Popular Post

zwani.com myspace graphic comments

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৭] :: Internal Optimization কিভাবে করবেন

এক নজরে Internal Optimization এর Basic

আগেই বলেছি যে Seo ২প্রকারের Internal and External optimization. কি নতুন নাম মনে হচ্ছে না, আসলে On page seo ও Off page seo এর synonym. On page seo নিয়ে পূর্বেই কমবেশি আলোচনা করা হয়েছে। তাই চিন্তা করলাম On page seo এর বেসিক গুলো আর একটু অন্য ভাবে আপনাদের সামনে Recap করি, তাতে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। আর On page seo নিয়ে Recap করার আর একটা কারণ হল গুগল এখন On page optimization কে অনেক গুরুত্ব দেয়। একটা সময় ছিল, যখন হাজার হাজার Backlink করতে পারলেই ranking পাওয়া সম্ভব ছিল কিন্তু বর্তমানে আর সেই দিন নাই, গুগল এখন অনেক স্মার্ট, তাই আপনাকেও এখন ওভারস্মার্ট হতে হবে, তবে অবশ্যই Fair উপায়ে। Black hat seo করেছেন কি মরেছেন।
Internal Optimization বলতে আসলে বোঝায় আপনার ওয়েবসাইটের একপেজের সাথে অন্য পেজের লিঙ্ক কিভাবে করেছেন, কিওয়ার্ড density কেমন, page গুলো error free কিনা, কোন page broken অবস্থায় আছে কিনা- ইত্যাদি। অনেক সময় দেখা যায় সাধারন পেজের Linking structure বা keyword density কমানো বাড়ানোর ফলেই আপনার পেজ হয়ত গুগলে ২য় পেজ থেকে ১ম পেজে উঠে আসতে পারেন।

Backlink কি?

ধরুন আপনার দুইটা সাইট আছে এবং সাইট দুটির নাম A ও B। আরো মনে করি সাইট A তে একটি Link আছে যার উপর ক্লিক করলে সাইট B তে যাওয়া যায়- তাহলে বলা যায় এক্ষেত্রে সাইট B এর একটি Backlink আছে এবং এই Backlink টি সাইট A, সাইট B কে দিয়েছে।
Backlink - এ NoFollow অথবা Dofollow tag থাকতে পারে। সাধারণত দেখা যায়, আপনি যদি কোন সাইটকে Backlink দেন তাহলে search engine যখন আপনার সাইট crowl করতে আসবে, তখন সে ঐ লিঙ্ক ও crowl করবে এবং আপনার পেজের যদি page rank থাকে তাহলে ratio অনুযায়ী কিছু পরিমান page rank ঐ back link করা সাইটাও পাবে। এখন মনে করুন আপনি কাউকে Backlink দিতে চাচ্ছেন না কিন্তু কেউ আপনার সাইটে এসে মন্তব্য করে তার ভিতর একটি লিঙ্ক দিয়ে গেল - তাহলেই সে কিন্তু একটি Backlink পেয়ে গেল আপনার সাইট থেকে। এখন আপনি যদি চান যে কোন page rank বা link juice যে ব্যাকলিঙ্ক করছে সে পাবেনা- তাহলে আপনি এই লিঙ্কগুলো Nofollow করে রাখতে পারেন। nofollow লেখার নিয়ম হচ্ছে -
1
<a href="//www.sitename.com”" rel="”nofollow”">Site Name</a>
। এটি মূলত বিভিন্ন ব্লগিং সাইটে পাঠকদের মন্তব্যে অবস্থিত লিংকে ব্যবহৃত হয়, যা স্প্যামার বা অনাকাঙ্খিত ভিজিটরদেরকে তাদের সাইটের পেজরেংক বাড়ানো প্রতিরোধ করে। এটি অযাচিত মন্তব্য প্রদানে স্প্যামারদেরকে নিরুৎসাহিত করে। তবে যেসকল ক্ষেত্রে স্প্যাম প্রতিরোধের ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে nofollow ব্যবহার না করা ভাল এতে পাঠকরা মন্তব্য প্রদানে উৎসাহিত হবে এবং সাইটের সাথে তাদের যোগাযোগ আর বেশি হবে। আবার অনেক সময় দেখা যায় গুগল যদি দেখে যে, আপনি একটি নিম্নমানের সাইটকে dofollow লিঙ্ক দিয়েছেন, তাহলেও গুগল আপনাকে পেনাল্টি দিতে পারে।

Page Rank

এটি একটি ওয়েবপেজ এর মান নির্ধারণ এর জন্য গুগল এর মাপকাঠি। এর ভিতর অনেক বিষয় নির্ভর করে। তবে, Page rank আর search engine rank কিন্তু আলাদা। কম পেজ র‌্যাঙ্ক নিয়েও Search engine এ top rank করা সম্ভব। এটা তেমন গুরুত্বপূর্ন নয় এখন। আর গুগলে সার্চ দিলে huge তথ্য পাবেন এটার সম্পর্কে।
তাই কাজ শুরুর আগে একবার নিচের লিস্টটা চেক করে নিন। এই ট্যাগগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করেছেন কিনা বা এর ভিতরে সঠিক ভাবে content দিয়েছেন কিনা? যদি দিয়ে থাকেন তাহলে ওকে আর নাহলে ভালভাবে দিন।
  • ১% থেকে ৫% keyword density
  • title
  • meta description
  • strong
  • em
  • h1
  • h2
  • alt
  • domain/file name
  • sitemap তৈরি করুন । যেমন: Image sitemap, Video sitemap, text sitemap etc
  • Reduce site loading time
  • Use Breadcrumbs

