Popular Post

zwani.com myspace graphic comments

Showing posts with label SEO Tutorial. Show all posts

SEO করুন সহজ পদ্ধতিতে নতুন নিয়মে

আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়ে একটি পোষ্ট করলাম। আশা করি পোষ্টটি সবার ভাল লাগবে। বিশেষ করে যারা জানেন তাদের জন্য নয়। আমাদের যাদের ওয়েব অথবা ব্লগ সাইট আছে তারা সবাই চাই যে, আমার সাইটটি সহজেই সবার সম্মুখে পরিচিতি লাভ করুক এবং প্রচুর ভিজিটর আসুক আমার সাইটে। আমরা সবাই আসলে এটাই কামনা করি। কিন্তু যারা এস.ই.ও জানি না তাদের কাছে মনে হয় আমি যদি এস.ই.ও পারতাম। তাদের জন্যই আমার এই পোষ্ট আশা করি কাজে আসবে। নিচের যে লিংক গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম প্রত্যেকটি লিংক ই অটোএপ্রুভ ডুফ্লু হাই পেইজ রেংকের । নিচের লিংক গুলোতে এস.ই.ও করুন বিনা ঝামেলায়।
1 http://www.weblogtoolscollection.com 6
2 http://www.dailyblogtips.com 6
3 http://www.jiscdigitalmedia.ac.uk/blog 6
4 http://www.socialtimes.com 6
5 http://www.problogger.net 6
6 http://www.searchenginejournal.com 6
7 http://www.weblogtoolscollection.com 6
8 http://www.blog.photography.si.edu 6
9 http://www.grokdotcom.com 6
10 http://www.interactiondesign.sva.edu 6
11 http://www.currybet.net 6
12 http://www.w3blog.dk 6
13 http://www.quicksprout.com 6
14 http://www.tripit.com 6
15 http://www.links.org.au 6
16 http://www.blogmofuse.com 6
17 http://www.blogussion.com 5
18 http://www.bluehatseo.com 5
19 http://www.kikolani.com 5
20 http://www.seobythesea.com 5
21 http://www.seo-hacker.com 5
22 http://www.myrecycledbags.com 5
23 http://www.midasoracle.com 5
24 http://www.newcritics.com 5
25 http://www.quickonlinetips.com 5
26 http://www.growmap.com 5
27 http://www.forthelose.org 5
28 http://www.intenseblog.com 5
29 http://www.bluehatseo.com 5
30 http://www.engineering.curiouscatblog.net 5
31 http://www.kongtechnology.com 5
32 http://www.comptalks.com 5
33 http://www.searchenginepeople.com 5
34 http://www.blogtap.net 4
35 http://www.kathyblogger.com 4
36 http://www.techtricksworld.com 4
37 http://www.weblogbetter.com 4
38 http://www.dmiracle.com 4
39 http://www.fatfightertv.com 4
40 http://www.weblogbetter.com 4
41 http://www.memwg.com 4
42 http://www.just-ask-kim.com 4
43 http://www.animhut.com 4
44 http://www.blondish.net 4
45 http://www.theemotionmachine.com 4
46 http://www.blogengage.com 4
47 http://www.stopdropandblog.com 4
48 http://www.famousbloggers.net 4
49 http://www.cravingtech.com 4
50 http://www.stayonsearch.com 4
যদি পোষ্টটি সবার কাজে আসে তাহলে আমি স্বার্থক।
Tag : ,

onpage optimization tools

এই সাইট এ আপনার সাইটের ইউ আর এল দিলে আপনার ওয়েব সাইটের অনপেজের সকল ইনফরমেশন পেয়ে যাবেন।

সাইটটির নাম হচ্ছে:


http://mysiteauditor.com/


এখান থেকে আপনি যে সকল তথ্যগুলো পাবেন:


১.আপনার সাইটের কিওয়ার্ডের অবস্থা
২.মেটাট্যাগের অবস্থা
৩.মেটাট্যাগ ডেসক্রিপশন এর অবস্থা
৪.ইমেজ অল্ট ট্যাগের অবস্থা
৫.ইউ আর এ কিওয়ার্ড এ ব্যবহার হয়েছে কিনা
৬.কিওয়ার্ড এস ই ও ফ্রেন্ডলি কিনা


এছাড়াও কোন কোন ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা দরকার তার পরামর্শ  পাওয়া যাবে।

অনপেইজ অপটিমাইজেশন  এর জন্য প্রয়োজনীয় ইনফরমেশনগুলো দেখে সাইট ডিজাইন করলে পেজ এর রেন্কিং অবশ্যই ভালো হবে।
Tag : ,

SRO গবেষনা করার ৪০ টি blog site

আমি এখানে ৪০ টি এস ই ও ব্লগ সাইট আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।আশাকরি সবার কাজে লাগবে।
seo
1. The Moz Blog
Blog: http://moz.com/blog
Twitter: @moz
2. Search Engine Land
Blog: http://searchengineland.com/
Twitter: @sengineland
3. QuickSprout
Blog: http://www.quicksprout.com/blog/
Twitter: @neilpatel
4. YouMoz
Blog: http://moz.com/ugc
Twitter: @moz
5. Matt Cutts
Blog: http://www.mattcutts.com/blog/
Twitter: @mattcutts
6. SEOBOOK
Blog: http://www.seobook.com/blog
Twitter: @seobook
7. Rand Fishkin
Blog: http://moz.com/rand/
Twitter: @randfish
8. Search Engine Watch
Blog: http://searchenginewatch.com/
Twitter: @sewatch
9. Search Engine Journal
Blog: http://www.searchenginejournal.com/
Twitter: @sejournal
10. Bruce Clay
Blog: http://www.bruceclay.com/blog
Twitter: @BruceClayInc
11. SEO by the Sea
Blog: http://www.seobythesea.com/
Twitter: @bill_slawski
12. Search Engine Roundtable
Blog: http://www.seroundtable.com/
Twitter: @seroundtable
13. Digital Relevance
Blog: http://relevance.com/blog
Twitter: @drelevance
14. Daily SEO Blog
Blog: http://www.dailyseoblog.com/
Twitter: @ManiKarthik
15. Copyblogger
Blog: http://www.copyblogger.com/blog
Twitter: @copyblogger
16. David Naylor
Blog: http://www.davidnaylor.co.uk/
Twitter: @davenaylor
17. Daily SEO Tip
Blog: http://dailyseotip.com/
Twitter: @DailySEO
18. UpCity
Blog: http://upcity.com/blog
Twitter: @upcityinc
19. SEO Theory
Blog: http://www.seo-theory.com/
Twitter: @seo_theory
20. ClickZ
Blog: http://www.clickz.com/category/search/seo
Twitter: @clickz
21. Marketing Pilgrim
Blog: http://www.marketingpilgrim.com/category/search-marketing
Twitter: @MarketingPilgrm
22. Search Engine Guide
Blog: http://www.searchengineguide.com/
Twitter: @sewatch
23. REELSEO
Blog: http://www.reelseo.com/
Twitter: @reelseo
24. Higher Visibility
Blog: http://www.highervisibility.com/blog
Twitter: @highervis
25. Yoast
Blog: http://yoast.com/cat/seo
Twitter: @yoast
26. John Battelle’s Search Blog
Blog: http://battellemedia.com/
Twitter: @johnbattelle
27. BacklinkO
Blog: http://backlinko.com/
Twitter: @Backlinko
28. OptimizePrime
Blog: http://optimizepri.me/
Twitter: @OptimizePrime
29. SEOno
Blog: http://seono.co.uk/category/seo
Twitter: @steviephil
30. WordStream
Blog: http://www.wordstream.com/blog
Twitter: @wordsteam
31. Zazzle Media
Blog: http://www.zazzlemedia.co.uk/blog
Twitter: @zazzlemedia
32. Koozai
Blog: http://www.koozai.com/blog/category/search-marketing
Twitter: @koozai
33. SEO Nick
Blog: http://www.seonick.net/seo
Twitter: @nick_eubanks
34. Kaiser the Sage
Blog: http://kaiserthesage.com/
Twitter: @kaiserthesage
35. DejanSEO
Blog: http://dejanseo.com.au/blog
Twitter: @dejanseo
36. Small Business Online Coach
Blog: http://www.smallbusinessonlinecoach.com/blog
Twitter: @smbusinesscoach
37. iAcquire
Blog: http://www.iacquire.com/blog/category/seo-2
Twitter: @iacquire
38. David Leonhardt’s SEO and Social Media Marketing
Blog: http://www.seo-writer.com/blog
Twitter: @amabaie
39. siegemedia
Blog: http://www.siegemedia.com/blog
Twitter: @siegemedia
40. SEO Gadget
Blog: http://seogadget.com/category/seo/
Twitter: @seogadget
Tag : ,

______প্রয়োজনীয় ১০টি এস ই ও এনালাইসিস টুলস_____

SEO নিয়ে কাজ করতে হলে নিজের ওয়েব সাইটের বিভিন্ন খুটিনাটি ভুল,ত্রুটি সম্বন্ধে জ্ঞান থাকা দরকার, তেমনি আমাদের প্রতিদ্বন্দী বিভিন্ন কমপিটিটর সম্বন্ধে খুব ভালো ধারনা থাকতেই হবে।  SEO এর একটি বেসিক ধারনা হচ্ছে আমাদের প্রতিদ্বন্দী যে সকল প্রচার প্রচারনা,মিডিয়া,ব্যাকলিন্ক ব্যবহার করেছে আমাদের তার চেয়ে  ভালোভাবে এবং বেশী জায়গায় আমাদের সাইটের প্রচার করতে হবে।তাহলেই আমাদের সাইটটি প্রতিদ্বন্দী যেকোন সাইটের চেয়ে ভালো অবস্থানে থাকবে।নিজের সাইটের এবং প্রতিদ্দন্দী সাইটের বিভিন্ন তথ্য খুজে পাওয়ার জন্য আমরা বিভিন্ন SEO Tools ব্যবহার করি।আজকে আমি এরকম ১০টি টুলস এর ব্যবহার প্রক্রিয়া আপনাদের দেখাব।
১.Woorank:  এই টুলসটি ব্যবহার করার জন্য লিন্কটিতে গিয়ে, চাইলে একটি একাউন্ট তৈরী করে নিতে পারেন।একাউন্ট করার পর website review বাটনের পশে আপনার সাইটের ইউ আর এল টি লিখুন এবং website review বাটনে ক্লিক করুন ।দেখবেন নিমিষেই আপনার সাইটের অনলাইন এবং অফলাইন এস ই ও এর জন্য প্রয়োজনীয় সকল তথ্য আপনার চোখের সামনে হাজির হয়ে গেছে।।প্রথমেই দেখবেন আপনার সাইটের জন্য একটি রেন্কিং নাম্বার প্রদান করা হয়েছে।ইচ্ছা করলে এই ইনফরমেশনগুলো পিডিএফ আকারে সংরক্ষন করতে পারবেন। যে বিষয়গুলো জানতে পারবেন তার প্রধানগুলো একনজরে টাইটেল ট্যাগ,মেটা ডেসক্রিপশন,কি-ওয়ার্ড, ব্যাকলিন্ক,ডোমেইনের বয়স,গুগল প্রিভিউ,কিওয়ার্ড কনসিসটেন্সি ।

seo tools

২.Hub spot’s marketing grader:

এই টুল’সটি ব্যবহার করার জন্য প্রথমেই লিন্কটিতে ক্লিক করুন।তারপর আপনার সাইটের ইউআরএলি এবং আপনার ইমেঈল এড্ড্রেসটি লিখুন, তারপর grade me বাটনে ক্লিক করুন।দেখবেন আপনার সাইটের একটি ইনফরমেশন এসে পড়েছে। এই টুলস’টিও আপনার সাইটের জন্য একটি রেন্কিং নম্বার প্রদান করে।কয়েকটি মেইন হেডিং এর মাধ্যমে এর তথ্যগুলো দেখায়।হেডিং গুলো হলো ব্রগিং,সোস্যাল মিডিয়া,এসইও,লিড জেনারেশন,মোবাইল।

seo tools

এখন যেকোন একটি আইটেম এ ক্লিক করে ঐ হোডিং এর বিস্তারিত তথ্যগুলো জানা যাবে।
Hub spot’s marketing grader টুলসটির প্রধান বৈশিষ্ট হচ্ছে এটি প্রতিটি সেক্টরের জন্য পরামর্শ প্রদান করে, কেন করতে হবে এর ব্যখ্যা করে। আমি মনে করি এস ই ও শেখার জন্য এটি আদর্শ টুলস।

৩.http://www.sitetrail.com/analysis/:

এই টুলসটি ব্যবহারের জন্য লিন্কটিত ‍গিয়ে আপনার সাইটের নামটি লিখে সার্চ বাটনে ক্লিক করলে সাইটের ‍সাইট প্রোফাইল,সাইট ট্রাফিক,সাইট সার্ভার সহ whois information দেখাবে। এখান থেকে ডোমেইনটি কার নামে এবং কবে কেনা হয়েছে তা জানতে পারবেন।

seo tools

৪.Seo workers:

এই টুলসটি ব্যবহারের জন্য লিন্কটিত ‍গিয়ে আপনার সাইটের নামটি লিখে সার্চ বাটনে ক্লিক করলে সাইটের সকল ইনফরমেশনগুলো কায়েকটি গ্রুপ আকারে প্রকাশ করে। এখান থেকে আপার সাইটে কিওয়ার্ড টি কত ব্যবহার করা হয়েছে তা বিস্তারিত জানতে পারবেন।

seo tools

৫.Lipperhey:

এই টুলসটি ব্যবহারের জন্য লিন্কটিত ‍গিয়ে আপনার সাইটের নাম এবং অন্যান্য তথ্যগুলো দিয়ে সাবমিট এ ক্লিক করলে আপনার সাইটের তথ্যগওলো পাওয়া যাবে।এই সাইটের মুল বৈশিষ্ট হচ্ছে এস ই ও এর বিভিন্ন ত্রুটিগুলো ইমেজের মাধ্যমে দেথায়্।এর মাধ্যমে যে কেউ সহজে প্রবলেমগুলো সমাধান করতে পারবে।

seo tools

৬.Upcity:

এই টুলসটি ব্যবহার করার জন্য, সাইটে প্রবেশ করে, আপনার নাম,ইমেঈল,কিওয়ার্ড লিখে রিপোর্ট বাটনে ক্লিক করুন, দেখবেন আপনার রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়েছে।এটি আপনাকে একটি রেন্কিং প্রদান করবে।এই টুলসটি আপনাকে কিওয়ার্ডের সাথে কমপেয়ার করে কারেন্ট রেন্ক, লিন্ক বিল্ডিং,অন সাইট, এক্সেসিবিলিটি প্রকাশ করে।এছাড়াও ডোমেইন অথরিটি এর জন্য একটি রেন্কিং নম্বর প্রদান করে।

seo tools

৭.Seo optimizer:

এই টুলসটি ব্যবহার করার জন্য, সাইটে প্রবেশ করে, আপনার সাইটের নাম লিখে সাবমিট করলেই , প্রথমে একটি সামারি প্রদান করবে কোন কোন বিয়য়ে আপনার সাইটকে ইমপ্রুভ করতে হবে।এচাছাড়াও কোন ক্ষেত্রে কি করতে হবে তার সাজেশন প্রদান করে।

seo tools

৮.Webgnomes:

