Popular Post

zwani.com myspace graphic comments

Showing posts with label Adsense. Show all posts

Google Adsense এর একাউন্ট যাদের প্রয়োজন তারা এই দিকে আসুন। একাউন্ট এপ্রুভ করার বুলেটপ্রুভ প্রদ্ধতি

৭১ সালে মুক্তি যুদ্ধ করে মুক্তি যোদ্ধারা পাকিস্তানের হাত থেকে বাংলাদেশকে রক্ষ করেছিলো। আর আমরা সামন্য গুগলের কাছে থেকে এডসেন্সের একাউন্ট হাতিয়ে নিতে পারবো না। তা কি হয় নাকি। যাই হোক। গুগল বর্তমানে একাউন্ট দিবার ক্ষেত্রে অনেক ভালো হয়ে গিয়েছে(গুগলকে ধরে মাইর দিছিলাশ তাই ভালো হয়ে গিয়েছে)।
এখন আপনাকে একাউন্ট পাবার জন্য যা যা করতে হবে।
১) একটি ডোমেইন। নরমালি ৮০০-১০০০ টাকার ভিতরে আপনি ভালো মানের কোম্পানি হতে ডোমেইন কিনতে পারবেন। অনেকের ধারনা ব্লগস্পটে গুগল এডসেন্সের একাউন্ট দিয়ে থাকে। কথাটি সত্য কিন্তু ব্লগস্পট দিয়ে আপনি একাউন্ট পাবে কিনা তার কোন গ্যারান্টি নাই। তবে ডোমেইন নিলে ১০০% গ্যারান্টি।
২) এখন কোন ভাবে ২৫-৩০ টা পোষ্ট লিখুন। অবশ্যই ইংরেজী ভাষায় হতে হবে। ইউনিক হতে হবে। আমাদের অনেকেরই প্রবলেম আমরা ইংরেজীতে পোষ্ট লিখতে পারি না। তাদের জন্যও কোন চিন্তা নেই। আমাদের সবার পিসিতেই কম বেশি ওয়াল পেপার থাকে। কম সাইজের ভিতর ১০০ টা ওয়ালপেপার বাছাই করুন(আপলোড করতে সুবিধা হবে।)। প্রতিটা পোষ্টের জন্য নিজের মত করে একটি টাইটেল দিন। প্রতিটা পোষ্টের ভিতর ৩-৫ টা করে ছবি যুক্ত করুন। সাথে ছোট্ট একটি বিবরন ও দিয়ে নিবেন। কি ভাবছেন টাইটেল ও বিবরন কিভাবে লিখবেন। গুগলের বুবে ওয়ালপেপার লিখে সার্চ করুন। দেখুন তারা কি স্টাইলে টাইটেল ও বিবরন লিখেছে। শুধু মাত্র আইডিয়ার জন্য দেখবেন।
৩) কোন প্রকার কপি পেস্ট করবেন না। অনেকে হয়তো বাংলাতে পোষ্ট লিখে ইংরেজী ট্রান্সলেটর দিয়ে তা ইংরেজী করে নিতে চাইবেন। এই কাজটি ভুলেও করবেন না। এতে পোষ্টের মাঝে গ্রামারটিক্যাল ভুল বেশি হয়ে থাকে। যা খুব সহজেই গুগলের নজরে পড়ে যায়।
৪) সাইটে যোগাযোগ. নীতিমালা, এবাউট নামে কিছু পেইজ তৈরী করুন। এবং পেইজগুলোতে কিচু লিখুন। চেষ্টা করবেন ১০০+ ওয়ার্ডে কিছু লিখতে।
৫) সাইটের কোন পেইজ যেন খালি না থাকে। কোন ক্যাটগরী যেন খালি না থাকে। যদি কোন কিছু খালি থাকে তা আন-পাবলিশ করে রাখুন।
৬) এডসেন্স সাপোর্ট করে না এমন বিষয় যেমন হ্যাকিং, পর্ন নিয়ে কোন বিষয় লিখবেন না। যতদিন না আপনার এডসেন্স এপ্রুভ না হচ্ছে।
এইবার গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করুন। প্রথমে তারা অনটেস্ট হিসেবে আপনার এপ্লিকেশন এপ্রুভ করবে। তারপর ২-৩ দিন সময় নিবে ফাইনালভাবে এপ্রুভ করার জন্য। যখন ফুললি এপ্রুভ হয়ে যাবে তখন আপনি চাইলে আপনার ব্লগ সব ভাষায় পোষ্ট লিখতে পারবেন। যে কোন বিষয় নিয়ে পোষ্ট লিখতে পারবেন।
আশা করি আজকের পোষ্টটি আপনাদের কাজে লাগবে।
Tag : ,