Interlinking

  • এটা হল সেই সমস্ত লিঙ্ক যা আপনার ওয়েবসাইটের এক পেজ অন্য পেজে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • গুগল Anchor Text দ্বারা সিদ্ধান্ত নেয়, যে পেজে navigation হচ্ছে সেটা কোন টাইপের বা কি সম্পর্কিত পেজ।
  • Anchor Text এভাবে লিখতে হয়:
    1
    <a href="#">anchor text</a>
  • কোন পেজে যত বেশি ইন্টারনাল লিঙ্ক থাকবে, গুগল সেই পেজটাকে তত বেশি গুরুত্ব দেবে।

দেখুন আপনার পেজের লিঙ্কিং pattern যদি এমন হয় তাহলে দেখুন সবচেয়ে বেশি লিঙ্ক আছে Index pageএ তারপরই আছে A, B এবং তারপরই অন্য পেজগুলো। এখন আপনি হয়ত চাচ্ছেন অন্য কোন page কে importance দিতে তাহলে আপনি যা করতে পারেন তা হল- আপনি প্রতি পেজ থেকে ঐ পেজে একটি করে Internal link করতে পারেন।

এতে করে google bot যখন আপনার সাইট পরিদর্শনে আসবে এবং তখন যদি সে দেখে যে, কোন একটা পেজ অনেকগুলো পেজের সাথে linked অবস্থায় আছে, তখন google bot মনে করবে, এই পেজটা নিশ্চয়ই গুরুত্বপূর্ণ না হলে এত গুলো লিঙ্ক থাকবে কেন। দেখছেন Seo এর সাথে reality এর কত মিল? ধরুন ২ব্যক্তির মধ্যে নির্বাচন হচ্ছে, তাহলে কে জিতবে বলুন তো? হ্যা ঠিক বলেছেন, যে ভোট বেশি পাবে সেই জিতবে। অনুরূপভাবে ওয়েবপেজের ক্ষেত্রে যার লিঙ্ক বেশি তার শক্তিও বেশি।

এটা ছাড়াও আপনার খেয়াল রাখতে হবে:

  • প্রতিটা পেজের লিঙ্ক গুলো যেন কাজ করে বা Broken না হয়।
  • প্রতিটা Image যেন ঠিকমতো শো করে।
  • আপনার পেজে যদি error থাকে তাহলে সার্চ ইঞ্জিন ও আপনার ভিজিটর দুজনকেই Frustrate করবে। নিজেকে নিজে জিজ্ঞাসা করুন,কোন লিঙ্কে error থাকলে আপনার কেমন লাগে?
  • Carefully কাজ করুন। না হলে চির সত্য - যেমন কর্ম তেমন ফল।
  • এখান থেকে আপনার পেজ চেক করতে পারেন। http://validator.w3.org/checklink
  • সবসময় Search engine ও visitor দের সঠিক তথ্য দিন
  • High authority sites এর সাথে লিঙ্ক করুন। অনেক সময় মনে হতে পারে হোম পেজ থেকে অন্য কোন সাইটে Do follow link দেয়া উচিৎ না।
  • কিন্তু আসল ব্যাপার হল site যদি আসলেই relevant ও useful হয়, তাহলে নির্দ্বিয়ায় backlink দিন।
  • আপনি যদি সঠিক থাকেন তাহলে page rank হারানোর ভয় করবেন না।
On page seo সম্পর্কিত এখন আর কিছু মনে পড়ছে না, পরে মনে পড়লে এই পোস্টে এড করে দেবো। আর আপনাদের যদি কোন কিছু মনে পড়ে তাহলে কমেন্টএর মাধ্যমে আমাকে জানাবেন, আমি পোস্ট আপডেট করে দিবো।
ধন্যবাদ। আগামী পোস্ট পড়ার আমন্ত্রন থাকলো।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৬] :: কিভাবে SEO অপটিমাইজড কন্টেন্ট লিখবেন

আপনাদের কি মনে আছে যে আমরা একটা excel sheet তৈরি করেছিলাম যার ভিতর আমরা কিওয়ার্ড গুলো রেখেছিলাম ঐ কিওয়ার্ডএর excel sheet টা ওপেন করুন। এখন আমরা আমাদের উদাহরন দেয়া সাইটের একটা পেজ নতুনভাবে রিরাইট করব। নিচের ছবির দিকে লক্ষ করুন এমন কিছু কিওয়ার্ড ছিল।

এই কিওয়ার্ড গুলো আমরা copy করে নিয়ে একটি word file এ paste করে দিব। নিচের ছবির মত

দেখুন এখানে আমাদের নাম্বার অফ সার্চেস, অল ইন টাইটেল সবই লেখা আছে আমরা এখন গুরুত্বপূর্ণ কিওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করব।