প্রথমে সাইটে প্রবেশ করে আপনার সাইটের নাম ও ইমঈল এড্ড্রেস টাইপ করে  এনালাইজ বাটনে ক্লিক করুন।একটি এস ই ও রিপোর্ট আপনার ইমঈলে চলে যাবে। এই টুলসটি কমন সবধরনের প্যারামিটার এর ফলাফল প্রকাশ করে।এর অন্যতম বৈশিষ্ট হচ্ছে এটি প্রত্যেকটি সেক্টরের জন্য রেন্কিং নম্বর দেয় ৫ এর মধ্যে।

seo tools

৯.mysiteauditor:

এখান থেকে আপনি যে সকল তথ্যগুলো পাবেন:
১.আপনার সাইটের কিওয়ার্ডের অবস্থা
২.মেটাট্যাগের অবস্থা
৩.মেটাট্যাগ ডেসক্রিপশন এর অবস্থা
৪.ইমেজ অল্ট ট্যাগের অবস্থা
৫.ইউ আর এ কিওয়ার্ড এ ব্যবহার হয়েছে কিনা
৬.কিওয়ার্ড এস ই ও ফ্রেন্ডলি কিনা
এছাড়াও কোন কোন ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা দরকার তার পরামর্শ  পাওয়া যাবে।

 seo tools

১০.Traffictravis:

এই টুলসটি ব্যবহার করার জন্য প্রথমে সাইটটি অপেন করে, একটি সফটওয়্যার ডাউনলোড করে নিতে হরে।তারপর সেই সফটয়ারটি অপেন করে আপনার সাইটের নাম ও অন্যান্য তথ্য প্রদান করলে বিভিন্ন্ভাগে এস ই ও রিপোর্ট দেখাবে।

seo tools

আশা করতেছি এই তথ্যগুলো সবার অবশ্যই কাজে লাগবে এবং এই টুলসগুলো ব্যবহার করতে পারলে আপনার এস ই ও করার গতি অনেক বেড়ে যাবে।
Tag : ,

Google PR Domain সহজ করবে online আয় করার স্বপ্ন

আসুন প্রথমেই জেনে নেই, গুগল পি.আর ডোমেইন কি? এটি হলো ডোমেইন এর রেংকিং এর মাত্রা যা গুগল সার্চ ইঞ্জিণ একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়।
সাধারণত একটি ডোমেইন যতো পুরাতন হয় তার রেংক তত বাড়তে থাকে। আবার একটি সাইটে যদি অনেক ভিজিটর ও আরটিকোল থাকে তবে তার রেংক বাড়তে থাকে। গুগল একটি ডোমেইন কে ০ থেকে ১ , ২,৩ ইত্যাদি ক্রম অনুসারে ১০ পর্যন্ত রেংক দিয়ে থাকে। রেংকিং যত বেশী হবে ডোমেইন এর দাম তত বেশী হবে। কাউন্ট শুরু হয় ০ থেকে। যেগুলোতে কোন রেংকিং নাই সেগুলো (–)  রেংক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
এবার আসুন জেনে নেই একটি পি.আর ডোমেইন থেকে কিভাবে আয় করা যায়?
  • ১। হাই পেইজ রেংক প্রাপ্ত একটি ডোমেইন ১৫-২৫ টি আরটিকোল লিখে এডসেন্স একাউন্ট তৈরি করে তা থেকে আয় করতে পারেন। যেহেতু ডোমেইনগুলো অনেক পুরাতন তাই এডসেন্স একটিভ করতে ৬ মাস অপেক্ষা করার প্রয়োজন নাই।
  • ২। হাই পেইজ রেংক ডোমেইনে কয়েকদিন ব্লগিং করে বিশাল ভিজিটর নিয়ে আসা সম্ভব যা দিয়ে আপনি এফিলিয়েট মার্কেট এর কাজ করতে পারেন। আপনি হয়ত জানেন, আমাদের দেশে অনেকই রয়েছেন যারা মাসে ১ থেকে ৫ হাজার ডলার আয় করছেন কেবল এফিলিয়েট মার্কেটিং করে। আপনি যদি ইংরেজীতে দক্ষ হোন তবে আপনিও পারেন একজন সফল এফিলিয়েট মার্কেটার হতে। এফিলিয়েট মার্কেটার হতে আরো একটি গুন থাকা প্রয়োজন আর তা হলো মানুষ বুঝাতে পারার ক্ষমতা থাকতে হবে।
  • ৩। মাইক্রোওয়ার্কাস এর অসংখ্য কাজ রয়েছে যা সমাপ্তি করতে হাই পেইজ রেংক এর সারভার প্রয়োজন পড়ে। মাইক্রোওয়ার্কারস এর সাইটগুলো ভিজিট করলে দেখতে পাবেন যে, পি.আর. ২ + সাইটে কমেন্ট ও ১০০ শব্দের আরটিকোল লিখে .৫০ সেন্ট থেকে ৫ ডলার আয় করার সুযোগ রয়েছে।
  • ৪। ডোমেইন গুলোর রেংকিং আরো বাড়িয়ে বিশাল দাম তুলে বিক্রয় করতে পারেন।
  • ৫। নিজের প্রডাক্ট সহজেই মার্কেটিং করতে পারেন। যেহেতু এটির ভালো একটি রেংকিং রয়েছে তাই আরটিকোল লিখলেই সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর পাওয়া যায়। আলাদা করে বিশাল পরিমানে এস.ই.ও করার প্রয়োজন পড়ে না।
এছাড়াও আরো অনেক সুযোগ তৈরি করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত অনলাইন ব্যবসায়ী হিসেবে সুপরিচিতি তৈরি করতে পারেন। নিজের মতো করে একটি প্লান তৈরি করুন যা আপনাকে সফলতা এনে দেবে। মনে রাখবেন, পি.আর বা পেইজ রেংক যত বেশী হবে সফল হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশী হবে।
পি.আর ডোমেইন রেডিমেইট পাওয়া যায় আবার একটি ডোমেইন কিনে এস.ই.ও করলে রেংক পাওয়া যাবে।
Tag : ,

free তে শিখুন প্র্যাকটিক্যাল SEO, ছবিসহ একটি ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল !!! Part:07

সম্পূর্ন বাংলা ভাষায় এবং ফ্রি).......ভাববেন না আবার ফ্রিতে আলকাতরা দিচ্ছি......... :lol:
}-বাংলায় প্র্যাকটিক্যাল SEO শেখার একটি ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল-{ Learn to SEO (Search Engine Optimization)




বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইট ব্যান্ডিং এর ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যেটার কথা চিন্তা করা হয় সেটা হল সোশ্যাল বুকমার্কিং।
সোশ্যাল বুকমার্কিং এর গুরুত্ব ওয়েব মাস্টাররা সবাই জানেন, সাইটের seo করতে এর বিকল্প নেই।
সোশ্যাল বুকমার্কিং এর সুবিধা সমূহ:
• খুব সহজেই যেকোন ধরনের লিংক শেয়ার ও সংরক্ষণ করা যায়।
• সোশ্যাল বুকমার্কিং আমদের সাইটের জন্য লিংক বিল্ডিং এর কাজ করে থাকে।
• "DoFollow Backling" পাওয়া যায়।
• মানসম্পন্ন ভিজিটর পাওয়া যায়।
• দ্রত পোস্ট ইন্ডেক্সিং করানর জন্য বুকমার্কিং এর জুরি নাই।
• ফ্রিল্যান্সিং-এ সোশ্যাল বুকমার্কিং এর কাজের অনেক দাম রয়েছে। যা কিনা যা কেউ এই কাজটি অনায়াসে করতে পারে।
• সোশ্যাল শেয়ারিং বাটন এর মাধ্যমে যে কোন সাইট থেকেই খুব সহজেই লিংক বুকমার্কিং করা যার।
• আর তো সাইটের জন্য কাংক্ষিত ভিজিটর পাবেন-ই
যাই হোক কথা না বাড়িয়ে আমি আজকে দেখাবো কিভাবে লিংক হুইল কাজ করে কিভাবে আপনার লিংক হুইল করবেন তা নিয়ে আজকের আয়োজন।
আপনাদের শেখার জন্য পিডিএফ আকারে প্রতিটি ক্লাশ দেয়া হবে, যেখানে চিত্রের মাধ্যমে বুঝানো হয়েছে কিভাবে কাজটি করতে হবে। আশাকরি সহজেই বুঝতে পারবেন।
বইটিতে আরও পাবেন.......৩০০ সোস্যাল বুকমার্কিং সাইটের লিষ্ট........ মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা- ২৩, সাইজ: ৩ মেগাবাইট।
বাংলা লেখায় কোন ভুল-ভ্রান্তি হলে মার্জনীয়....
নিচের লিংকগুলো থেকে আজকের ক্লাশের বইগুলো ডাউনলোড করে নিন। আমি দুইটি লিংকে এগুলো শেয়ার করেছি, যার যেটা সুবিধা সেটাতেই ট্রাই করেন।
ডাউনলোড কপি.কম লিংকঃ https://copy.com/m9TFYVowsX3W
ডাউনলোড ড্রপবক্স.কম লিংকঃ https://www.dropbox.com/s/iw89496bpmx9xxg/Social%20Bookmarking.pdf
Tag : ,

5 Effective Ways to Build Organic Backlinks---------seo backlink



Here are 5 Effective Ways to Built organic backlinks quickly. Apart from writing quality content and promoting it through social media, it’s necessary to have some quality backlinks to your blog. After the recent search algorithm changes by Google, many blogs are punished for several reasons. To stay safe and ahead of your competitors, it’s necessary to take some action and building organic backlinks will surely help.

This article is written after getting inspired from a video by Matt Cutts, the head of Google SPAM Team. He clearly mentioned some good points on how to build organic backlinks.

What are Organic Backlinks ?

There are thousands of ways to build links to your blog and none of them are equal to “Organic Backlinks”. In simple words, organic backlinks can be explained as the links that are naturally constructed, which usually happens when you focus on high quality and unique content.

How to built Organic Backlinks ?

Here are 5+ sure fire tips that help to built organic backlinks to your blog.

1. Controversies

Indulging in a Controversy will easily highlight things mostly if you are on the negative side. You need to follow-up regularly and have to be in touch with trending topics. Words have such a great power and believe me, with a single blog post you can grab the attention of the whole media. Play it safe or otherwise you may face some legal issues.

2. Experiments

Experimenting on things will depend on your interest and passion to achieve something. Not everyone can do experiments as it needs lot of time and patience. So, if you are goot at something, then try to experiment on things and publish posts like How-to guides on your blog. This is how unique content can be built and organic backlinks will flow to your article, sometimes for years.

3. Freebies

Using a feebie to get subscribers and backlinks is an old yet powerful strategy. You cannot get backlinks immediately, but over time you can get some quality backlinks. This depends on the quality and type of freebie you are providing. If its a regular one, like a free PSD template or a free theme then there wont be much use. Try to work on creative things and give them away for free.

4. Communities

Lets consider some blogs in the WordPress niche. There are quite popular and useful blogs on WordPress that help to make the most out of your WordPress blog. Whenever they write an article or list out some resources, links to the articles on other blogs will be included. This purely depends on the author of the article and so its necessary to establish some connections with fellow bloggers.

5. Video Blogging

Many have the talent to create useful videos yet don’t try it. Consistent exposure can be gained through video blogging and if you need a sort of inspiration to start with, then you can check TheNewBoston (http://thenewboston.org/tutorials.php). That guy got good programming skills and he is sharing some knowledge through his videos. Make videos and your articles will be linked on many blogs.

Bonus Tip

Forum Participation also helps to get some backlinks. All you have to do is help others by providing some useful answers for questions in sections you have knowledge on. And important thing is don’t SPAM posts with single word answers, it may result in a ban.

Over To You

That’s it from my side and if I have missed any important one, let me know through comments. If you don’t agree with any of these methods or want some proofs on how they work, lets start the discussion now.
Tag : ,

আপনার ওয়েবসাইটের SEO র সাহায্য নিন GOOGLE এর !!!

 আপনার ওয়েবসাইট এর সার্চ ইঞ্জিন আপটিমাইজেসনে গুগল এর সাহায্য নিতে পারেন যেভাবে -
১. http://www.google.com/webmasters/ সাইনাপ করে আপনার সাইট এর ভেরিফিকেসান করুন ( গুগল এর দেওয়া meta tag বসিয়ে ), তারপর sitemap.xml ও robots.txt সাবমিট করুন।
২. একই আইডি দিয়ে http://www.google.com/analytics/ এ সাইনাপ করে আপনার সাইট এর ভেরিফিকেসান করুন। analytics থেকে প্রাপ্ত জাভা স্ক্রিপ্ট আপনার সাইট এর কাঙ্খিত পেইজের হেড সেকশনে বসান।
৩. পুনরায় একই আইডি দিয়ে https://profiles.google.com/ এ সাইনাপ করে আপনার প্রফাইল সেভ করুন।
আসা করা যায় কাজগুলো আপনার সাইটের SEO তে বেশ সাহায্য করবে।
Tag : ,

অন্যের মাথায় কাঠাল ভাঙ্গি গুগুলে নিজের সাইট লিষ্টি করি (গুগুল ডাটাবেজে আপনার সাইট ২৪ ঘন্টার ভেতর লিষ্ট আপ করার গোপন কৌশল)

(গুগুল ডাটাবেজে আপনার সাইট ২৪ ঘন্টার ভেতর লিষ্ট আপ করার গোপন কৌশল)

আমরা যখন সাধারনত একটি নতুন সাইট হোস্ট করি তখন স্বভাবত সেই সাইটটির কোন তথ্য গুগুল বা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিনের কাছে থাকে না। যেমন ধরা যাক আমরা একটি 'লাউ' নিয়ে ওয়েব সাইট করেছি যার url হলে www.lou.com.bd। আমরা যদি এখন গুগুলে গিয়ে এই সাইটটি সার্চ করি কোন রেজাল্ট দেখতে পারব না বা দেখতে পেলেও আমাদের কাঙ্ক্ষিত সাইটটি সেই রেজাল্টের মধ্যে থাকবে না।

যাইহোক, আমাদের নতুন সাইটটি গুগুল সার্চ রেজাল্টে না আসার কারন হলো তাদের ডেটাবেস বা সুচিতে আমাদের সাইটের কোন তথ্য নেই। তাই তারা আমাদের সাইটটির কোন পেইজ র‌্যাঙ্ক দিতে পারে না। তাই গুগুলে পেইজ র‌্যাঙ্ক পেতে হলে আমাদের অবশ্যই প্রথমে তাদের সূচিতে তথা ডেটাবেসে অন্তর্ভূক্ত হতে হবে।

এজন্য আমরা যে কাজটি প্রায়ই করে থাকি তাহল গুগুলের এ্যাডইউআরএল পেইজে গিয়ে আমরা আমাদের সাইটের উৎকৃষ্ট একটি বর্ণনা লিখে (আমাদের উদারহনের ক্ষেত্রে হতে পারে - বাংলার আদিম ও অকৃত্রিম লাউ এখন আপনার হাতের নাগাল ...অথবা সেই বিখ্যাত উক্তি যাহা কদু তাহাই লাউ) আমাদের সাইটের ঠিকানা সেখানে সাবমিট করে থাকি।