গুগল অ্যাডসেন্স থেকে পিনের চিঠি না পেলে আপনার করনীয়

গুগল আডসেন্স থেকে আয় করতে গিয়ে আমরা কয়েকটি সমস্যার সম্মুক্ষীন হয়ে থাকি। প্রথমে যে সমস্যা হয় তা হল অ্যাকাউন্ট অ্যাপ্রুভ ই করা যায় না। এ বিষয়ে গুগল আমাদের সাথে খুবই কঠোর আচরণ করছে। অতি কষ্টে না হয় অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট অ্যাপ্রুভ করালেন $10 হবার পর তৈরি হয় আরেক ঝামেলা। $10 অ্যাকাউন্টে জমা হলে গুগল পিন সহ আপনার ঠিকানায় একটা চিঠি পাঠায়। হয়তো বলবেন চিঠি পাঠায় এটা তো ভাল কথা।
-আপনি তাতে সমস্যার কি দেখলেন?
-চিঠি পাঠানো কোন সমস্যা নয়। সমস্যা হয় তখন যখন চিঠিটি আপনার হাতে না পৌঁছলে। এবার হয়তো বলবেন কি কি সমস্যা হতে পারে?
-বেশি কিছু না। অ্যাকাউন্ট ভেরিভাই না করতে বড় জোড় পেমেন্ট পাবেন না। আর কি হবে।
-ভাই আপনার মাথা কি খারাপ হইছে। পেমেন্ট না পাইলে আয় করে লাভ কি?
উপরের কথা গুলো পড়ে হয়েতো অ্যাডসেন্সধারীদের মনের মধ্যে নানা রকমের প্রশ্নের উদ্ভব হয়েছে। এমন কয়েকটি প্রশ্ন উল্লেখ করছি - ১. পিনের চিঠি আসতে কত সময় লাগে। ২. আমি তো এখনও পিন পাচ্ছি না। ৩. আমার পিন ইস্যু করা হয়েছে কিন্তু এখনও হাতে পেলাম না কি হবে আমার? ৪. শেষ পর্যন্ত যদি পিন না পাই তাহলে কি করতে হবে। ইত্যাদি নানান প্রশ্ন। ঠিক আছে চিন্ত করবেন না সব গুলোর উত্তরই পাবেন।
পিন নিয়ে সমস্যা আমাদের দেশেই বেশি হয়। এটা হবার পেছনে আমাদের দেশের পোস্টাল সাভির্স দায়ী। তাদের জঘণ্য সার্ভিসের কারণে সময় মত চিঠি হাতে পৌঁছায় না। গুগল অ্যাডসেন্স টীম বলে যে - চিঠি পাঠানো ২-৩ সপ্তাহের মধ্যে আপনার হাতে পৌঁছবে। তবে এর সাথে সময় বিষয়ে আরেকটি কথা বলে যে- এটি আপনার লোকেশনের উপর নির্ভর করবে। এবার আলোচনা করা যাক কিভাবে গুলো থেকে কিভাবে মুক্তি পাবেন।

ঠিকানা সঠিক ভাবে লিখুনঃ

অনেক সময় ঠিকানা ভুল হলে বা বুঝতে অসুবিধা হলে চিঠি ঠিক সময়ে আপনার হাতে আসবে না। বুঝতে না পারা বিষয়টি যেটা আমার ক্ষেত্রে হয়ে। আমার স্থানীয় পোস্ট অফিস আমার লোকেশনটি ঠিক ভাবে বুঝতে পারেনি। তাই প্রথম চিঠিটি তিন মাসেও হাতে পাইনি। তবে পরবর্তীতে যত গুলি পিন জেনারেট হয়েছে সব গুলো প্রায় ৪ সপ্তাহের মধ্যেই পেয়েছি। ঠিকানা সম্পর্কিত সমস্যা এড়াতে বিস্তারিত লিখুন। পারলে রোড নং, বাড়ি নং এগুলো উল্লেখ করুন। এখন বলতে পারেন আমি তো গ্রামে থাকি। এখানে তো রোড নং, বাড়ি নং নাই। এগুলো শহরের ব্যাপার। গ্রাম হলে এভাবে উল্লেখ করতে পারেন - Village- AAAA, PostOffice- BBBBBB, শহরের নাম দিন। এভাবে তথ্যগুলো দিলে আমরা আশা করতেই পারি যে খুব কম সময়ে পিন সম্বলিত চিঠি আপনার হাতে পৌঁছবে ইনশাআল্লাহ্‌ ।

গুগল অ্যাডসেন্স থেকে পিন পাঠায় কেন?