উপরের ছবির দিকে লক্ষ করুন এখানে আমরা প্রথমে কিওয়ার্ড গুলোকে তাদের weight অনুযায়ী সাজিয়েছি তারপর আর্টিকেলটা রিরাইট করছি। যেখানে যেখানে কিওয়ার্ড দিলে লেখাটি নষ্ট না হয় ঠিক সেখানে সেখানে সুন্দর ভাবে আর্টিকেল ইনসার্ট করা হয়েছে।

এখন দেখুন ওয়েবসাইটে আর্টিকেলটি কেমন দেখাচ্ছে। মনে রাখবেন:
  • Visitor is above all
  • Content is king
  • So write king content for your visitor.
  • তারপর লেখাটির ভিতর সুন্দরভাবে keyword insert করে search engine friendly করুন।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে On page seo সম্পর্কে একটা Overview দেয়ার ইচ্ছা আছে।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৫] :: আপনার ওয়েবসাইটের কোন পেজের SEO করবেন ও কেন

Help like Pages

যে পেজ অপটিমাইজ করতে পারেন
এই ধরনের পেজগুলো সাধারণত optimize করা হয়না। তবে ইচ্ছা করলে এর ভিতর থেকে কিছু পেজ আপনি অপটিমাইজ করতে পারেন। যেমন : আপনার সাইটে যদি Glossaries type এর কোন page থাকে তাহলে এই পেজগুলো আপনারা অপটিমাইজ করতে পারেন।

যে পেজ অপটিমাইজ করবেন না
কিছু পেজ আসলে কখনই অপটিমাইজ করবেন না বা করা উচিৎ নয় যেমন, contact form page, download pages- কারন হলো এই পেজ গুলোতে সাধারনত গুরুত্বপূর্ণ কোন তথ্য থাকেনা। আর আপনি নিশ্চয়ই চাইবেন না এমন পেজকে Landing page হিসেবে ব্যবহার করতে যেখানে বা যে পেজে আপনার product or service সম্পর্কিত কোন তথ্য নেই। এই কারনে সবসময় এমন সব পেজ অপটিমাইজ করবেন যেগুলোতে আপনার product/service সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণ তথ্য থাকে।
আপনার টার্গেট থাকবে ভিজিটররা যেন আপনার সাইটে প্রবেশ করা মাত্র বুঝতে পারে যে, হ্যা আমি যা চাচ্ছি সেটা আমি এখানেই পাব এবং এ কারণে সবসময় গুরুত্বপূর্ণ পেজগুলো optimize করুন- যেন search engine খুব দ্রুত ঐ পেজ গুলো খুঁজে পায়।

কিওয়ার্ড গুলো কিভাবে বিভিন্ন আর্টিকেলে যোগ করবেন

এই টেকনিক কার্যকারী শুধুমাত্র তাদের জন্য যারা এরই মধ্যে আর্টিকেল লিখে ফেলেছেন অথবা আপনার আর্টিকেল রাইটার আর্টিকেল লিখে আপনার কাছে জমা দিয়েছে- যদি তাই হয় তাহলে আপনি সামান্য কিছু edit এর মাধ্যমে এর ভিতরে newly researched keyword গুলো add করতে পারবেন।
যদি আপনি আপনার সাইটে প্রচুর পরিমাণে graphics এবং flash ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে এসব স্থানে কষ্ট করে কিওয়ার্ড দেয়ার কোন দরকার নেই- কারণ এসব স্থানে কিওয়ার্ড দেয়া না দেয়া একই কথা। সার্চ ইঞ্জিন এসব rich content read করতে পারেনা। তাই একান্তই যদি এসব স্থানে কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয় তাহলে Alt tags ব্যবহার করুন। এছাড়াও আপনি Noscript Tag ব্যবহার করতে পারেন। এই ট্যাগটা সাধারণত browser read করেনা কিন্তু se এই ট্যাগের ভিতরের লেখা read করতে পারে ।

সবসময় Graphical Headline and Taglines সতর্ক থাকুন।

অধিকাংশ ওয়েবসাইট ownerরা এই ভুল করে থাকে, সাধারণত তারা header এ ছবি ব্যবহার করে। ফলে সার্চ ইঞ্জিনএর কাছে ঐ অংশটা দুর্বোধ্য থেকে যায়। যদিও আপনি Image এ Alt ট্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। দেখুন আমাদের উদাহরণের সাইটটাতে কি সুন্দর ভাবে Key word ব্যবহার করা হয়েছে।

এটা সার্চ ইঞ্জিন-এর সার্চে বিশাল একটা impact করবে। তাই ছবি থেকে দূরে থাকুন। বিশেষ করে header এ। কাজেই এ কারণে Tagline এ keyword ব্যবহার করুন এবং এটা html এ রাখার চেষ্টা করুন।

ওয়েবসাইট ইউজারদের প্রাধান্য দিন

keyword এমন ভাবে ব্যবহার করুন যাতে দেখতে মনে হয় যে হ্যা এই ওয়ার্ডটা এখানে স্বাভাবিক নিয়মে এসেছে। এমন না যে কিওয়ার্ড টাকে চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে হবে। এমনও না যে পুরা আর্টিকেলটা কিওয়ার্ড দিয়ে ভরিয়ে ফেলতে হবে। কিওয়ার্ড ব্যবহার করার সময় নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগান তাতে করে আর্টিকেলটা অনেক বেশি readable ও search engine friendly হবে।