এটি মূলত গুগুলে একটি ওয়েব সাইট সাবমিট ফর্ম। এখানে গুগুল বলে থাকে যে আপনার সাইটটি আগামী চার সপ্তাহের ভেতর তাদের ডেটাবেসে অন্তর্ভূক্ত হবে। আপনাদের কথা জানি না কিন্তু আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো চার সপ্তাহ একটি দীর্ঘ সময়। আর এভাবে টপর‌্যাঙ্কিং পেতে না জানি আরো কতদিন লাগবে।

আর ঠিক এই কারনেই কখনই গুগুল বা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিনের ওয়েব সাইট সাবমিশন ফর্ম ব্যবহার করা উচিৎ নয়। কারন এটা শুধুই সময়ের অপচয়।

তাহলে আমরা কিভাবে ২৪ ঘন্টা ভেতর আমাদের সাইটটিকে গুগুলে সার্চ রেজাল্টে দেখাতে পারি? আমার কাছ থেকে জেনে নিন সেই গোপন কৌশল। এজন্য আমাদের যা করতে হবে তা হল-

-গুগুলে গিয়ে আমাদের কাঙ্ক্ষিত কি ওয়াডের জন্য সার্চ দিতে হবে।

-এবার সেই কি ওয়ার্ডের জন্য এমন একটি সাইট খুজে বের করতে হবে যার পেইজ র‌্যাঙ্ক ৫ কিংম্বা তার উপরে।

-এরপর দেখতে হবে সেই সাইটের লিঙ্ক পেইজ বা রিসোর্স নামে কোন সুবিধা আছে কিনা।

এখন আমাদের যা করতে হবে তা হলো ঐসমস্ত সাইট গুলোর(পেইজ র‌্যাঙ্ক ৫ কিংম্বা তার উপর) যেকোন একটিতে আমাদের সাইটের লিঙ্কটি সাবমিট করতে হবে। এজন্য আমরা সেই সমস্ত সাইটের 'contact us' লিঙ্কে গিয়ে তাদের ইমেল এ্যাডরেসে মেইল করতে পারি যে তারা যদি আমাদের সাইটটির লিঙ্ক তাদের সাইটে সংযুক্ত করে তবে আমরাও আমাদের সাইটে তাদেরটা …...........আপনি যদি এই কথাগুলো গুছিয়ে অন্য পক্ষকে জানাতে পারে আশা করা যায় তারা অবশ্যই আপনার ডাকে সাড়া দেবে।

মনে রাখবেন, একবার যদি আপনি একটি পেইজ র‌্যাঙ্ক ৫ বিশিষ্ট সাইট হতে আপনার সাইটের লিঙ্ক পেয়ে যান তবে নিশ্চিত ভাবে আপনি ২৪ ঘন্টার ভেতর গুগুল ডেটাবেসে লিষ্টি হয়ে যাবেন। ব্যাপারটা অনেকটা অন্যের মাথায় কাঠাল ভাঙ্গার মতই সহজ।

যাইহোক অনেক সময় পেইজ র‌্যাঙ্ক ৫ বা তার উপরের র‌্যাঙ্ক বিশিষ্ট ওয়েব ওয়ালাদের লিঙ্ক বিনিময়ে রাজি করানো যায় না । সেই ক্ষেত্রেও একটি সমাধান আছে। সেটি হলো টেক্সট লিঙ্ক ক্রয়।

হ্যা, আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় লিঙ্কটি পেতে বিভিন্ন উচ্চ পেইজ র‌্যাঙ্ক বিশিষ্ট সাইট হতে টেক্সট লিঙ্ক ক্রয় করতে পারি। এজন্য আমরা খুব সহজে যেকোন একটি লিঙ্ক বিক্রয় করা সাইটে গিয়ে আমাদের ওয়েব সাইটের জন্য একটি টেক্সট লিঙ্ক কিনতে পারি। এধরনে কয়েকটি সাইট হলো-
http://www.linkadage.com
http://www.text-link-ads.com
http://www.linkadage.com

এধরনে ওয়েব সাইটে আপনি একটি ৭ পেইজ র‌্যাঙ্ক বিশিষ্ট সাইটের লিঙ্ক এক মাসের জন্য ১৫০ ডলারে কিনতে পারেন। আর একমাস পর আপনা বাড়তি ১৫০ ডলার খরচ করা কোনই দরকার নেই। কারন আপনি ইতিমধ্যে গুগুলের ডেটাবেসে অন্তভূক্ত হয়ে গেছেন- তাই না?

গুগুলে ডেটাবেসে দ্রুত অন্তর্ভূক্ত হবার আরেকটি টেকনিক হলো যদি আপনার কোন পুরাতন ওয়েব সাইট থেকে থাকে যার পেইজ র‌্যাঙ্ক উচ্ছ পর্যায়ের তবে আপনি যে কাজটি করতে পারেন তা হলো আপনার নতুন সাইটটির একটি লিঙ্ক আপনার পুরাতনটি অন্তর্ভূক্ত করুন। এতে আপনি অতি দ্রুত গুগুলে সার্চ রেজাল্টে আপনার নতুন সাইটটিকে খুজে পাবেন। একবার পর আপনার পুরাতন সাইট হতে ঐ লিঙ্ক সরিয়ে ফেলতে পারেন – এতে নতুন সাইটটির কোন অসুবিধা হবে না।
Tag : ,

গুগুল পেজ র‌্যাঙ্ক কি ও কেন?

    চিত্র -

    চিত্র -
  • গুগুলে পেজ র‌্যাঙ্কিং হলো একটি ওয়েব সাইট কতটা গুরুত্বপূর্ন সেটি প্রদর্শনের একটি সাধারন উপায়। গুগুল ধরে নেয় যে যখন একটি সাইট অপর একটি সাইটের লিঙ্ক নিজের মধ্যে স্থাপন করে তখন সেটি প্রকৃতপক্ষে অপর সাইটিকে একটি ভোট দিল। তাই আপনার সাইটের জন্য যত বেশি ভোট থাকবে তত বেশি সেটির গুরুত্ব গুগুলে কাছে বৃদ্ধি পাবে।
  • এছাড়াও গুগুল অন্যান্য যেসব সাইট আপনার সাইটটিকে লিঙ্ক করে থাকে তাদের নিজস্ব প্রাপ্ত ভোটকেও গুরুত্ব দিয়ে থাকে। তাই অন্যান্য সাইট যেগুলো আপনার সাইটটিকে লিঙ্ক করেছে বা ভোট দিয়েছে তাদের নিজের প্রাপ্ত ভোট যদি বেশি হয়, তবে গুগুলের দৃষ্টিতে আপনার সাইটের গুরুত্ব ততই বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার পেজ র‌্যাঙ্ক বৃদ্ধি পাবে। উপরে ঘটনাটি বুঝার জন্য নিচের চিত্রটি দেখা যেতে পারে -
উপরের চিত্র -১ এর A সাইটি আপনা সাইটকে যে ভোট দেবে তার গুরুত্ব চিত্র – ২ এর সাইট B এর চেয়ে বেশি হবে। কেননা সাইট A এর যেখানে নিজস্ব প্রাপ্ত ভোট হল চার তখন সাইট B এর জন্য তা মাত্র দুটি। বিষয়টি আরো সুন্দর ভাবে বুঝার জন্য আরেকটি উদারহন দেয়া যেতে পারে - ধরা যাক কোন একটি শহরে একটি আইন পাশ করার জন্য ভোটাভুটির আয়োজন করা হয়েছে যেখানে তিনটি পক্ষ ভোট দেবে। যথা -
  1. নেতা পক্ষ (শাসক)
  2. টাউন কাউন্সিল সদস্যবৃন্দ
  3. সাধারন নগরবাসী
এখন যদি প্রশ্ন করা হয় আইনটি পাশ করার জন্য কাদের ভোট বেশি গুরুত্বপূর্ন হবে, তবে অবশ্যই তা হবে নেতা তথা শাসক পক্ষের – তাই নয় কি? কারন শাসক পক্ষ, টাউন কাউন্সিল সদস্য ও সাধারন নগরবাসীর চেয়ে অবশ্যই বেশি ক্ষমতাবান। কিন্তু এরপরও কাউন্সিল সদস্য ও সাধারন নগরবাসীর ভোট আইনটি পাশ করার ক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রে অবদান রাখে।
পেজ র‌্যাঙ্ক বিষয়টিও ঠিক এমন ভাবেই মাপা হয়। সেজন্য একটি পেজ যার কিনা নিজেরই প্রাপ্ত ভোট তথা গুরুত্ব বেশি সেটি যখন আপনাকে লিঙ্ক করবে তথা ভোট দেবে তখন আপনার সাইটের গুরুত্ব গুগুলের কাছে বৃদ্ধি পাবে (স্বভাবত আপনার সাইটের পেজ র‌্যাঙ্ক বৃদ্ধি পাবে) । স্মরন রাখা প্রয়োজন – একটি সাইটের পেজ র‌্যাঙ্ক কত তা পরিমাপের সহজ উপায় হলো সাইটটিকে কতগুলো সাইট লিঙ্ক করেছে তথা ভোট দিয়েছে তা গননা করা এবং সেই সাইট গুলো নিজস্ব প্রাপ্ত ভোট তথা তাদের গুরুত্ব বিবেচনা করা।
Tag : ,

মেঘ না চাইতে জল- SEO সম্পর্কিত সম্ভবত সবচাইতে বড় ভুল।

আমরা জানি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন মূলত দুধরনের
১। অনপেইজ অপটিমাইজেশনঃ যার মধ্য অন্তর্ভূক্ত-
ক। টাইটেল ট্যাগ ব্যবহার
খ। হেডার ট্যাগ ব্যবহার
গ। মেইন কিওয়ার্ড বোল্ড, ইটালিক ও আনডারলাইনিং ইত্যাদি করা
ঘ। Alt ট্যাগ ইমেজ এর ব্যবহার
ঙ। মেটা ট্যাগের ব্যবহার ইত্যাদি।
২। অফপেইজ অপটিমাইজেশনঃ যার মধ্য অন্তর্ভূক -
ক। লিংকের এ্যাঙ্কর টেক্সট
খ। লিংক সাইটের টাইটেল
গ। লিংক করা সাইটের পেইজ র‌্যাঙ্ক
ঘ। লিংক করা সাইটের বিষয় বস্তু ইত্যাদি
কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে অনেকেই যেভুলটি করে তা হলে তারা অনপেইজ অপটিমাইজেশন করেই ভেবে থাকে যে এতে করে তাদের সাইটটি সার্চ রেজাল্টের প্রথমে দেখা যাবে। আসলে অনপেইজ অপটিমাইজেশন ততটা গুরুত্বপূর্ন নয়। এমনি কি অনেক ক্ষেত্রে একটি সাইট শুধুমাত্র অফপেইজ অপটিমাইজেশন দ্বারাই একটি নিদির্ষ্ট কি ওয়াডের জন্য সার্চ রেজাল্টের প্রথম সারিতে দেখা যেতে পারে। যদিও সেই সাইটটি ঐ বিশেষ কিওয়াডের জন্য অনপেইজ অপটিমাইজেশন না করা থাকে!

একটি উদারহন দিলে বোধহয় ভাল হয়। আপনার কি কখনও গুগুল বা ইয়াহুতে “Click Here” এই কিওয়ার্ডের জন্য সার্চ করেছেন?না করে থাকলে একবার করে দেখুন যে এরজন্য যে ফলাফল পাওয়া যায় তার প্রথম লিঙ্কটি টি হলো adobe.com সাইটের জন্য! আমরা জানি এ্যাডবি হলো বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক্স সফটওয়্যার তৈরী ও উন্নয়নের জন্য বিখ্যাত। সেক্ষেত্রে নিচের যেকোন কিওয়ার্ডের জন্য এর সাইটটি প্রথমে আসলে তা স্বাভাবিক হত-
? graphic design programs
? create printable documents
? web design programs
? and other keywords related to what they sell...

এখানে কিছু বিষয় লক্ষ্য করার মত -
১। “click here” এই কিওয়ার্ডটি উক্ত সাইটের পেইজ টাইটেল নয়
২। “click here” কিওয়ার্ডটি উক্ত সাইটের url এর অংশ বিশেষও নয়
৩। এমনকি “click here” ওয়ার্ডটি উক্ত সাইটের কোথাও উল্লেখও করা হয়নি।

তাহলে ঠিক কোন কারনে adobe.com এই কিওয়ার্ডের জন্য সার্চ রেজাল্টের প্রথমে আসল? এরজন্য আসলে দুটি কারন দায়ী -

১। adobe.com সাইটটিকে লিঙ্ক করা সাইটসমুহের নিজস্ব পেইজ র‌্যাঙ্ক তথা বিষয়গুরুত্ব।

২। ঐ সাইটগুলো adobe.com সাইটকে লিঙ্ক করার ক্ষেত্রে click এবং here এইদুটি ওয়ার্ডকে এ্যাঙ্কর টেক্সট হিসাবে বেশ কয়েক বার ব্যবহার করা।
অথ্যাৎ দেখা যাচ্ছে adobe.com এক্ষেত্রে মেঘ না চাইতে জল পেয়ে বসে আছে। তাই বলা যায় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে অফপেইজ অপটিমাইজেশনই মুখ্য বিবেচ্য বিষয়।
Tag : ,

চোরে চোরে মাসতুতো ভাই, লিঙ্কে লিঙ্ক হোক বিনিময়!