এত ঝামেলা হয় তাহলে কেন গুগল পিনের চিঠিটি পাঠায়? প্রথমে বলছি কেন গুগল অ্যাডসেন্স থেকে পিনের চিঠি পাঠায়, এরপর আপনার কাছে একটি প্রশ্ন করবো। গুগল অ্যাডসেন্স থেকে পিন পাঠানোর উদ্দেশ্য হলো অ্যাকাউন্টধারী ব্যক্তির প্রদত্ত তথ্য গুলো সঠিক কিনা তা যাচাই করার জন্য। আপনি ট্যাক্স ইনফরমেশন এ যে তথ্য দিয়েছেন তা সত্য কিনা। এছাড়া আরেকটি কারন হলো - এটা নিশ্চিত করতে যে আসল মালিকের হাতে আয়কৃত চেক পরবে কিনা তা যাচাই করতে। এবার আপনিই বলুন আপনার চেক যদি অন্যের হাতে যায় তাহলে কেমন লাগবে?

অ্যাকাউন্টে যদি পিন দিতে না পারি তবে কি হবে?

অ্যাকউন্ট ভেরিফাই করার জন্য গুগল আপনার বাসার ঠিকানায় ছয় সংখ্যা সম্বলিত পিন পাঠায়। যদি পিন দিয়ে ভেরিফাই করতে না পারেন তাহলে আপনার পেমেন্ট হোল্ড করে রাখা হবে। তাছাড়া ছয় মাসের মধ্যে হোল্ড রিমুভ করতে না পারলে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে অ্যাড দেখানো বন্ধ করা হবে আর শেষ পর্যন্ত না পারলে অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হবে। পিন প্রবেশের সময় পর পর তিন বার পিন ভুল প্রবেশ করালে অ্যাকাউন্ট বাতিল করে দেওয়া হবে। তাই পিন প্রবেশের সময় সাবধানত অবলম্বন করাই শ্রেয়।

এখনও পিন পেলাম না কি করবো?

বড়ই চিন্তার বিষয়। আপাতত চিন্তা বাদ দিন দেখুন এতে আপনার সমস্যার সমাধান হয় কি না। একটি অ্যাডসেন্স থেকে আপনি মোট তিনটি পিনের চিঠি পেতে পারেন। এর মধ্যে একটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে জেনারেট হয় এবং বাকী দুইটি নিজেকে জেনারেট করতে হয়। প্রথম পিন জেনারেট হবার সম্ভবত তিন সপ্তাহ পর নতুন পিন জেনারেট করার অপশন পাওয়া যায়। এটি পাবেন পিন দেবার পেজেই। এভাবে পরপর তিনটি পিনই জেনারেট করুন। এখন প্রশ্ন হলো তিনটি পিন কি আলাদা আলাদা হবে? না আলাদা হবে না। এর মধ্যে যদি আপনি কোন একটি পিন এর চিঠি হাতে পান তাহলে যেকোন একটি কোড ব্যবহার করলেই চলবে। কারন সব চিঠিতে একি পিনই এক। এবার কথা হলো যদি এগুলোর একটাও না পান তবে কি করবেন। তিনটি পিন জেনারেট হবার পর আপনার অ্যাকাউন্টে বিকল্প ভাবে ভেরিফাই করার অপশন পাবেন। এগুলো হতে পারে জাতীয় পরিচয় পত্র, ইউটিলিটি বিল, ব্যাংক স্টেমেন্ট, ফোন ভেরিফিকেশন ইত্যাদি যেকোন একটি পদ্ধতিতে। যাক অবশেষে পিন সমস্যার উত্তরণের সমাধান পাওয়া গেল। এবার শুধু ধাপ গুলো আসার অপেক্ষা করুন আর নিশ্চিন্তে গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করুন। সবাই ভাল থাকবেন। আল্লাহ্‌ আপনাকে সফল করুন। সবাইকে ধন্যবাদ।
Tag : ,