একজন রিপোর্টার এর মত চিন্তা করুন

আপনার কন্টেন্ট এর দিকে লক্ষ করুন ও জিজ্ঞাসা করুন
  • কে/কারা?
  • কি?
  • কোথায়?
বুঝতে সমস্যা হচ্ছে – চলুন বোঝার চেষ্টা করি। যদি আমরা আমাদের দেখানো উদাহরনের সাইটটার কথাই ধরি তাহলে বলা যায় এই সাইটে Our Reviews, The Device ২টা কিওয়ার্ড।
এখন নিজেকে নিজে জিজ্ঞাসা করুন “কি ধরনের রিভিউ” আবার জিজ্ঞাসা করতে পারেন “ডিভাইসটা কি বা কোনটা”। আপনার উত্তর কি হবে, আপনার উচিৎ উত্তরটাও keyword ব্যবহার করে দেয়া যেমন “short story book reviews”,”electronic reading device”

কিভাবে কিওয়ার্ড কন্টেন্ট এ যোগ করবেন


বামপাশের paraটা দেখেন এটা ঠিক আছে কোন সমস্যা নেই কিন্তু আমরা যদি একটি বুদ্ধি খাটাই বা descriptive ভাবে লিখি তাহলে কি সুন্দর ভাবে একই কন্টেন্ট একটি keyword rich কন্টেন্ট হয়ে গেল। আশা করি আপনারাও পারবেন।

উপরের ছবিটা দেখুন সাধারণত একটা ওয়ার্ডকে keyword হিসেবে কাউন্ট করা হয়না, তাই single word ব্যবহার না করে keyword phrase ব্যবহার করুন, এতে করে আপনি benefitted হবেন। যেমন উপরের ছবিতে Case নামক একটি ওয়ার্ড আছে এটা ব্যবহার না করে আমরা যদি এর স্থানে kindle case, kindle cover, kindle protection এই ওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করি তাহলে অনেক বেশি লাভবান হব।

Use Plurals, Past Tenses, -Ing(s)

keyword হিসেবে একটা phrase এর সব ধরনের combination করতে চেষ্টা করুন এতে করে আপনি অনেক সুবিধা পাবেন। যদিও সার্চ ইঞ্জিন সাধারণত আপনি যদি singular খোজেন তাহলে সে Plural ও result দেখায় এবং singular খুজলে plural. তারপরও এটার ওপর ভরসা না করে নিজে থেকে সব ধরনের keyword ব্যবহার করুন। এটা ব্যবহার করলে একই কিওয়ার্ড বারবার রিপিট হওয়ার হাত থেকে বাঁচবেন।

Use Singulars and Plurals

অনেকের কাছেই মনে হয় এটা মনে হয় খুবই কঠিন একটা কাজ কারন একই পোস্টে singular ও plural ব্যবহার করতে হবে, আসলে তা নয় এবং এটা একটা খুবই সহজ কাজ। কারণ আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এই কাজটি হরহামেশা করে যাচ্ছি এবং এটা নিয়ে চিন্তা করার কারণ নেই। এটা খুবই সোজা নিচের উদাহরণটি দেখুন:
  • I ordered my Kindle case at the same time…
  • Check out the kindle cases now
সবশেষে আমরা এটাই বলতে পারি যে, good web writing খুবই গুরুত্বপূর্ণ, ঠিকভাবে এটা করতে পারলে Targeted Visitor পাওয়া সম্ভব এবং এদেরকে customer এ convert করাও সম্ভব।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৪] :: ভাল কন্টেন্ট কোনটাকে বলবেন

ভাল কন্টেন্ট কোনটা?