আমরা জানি অফপেইজ অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে আপনার সাইটের লিঙ্ক যত বেশি সংখ্যক অন্যান্য সাইটে স্থাপন একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়। কিন্তু কিভাবে সহজেই আপনার সাইটের লিঙ্ক অন্যান্য সাইটে স্থাপন করবেন? আর এখানেই নিহিত রয়েছে সেই বাংলা প্রবাদ চোরে চোর মাসতুতো ভাই এর কারসাজি। যেহেতু এখন চারিদিকে ওয়েব এবং কর্পোরেট কালচারের জয় জয়কার। তাই আপনা যেমন দরকার অন্যদের, আবার অন্যদের দরকার আপনাকে - আপনার সাইটকে।

আর এইক্ষেত্রেও পিছয়ে নেই গুগুল! আমরা গুগুলের এই সুবিধাটি ব্যবহার করে সেই সমস্ত সাইটগুলো খুজে বের করতে পারি যাদের লিঙ্ক সাবমেটিং ফর্ম রয়েছে। নিচের ইমেজটি দেখুন-

লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন এতে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় সাবমিট করতে হবে -
১।আপনার সাইটের নাম (এ্যাঙ্কর টেক্সট)
২। আপনার সাইটের url
৩। আপনার সাইটের বর্ণনা।
৪। আপনার সাইটের অপর সাইটির ফিরতি লিঙ্কেরজ url

যখন আপনি আপনার সাইটের জন্য প্রাথামিক পর্যায়ে অপটিমাইজেশন শুরু করবেন তখন এই উপায় আপনি অসংখ্য ব্যাকলিঙ্ক পেতে পারেন।এজন্য আপনাকে যা করতে হবে -
১।গুগুলে যান।
২। সার্চ বক্সে ঠিক নিচের মত করে সার্চ আইটেম টাইপ করুন-
[Keyword] "Please also suggest my link to the LinkPartners.com Directory."
এখানে খেয়াল রাখতে হবে যে আপনার কাঙ্ক্ষিত কিওয়ার্ড [keyword] এর স্থলে বসাতে হবে যাতে আপনার কিওয়ার্ডের সাথে সংগতি সম্পন্ন ওয়েব সাইট সার্চ রেজাল্ট প্রদর্শিত হয়।
৩। এরপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।

গুগুল আপনার সামনে লিঙ্ক সাবমিশন ফর্ম সম্বলিত অসংখ্য সাইটের লিষ্ট উপস্থাপন করবে। এবার ঐসাইটগুলোতে গিয়ে আপনার সাইটের লিঙ্ক সাবমিট করুন আর আপনা সাইটের পেইজ র‌্যাঙ্ক বাড়িয়ে তুলন। এই ছোট্ট গোপন কৌশল টি কাজে লাগিয় আপনি আপনার সাইটের জন্য অসংখ্য ব্যাকলিঙ্ক যোগাড় করতে পারেন!
এখানেই শেষ নয়! এছাড়াও আরেকটি উপায় আসে যাতে আপনি আপনার সাইটের লিঙ্ক অন্যান্য সাইটের সাথে বিনিয়ম করতে পারেন এবং তা সম্পূর্ন বিনামূল্যে। এজন্য একটি সাইট রয়েছে যার কাজই হলে চোরে চোর মাসতুতো ভাই বানিয়ে দেওয়া। এই সাইটের প্রতিটি মেম্বারের রেটিং রয়েছে যা অনেকটা ইবে সাইটের রেটিং এর মতই। এই রেটিং দ্বারা বুঝা যায় একটি মেম্বার কতটি লিংক বিনিয়মের অনুরোধ পেয়েছে এবং কতটি অনুরোধে সাড়া দিয়েছে।

উপরের চিত্র হতে দেখা যাচ্ছে যে সাইটটি পাঁচটি লিঙ্ক বিনিয়ম অনুরোধের পাঁচটিতেই সাড়া দিয়েছে।স্বাভাবিক ভাবেই একটি উচ্চ রেটিং সমৃদ্ধ সাইটের সাথে আপনার সাইটের লিঙ্ক বিনিময়ের অনুরোধ পাঠালে তাতে মেম্বার সাড়া দেবেই (কারন তারও যে আরেক চোরকে দরকার – তাই না?) আর এরূপ করাটাও বেশ নিরাপদ। কারন যেহেতু এক্ষেত্রে লিঙ্ক বিনিময় একটি তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে সংঘটিত হচ্ছে তাই অপরদিক হতে স্পামের ভয় থাকছে না।

এভাবে আপনি আপনার সাইটের জন্য ১০০ এরও বেশি লিঙ্ক বিনিয়ম করতে পারেন এক সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্য। যাইহোক এই সাইটটি একটি ব্রান্ড নিউ সাইট এবং এতে হাজারেরও বেশি মেম্বার রয়েছে যাদের সাথে আপনি আপনার সাইটের লিঙ্ক বিনিময় করতে পারবেন। এতে আপনি বিনামূল্য সাইন আপ করতে পারেন। তাই আমি পরামর্শ দেব আপনি একবার এই সাইটটি ভিজিট করে বিনামূল্য সাইন আপ করে ফেলুন। কারন একবার সাইন আপ করলে আপনাকে হয়তো লিঙ্ক পাবার জন্য কিছু করতে হবে না। কারন অন্যান্য মেম্বাররাই হয়তো তাদের প্রয়োজনে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে।

এই বইয়ের লেখক উক্ত সাইটে সাইন আপ করার দুইদিনের ভেতরই ২০ টি লিঙ্ক তার সাইটের জন্য পেয়েছিলেন। আর এজন্য তাকে প্রায় কিছুই করতে হয়নি - অন্যান্য মেম্বারদের অনুরোধে সাড়া দেওয়া ছাড়া।

তো এতক্ষন নিশ্চয় ঐ সাইটটির ঠিকানা জানতে প্রান আইটাই করছিল তাই না ? যাইহোক সাইটটির ঠিকানা হলো-
www.linkmetro.com


এই সাইটে দুটি ছোট ছোট ডেমো ভিডিও আপলোড করা আছে যাতে করে খুব সহজেই লিঙ্ক বিনিময় করা যায়।

Demo Video 1 (Request a Link Exchange)
http://www.linkmetro.com/Demos/Demo1.htm

Demo Video 2 (Approve a Link Request)
www.linkmetro.com/Demos/Demo2.htm

আমি আপনাদের আরো একবার এই সাইটটির বিনামূল্য সাইন আপ সুবিধার কথা স্মরন করিয়ে দিতে চাই …. … কারন হয়তো খুব শীঘ্রই এর এই সুবিধাটি নাও থাকতে পারে!
Tag : ,

Free Backlinks Generators For Your Site

I already described  about important of backlinks in my old post,today i give some helpful backlinks generators that you get hundred hundred backlinks for free some backlinks are do follow and some other,backlinks generators is a procces that you get very easily more backlinks and backlinks is a process of seo to improving fast google page rank of your site,so go to blew backlinks generators and get free more quality backlinks for your site
Tag : ,

13 Semantic Markup Tips For 2013: A Local SEO Checklist

One of the least-tapped areas of local business website optimization continues to be semantic markup. Semantic markup can increase chances that information from your website will be highlighted in search engine results pages via rich snippets, attracting greater attention and clickthroughs. So, read on and use this checklist to see if you’re exploiting all elements possible for your local business website.
While special markup likely may not directly improve your rankings in search, it does apparently increase clickthrough rate or “CTR,” as consumers are more drawn to your site’s listings. The increase is reportedly 15% on average, and potentially higher!
Just this increase in CTR alone could benefit your rankings over time, as clickthroughs can influence rankings; so, there are a few reasons why semantic markup is worthwhile. Semantic markup optimizes for Google, Bing, and Facebook search, too.
If you think most Microformats/RDFa/Micro Data/Schemas don’t apply to your local business website — think again! While only a few of these may impact your listing in the local 7-pack or in Google Maps, your site can also attract customers via the regular, keyword search results pages; and, regular listings can and do appear on the same results pages as the 7-pack!
So, check to see if you’ve added the following semantic markups to your local website (if applicable). Improving your traffic, even on search results which are not directly related to something you sell, can help benefit all the rest of your website as your overall popularity becomes augmented.

13 Semantic Markup Strategies For Local Business Websites

1.  Authorship Markup
The number-one, best semantic markup is likely authorship — it allows your personal photo to appear with pages you author, and your website, when they are listed in search engine results.
For instance, check out listings of articles from Search Engine Land, and you’ll frequently see icon pics and names of authors paired up with their article listings.
For local search, this may be even more compelling in Google, making your listing appear far more interesting and professional in the 7-pack. In the search below for personal injury attorneys in Seattle, the first two listings sport pics of the attorneys: Photos in Local Search Listings 7-Pack - author tags
To enable this to happen, you must have a Google+ profile for the business proprietor, link to it from your website including a querystring with rel=author:
<a href=”[profile_url]?rel=author”>Google</a>
Then, link back to your site from your Google+ profile in the “Contributor To” section. It’s also a good idea to have a good author photo for Google+.
2.  Local Business Schema and Geotag
Schema.org provides a few different types of semantic markup that I’ll be listing in this article, and the prime one is for describing local businesses. Essentially, you can use this to markup your address and contact information on your site, although there are additional fields you can include such as hours of operation, payment types accepted, and more.
Example markup: Local Business Schema.org Markup Code
You can also geotag your location (or “Place” in Schema.org lingo) by including your geocoordinates with your LocalBusiness code. As I’ve noted before, if you’ve been using hCard Microformat for this purpose, you can continue to do so, although Schema markup has become more preferred.
If desired, you can use both simultaneously, such as what I’ve done with my business address on my homepage at Argent Media. For LocalBusiness Schema instructions, go here.
3.  Testimonial
Testimonials on a business website can often aid in persuading visitors to become customers.
Because of this, Google allows local businesses to disclose that they have a testimonial by using semantic markup for reviews, and Google sometimes will display that information in conjunction with the business’s listings in SERPs. I believe tagging your testimonials can increase their chances of being displayed in the snippet text beneath your listing, and in the sample text callouts shown variously in the cached image of your webpage.
For instance, check out the EagleLift foundation repair company in Los Angeles which has a testimonial page marked-up with the Schema for testimonials — and that testimonial text now shows up in both the description snippet and the cached page callout: Testimonials displayed in snippet text via Review Schema
4.  Breadcrumbs
Many sites I run across neglect to use breadcrumb navigation, despite it being highly useful, according to usability experts. Even on relatively small sites, breadcrumbs can help a user orient themselves in the site’s hierarchy, and provide them with related pages that they might wish to visit. For this reason, Google began bubbling-up this data to display in rich snippets as additional links beneath the hyperlinked page name.
Simply from a statistical perspective, having additional links to your site on search results pages increases the odds of you having users click through over time — so, breadcrumb links are highly desirable! Google does a fair job of automatically detecting these, but there are times when a page’s breadcrumb code isn’t interpreted successfully by them in order to be displayed in the snippet. To increase your chances, use the breadcrumb markup on your site pages.
For local sites targeting a few local city names or with multiple offices around a metro area, breadcrumbs are very worthwhile. For example, here’s a breadcrumb from my company site:
Argent Media breadcrumb navigationOnce you’ve coded your page, check the code in Google’s Structured Data Testing Tool, which should reflect the breadcrumb links properly. The tool shows a search listing preview for my page at Argent Media, in addition to the extracted structured data.
5.  Events
If your company participates in some events or provides special services at different times/dates during the year, you might consider incorporating the Events Schema markup. If you are too intimidated to do structured data on your site, or you don’t feel confident at doing the coding necessary, Google does give you another option for Events at this time.
In your Webmaster Tools account, Google has provided a beta service called the Data Highlighter for Events. Using this interface, you can highlight elements of events and tell Google which data item is which event element — Name, Date, Venue, Address, URL, etc.
Data Highlighter In Use - example screengrab

*If Google deems the Data Highlighter to be successful, they’ll likely expand it to include other types of rich snippets as well. I hope they do — this would be a great boon for small business websites!
6.  Coupons/Offers
If you have coupons or special offers, use the Offer Schema. It’s not clear to me that Google or Bing does any special snippet treatment for coupons or offers at this time, but they included it in Schema.org, and it would make sense for them to consider incorporating it more visibly at a future date, since they’re obviously interested in it, and it would be the sort of thing that end users would like a lot.
7.  Videos
Google recommends that you use the VideoObject Schema to help them to better interpret and represent your video content in search results. If you’re not using videos on your site, you should — video listings in search results take up more room in search results and are more attention-grabbing.
Consumers apparently like seeing videos of products or of businesses providing services, so this can help with conversions as well. Here’s an example video page listing in search results from the Wasp Barcode Technologies company in Plano, Texas:
Wasp Bar Code Video Page in Search Results
8.  Recipes
White House Honey Ale RecipeRecipes get tons of searches on the net, and for that reason search engines highlight the presentation of their listings in search results.
Most local businesses don’t feel that they really lend themselves to food themes, so it might not occur to them to show a recipe or two on their site and mark it up for search engines. True, recipes may make more sense for a restaurant, hotel, caterer, or even a coffee shop, but there’s no reason why a business couldn’t publish some favorite recipe and get some extra traffic and ranking power by doing so.
For instance, a lawyer recently made headlines by filing a Freedom of Information Request with the government in order to obtain President Obama’s beer recipe (“White House Honey Ale”). The lawyer was likely satisfied that the recipe is now published on the White House’s website, but he’s missed out on the opportunity of publishing the recipe on his own website and marking it up for search.
The White House’s recipe is actually very non-optimal, because it was published in a couple of images instead of in text, and it won’t look as pretty in search results as recipes at the Food Network or AllRecipes.com.
Your reason for publishing a recipe doesn’t have to be dramatic, though — just do it to interact with the Web community more and your business may benefit.
9.  Individuals
I’ve written before on how highlighting your employees can help with local search rankings. In addition to displaying author information, you can also mark up information about executives and employees on your site as well by using the Schema for a Person.
10.  Tables & Bulleted Lists
This doesn’t really require any special semantic markup — but, if you have tabular data or content that lends itself to presentation in a list, providing this on your website can again make your listing in search results get more attention, and it affords you the opportunity to display more info about your products and services before potential customers have even reached your website.
Example — rental cabins in Gatlinburg, TN: Cabins of the Smokey Mountains listing in search resultsThe Cabins of the Smokey Mountains webpage presents their rental properties and features in a table, and Google has featured that below their listing. To enable this to happen, consider whether you have any information that might lend itself to a table or bullet list format, and create a page for it.
For example, this could work great for many restaurants, if they put their menu in an HTML table — preferable, compared with the Flash/PDF/image formats that many eateries use instead.
11.  Products
If your business sells products, seriously consider incorporating data about them on your site and marking it up with the Product Schema. The product markup can enable your listings to show price, ratings, and availability in the search results: Note that the Product markup can be particularly effective in combination with breadcrumbs! (Shout out to Zachary Palmer for reminding me of this one.)
12.  Meta Descriptions
While it doesn’t involve Schema, Meta Descriptions have been one of the earliest and longest surviving semantic markup elements. They’re possibly the most-influential as well, since they often appear as the entire snippet text in search results.
Despite all this, the Description Meta Tag is still frequently neglected on many small business websites. The Meta Description should briefly describe what a particular page is all about, incorporating good keywords. You should not use the same description for all pages, or even more than one page on your site!
Don’t just parse the first sentence of a blog post into the description field, either — make them custom, describing the page. Twenty-five words ought to do it. Check in your Webmaster Tools and see if any changes are recommended, too — warnings about being too short or duplicated tags should alert you to adjust.
13.  Facebook Open Graph
Instead of cooperating with the search engines to make life easier for millions of webmasters and developers, Facebook uses the Open Graph protocol. To help ensure your site’s pages are presented well in Facebook search and various interfaces, incorporate Open Graph for local businesses as I suggested previously. Use it simultaneously with Schema.org protocol — the two do not conflict with one another.
Each time you insert semantic markup, be sure to check it using Google’s Structured Data Testing Tool (previously called the “Rich Snippet Testing Tool”). I’ve seen many instances where designers and programmers think they’ve incorporated semantic markup, but instead it’s incorrectly configured and erroneous.
So, go through this checklist and add any of the semantic markup options you can, and it may help you achieve a very rosy year for your website and business in 2013!
Postscript: Regarding Testimonials, I made a mistake in citing the EagleLift company’s testimonial page and suggesting using the “Schema for testimonials”, which doesn’t exist. I realized after seeing a number of comments around this that it was confusing, and the page I provided as an example actually has a mistake in their structured code which Google’s Structured Data Tool did not catch when I looked at it. Their code referred to an item type for “http://schema.org/testimonial“, which is nonexistant. I had found the example, and the Structured Data Tool appeared to validate it, and I’d unintentionally recommended it.
To clarify, as I stated earlier in that section, “Google allows local businesses to disclose that they have a testimonial by using semantic markup for reviews” on their website. That is correct guidance. Use the review schema at: http://schema.org/Review
Opinions expressed in the article are those of the guest author and not necessarily Search Engine Land.
Tag : ,

How To: Social Media Marketing ........ Use Twitter Cards For Branding & Local SEO


