগিং কি ও ব্লগিং করে আমরা কিভাবে তা হতে আয় করতে পারি। আমরাও এও জেনেছিলাম কিভাবে ব্লগিং করতে হয়। ব্লগিং করার জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার বা ইসক্রীপট রয়েছে। এ ছাড়াও রয়েছে অনেক বড় বড় প্লাটফর্ম। তো আমাদের ব্লগিং করার সুবিধার্থে আমরা সেই সকল বড় বড় প্লাটফর্ম গুলোর ভিতর থেকে একটি জনপ্রীয় প্লাটফর্মকে বেছে নিবো। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ওয়ার্ডপ্রেসকে পছন্দ করি। তার কারন হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে আপনি মনের মত করে আপনার সাইট কে ডিজাইন করতে পারবেন। আপনাদেরকে একটি কথা বলে রাখি আমাদের এই ধারাবাহিক টিউটোরিয়ালটি যদি আপনি ভালভাবে বুঝতে পারেন তাহলে আপনি নিজেই খুব সহজে যে কোন ধরনের একটি সাইট তৈরি করে ফেলতে পারবেন। তবে হে কিছু কিছু সময় আপনি আপনার মনের মত করে সাইট ডিজাইন করতে পারবেন না। তার জন্য আপনাকে কিচু প্রোগ্রামিং শিখতে হবে। সেই সম্পর্কে আমি আপনাদের সাথে পরে আলোচনা করবো। আমরা যেহেতু ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ব্লগিং করবো সেহেতু আমারা এখন এক নজরে দেখে নেই আপনারা আমাদের এই ওয়ার্ডপ্রেস টিউটোরিয়ালটি হতে কি কি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।:
০১. ওর্য়াডপ্রেসকি?
ব্লগিং টিউটোরিয়ালের এই অধ্যায়ে আপনি জানতে পারবেন ওয়ার্ডপ্রেস কি। ওয়ার্ডপ্রেসের কাজ কি।
০২. ওয়ার্ডপ্রেসেরইতিহাস?
এই অধ্যায়ে আপনারা জানতে পারবেন ওয়ার্ডপ্রেসের ইতিহাস সম্পর্কে। কবে কথন কে কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেসের যাত্রা শুরু হয়েছে।
০৩. আপনিকেনওয়ার্ডপ্রেসকেবেছেনিবেনওএরসুবিধাসমূহ?
আমি একটু আগেই বলেছিলাম আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ওয়ার্ডপ্রেসকেই পছন্দ করি । আপনারাযখন আমাদের এই পর্বটি পড় থাকবেন তখন আপনারা বুঝতে পারবেন আমি কেন ব্যাক্তিগত ভাবে ওয়ার্ডপ্রেসকে পছন্দ করি। শুধু এইটুকু বলে রাখতে চাই বিশ্বের প্রায় ২৫% ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইট ওয়ার্ডপ্রেসের সহায়তায় তৈরি হয়ে থাকে।
৪. কিভাবেওয়ার্ডপ্রেসেরনিজস্বসাইটহতেএকটিফ্রি-সাবডোমেইননিতেহবে?
আমরা যেহেতু নতুন তাই আমরা এই মূহূর্তে টাকা খরচ করে ব্লগিং করবো না। তাই প্রথম অবস্থাতে আমরা ফ্রীতে সাব-ডোমেইন নিয়ে ব্লগিং করা অনুশীলন করবো। আমারা আমাদের পূর্বের টিউটোরিয়ালে আলোচনা করেছিলাম সাব-ডোমেইন কি?
৫. কিভাবেওয়ার্ডপ্রেসেরনিজস্বসাইটব্যাতিতএকটিফ্রিসাব-ডোমেইনপাওয়াযায়?
বিশ্বে অনেক গুলো প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা ফ্রীতে সাব-ডোমেইন দিয়ে থাকে। সাব-ডোমেইনগুলোর ইউআরএল দেখতে একদম পেইড করা মানে টাকা দিয়ে কিনা ডোমেইনের মত। কেউ ধরতেই পারবে না এটি একটি ফ্রী ডোমেইন। তবে মূলত এই সব ডোমেইনগুলোকে সাব-ডোমেইন হিসেবে গন্য করা হয়। এই পর্বে আপনারা এই বিষয়ে আরোও বিস্তারিত জানতে পারবেন।
০৬. কিভাবে কোন সাইট হতে ফ্রীতে হোস্টিং নিতে হয়?
এই পর্বে আমরা আপনাদেরকে শিখাবো কিভাবে আপনার সাইটের জন্য হোস্টিং নিতে হয়। তবে কিছু কিছু সাইট তাদের সাব-ডোমেইনের সাথে হোস্টিং এর ব্যবস্থাটা বিল্টইন ভাবেই দিয়ে রাখে। ফলে আপনাকে হোস্টিংয়ের জন্য অন্য কোথাও যেতে হয় না। যেমন: ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম, ব্লগার ডট কম।
০৭. কি ভাবে সাব-ডোমেইন হোস্টিং সার্ভারে সেটআপ করতে হয়?
এই পর্বে আপনারা কি শিখতে পারবেন আশা করি তা আপনারা বুঝতে পেরেছেন।
০৮. কি ভাবে হোস্টিং সার্ভারে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করতে হয়(পদ্ধতি -১)?
০৯. কি ভাবে হোস্টিং সার্ভারে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করতে হয়(পদ্ধতি -২)?
১০. কিভাবে লোকাল সার্ভারে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করতে হয়
১১. ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কোন কিছু কিভাবে আপনার সাইটে প্রকাশ করবেন?।
১২. প্রকাশকিত কোন লেখা আপডেট করা ও সাইট হতে মুছে ফেলা।
১৩. কোন কমেন্টস এপ্রুভ করা, পরিবর্তন ও মুছে ফেলা যায়।
১৪. ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য থীম ডাউনলোড, আপলোড ও ইন্সটল করার পদ্ধতি।
১৫. ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য বিভিন্ন প্লাগইনস ও উইজেড ইন্সটল ও তার ব্যবহার।
১৬. সাইটে কোন ইউজার বা লেখককে এড করা ও কোন লেখককে সাইটথেকে রিমুভ করে দেওয়া।
১৭. কোন লেখাকে কি ভাবে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টটেড করে রাখবেন।
৮ নং থেকে ১৭ নং পর্যন্ত কি কি বিষয়ে আলোচনা করা হবে আশা করি তা আপনারা টাইটেল গুলো দেখেই ধরে নিয়েছেন। আপনারা যদি এই পুরোটিউটোরিযাল গুলো ক্রমানুসরে অনুশীলন করে থাকেন তাহলে আপনার খুব সুন্দর একটি সাইট তৈরি করে ফেলতে পারবেন। তারপর আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারবেন । আশা করি আজকের টিউটোরিয়াল গুলো আপনাদের কাজে এসেছে।
টিউটোরিয়ালটি পূর্বে আমার ব্লগ বিডি ২৪ ডট কম ব্লগে প্রকাশিত হয়েছে। আপনারা চাইলেও আমার সাইটে আপনাদের মূল্যবান টিউটোরিয়ালটি প্রকাশিত করতে পারেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
Tag : , ,

The Won Blog Of EARN FOR TEICKS. The Blog Created by Bijoy Kumar Biswas. Designed by বিজয়*বিজন*বিজু