আমাদের ওয়েবসাইটে যে content গুলো থাকবে তার সবই যে ভাল হবে এমন কোন কথা নেই। কিছু ভাল, কিছু মাঝারি মানের কন্টেন্ট থাকবে। আমাদের অবশ্য সবসময় চেষ্টা করতে হবে ভাল কন্টেন্ট তৈরি করার এর জন্য আমরা ভাল আর্টিকেল রাইটার হায়ার করতে পারি অথবা নিজেরাও লিখতে পারি। আসলে কোনগুলাকে আমরা ভাল কন্টেন্ট বলব?
  • ওয়েব সাইটের সাথে পেজ গুলোর সাবজেক্ট এর রিলেশন থাকতে হবে।
  • টার্গেট ভিজিটরদের জন্য প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন থাকবে।
  • টার্গেট ভিজিটরদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান থাকবে।
  • বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর থাকবে।
  • অবশ্যই ওয়েবসাইটটি তথ্যবহুল হতে হবে।
যেসব কন্টেন্ট শুধুমাত্র Search engine কে টার্গেট করে লেখা হয়।
এই ধরনের কন্টেন্ট গুলো সাধারনত দেখা যায়, প্রচুর পরিমানে keyword থাকে এবং এগুলো শুধুমাত্র search engine এ ranking বৃদ্ধি করার জন্য তৈরি করা হয়। এসব content দিয়ে সাইটের কোন goal পূরণ হয় না। এখন গুগল অবশ্য এসব content এর ব্যাপারে অনেক বেশি কঠিন এবং আগের চেয়ে আরো ভালভাবে গুগল এসব find out করতে পারে এছাড়াও গুগলের অনেক human reviewer আছে। তাই যারা এসব করতেন তারা ইতিমধ্যে তার জন্যে শাস্তি পেয়েছেন, আর যারা এখনো এসব করে যাচ্ছেন কিন্তু কোন সমস্যা হয়নি, তারা সাবধান হয়ে যান।
Visitor এর জন্য content তৈরি করুন তাহলে আপনার goal ও পূরন হবে আবার se তে ভাল র‌্যাঙ্কও পাবেন।
  • আপনার ওয়েবসাইটের পুরানো খারাপ কন্টেন্টগুলাকে edit করতে পারেন।
  • fake page তৈরি করবেন না অর্থাৎ এমন পেজ যা আপনার ওয়েবসাইটের অংশ না যা হয়ত ভিজিটরকে অন্য কোন পেজে redirect করবে।
  • সবসময় যথাসম্ভব পরিষ্কার, সহজ এবং বর্ণনামূলকভাবে বা ধাপে ধাপে আপনার আর্টিকেলটি লিখুন, যাতে করে এটা বুঝতে আপনার target audience দের কোন প্রকার সমস্যা না হয়।
কাজেই আপনার ওয়েবসাইটের এর জন্য এমন কন্টেন্ট লিখুন যা আপনার টার্গেট অডিয়্যন্স ও সার্চ ইঞ্জিন দুটাকেই প্রাধান্য দেবে। অর্থাৎ se ও কন্টেন্ট এর মধ্যে একটি সামঞ্জস্য বিধান করা। সবচেয়ে ভাল হয়, প্রথমে আপনি user এর জন্য লিখুন পরবর্তীতে লেখাটাকে edit করুন relevant keyword গুলোকে সঠিক জায়গায় placement করুন।
একটা ওয়েবসাইটে সব একই ধরনের পেজ থাকেনা এটাতে বিভিন্ন ধরনের পেজ এবং বিভিন্ন ধরনের content থাকে। ওয়েবসাইটকে Brochures এর সাথে তুলনা করলে চলবে না। মানুষ আপনার সর্ম্পকে সবকিছু জানে বা তারা যে শুধুমাত্র search engine এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে আসছে এমন ভাবার কোন কারণ নেই। ভিজিটররা অন্য অনেক সোর্স থেকেও আসতে পারে।
আপনাকে ধরে নিতে হবে যে ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইট বা আপনার সর্ম্পকে কিছুই জানেনা।
ইনফরমেশন গুলো এমনভাবে রাখতে হবে, যেন যে কেউ তার প্রয়োজনমত সঠিক তথ্য খুজেঁ নিতে পারে। একারনের প্রতিটি তথ্য সঠিক স্থানে রাখতে হবে। আর এ কারণেই পেজের বিভিন্নস্থানে keyword use করতে হবে, যাতে করে ভিজিটররা যা খুজছে তা সহজেই খুজে পায়।
  • home page
  • main category pages
  • sub category pages
  • product/serice pages
  • Information/articles/news/posts
  • About us page
  • Help pages
  • search engine home pages কে সবচেয়ে বেশি weight দেয়। তাই হোম পেজের জন্য এই কাজগুলো করতে পারেন।
  • broad ও competitive keyword phrases
  • use keyword rich tag line
  • মানুষদের অন্যান্য গুরুত্বপূণ ক্যাটাগরি পেজে directory করুন।

এখানে আপনি বিভিন্ন ক্যাটাগরি সর্ম্পকিত তথ্য যোগ করতে পারেন। se এটাকে ভাল গুরুত্ব দেয়।
এছাড়া এখানে বিভ্ন্নি ধরনের sub categories বা products পেজেস সর্ম্পকে লিখতে পারেন। সাধারণত বড় ওয়েবসাইটের জন্য subcategory দরকার হয়।

Product/Service Pages:

এই পেজেস গুলাতে সাধারণত নির্দিষ্ট কোন product বা service সর্ম্পকে তথ্য থাকে এবং এখানে আপনারা related keyword গুলো ব্যবহার করতে পারেন।
এই পেজগুলার সাধারনত একের অধিক কপি থাকতে পারে কারন অনেক সময় বিভিন্ন product বা service এর একই ধরনের ফিচার থাকতে পারে।

Information/News/Articles/Posts:

  • অন্যান্য পেজ থেকে সাধারণত কন্টেন্ট বেশি থাকে
  • তথ্যবহুল
  • এখানে আপনি আপনার expertise দেখাতে পারেন
  • এই আর্টিকেলগুলো সাধারণত বিক্রির উদ্দেশ্য প্রস্তুত করা হয় না।

এই ধরনের পেজগুলো লেখার জন্য সাধারণত keyword research করা হয় না এখানে normallyই অনেক কিওয়ার্ড চলে আসে। তারপরেও ইচ্ছা করলে আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারেন।

About Us
  • এই পেজে সাধারনত ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠান সর্ম্পকে তথ্য থাকে, যা ভিজিটরদের বিশ্বস্ততা অর্জনে সহায়তা করে।
  • এই পেজে সাধারণত general phrase গুলো optimization করা হয়।
আশা করি বুঝতে কোন সমস্যা হয়নি। আর এসইও বিষয়ক কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টের মাধ্যমে তা করতে পারেন।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৩] :: কার্যকারী Title Tag কিভাবে লিখবেন