I’ve written before about the benefits of using various semantic protocols to improve your search engine optimization efforts. Using Schema.org markup and geotagging webpages can help search engines associate your website with online business listings, and a variety of semantic markup types can help your site’s listings appear more attractive in search engine results with rich snippets.
Authorship markup, in particular, is my number one tactic for local SEO this year, enabling proprietors’ photos to appear as icons next to their listings in SERPs, drawing in consumers’ eyes and clicks.
I’ve also previously recommended the use of Facebook’s Open Graph protocol, which facilitates Facebook’s understanding of websites and pages, enabling the pages to appear with more attractive treatment in Facebook search results and their various interfaces.
In a similar fashion, the Twitter Cards protocol allows tweets containing links to display in a richer format, with more content visible and integrated as part of the tweet.
Twitter provides a number of types of Cards: Summary, Product, Photo, Summary Large Image, Player, App and Gallery. Twitter also recently released a Lead Generation Card for a select group of brands.
If you use Twitter much, you’ve probably seen Cards in the wild for major news sites and blogs. For instance, here’s a Summary card that shows up for Search Engine Land:
Twitter Summary Card
What many small businesses don’t realize is that they can also qualify for this enhanced display, and they ought to implement it.
If you’re an SMB that follows my column here regularly, you will hopefully already be involved in blogging and Twitter for SEO and social marketing value. If so, you’re already well positioned to benefit from Twitter cards.
This tweet treatment is probably not worthwhile unless you’re regularly blogging or adding articles to your site, as the primary benefit is for those who are actively posting links back to their sites from their Twitter accounts. The Card makes their tweets expandable, allowing their content to be visible inline within Twitter.
Here’s an example of how a small business’ tweets could look with the Twitter Cards Summary code:
Local business Twitter Card
For small business blogs, Twitter cards can be great for online brand development. Similar to rich snippets in search engine results, the enhanced layout makes the account’s tweets more noticeable and engaging, causing their links to appear more legitimate, thereby reducing consumers’ hesitancy to click through. This treatment likely will correlate to increased click-throughs.
However, if you need more incentive, your enhanced tweets could also be beneficial for SEO. Some tweet pages get indexed by search engines, and the Twitter Card contents get indexed with them. Sure, the links on these pages are nofollowed, so PageRank will not flow. However, nofollow doesn’t necessarily apply to social signals, and these pages could also convey local citation value in some cases. (Local citations are a ranking factor for Google Local Searches.)
If retweets or Author Rank influence rankings are associated with your account, then a more attractive and engaging tweet treatment may help beef up your ranking ability over time. The added text or image content will certainly make the Twitter status pages more effective in and of themselves.
The code to enable Twitter Cards is very simple to include on blog posts – it consists of a few meta tags. Here’s an example of tags for a Summary card:
Example Code for Implementing Twitter Cards on a Blog
WordPress users can simply install Joost de Valk’s WordPress SEO Plugin and enable Twitter Cards in the settings. There are other Twitter Cards plugins as well, but the SEO Plugin provides an all-in-one plugin for meta descriptions, titles, robots meta tags, Open Graph and more.
There are relatively few sites that have implemented Twitter Cards, so it’s too early for there to be a whole lot of data to establish how much impact they may really have on local search performance. However, there are sufficient parallels with other similar online display treatments to logically infer that this will also be beneficial, and it certainly enhances social media brand building efforts.
Besides, the code is very simple to include with blogs — so why not?
Opinions expressed in the article are those of the guest author and not necessarily Search Engine Land.
Tag : ,

What Is Social Media Marketing?

Social media marketing refers to the process of gaining traffic or attention through social media sites.
Social media itself is a catch-all term for sites that may provide radically different social actions. For instance, Twitter is a social site designed to let people share short messages or “updates” with others. Facebook, in contrast is a full-blown social networking site that allows for sharing updates, photos, joining events and a variety of other activities.
Why would a search marketer — or a site about search engines — care about social media? The two are very closely related.
Social media often feeds into the discovery of new content such as news stories, and “discovery” is a search activity. Social media can also help build links that in turn support into SEO efforts. Many people also perform searches at social media sites to find social media content.

Search & Social Media Marketing News, Strategies & Tactics

Here at Search Engine Land, we provide social media marketing information and news in a variety of ways:
How To: Social Media Marketing is our section that is devoted to practical tips and tactics about social media marketing. Also see the related How To: Facebook and How To: Twitter sections.
Social Media Marketing Library Archives: This area of Search Engine Land provides a collection of all stories we’ve written on the topic of social media.
In addition to covering social media marketing generally, Search Engine Land also has areas specifically about particular major social media sites and social search sites:
Remember, those with Search Engine Land PRO memberships also have access to a wide-range of video content about social media marketing recorded at our SMX: Search Marketing Expo conferences. Our Digital Marketing Depot sister site also has social media marketing presentations available on demand, to anyone, for free.

Social Media Tips At Marketing Land

Marketing Land is the sister site to Search Engine Land that covers all facets of internet marketing, including social media marketing. At Marketing Land, you’ll find regular news coverage about social media marketing. It also offers three dedicated columns on the topic:

Social Media Marketing Advice At SMX

Search Engine Land produces the SMX conference series. Many of our SMX events have topics that cover social media. There’s also our annual event entirely devoted to social media. Check out the site to learn more: SMX Social Media Marketing.
Also be sure to subscribe to our free SearchCap newsletter! SearchCap has a recap of all the day’s social media marketing news from sources all over the web, as well as the day’s news from Search Engine Land and Marketing Land.
Tag : ,

seo নিয়ে কাজ করছেন ফ্রিল্যান্সার মাহবুব আলম

মাহবুব আলম। তিনি বাংলা ভাষায় প্রযুক্তিবিষয়ক ব্লগ সাইট টেকটিউনস-এর মডারেটরদের একজন। অনলাইনে সোর্ডফিশ নামেই তার বেশি পরিচিতি। টেকটিউনসে লেখালেখি করতে গিয়ে তার অনলাইনের প্রতি আগ্রহ জন্ম হয়। এরপর তার ফ্রিল্যান্সিং জগতে আত্মপ্রকাশ। সাধারণত তিনি এসইও (SEO) নিয়ে কাজ করেন। অল্প সময়েই তিনি একটি ভালো অবস্থানে চলে আসেন। তিনি ফ্রিল্যান্সিং এর সফলতার গল্প বলেছেন প্রিয়.কমের সাথে। মাহবুব আলম সম্পর্কে আরো জানতে তার ফেসবুকে যোগদান করতে পারেন।

প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিংয়ে কিভাবে উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন?
মাহবুব আলম: টেকটিউনসে নিয়মিতভাবে লেখালেখি করার সময় অনেকের কথা জানতে পেয়েছি যারা ফ্রিল্যান্সিং-এর মাধ্যমে ভালো একটি অবস্থান করে নিয়েছে অনলাইনে। মূলত টেকটিউনস থেকেই ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতি আগ্রহ বাড়ে। এর পর হাটি হাটি পা পা করে আজকের এই ফ্রিল্যান্সিং ভূবনে পর্দাপণ করা।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসার জন্য সবচেয়ে বেশি উৎসাহ পেয়েছিলেন কোথা থেকে?
মাহবুব আলম: টেকটিউনস লেখালেখি করার সময় এসইও-র প্রতি আগ্রহ জাগে। এছাড়া তেমন কারো কাছ থেকে সহযোগিতা পাইনি।
প্রিয় টেক: কবে থেকে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেছিলেন? সাধারণত কি কাজ করেন?
মাহবুব আলম: আমার ফ্রিল্যান্সিং-এর বয়স খুবই কম। মাত্র ৭/৮ মাসের। সাধারণভাবে এসইও কাজ করেছি প্রথম থেকেই।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং-এ এখন পর্যন্ত আপনার অর্জন কতটুকু?
মাহবুব আলম: মাত্র ৭/৮ মাসের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে পরিপূর্ণভাবে কাজ করতে পেরেছি অনলাইনে। সফলভাবে কাজ শেষ করা এটি সত্যিই পাওয়া একজন ফ্রিল্যান্সারের জন্য।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করা প্রথম টাকা কিভাবে পেয়েছিলেন?
মাহবুব আলম: অনলাইনে পেমেন্ট আনার বিষয়গুলো জানা ছিল আগে থেকেই। তাই মানিবুকারের মাধ্যমে প্রথম পেমেন্ট এনেছিলাম। পরে এসব ডলার অনলাইনে সেল করে দিয়ে টাকা পাই।

প্রিয় টেক: প্রথম টাকা পেতে কি কোনো বিড়ম্বনার শিকার হয়েছেন?
মাহবুব আলম: না, তেমন কোনো সমস্যা হয়নি।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং এ প্রথম কোন কাজ করেছেন এবং প্রথম পেমেন্ট কত পেয়েছিলেন?
মাহবুব আলম: প্রথম কাজ পেয়েছিলাম ৩০০ ডলারের ব্যাকলিংক তৈরি করার ফিক্সড প্রাইজের।
প্রিয় টেক: প্রথম টাকা পাওয়ার অনুভুতি কেমন ছিলো এবং সে টাকা কি করেছিলেন?
মাহবুব আলম: প্রথম টাকা পাওয়ার অনুভুতি অনেক আনন্দের। সেটা বাবা-মা-ভাইকে দিয়েছিলাম। যদিও অনলাইনে বিভিন্ন ভাবে আয় করেছি তবে এটি ছিল অন্যরকম পাওয়া।
প্রিয় টেক: বাংলাদেশ থেকে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করার সম্ভাবনা কেমন?
মাহবুব আলম: বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আমরা কাজ না জেনেই কাজ করতে যাই। পিটিসি সাইটের প্রতি যেভাবে সকলের আগ্রহ ছিল, কেননা এখানে ক্লিক করলেই টাকা। অথচ এখানে সে ৭/৮ হাজার টাকা খরচ করে অ্যাকাউন্ট বানাচ্ছে। আয় খুবই কম। অপরদিকে ফ্রিল্যান্সিং-এর জন্য কোন একটি কাজ শিখে কাজ করার প্রতি আগ্রহ নেই বললেই চলে। অথচ কাজ জানে এমন ফ্রিল্যান্সারদের কাজের চাপে কোন কিছু ভাবার সময় থাকে না।
প্রিয় টেক: বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তির মন্দ দিক কোন গুলো ?
মাহবুব আলম: আমরা বসে বসে ফেসবুকে অযথা সময় ব্যয় করি। কিন্তু এখানেও যে আয় করার মত বিষয় রয়েছে অনেকেই তা জানেনা। বিনোদনের জন্যই অনলাইন ব্যবহার করি। এখান থেকে ভালোদিকগুলো গ্রহণ করি খুবই কম মানুষ।
প্রিয় টেক: আপনার কাছে দেশের তথ্য প্রযুক্তির ভালো দিকগুলো কি কি?
মাহবুব আলম: ঘরে বসেই এখন মাসে লাখ টাকা না হোক অন্তত চলার মত আয় করছে অনেকে। সরকার চাইলে আরো সুযোগ-সুবিধা দিয়ে এই ক্ষেত্রে উন্নতি করতে পারে।
প্রিয় টেক: প্রথম প্রথম ইন্টারনেট কি কাজে ব্যবহার করতেন আর এখন ইন্টারনেটে কি নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকেন?
মাহবুব আলম: প্রথমে ইন্টারনেটে ইয়াহু মেইল খুলেছিলাম সাইবার ক্যাফে বসে। গেমসই খেলা হত বেশি। এখন অনলাইনে কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন তথ্য খুঁজে খুঁজে নতুন বিষয় জানার চেষ্টা করি।
প্রিয় টেক: তথ্য প্রযুক্তির উন্নতির জন্য সরকারের কি কি করা উচিত ?
মাহবুব আলম: সর্বনিম্ম দামে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা প্রদান এবং বিভিন্ন প্রশিক্ষণকেন্দ্র চালু করা যেখানে কাজের প্রশিক্ষণ নিয়ে সবাই কাজ করতে পারে অনলাইনে।
প্রিয় টেক: ইন্টারনেটেই যেহেতু আয় তো বাংলাদেশের ইন্টারনেট সার্ভিস নিয়ে কি আপনি সন্তুষ্ট?
মাহবুব আলম: চড়া দামে ইন্টারনেট ব্যবহার করা হলেও সার্ভিস মোটেও ভালো নয়। অথচ পাশের দেশ ভারতে ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার কারণে ওরা সবদিক দিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের যোগ্যতা থাকার পরও আমরা ইন্টারনেটের জন্য পিছিয়ে রয়েছি।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো সাধারণত কোন সময় করেন?
মাহবুব আলম: রাতের বেলাই করা হয় বেশি।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য সবচেয়ে কোন প্রতিবন্ধকতায় বেশি পড়েছেন?
মাহবুব আলম: সবচেয়ে বেশি প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে ইন্টারনেট সমস্যা। তারপরে অনেকেই ভালো চোখে দেখেন না যে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং এ এগিয়ে যাই। নানাভাবে বিরক্ত করেছে কাজ থেকে বিরত রাখার জন্য।
প্রিয় টেক: স্বাধীনভাবে নাকি দলগত ভাবে কাজ করছেন?
মাহবুব আলম: প্রায় ৬ মাস একটি টিমে কাজ করার পর এখন স্বাধীনভাবেই কাজ করা শুরু করেছি।
প্রিয় টেক: বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের সবচেয়ে বড় সমস্যা কোনটি বলে মনে করেন?
মাহবুব আলম: বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের সবচেয়ে বড় সমস্যা নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ার অভাব রয়েছে। নিজেরা মিলে মিশে কাজ করলে আমরা আরো এগিয়ে যেতে পারি।
প্রিয় টেক: ভবিষ্যতে কি ফ্রিল্যান্সিংকেই ক্যারিয়ার হিসাবে নিতে চান নাকি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কাজ করতে চান?
মাহবুব আলম: ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে ক্যারিয়ার গড়ার ইচ্ছে রয়েছে। পাশাপাশি "অনলাইন ইস্কুল" নামে একটি অনলাইন ভিত্তিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। যেখানে অনলাইনে কাজ শেখানোর ব্যবস্থা রয়েছে। ফেসবুকের মাধ্যমে এখানে এসইও ব্লগিং এফিলিয়েশন এর মত বিষয়গুলো শিখার সুযোগ রয়েছে। যদিও আমাদের দেশে এই ধরনের ব্যবস্থা এই প্রথম। পিডিএফ, ভিডিত্ত আকারে টিউটোরিয়াল দেওয়া হয়েছে। যেটা বাংলাদেশে নতুন মাত্রা যুক্ত করবে অনলাইনে কাজ শেখার ব্যাপারে।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করতে সরকারের কাছে কি কোনো চাওয়া আছে?
মাহবুব আলম: রাত জেগে যে ডলারগুলো দেশে নিয়ে আসছি আমরা সরকারের কাছে চাওয়া এখান থেকে কোন প্রকারের ফি যাতে যুক্ত না করা হয়। বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক ভিসা কার্ড ব্যবহার সহজলভ্য করা হলে কাজের জন্য অনেক সুবিধা হত। পাশাপাশি পেপ্যাল যেন বাংলাদেশে দ্রুত আসে সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করার জোর দাবী জানাচ্ছি।
প্রিয় টেক: বায়াররা বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের কেমন মূল্যায়ন করে বলে মনে করেন?
মাহবুব আলম: বায়াররা মূলত ভালো কাজ দেখাতে পারলে যে কাউকে ভালো দৃষ্টিতে দেখে। কিন্তু আমরা অনেকেই না জেনে না বুঝে কাজ করতে গিয়ে মার্কেটপ্লেসগুলো নষ্ট করে ফেলছি। যা মোটেও শুভ নয় বাংলাদেশীদের জন্য।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং এ ভালো পারফরমেন্স করার জন্য কি কি যোগ্যতা থাকা উচিত?
মাহবুব আলম: প্রথমেই নিজেকে ধৈর্য ধরে কাজ করা শিখতে হবে। অর্থের আশা না করে কাজ শিখে কাজ করলে অবশ্যই ভালো একটি রেজাল্ট আসবে দীর্ঘস্থায়ীভাবে। হতাশ না হয়ে মনে জোর রাখতে হবে। মানুষ ইচ্ছে করলে সবই পারে। আমিও পারবো।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং এ যারা নতুন তাদের জন্য কি পরামর্শ দিবেন?
মাহবুব আলম: ফ্রিল্যান্সিং এ যারা নতুন এসেছেন কিংবা আসার চিন্তা করছেন তারা অবশ্যই একটি বিষয় মনে রাখবেন, অনলাইন ভুবন একদিনের জন্য নয়। এলাম আর চলে গেলাম। এখানে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য প্ররিশ্রম করতে হবে। সামান্য ভুলের জন্য আপনার ক্যারিয়ার নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই যাই করবেন না কেন মন দিয়ে করবেন। সফলতাই আসবেই।
Tag : ,

ব্লগিং বদলে দিক আপনার ভাগ্য........................

অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে ব্লগিং হচ্ছে দ্রুত প্রসারমান ও সম্ভাবনাময় একটি ক্ষেত্র। অনলাইনে আয় করার অন্যতম সহজ ও সম্ভাবনাময় উপায় হল লেখালেখি, যেটিকে আমরা আর্টিকেল রাইটিং বা ব্লগিং হিসেবে জানি। যারা ইংরেজিতে ভালো তারা ব্লগিং ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারেন। যারা ইংরেজিতে দক্ষ তারা এই ধরনের কাজ করে মাসে বেশ ভালো আয় করতে পারেন। বাংলাদেশে অনেক প্রফেশনাল ব্লগার রয়েছেন যারা নিজের ভাষাগত দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে এ ধরনের কাজগুলো সফলতার সাথে করছেন। এরা একে মূল পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।
what-a-blog-can-do.jpg
বাংলাদেশে ব্লগিংয়ের সম্ভাবনা অফুরন্ত!
ব্লগিং আমাদের দেশে নতুন মনে হলেও উন্নত বিশ্বে এটি বিরাট আয়ের জন্য অনেক জনপ্রিয় মাধ্যম। যেহেতু বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ আর এখানকার শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা অনেক, তাই ঐ সব শিক্ষিত বেকারদের যদি ব্লগিং সম্পর্কে ভাল ধারণা দেওয়া যায় তাহলে তারা খুব সহজেই নিজেদের স্বাবলম্বী হিসাবে গড়ে তুলতে পারেন।
ইচ্ছাশক্তি বড় শক্তি!
ইচ্ছা থাকলে আপনি ব্লগিংয়ের কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন। প্রয়োজন শুধু একটি কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ ও ব্লগিং সম্পর্কিত বিস্তারিত ধারণা। আপনা ক্যারিয়ার হিসেবে ব্লগিং হতে পারে আদর্শ পেশা। কেননা, অন্যান্য চাকরিতে আপনাকে দিনে কমপক্ষে ৮ ঘন্টা বা তারো বেশি পরিশ্রম করতে হয়। তার বিনিময়ে যে পরিমাণ পারিশ্রমিক আপনি পান সেই তুলনায় ব্লগিংয়ে মাত্র ৫ থেকে ৬ ঘন্টা সময় দিলেই তারচেয়ে অনেক বেশি পরিমানে আয় করা সম্ভব। উদাহরণ হিসেবে আমরা অনেকের নাম বলতে পারি যারা ব্লগিংয়ে পেশা হিসাবে নিয়ে আজ প্রতিষ্ঠিত। যা কিনা যেকোন চাকরির চেয়ে অনেক ভাল। আর তা একটু মেধা খাটিয়ে কাজ করতে পারলে সম্ভব।
skill-up.JPG
যোগ্যতা ছাড়াই কি ব্লগিং সম্ভব?
অনলাইনে আয় করার জন্য শুধু যে দক্ষতা থাকতে তা নয় আপনার অবশ্যই যোগ্যতাও থাকতে হবে। অনলাইনে আয় করার জন্য আপনার খুব বেশি যোগ্যতার প্রয়োজন হবে না। আর ব্লগিং অর্থাৎ ইংরেজি লেখালেখি শুরু করার আগে প্রথমে কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে হবে। আর তাহলঃ
১। আপনার আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে। ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে আত্নবিশ্বাস খুবই জরুরি কারণ এখানে আপনাকে আপনার নিজের দক্ষতা এবং যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে আয় করতে হবে সেই ক্ষেত্রে আপনাকে নিজের উপর অবশ্যই বিশ্বাস আনতে হবে যে এই কাজের জন্য আপনিই উপযোগী কি না? কারণ বিশ্বাস ছাড়া আপনার এখানে কাজ নির্বাচন এবং তা সম্পূর্ণ করার ক্ষেত্রে দিদ্ধাগ্রস্ত হবেন। তাই আপনাকে নিজের উপর বিশ্বাস আনতে হবে। তা না হলে আপনি কোন কাজই সফলভাবে করতে পারবেন না সকল কাজ করার ক্ষেত্রেই আপনার মনে ভীতস্ততা কাজ করবে।
২। আপনাকে অবশ্যই ইংরেজিতে ভালো হতে হবে। ইংরেজি বানান এবং ব্যাকরণ সঠিকভাবে জানা থাকতে হবে, বিশেষ করে কমপ্লেক্স ও কম্পাউন্ড বাক্য ঠিকভাবে লেখার যোগ্যতা থাকতে হবে। ছোট, মাঝারি ও লম্বা বাক্য লিখতে পারার দক্ষতা থাকতে হবে। শুদ্ধ বানানের প্রতি লক্ষ রাখতে হবে। এক্ষেত্রে এমএস ওয়ার্ডের স্পেল চেকারের ব্যবহার করতে পারেন। আমেরিকান স্পেলিং শুদ্ধভাবে জানতে হবে। ছোট, মাঝারি ও লম্বা বাক্য লিখতে হবে। তাই গ্রামার সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এক্ষেত্রে ব্রিটিশ ও আমেরিকান গ্রামার সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা ভালো।
৩। পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকতে হবে। কারণ পরিশ্রমই ব্লগিংয়ের অন্যতম বিষয়।
৪। যে বিষয়ে আপনি ব্লগিং করবেন সে বিষয়ে আপনার সম্যক জ্ঞান থাকতে হবে। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ধারণা না থাকলে সে বিষয়ে কিছুই লিখতে পারবেন না।
৫। ব্লগ পোস্ট আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। ব্লগিংয়ে পোস্টের মধ্যে ভালোভাবে আলোচিত বিষয়কে তুলে ধরতে পারার দক্ষতা থাকতে হবে এবং আপনার স্বয়তা তুলে ধরতে হবে।
৬। এখানে পারিশ্রমিক হিসেবে বিভিন্ন এড মিডিয়া বা গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে প্রদর্শিত এড থেকে আয় মাসে ১০০ ডলার থেকে ১০০০ ডলার বা তারও বেশি হতে পারে (এটি ভিজিটরের এড ক্লিকের উপর নির্ভরশীল)। এক্ষেত্রে আয় কম হলে দমে যেতে পারবেন না।
৭। কোনো কোনো মাসে হয়তো প্রতিদিন ১০০-২০০ জন বা আরও বেশি ভিসিটর পেতে পারেন, আবার কখনো হয়তো দিনে ২০-৫০ জন ভিসিটরও পেতে পারেন। এক্ষেত্রেও দমে যেতে পারবেন না।
৮। আপনি ধৈর্যহারা হতে পারবেন না। কারণ ব্লগিংয়ে ধৈর্যধারণ ছাড়া সাফল্য আসে না। তাই আপনাকে লেগেই থাকতে হবে।
আপনি যদি মনে করেন উপরের সবগুলো শর্তই আপনার মধ্যে আছে তাহলেই কেবল আপনি অনলাইনে আয় করার জন্য সমর্থ হবেন।
writting.jpg
কতটুকু শ্রম দিতে হবে?
আপনাকে ধরে নিতে হবে আপনি এক দিনে মানসম্পন্ন কতগুলো পোস্ট করতে পারবেন। কিভাবে সুন্দরভাবে গুছিয়ে ব্লগপোস্ট লিখতে পারবেন। ক্লান্তি কতখানি সামাল দিতে পারবেন, দিনে কত ঘণ্টা ব্লগিংয়ের পিছনে ব্যয় করতে পারবেন ইত্যাদি নির্ভর করছে আপনি কতখানি ভিজিটর থেকে সাড়া পাচ্ছেন এবং নিজে কতক্ষণ করতে পারছেন তার ওপর। আর শ্রম কতটুকু দিতে হতে পারে তা আগের বর্ণনা থেকে নিশ্চয় বুঝে ফেলেছেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ভালো দক্ষতাসম্পন্ন হতে হবে। আপনি ব্লগপোস্ট লেখার ক্ষেত্রে কোনোভাবেই অন্যের লেখা কপি করতে পারবেন না। ব্লগপোস্টের স্বকীয়তার মাধ্যমে আপনাকে তা তুলে ধরতে হবে।
money.jpg
কি পরিমাণ আয় করা সম্ভব?
একজন ব্লগার এর আয় নির্ভর করে তার ব্লগিং স্টাইল ও দক্ষতার উপর। যে যত বেশি দক্ষ তার আয়ও তত বেশি। তবে সাধারণত একজন দক্ষ ব্লগার অনায়াসেই মাসে ২০/৩০ হাজার থেকে শুরু করে লক্ষাধিক টাকাও আয় করতে পারেন। তাছাড়া আরও যেসব বিষয়ের উপর আয় নির্ভর করেঃ
১। আপনার ব্লগে কি পরিমাণ ভিসিটর বা ট্রাফিক পাচ্ছেন।
২। আপনার ব্লগে প্রদর্শিত এডে ক্লিক কেমন পড়ছে (ভিসিটরের উপর নির্ভরশীল) এবং
৩। আপনি প্রতিদিন ব্লগিংয়ে কত ঘণ্টা সময় দিতে পারছেন।
তবে এ কথা মাথায় রাখতে হবে যে, সব মাসে একইভাবে আয় হবে না। কতটুকু পারবেন এবং কতখানি কাজ করলে আপনার ব্লগিংয়ের কোয়ালিটি ধরে রাখতে পারবেন, কতটুকু লাভ করবেন- সব নির্ভর করে আপনার ওপর।
blog-boss.jpg
কেমন প্রস্তুতি নিতে হবে?
APA Style, MLA, Chicago Style Proof Reading জানাটা জরুরি। APA হলো American Psychological Association এবং MLA হলো Modern Languages Association। এছাড়া ব্রিটিশ ইংরেজির জন্য অক্সফোর্ড স্টাইলের Proof Reading ও Editing জানলেও ভালো কাজ দেবে। ইংরেজি বিষয়ে অনলাইন থেকে অনেক সাহায্য পাবেন।
অনলাইন ইংরেজি শেখার কিছু লার্নিং টুলঃ
livemocha.JPG
১। লাইভমোচাঃ এটি হচ্ছে ভাষা শেখার কাজে ব্যবহৃত একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক। এর সাহায্যে আপনি যেমন আপনার মাতৃভাষা শেখার কাজে কেউ একজনকে সাহায্য করতে পারেন তেমনি সেও পারে আপনি শেখার চেষ্টা করছেন এমন একটি বিদেশী ভাষা শিক্ষায় আপনাকে সাহায্য করতে। লিংকঃ http://www.livemocha.com/
verbalearn.JPG
২। ভারবালার্নঃ এই ওয়েব সাইটের সাহায্যে অনলাইন স্টাডি সেশনের মাধ্যমে আপনি আপনার ইংরেজি ভাষা দক্ষতাকে বৃদ্ধি করতে পারবেন। আপনার সঙ্গে সঙ্গে এ টুলটি নিজেও শিখতে থাকবে, সে সঙ্গে আপনার অগ্রগতি এবং দুর্বলতার একটি রেকর্ডও সংরক্ষণ করতে থাকবে। অফলাইনে নিজের স্টাডি লিস্ট পর্যালোচনা করার মাধ্যমে বিভিন্ন শব্দের মানে আরো ভালভাবে মনে রাখতে পারবেন, সে সঙ্গে এগুলোর উচ্চারণ কি হবে তাও অনলাইনে জেনে নিতে পারবেন। লিংকঃ http://www.verbalearn.com/
এছাড়াও বিভিন্ন বইয়ের লাইব্রেরিতেও এসব বিষয়ে বই পাবেন আশা করি। তবে নিয়মগুলো বেশ ভালোভাবে রপ্ত করতে হবে।
কি লিখবেন?
ব্লগিংয়ের বিষয়টা নির্ভর করে আপনার দক্ষতা, রুচি, সহযোগিতা সর্বোপরি যে সাইট বা বিষয়ের জন্য লেখা হচ্ছে সেটার চাহিদার ওপর। যে কোন বিষয়ে একটি ব্লগ তৈরি করে আয় করা যায়। ব্লগে ভিজিটর যত বেশি হবে আয়ের সম্ভাবনা তত বেশি। এজন্য শুরুতে একটি বিষয় বেছে নেয়া প্রয়োজন।
ইন্টারনেটে খোঁজ করে ব্লগের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে ধারণা পেতে পারেন। বস্তুত বিষয়ের কোন সীমাবদ্ধতা নেই। তবে বিষয়বস্তু যা-ই হোক না কেন একজন ব্লগারকে কোনো নির্দিষ্ট টপিক নিয়ে ভালভাবে ধারণা অর্জন করে তৈরি করতে হয়। উন্নত বিশ্বে একজন ব্লগারকে একজন সাংবাদিক আবার গবেষকও অভিহিত করা হয়। আপনার ব্লগিংয়ের বিষয়বস্তু উপর ভিত্তি করে ঠিক করে নিতে হয় আপনার দিক ঠিক করে নিতে হবে।
কিভাবে লিখবেন?
একটি ব্লগপোস্ট অবশ্যই প্রাঞ্জল ও গুরত্বপূর্ণ তথ্য দ্বারা সমৃদ্ধ হতে হবে। ব্লগার হিসেবে আপনাকে মনে রাখতে হবে, যারা ব্লগে আপনার ব্লগপোস্ট পড়বেন, তিনি মিনিট প্রতি বা ঘণ্টা প্রতি নির্দিষ্ট পয়সা খরচ করে পড়বেন। সুতরাং তিনি চাইবেন সবচেয়ে কম সময়ে প্রয়োজনীয় জিনিস পড়তে। তাই তথ্য নির্ভর, সংক্ষিপ্ত বিষয়ভিত্তিক লেখাই আপনাকে লিখতে হবে। এতে ব্লগার হিসেবে আপনার গ্রহণযোগ্যতা যেমন বাড়বে তেমনি উপার্জনের পথও প্রশস্ত হবে।
মনে রাখতে হবে ব্লগপোস্ট যেন যুক্তিযুক্ত হয়। ব্লগপোস্ট লেখার আগে কি লিখছেন, কেন লিখছেন তা জানতে হবে। নিজের কোনো শখ, দৈনন্দিন জীবন, ব্যক্তিগত কোনো অভিজ্ঞতা বিষয়ে লিখতে হলে ব্লগপোস্ট লেখার শুরুটা হবে একটু অন্যরকম। কারণ ভিন্নতা পাঠককে নাড়া দেয়। এ ক্ষেত্রে ঘটনার খুটিনাটি বিষয়ে না গিয়ে বরং যা ঘটেছিল ঠিক তাই বর্ণনা করুন। অতিরিক্ত শব্দ ব্যবহার না করে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং সহজ শব্দ বেছে নিন। ব্লগপোস্ট লেখা শেষে বারবার পড়ুন। ভালো ব্লগপোস্ট পড়া, ই-মেইল, চ্যাটিংয়ের মাধ্যমে ব্লগারদের সঙ্গে ভাবনা চিন্তার আদান প্রদান করুন। ব্লগপোস্টের মধ্যে রহস্য রাখার চেষ্টা করুন। পাঠকরা যাতে চমক পায় সে রকম কিছু রাখুন।
helpful-tips.jpg
ভালো ব্লগার হওয়ার জন্য যেসব বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন!
প্রথমে ইন্টারনেট ব্যবহারের খুটিনাটি সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। তারপর তীক্ষ্ণ একাগ্রতার সাথে টপিকের বিষয়বস্তু ভালভাবে জানার চেষ্টা করতে হবে। নিজের সৃজনশীলতায় তথ্যকে সম্পূর্ণ করে লেখার যোগ্যতা থাকতে হবে। নিজস্ব এবং সংগৃহীত তথ্যকে সাজিয়ে পাঠকের সামনে নতুনভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা করতে হবে। যাতে পাঠক নতুন কিছু লাভ করতে পারে।