Google adsense APPROVE হয়ার সবচেয়ে সহজ উপায়

অনেকেই ভাবেন এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হলেই বুঝি ইনকাম শুরু হয়ে গেল! মূলতঃ এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হওয়ার পরই উপার্জনের জন্য আসল কাজ শুরু হবে। অগ্রসর হতে হবে পরিকল্পিতভাবে, যথেষ্ট সময় নিয়ে এবং চ্যালেঞ্জিং মনোভাব নিয়ে। আমি আবারো মনে করিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশে এমন অনেক ব্লগার/এ্যাডসেন্স ব্যবহারকারি আছেন, যাদের ইনকাম মাসে এক হাজার ডলারেরও উপরে। কিভাবে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে ব্লগিং করবেন, কম্পিটিশন ফেস করে এগিয়ে যাবেন-আপনিও হতে পারেন মাসে হাজার ডলার উপার্জনকারীদের একজন-এ বিষয়ে পরবর্তীতে ইনশাল্লাহ্ আলোচনা করব। এ আর্টিক্যালে মূলতঃ কিভাবে সহজে এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করাতে পারেন তার বিশদ গাইডলাইন প্রদান করব।
১. কন্টেন্টঃ সম্পূর্ণ অরিজিনাল, ফ্রেশ কন্টেন্ট হতে হবে। কপি-পেষ্ট কোনভাবেই করা যাবে না। একই বিষয়বস্তু/কন্টেন্ট দিয়ে সাইট তৈরি করুন। এখানে অনেকেই গুলিয়ে ফেলেন-একটি সাইটেই পাঁচমেশালী কন্টেন্ট দিয়ে পোষ্ট দিয়ে থাকেন। যেমনঃ একটি সাইটেই টেকনোলজী, স্পোর্টস, সাধারন জ্ঞান ইত্যাদি দিয়ে এ্যাডেসেন্সের জন্য আবেদন করেন। এ ধরনের মিক্সড সাইট গুগল সহজে এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্রুভ করে না। এজন্য প্রাথমিকভাবে একটি বিষয়ব্স্তু নিয়ে ৩০/৪০টি ইউনিক পোষ্ট দিন।
২. সোস্যাল মিডিয়াঃ গুগল পান্ডা ও পেঙুইন আপডেটের পরে গুগল সোস্যাল মিডিয়া ইন্টারঅ্যাকশনকে খুবই গুরুত্ব প্রদান করেন। সাইটে ফেসবুক ফ্যান বক্স সহ প্রতিটি পোষ্টে ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস ইত্যাদি সোস্যাল মিডিয়া বাটন সংযুক্ত করুন এবং প্রতিটি পোষ্টকে সোস্যাল মিডিয়া সাইটের সাথে শেয়ার করুন।
৩.ভাষাঃ সম্পূর্ণ ইংরেজিতে পোষ্ট দিতে হবে। বাংলা পোষ্ট এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করবে না।
৪. সাইট ডিজাইনঃ সাইটের ডিজাইন সিম্পল রাখুন। অতিরিক্ত রংচটা কালার সাইটকে দৃষ্টিকটু দেখায়। এছারা কোন লিংক যেন বোকেন না থাকে। অর্থাৎ, লিংক আছে কিন্তু কাজ করছে না, গুগলের কাছে সাইটটি যেন Under construction মনে না হয়। এরুপ সাইট এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্রুভাল পাবে না।
সাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেস বা জুমলা যে কোন একটি বেছে নিতে পারেন। কারণ, এগুলো এসইও উপযোগী।
৫. ডোমেইনঃ যদিও অনেকে মনে করেন, সাব ডোমেইন যেমনঃ ব্লগার ইত্যাদি দিয়ে এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করানো যায়। কিন্তু, বর্তমানে সাব ডোমেইনে এপ্রুভ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তাই ২/৩ হাজার টাকা ব্যয় করে একটি ডোমেইন/হোষ্টিং নিয়ে ব্লগিং শুরু করা উচিৎ। এটা সহজে এ্যাডসেন্স পাওয়ার উপযোগী।
৬. বিশেষ কতিপয় পেজঃ About Us, Private policy ইত্যাদি নামে কিছু পেজ তৈরি করুন। About Us এ আপনার নিজের বা সাইট সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ, একইভাবে Private policy পেজে আপনার সাইটের বৈশিষ্ট্য, পাঠক সাইটকে কিভাবে ব্যবহার করবে ইত্যাদি বিষয়কে সংক্ষেপে তুলে ধরুন।
৭. এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হচ্ছে না, কি করবেন? এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার পর এপ্রুভ না হলে যে কারন দেখিয়ে মেসেজ দেয় তা ভালমত পড়ে, বুঝে সে মোতাবেক ব্যবস্থা নিন। যেমনঃ যদি মেসেজ দেয় Insufficient Contents তাহলে পুনরায় কন্টেন্ট এর পরিমান ও কন্টেন্ট আরো বিস্তারিত করে পোষ্ট দিয়ে পুনরায় এপ্লাই করুন। অর্থাৎ, যে কারণ দর্শিয়ে Disapprove হল-তা সমাধান করে পুনরায় এপ্লাই করুন। মনে রাখতে হবে, অধিকাংশ ব্লগারের এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হতে ২ থেকে ২০ বা এমনকি কারো কারো ৫০ বার এপ্লাই করার পরে এপ্রুভ হয়েছে।
আশা করি উপরোক্ত গাইডলাইন অনুযায়ী কাজ করলে গুগল এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হবে
Tag : ,

The Won Blog Of EARN FOR TEICKS. The Blog Created by Bijoy Kumar Biswas. Designed by বিজয়*বিজন*বিজু