কিভাবে আপনি কার্যকারি Title Tag লিখবেন:

এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা পার্ট আপনার ওয়েবসাইটের এর জন্য। কারন আগেই বলেছি এটাই আপনার পোস্টের এবং ঐ পেজের শিরোনাম এবং সার্চ ইঞ্জিন এটাকে খুবই গুরুত্ব দেয়। এটাকে সার্চ ইঞ্জিন একটা clickable লিঙ্কে পরিণত করে যার মাধ্যমে আপনি অন্য কোন website এ প্রবেশ করেন সার্চ ইঞ্জিন থেকে। এটা যদি keyword rich এবং ভিজিটরদের কাছে appealing হয় তাহলে se তে rank এবং visitor দুটোই পাওয়া যায়।

উপরের মত একটি word file or text file প্রস্তুত করুন। যেখানে আপনি প্রথমে important search term তার পাশে searches এবং allintitle লিখে রাখুন। এতে আপনার কিওয়ার্ড বাছাই করতে সুবিধা হবে। এখন আপনার উদ্দেশ্য হবে কিভাবে এই keyword গুলোকে ব্যবহার করে একটি সুন্দর টাইটেল তৈরি করা যায়।

আমি আপনাদের জন্য একটি উদাহরণ ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছি। আশা করছি বুঝতে পারবেন।
দেখুন উপরের ছবিতে দুটা keyword পাশাপাশি লেখা হয়েছে। আর একটা কথা চেষ্টা করবেন টাইটেল যেন ১২-১৩ শব্দের বেশি না হয়।
আগের ছবিতে দেখুন Classic book দুইবার হয়ে গিয়েছে তাই এটা বাদ দিয়ে must read কে প্রথমে নেয়া হয়েছে।

এবার দেখুন ঠিক আছে কিন্তু must read classic books exact phraseটা নেই। তাই আমরা আর একটু ট্রাই করব। শেষে popular classic books দিলে কেমন হয় লক্ষ করুন।

প্রথমে Must read দিলে কেমন হয়? হ্যা ভাল হয়েছে দেখুন আমরা ৬টা শব্দের ভিতর দুইটা বড় keyword লিখে ফেলছি, তাও আবার exact match হয়ে গিয়েছে।

আরো কিছু কিওয়ার্ড বাকী আছে সেগুলো হাইফেন (-) দিয়ে লিখে ফেলাই। সার্চ ইঞ্জিন (হাইফেন, কমা, বিস্ময়বোধক চিহ্ন) এগুলোকে কাউন্ট করে না। তাই এগুলো আপনি নির্দ্বিয়ায় ব্যবহার করতে পারেন।

চলুন এবার Titleটা কেমন দেখাচ্ছে দেখে আসি।

META description:


আবারো আমরা একই পদ্ধতিতে কিওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করবো এবং অর্থবোধক বাক্য তৈরি করব, এখানে আমরা দরকার হলে আমাদের করা কিওয়ার্ড রিসার্চ থেকেও নতুন potential keyword যোগ করতে পারি।

এবার চলুন গুগল সার্চে দেখে আসি আমাদের meta descriptionটা কিভাবে show করছে।

আশা করি বুঝতে কোন সমস্যা হয়নি। আর এসইও বিষয়ক কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টের মাধ্যমে তা করতে পারেন।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১২] :: HTML ট্যাগ অপটিমাইজেশন CONTINUED

HEADER ট্যাগ (h1, h2, .....)

প্রয়োজনীয় কিওয়ার্ড হেডারে ব্যবহার করুন
  • এমনভাবে header এ কিওয়ার্ড ব্যবহার যাতে মনে হয় এটা রিলেভেন্ট
  • heading এর মাধ্যমে ঐ পোস্ট সর্ম্পকে ধারনা পাওয়া যায়
  • তবে শুধুমাত্র h tag ব্যবহার করে না করে অন্যন্য tag ও ব্যবহার করুন। যেমন : strong, bold etc.
যদিও এমনকোন সুনির্দিষ্ট প্রমান নেই যে SE <Hx> ট্যাগগুলোকে গুরুত্ব দেয়। কিন্তু বিভিন্ন সময় বিভিন্ন SE specialist রা এটা দেখিয়েছেন যে, এই ট্যাগটা গুরুত্বপূর্ণ।
চলুন দেখে নেই source code এ এই ট্যাগটা দেখতে কেমন।

আপনি যখন কোন article লিখবেন তখন কোন চিন্তা করা দরকার নেই যে আপনি কোন ট্যাগ ব্যবহার করছেন h1, h2 না bold. লেখার সময় শুধুমাত্র reader কথা চিন্তা করে আপনার লেখার formatting করুন।