ব্লগার হিসেবে আপনি একেবারে নতুন হলেও সমস্যা নেই। তবে সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা থাকলে ভালো হয়। লেখার ইচ্ছা, ভালো রচনাশৈলী ও সময়োপযোগী বিষয়বস্তু নির্বাচনের সামর্থ্য থাকলে এ পেশায় আপনি সফলতা লাভ করতে পারবেন।
কিভাবে আপনি ব্লগিংয়ের ধারণা পাবেন?
১। কোন বিষয় একাগ্রতার সাথে জানার মাধ্যমেঃ ব্লগিং করতে হলে যে জিনিসটি আপনাকে সবচেয়ে বেশি করতে হবে, সেটি হলো পড়া। যেকোনো বিষয়ে ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে পড়া হল সবচেয়ে জরুরী বিষয়। নিয়মিত সংশ্লিষ্ঠ বিষয়ে বিভিন্ন ব্লগ পড়লে বা ইন্টারনেটে ঘাটাঘাটি করলে আপনি কি নিয়ে লিখবেন সেটি সম্পর্কে অনেক ব্লগিং আইডিয়া পাবেন। আপনি যেটা পড়েছেন সেটি নিয়ে লিখবেন না। ঠিক তারই পাশাপাশি যেটি পাঠক এখনো জানেনি সেটি নিয়ে নতুন ধারণা করতে পারবেন। আপনি শুধু অন্যান্য ব্লগ পড়বেন না একটি সাধারণ বই পড়লেও ব্লগিং আইডিয়া পাওয়ার যায়।
আপনি বিভিন্ন ম্যাগাজিন, কনফারেন্স পেপার, বিশিষ্ঠজনদের বায়োগ্রাফি অথবা তাদের সাফল্যের কাহিনী পড়েও অনেক আইডিয়া পেতে পারেন। এখন সে বিষয়টি নির্দিষ্ঠ করে আপনাকে মার্কেট রিসার্চ করতে হবে এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আপনার ব্লগিং আইডিয়া পেতে অন্য ব্লগাররা কি বলছে বা লিখছে সেটি আপনাকে অনেক সহায়তা করবে। আপনার যদি ভালোমানের ব্লগার হতে চান তাহলে এ কাজটি আপনাকে করতেই হবে। ইন্টারনেট মার্কেটিং, ব্লগিং বা মানি মেকিং অনলাইন বিষয়ে প্রোব্লগার (http://www.problogger.net/) এর মতো অনেক ভালো ভালো ব্লগ আছে। এসব ব্লগের পোস্ট পড়ে আপনি অনেক আইডিয়া পাবেন।
২। অনলাইন ফোরামে অন্যের টপিক সমস্যার সমাধান দিনঃ ফোরাম হলো এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে মানুষ কি জানতে চায় বা অনুসন্ধান করছে সেটি জানার অন্যতম মাধ্যম। ফোরাম হিসেবে আপনি ইয়াহু অ্যান্সার বা উইকি অ্যান্সারসহ হাজার হাজার ফোরাম পাবেন যেখান থেকে আপনি আপনার লেখার আইডিয়া পাবেন। ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আয়ের জন্য এ বিষয়ের বিভিন্ন ব্লগ বা বিভিন্ন ফোরামে ঢুকে বিভিন্নজনের টপিক পড়ুন। আলোচনা পড়ুন। অনেক দিকনির্দেশনা পাবেন।
৩। আর্টিকেল ডিরেক্টরি নিয়মিত ভিজিট করার মাধ্যমেঃ বিভিন্ন আর্টিকেল ডিরেক্টরি থেকে আপনি কি বিষয়ে লিখতে পারেন সে বিষয়ে সম্পর্কে সম্যক ধারণা সৃষ্টি করতে পারে। আপনি আপনার ব্লগে বিভিন্ন আর্টিকেল ডিরেক্টরির একই বিষয় নিয়ে আরো গভীরভাবে ও ভালোভাবে তা প্রকাশ করে সে বিষয়ে সবাইকে জানাতে পারেন।
৫। গুগল অ্যাডওয়ার্ড টুল ব্যবহারের মাধ্যমেঃ লোকজন সার্চ ইঞ্জিনে কি অনুসন্ধান করছে সে শব্দ বা বাক্য দিয়ে গুগল অ্যাডওয়ার্ড (https://adwords.google.co.uk/select/KeywordToolExternal) টুলের মাধ্যমে ঐ সম্পর্কিত ভালো আইডিয়া পাওয়া যায়। সে হিসেবে লোকজন কি বিষয়ে অনুসন্ধান করছে তার উপর ভিত্তি করে আপনি বেশ কিছু ব্লগিং আইডিয়া পাবেন। তাছাড়া এটি একটি এসইও টুলও। তাই আপনি এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগপোস্টে গুরুত্বপূর্ণ কিওয়ার্ড যুক্ত করতে পারবেন।
৬। সাম্প্রতিক বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখার মাধ্যমেঃ নতুন নতুন ব্লগিং আইডিয়া ও ব্লগ কনটেন্ট পাওয়ার জন্য সাম্প্রতিক বিষয় একটি গুরুত্বপূর্ণ একটি উৎস। আপনি যদি কোনো সংবাদ ভালোভাবে উপস্থাপন করতে পারেন তবে যারা সাম্প্রতিক সংবাদ খোঁজেন তাদের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভালো ট্রাফিক পাবেন। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আপডেটেড নিউজ পেতে আপনি গুগলে নিউজ অ্যালার্ট তৈরি করতে পারেন। ফলে আপনি সহজেই আপডেটেড নিউজের খবর পাবেন। তাছাড়া আপনি যদি এমন কোনো বিষয়ে ব্লগিং করেন যেটি দ্রুত পরিবর্তন হয়, যেমন- রাজনীতি বা প্রযুক্তি, সেসকল ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ব্লগিং আইডিয়া পেতে সর্বশেষ সংবাদের খোঁজ রাখতেই হবে।
৭। পাঠকের সাথে সম্পর্ক তৈরি করার মাধ্যমেঃ ব্লগের ক্ষেত্রে এটি একটি প্রয়োজনীয় বিষয়। আপনি আপনার পোস্টে পাঠকের কাছে তাদের মতামত চেয়ে প্রশ্ন করতে পারেন। এর ফলে আপনি কিছু অ্যাক্টিভ মন্তব্যকারী পাবেন। এছাড়া তারা কি চায় সে সম্পর্কেও অনেক মন্তব্য পাবেন। একই কাজটি আপনি সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেসবুকে বা টুইটারেও করতে পারেন। তাদের বিষয় থেকে নতুন নতুন ব্লগিং আইডিয়া পাবেন।
৮। নিয়মিত গুগল অ্যানালাইটিক্স চেক করার মাধ্যমেঃ ভিসিটর কিভাবে আপনার ব্লগে আসছে সে সম্পর্কে গুগল অ্যানালাইটিক্স (http://www.google.com/analytics/) ধারণা দেয়। সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে কি পরিমাণ ভিজিটর আসছে সেটি জানার মাধ্যমে আপনি তাদেরকে কতোটা সন্তুষ্ট করতে পারছেন বা আপনার কিওয়ার্ডটি কতোটুকু যুক্তিযুক্ত হয়েছে সেটি সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাবেন। আর এই টার্গেটেড কিওয়ার্ডের মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগকে উন্নত করে আরো ভালো ট্রাফিক লাভ করবেন।
google-adsense-logo.gif
গুগল এডসেন্স থেকে হাজার ডলার আয় করুন!
গুগল এডসেন্স (http://www.google.com/adsense) ব্যবহৃত হয় এমন সাইটে Ads By Google কথাটি লেখা থাকে। এখন আপনি যদি Ads By Google লেখা ওয়েবসাইটের কোন বিজ্ঞাপনে ক্লিক করেন তাহলে উক্ত ওয়েবসাইটের মালিক গুগলের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ রেভিনিউ পাবে। ইন্টারনেটে যত ওয়েবসাইট আছে তার অধিকাংশ ওয়েবসাইটই এই গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করে থাকে।
গুগলের অনলাইন বেজড অ্যাডভার্টাইজিং প্রোগ্রাম-এর নাম হল অ্যাডসেন্স। গুগল নিজে ধনী হবার পাশাপাশি তার হাজারো ভক্তদের অর্থ উপার্জনের সুযোগ দিয়েছে। বিশ্বের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইনে তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। এই বিজ্ঞাপনগুলো প্রচার করে থাকে গুগল অ্যাডসেন্স-এর মত অ্যাডভার্টাইজিং নেটওয়ার্ক। এসব নেটওয়ার্ক বিজ্ঞাপন প্রচারে যে পরিমাণ অর্থ পায় তা থেকে কিছু অর্থ তাদের নেটওয়ার্কের পাবলিশার বা আমাদের মত ওয়েবসাইট মালিক বা ব্লগারদের দিয়ে থাকে।
গুগল অ্যাডওয়ার্ডসের মাধ্যমে বিজ্ঞাপনদাতারা গুগলকে বিজ্ঞাপন দেয় আর সে বিজ্ঞাপনগুলো গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে ওয়েবমাষ্টার বা ব্লগাররা তাদের সাইটে প্রদর্শন করে। আর এটি অনলাইনে টাকা উপার্জনের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।
গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করতে যেসব বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখবেন!
১। গুগল অ্যাডসেন্স-এর পাবলিশার হবার জন্য আপনার একটি নিজস্ব ওয়েব সাইট বা ব্লগসাইট থাকতে হবে। এটি ফ্রিও হতে পারে।
২। আপনার সাইটে প্রচুর পরিমাণে তথ্যবহুল কনটেন্ট থাকতে হবে। ব্লগের বিষয়বস্তুর ধারাবাহিকতা থাকতে হবে। ব্লগের কনটেন্ট হিসেবে লিখতে পারেন যে কোনো পণ্য বা সফটঅয়্যার, মুভি ইত্যাদির রিভিউ। তবে পাইরেসি সংক্রান্ত জটিলতা এড়ানো অপরিহার্য। কারণ যে সফটঅয়্যার টাকা দিয়ে কিনতে হয় সেটি যদি আপনি অবৈধভাবে ডাউনলোড লিংক দেন তাহলে তাহবে আইন বিরোধী এবং অ্যাডসেন্স-এর নিয়ম বিরুদ্ধ।
৩। কোনো ওয়েব সাইট থেকে কনটেন্ট কপি পেস্ট করা চলবে না। আপনার ব্লগে কমপক্ষে ৩০-৪০টি পোস্ট থাকতে হবে।
৪। সাইটটিতে ভাল ভিজিটর বা ট্রাফিক থাকতে হবে।
৫। আপনার সাইটটি সার্চ ইঞ্জিনে থাকতে হবে। কারণ গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে আসা ভিজিটরকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে।
৬। আপনার করা পোস্টগুলোর মধ্যে কমপক্ষে ১৫-২০ টি গুগলের সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স হতে হবে। আপনার কয়টি পেজ ইনডেক্স হয়েছে তা জানতে গুগলে sites://http://yourblogaddress দিয়ে সার্চ করে দেখতে পারেন। যদি ইনডেক্স না হয় তবে অ্যাপ্লাই না করাই ভাল। কারণ আপনার অ্যাপ্লিকেশন গ্রহণ করা নাও হতে পারে। তখন আপনার পরিশ্রমটাই বৃথা যাবে। তাই ইনডেক্স হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
গুগল অ্যাডসেন্স থেকে কিভাবে টাকা পাব?
গুগল অ্যাডসেন্স-এ রেজিস্ট্রেশন করার সময় গুগল আপনার Payee Name, Contact Address, Post Code অর্থাৎ আপনার বিস্তারিত তথ্য নিয়ে নেবে। এরপর আপনার অ্যাকাউন্টে ১০ ডলার জমা হলে আপনার প্রদেয় ঠিকানাতে ডাকযোগে পিন নম্বরের একটি চিঠি আসবে। উক্ত চিঠিতে যে পিন নম্বরটি পাবেন তা আপনার অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টে দিতে হবে।
যখন আপনার অ্যাকাউন্টে যখন ১০০ বা তার বেশি পরিমাণ ডলার জমা হবে তখন আপনার প্রদত্ত ঠিকানায় অ্যাডসেন্স থেকে একটি চেক আসবে। চেকটি পাবার পর আপনার স্থানীয় ব্যাংকে উক্ত Payee Name দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খুলুন এবং চেকটি জমা দিন। কিছুদিন পর চেকটি লোকাল কারেন্সি অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় কনভার্ট হয়ে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হবে। মনে রাখবেন Payee Name ও ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মালিকের নাম একই হতে হবে।
কিভাবে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করা যায়?
গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করতে হলে প্রথমেই যে জিনিসটা দরকার সেটা হচ্ছে একটি তথ্যবহুল ওয়েবসাইট বা ব্লগ, যেখানে নির্দিষ্ট কোন একটা বিষয়ের উপর প্রচুর তথ্য উপাত্ত থাকবে এবং বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন যেমন গুগল, ইয়াহু, বিং থেকে ভিজিটররা এসে ওয়েবসাইট বা ব্লগে তাদের আকাংখিত তথ্য এবং সমাধান পাবে।
দ্বিতীয়ত, একটি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টের জন্য গুগলের নিজস্ব প্রাইভেসি পলিসি এবং টার্মস অব সার্ভিসেস গুলো মেনে আবেদন করতে হয়। দুই ধাপের ভেরিফিকেশন প্রসেস সম্পন্ন হওয়ার পর গুগল অ্যাডসেন্স কর্তৃপক্ষ আবেদনকারিকে অ্যাপ্রুভাল দেয়।
আবেদন গৃহীত হওয়ার পর, অ্যাডসেন্স সাইট থেকে বিজ্ঞাপন জেনারেট করে সাইটে বসাতে হয়। অ্যাডসেন্স রোবট সাইটের কনটেন্টের উপর ভিত্তি করে কন্টেক্সচুয়াল বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে এবং ভিজিটররা উক্ত বিজ্ঞাপনে ক্লিক করা মাত্রই পাবলিশারদের অ্যাকাউন্টে প্রাপ্ত টাকাটা জমা হয়। প্রতি মাসের শেষের দিকে অ্যাডসেন্স কর্তৃপক্ষ অ্যাকাউন্টধারীর ঠিকানায় চেক ইস্যু করে।
একজন অ্যাডসেন্স পাবলিশার মাসে কত টাকা আয় করতে পারে?
আমাদের তরুণদের মধ্যে ব্লগ লিখে শত কোটি টাকা আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। গুগল অ্যাডসেন্স মূলত গুগলের একটি পণ্য। গতবছর গুগল এ পণ্য থেকে আয় করেছে ৭৭ হাজার ৬৮০ কোটি টাকারও বেশি বেশি পরিমাণ অর্থ (সূত্রঃ উইকিপিডিয়া)। তারা মধ্য সুবিধা প্রদানকারী হিসাবে ৩২ শতাংশ টাকা কেটে রাখে।
এখন ৩২ শতাংশ থেকেই গুগলের যদি আয় হয় ৭৭ হাজার কোটি টাকার বেশি, তাহলে ৬৮ শতাংশ পেয়ে অ্যাডসেন্স পাবলিশারদের আয় আরও বেশি। অন্যান্য দেশের অনেক তরুণ-তরুণীরা একমাত্র গুগল অ্যাডসেন্স থেকে মাসে ৩০ হাজার ডলারের উপরে আয় করছেন। সঠিক দিক নির্দেশনা আর নিয়মিত সাধনা করে গেলে প্রতি মাসে বাংলাদেশিরাও সমপরিমাণ বা তারচেয়ে বেশি আয় করতে পারে।
শুধুমাত্র বেসিক ইংরেজি জ্ঞান এবং নিয়মিত লিখে যাওয়ার ধৈর্য্যই গুগল অ্যাডসেন্সে সাফল্য পাওয়ার মূলমন্ত্র। বাংলাদেশী তরুন এবং বেকার যুবকরা তাদের অলস সময়ের কিছুটা সময় এর পিছনে ব্যয় করলে তাদের জীবনধারাই পাল্টে যেতে পারে। টাকা উপার্জনের এই ফ্রি এবং বৈধ প্লাটফর্মটিকে সঠিকভাবে কাজে লাগান গেলে বাংলাদেশ এই সেক্টর থেকেই প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারে।
বাংলাদেশে এখন এমন গুগল অ্যাডসেন্স পাবলিশার রয়েছেন যারা ব্লগ লিখে আয় করছেন ৩ থেকে ৫ হাজার ডলার পর্যন্ত। বাংলাদেশে গুগল অ্যাডসেন্সে খুব ভালো করছে এরকম মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। অনেকেই প্রফেশনাল ব্লগিং এর দিকে নজর দিচ্ছে এবং উত্তরোত্তর নিজের দক্ষতা উন্নয়ন করে অ্যাডসেন্স থেকে বেশ ভালো অংকের টাকা আয় করছে।
বর্তমানে প্রায় ৩৫ টি দেশের ভাষায় অ্যাডসেন্স চালু রয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, বাংলা ভাষায় এখনো অ্যাডসেন্স পাওয়া যায় না। অ্যাডসেন্স যদি বাংলা ভাষা সাপোর্ট করে; তবে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বাংলা ব্লগাররা প্রচুর আয় করার স্বপ্ন দেখতে পারে।
গুগল অ্যাডসেন্সের চেক কিভাবে দেশে আনবেন?
গুগল অ্যাডসেন্সের চেক সাধারনত দুটি উপায়ে বাংলাদেশে আনা যায়। ডাক বিভাগের সাধারণ সার্ভিসের মাধ্যমে অথবা ডিএইচএল কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে। সাধারণ ডাক সার্ভিসের মাধ্যমে ঠিকানামতো পৌছাতে একটি চেক ১৫ থেকে ২০ দিনের মতো সময় নেয়। তবে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাত্র ৪ দিনের মধ্যেই চেক আনা সম্ভব।
may-adsense-earnings.jpeg
গুগল অ্যাডসেন্সের চেক কোথায় ক্যাশ করাবেন?
বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় অনেক সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাংক গুগল অ্যাডসেন্সের চেক ক্যাশ করে থাকে। সরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে জনতা ব্যাংক এবং সোনালী ব্যাংক অন্যতম। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে এক্সিম ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, এইচএসবিসি এবং ডাচ-বাংলা ব্যাংক গুগলের চেক ক্যাশ করে থাকে। একটি চেক ক্রেডিট হতে লোকাল ব্যাংকগুলোতে সাধারণত ২০ থেকে ৪৫ দিনের মতো সময় লাগে।
গুগল অ্যাডসেন্সে সাফল্য পেতে কতদিন লাগতে পারে?
গুগল অ্যাডসেন্সে সাফল্য পুরোপুরি নির্ভর করে ওয়েবসাইট বা ব্লগের কনটেন্ট এবং সাইটে আসা ট্রাফিকের উপর। কেউ যদি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করার ঠিক ২ মাসের মধ্যেই প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক তথা ভিজিটর সাইটে আনতে পারে, তবে ঠিক ২ মাস পর থেকেই আয় করা সম্ভব। হতাশ না হয়ে নিয়মিত ভালো মানের ব্লগপোস্ট লিখে যেতে পারলে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে সাফল্য আসতে বাধ্য। যদি লেগে থাকার মতো ধৈর্য থাকে এবং নিয়মিত নতুন নতুন ব্লগপোস্ট লেখা যায় তবে কেউ অ্যাডসেন্স নিয়ে কাজ শুরু করার ঠিক ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যেই সাফল্য পেতে পারে।
গুগল অ্যাডসেন্সে সাফল্য পেতে হলে যেসব বিষয় মাথায় অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে!
১। পাঠক যাতে আপনার ব্লগ পড়ে স্বাচ্ছন্দ্য পায় এবং তার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সহজেই জানতে পারে সেজন্য পয়েন্ট অথবা তালিকা আকারে ব্লগ লিখুন।
২। একজন ব্লগারের লেখা পড়তেই পাঠকরা তার ওয়েবসাইটে আসেন। আর ওয়েবসাইটে গুছিয়ে এবং সাবলীলভাবে লেখার প্রতিই সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়া জরুরি। কারণ আপনি যত সুন্দরভাবে গুছিয়ে লিখতে পারবেন সাফল্যও তত দ্রুত আপনার দরজায় উঁকি দেবে।
৩। ব্লগে প্রতিটি আর্টিকেল পাবলিশ করার সময় রিলেটেড ছবি ব্যবহার করবেন। আর্টিকেলে যদি যথোপযুক্ত ছবি থাকে তা বিজ্ঞাপনে ক্লিক বেশি পড়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। তবে কখনোই বিজ্ঞাপন আর্টিকেলের ছবির পাশাপাশি বা একসাথে ঘেষে বসানো যাবে না। ছবি থাকলে আর্টিকেল পড়তে মানুষজন আগ্রহী হয় এবং বেশি সময় ধরে সাইটে অবস্থান করে। এটি সত্য যে, একজন ভিজিটর যদি বেশকিছু সময় ধরে সাইটে অবস্থান করে তবে তার মধ্যে আরো তথ্য জানার একটা আগ্রহ তৈরি হয় এবং তখনই কেবল সে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে।
৪। প্রথমেই খুব বেশি টাকা পাওয়া যায় এমন কিওয়ার্ড টার্গেট করে ব্লগ বানাবেন না। প্রথমে কম দামি কিওয়ার্ড টার্গেট করুন এবং সাইটে ভিজিটর আসতে শুরু করলে তারপর বেশি টাকা পাওয়া যায় এমন কিওয়ার্ড টার্গেট করুন।
৫। নিয়মিত ভালো মানের ব্লগপোস্ট প্রকাশ করুন। তবে কখনোই লেখা অন্য সাইট থেকে কপি করে প্রকাশ করা যাবে না। লেখার মান ভালো হলে সার্চ ইঞ্জিন থেকে প্রচুর ভিজিটর পাওয়া যায়। যেহেতু মোট ক্লিকের উপর টাকার পরিমাণ নির্ভর করে সেহেতু যত বেশি সম্ভব ট্রাফিক আনা যায় আয় বেশি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
৬। কখনই কপিরাইটকৃত ছবি ব্যবহার করবেন না। কারণ কপিরাইটেড ছবি ব্যবহার করলে গুগল যেকোন সময় অ্যাকাউন্ট ব্যান করে দিতে পারে।
৭। অপ্রাসঙ্গিক কোন ছবি, রং এবং অযাচিত উইজেট ব্যবহার করবেন না। এগুলো পাঠককে বিভ্রান্ত করে এবং সাইটের বাউন্স রেট বাড়িয়ে দেয়। একই সঙ্গে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার সম্ভাবনাও কমিয়ে দেয়।
৮। মোটামুটি সার্চ হয় এরকম কিওয়ার্ড টার্গেট করে ব্লগ তৈরি করুন। গুগলের এক্সটারনাল কিওয়ার্ড টুল ব্যবহার করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ এবং কম্পিটিটিভ এনালাইজ করে সঠিক কিওয়ার্ডগুলো নির্বাচন করুন এবং তার উপর ভিত্তি করে ব্লগপোস্ট তৈরি করুন। মনে রাখবেন, যত বেশি ইউনিক ব্লগপোস্ট পাবলিশ করা যায় আয়ের সম্ভাবনা ততই বেশি।
৯। একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে ব্লগিং করুন। বিভিন্ন টপিক নিয়ে ব্লগিং করলে সঠিক অ্যাড পাওয়া যায় না। ফলে বিজ্ঞাপনে ক্লিক পড়ার হার কমে যায়। সবচেয়ে ভাল হয় যদি গতানুগতিক টপিক সিলেক্ট না করে মার্কেট রিসার্চ করে এমন একটা টপিকে ব্লগিং করা যেটা নিয়ে সচরাচর মানুষ ব্লগিং খুব কম করে। এতে করে প্রতিযোগীতা কম হয় এবং খুব সহজেই সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর পাওয়া যায় এবং বিজ্ঞাপনের কস্ট পার ক্লিকও (প্রতি ক্লিকের মূল্য) বেশি পাওয়া যায়।
১০। নিয়মিত সাইটের ট্রাফিক, CTR (ক্লিক পড়ার হার) এবং পেজ ইম্প্রেশন মনিটর করুন। ইনভ্যালিড অথবা অস্বাভাবিক পরিমাণ ক্লিক পড়লে সাথে সাথে সেটা গুগলের কাছে রিপোর্ট করুন। এতে করে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট ব্যান হওয়া থেকে রক্ষা পাবেন।
১১। কখনো সার্চ ইঞ্জিনকে টার্গেট করে অযাচিত কিওয়ার্ড দিয়ে ব্লগ বানাবেন না। কারণ সার্চ ইঞ্জিনগুলো শুধুমাত্র আপনাকে পাঠক এনে দিতে পারবে কিন্তু পাঠক যদি সাইটে বেশি সময় অবস্থান না করে তবে কখনো বিজ্ঞাপনেও ক্লিক করবে না।
গুগলের অ্যাডসেন্স বিষয়ে কিছু ভ্রান্ত ধারণার অপনোদন!
১। গুগলের অ্যাডসেন্স পাবলিশারদের অ্যাকাউন্ট বাতিল হয়ে যাওয়াঃ বাংলাদেশি কোন পাবলিশারের ওয়েবসাইটে একটু বেশি Click Through Ratio (CTO) অর্থ্যাৎ ক্লিকের হার বেশি হলেই অ্যাকাউন্ট বাতিল হয়ে যায়। এ কারণেই অনেক ব্লগার মাঝপথে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।
২। অনেকগুলি সাইটে অনেকগুলি এ্যাডসেন্স ব্যবহার করলে আয় বেশিঃ এ্যাডসেন্সে লাভ দেখে অনেকেই একাধিক এ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট ব্যবহারে আগ্রহী হন। এটি করে আপনি প্রথম দিকে করে আয় করতে পারবেন কিন্তু পরে সব হারাতে হবে। কারণ গুগলের ট্র্যাক করার ক্ষমতা অন্যান্য সাইট থেকে সবচেয়ে বেশি তাই গুগল কোন একসময় সেটা ঠিকই ধরে ফেলবে এবং সবগুলি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেবে।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) সফটওয়্যার ব্যবহার করলে দ্রুত আয় বাড়েঃ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের জন্য সফটওয়্যার ব্যবহার করলে অবশ্যই সাইটের পরিচিতি বাড়ে কিন্তু এ্যাডসেন্সকে টার্গেট করে যদি সেটা করেন তাহলে গুগল সেটা পছন্দ করে না। গুগল এমন সাইটে লাভজনক এ্যাডসেন্স বিজ্ঞাপন দেয় সেখানে ভিজিটর নিজে আগ্রহী হয়ে যায়। ফলে কোন সাইটে প্রতি ক্লিকে পাওয়া যায় কয়েক সেন্ট, কোন সাইটে কয়েক ডলার।
আপনারা যেহেতু অনলাইনে আয় করতে চান অবশ্যই এই সকল ধারণাকে এড়িয়ে চলবেন কারণ এই সকল ভুল ধারণাগুলো আপনার অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করবে। তাই যথাসম্ভব এই সকল উদ্দেশ্য এবং পথ এড়িয়ে আপনার জন্য শ্রেয়। কারণ অনলাইনে আয় অনেকই এ করতে পারে কিন্তু আয় করে সফল সকলে হতে পারে না। মনে রাখবেন, অ্যাডসেন্স থেকে টাকা উপার্জনের জন্য অনেক সময়ের প্রয়োজন।
reference-links.gif
ব্লগিংয়ের টপ টেন ওয়েবসাইট!
ব্লগিং বিষয়ে আরও ভাল ধারণা পাওয়ার জন্য নিচের দশটি ব্লগ সাইট দেখতে পারেন।
১। বিজনেস ইন সাইডার। লিংকঃ http://www.businessinsider.com/
২। শাউট মি লাউড। লিংকঃ http://www.shoutmeloud.com/
৩। হাফিংটন পোস্ট। লিংকঃ http://www.huffingtonpost.com/
৪। ম্যাশেবল। লিংকঃ http://www.mashable.com/
৫। প্রোব্লগার। লিংকঃ http://www.problogger.net/
৬। মেন উইথ পেনস। লিংকঃ http://www.menwithpens.ca/
৭। কপি ব্লগার। লিংকঃ http://www.copyblogger.com/
৮। ক্রিস ব্রগান। লিংকঃ http://www.chrisbrogan.com/
৯। স্মার্ট প্যাসিভ ইনকাম। লিংকঃ http://www.smartpassiveincome.com/
১০। দ্যা সিম্পল ডলার। লিংকঃ http://www.thesimpledollar.c

The Won Blog Of EARN FOR TEICKS. The Blog Created by Bijoy Kumar Biswas. Designed by বিজয়*বিজন*বিজু