Anchor Texts

  • এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এর মাধ্যমে ভিজিটর এবং সার্চ ইঞ্জিন বুঝতে পারে সে কোন পেজে ক্লিক করে কোথায় যাচ্ছে।
  • se এটাকে অনেক weight দেয়।
anchor text হল কোন লিঙ্কের Clickable অংশটুকু। অনেকেই anchor text হিসেবে Click here, Click, Check out ইত্যাদি লেখা ব্যবহার করে যা আসলে ঠিক না, কারণ এর থেকে se বা ভিজিটর লিঙ্ক সম্পর্কে বুঝতে পারেনা। তাই keyword ব্যবহার করা উচিৎ। আবার শুধু কিওয়ার্ড ব্যবহার করলে Search engine কিওয়ার্ড stuffing মনে করে পেনাল্টি দিতে পারে। তাই anchor text এর natural flow থাকা উচিৎ অর্থাৎ কিছু লিঙ্ক এ কিওয়ার্ড থাকতে পারে, কিছু লিঙ্কে click here ধরনের শব্দ, আবার কিছু anchor এ broad match বা long tail keyword থাকতে পারে এই ধরনের মিক্সিং করতে পারলে se এর কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়ে যাবে।
চলুন anchor text souce code কেমন দেখায় তা একনজরে দেখে আসি।

এবার চলুন এই লিঙ্কগুলো মেইন ওয়েবসাইটে কেমন দেখায় তা দেখি।

নিচের দিকে দেখুন এরকম আরো অনেক anchor text আছে। মেইন ওয়েবসাইটে থাকা অবস্থায় আমরা শুধুমাত্র Anchor Text গুলো দেখতে পাব। মেইন link দেখতে পাব না। তাই আপনার সাইটের গুরুত্বপূর্ণ কিওয়ার্ড গুলো anchor text দেয়ার চেষ্টা করেন।

Image ALT attributes

  • প্রতিটা ছবিতে অবশ্যই Alt tag থাকা উচিৎ।
  • alt tag কে anchor text এর মতই ধরা হয়।
  • প্রায়ই আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের Anchor এ সৌন্দর্যের জন্য ছবি ব্যবহার করে থাকি। তাই লিঙ্কে অবশ্যই Alt tag ব্যবহার করা উচিৎ।
চলুন page source থেকে একটু ঘুরে আসি। এখানে Ctrl+F press করে find box আনি তারপর সেখানে search term হিসেবে alt প্রবেশ করাই।

এখানে দেখুন alt text হিসেবে kindle case লেখা আছে। কিন্তু আমরা মাউস ছবির উপর ধরলে my kindle case show করছে।

এর কারণ কি? এর কারণ হল ছবির টাইটেল হিসেবে my kindle case দেয়া হয়েছে কিন্তু alt text হিসেবে kindle case দেয়া আছে। search engine টাইটেল index করে না, se এর কাছে শুধুমাত্র alt টেক্সট এর গুরুত্ব আছে এবং বিশেষ করে ছবিটি যদি clickable হয় তাহলে alt টেক্সট বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।
ভাল থাকবেন। এখনকার মত এখানেই ইতি টানছি। এগুলোই প্রধান প্রধান html tag। পরবর্তীতে কিভাবে কার্যকারি Title tag লিখবেন তা দেখানোর চেষ্টা করব।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১১] :: HTML ট্যাগ অপটিমাইজেশন

আশা করি সবাই ভাল আছেন। সরাসরি মূল পোস্টে চলে আসছি যেহেতু আপনার সাইটের পোস্ট আপনি লিখছেন অথবা আপনি এডিট করছেন, তাই ইচ্ছা করলেই আপনি যেখানে খুশি যত খুশি keyword ব্যবহার করতে পারেন। বেশি বেশি keyword, বেশি বেশি relevancy, আর যত বেশি relevancy, তত বেশি top rank পাওয়ার সম্ভাবনা।
- না, উপরের প্যারার উল্লেখিত কাজগুলো কোনভাবেই করা যাবে না। এই ধরনের কাজ যদি আপনি করেন, তাহলে আপনার rankingএর অবনতি ঘটবে। প্রথম কথা গুলো স্মরণ করুন, আমরা একটা ওয়েবসাইট সাধারণত ভিজিটরের জন্য বানাই, তাই ভিজিটরকেই প্রাধান্য দিন, আর আপনার সাইটের কন্টেন্ট যদি ভাল না এবং কন্টেন্ট যদি শুধুমাত্র keyword দ্বারা ভরা থাকে তাহলে কোন visitorই আপনার সাইট পছন্দ করবেনা এবং bounce rate(ভিজিটর সাইটে আসবে কিন্তু কন্টেন্ট দেখে সাথে সাথে সাইট থেকে বের হয়ে যাবে) বাড়বে, যার ফলে আপনার ranking ও fall করবে। আর google এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি স্মার্ট, গুগলের এসব keyword stuffing ধরতে বেশি সময় লাগেনা। তাই প্রতারণা করবেন না, আপনারই ক্ষতি। এমনকি গুগল গুরুত্বপূর্ণ keyword গুলোর জন্য যারা প্রথম পেজে অবস্থান করছে, গুগল তাদের সাইটগুলো ম্যানুয়ালীও মানুষজন দিয়ে রিভিউ করাচ্ছে। তাই ওসব black hat technique এর দিকে যাওয়ার চিন্তা থাকলে বাদ দিন।

কাজেই নিচের কথাগুলো খেয়াল রাখবেন :

  • কিওয়ার্ড বসানোর সময় নিজের বিচারবুদ্ধি কাজে লাগান
  • সবজায়গায় কিওয়ার্ড দিতে হবে এমন কোন কথা নেই
  • এমন স্থানে কিওয়ার্ড দিন, যেখানে কিওয়ার্ড দেয়া উচিৎ অথবা সবচেয়ে বেশি প্রাসঙ্গিক।

TITLE TAGS overview

  • সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
  • প্রতিটা সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে অনেক গুরুত্ব
  • সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক কিওয়ার্ড এখানে ব্যবহার করুন
  • প্রতিটা পেজের টাইটেল অবশ্যই আলাদা দিবেন। আলাদা না দিলে বা এক হয়ে গেলে সার্চ ইঞ্জিন ডুপ্লিকেট পেজ হিসেবে বিবেচনা করে আপনাকে penalty করতে পারে।
চলুন উদাহরণ হিসেবে আমরা আমাদের সেই সাইটের Source code গুলো দেখি।

নিচের ছবিটা লক্ষ করুন এখানে ট্যাগ এর মাঝে পেজের টাইটেল ব্যবহার করা হয়েছে এবং যেহেতু এই ট্যাগ উপরের দিকে তাই এর গুরুত্বও অনেক বেশি। এখানে আমাদের মেইন কিওয়ার্ড টা ব্যবহার করা হয়েছে।

আবার দেখুন title tag এর মাঝে আমরা যা লিখি তা আমাদের browser এর title এ show করে। আর এটি সার্চ এর সময়ও সবার উপরে থাকে। প্রত্যেকটা se এর কাছে এই ট্যাগের অনেক weight.

চলুন একবার সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টগুলো কিভাবে দেখায় দেখে আসি। দেখুন সার্চ ইঞ্জিন টাইটেল গুলোর প্রতিটা লাইনকে একটি লিঙ্ক হিসেবে show করছে এবং highlight ও করে রাখছে। খুবই সর্তকতার সহিত title ট্যাগ নির্বাচন করুন।

Meta description tags

  • এই ট্যাগের মধ্যেকার শব্দগুলো se index করে এবং se results এ keyword গুলো বোল্ড করে রাখে।
  • এখানে ব্যবহার keyword phrase গুলো আপনার সাইটের মার্কেটিং এর জন্য ব্যবহার করা হয়।
চলুন আগের মত করে একবার Source code দেখে আসি ।
দেখুন Meta Description এ নিচের কথাগুলো লেখা আছে।
Meta Description: My Kindle Reviews was created to help you determine if a Kindle electronic reading device is for you, by providing my reviews on all things Kindle: Books, Kindle Accessories and more.
চলুন এবারে গুগল সার্চ করে দেখি meta description আসে কিনা। নিচের ছবিতে দেখুন google মেটা ডেসক্রিপশন show করছে।

কিন্তু এটার কোন গ্যারান্টি নাই যে গুগল সবসময় একই ভাবে কাজ করবে। মাঝে মাঝে গুগল, আপনার সাইটে ব্যবহৃত Hx tags, body, strong ইত্যাদি ট্যাগ থেকে ও text extract করে রেজাল্ট show করে। তবে আপনি যদি meta description সুন্দর ভাবে লিখেন এবং এর ভিতরে keyword রাখেন তবে গুগল এখান থেকেই সার্চে meta description দেখাবে। meta description আপনার action grabing কোন কিছু থাকে উচিৎ।
আজ একটু ব্যস্ততা আছে তাই এখানেই শেষ করছি। পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন থাকলো।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১০] :: On page কিছু পরিচিত HTML Tag

যারা আগের টিউন পড়েন নি তারা এখান থেকে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন:

On Page SEO

আজ আমরা অন পেজ এসইও / On page seo সর্ম্পকে জানবো। মনে আছে তো, On page seo কাকে বলে - কি মনে পড়ছে? মনে না পড়লে আর একবার দেখে নিন - আমি আমার website সর্ম্পকে যা বলছি তাই অন পেজ এসইও আর অন্যরা আমার ওয়েবসাইট সর্ম্পকে যা বলছে তাই off page seo.

HTML Tags

আমরা যখন একটি ওয়েব পেজ তৈরি করি, তার ভিতরে অনেক html tags - এর মধ্যে থেকে কিছু ট্যাগ search engine (se) এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এসব ট্যাগ থেকেও se প্রাসঙ্গিকতা measure করে। যেমন: title tag, h1...h6 tags, bold, strong ইত্যাদি ট্যাগগুলো se এর কাছে খুবই গুরুত্ব বহন করে এবং সাধারনত এই ট্যাগগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করাই on page seo এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

HTML tags overview:

  • Title tag: এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা ট্যাগ। বুঝতেই পারছেন এটা দিয়ে se শিরোনাম ঠিক করে।
  • meta description tag: এটাও দরকারি, কারন এই ট্যাগে যা লেখা থাকে se সাধারণত search result এ সেটা দেখায়, তাই এখানে খুবই দরকারি ও আকর্ষণীয় কথা লেখা উচিৎ। এই ট্যাগটার অতীতে value ছিল কিন্তু বর্তমানে এই ট্যাগের গুগলের কাছে কোন value নাই। google ranking এর ক্ষেত্রে এটিকে কোন factor হিসেবে বিবেচনা করেনা। এখনও হয়ত কিছু search engine এটাকে count করতে পারে কিন্তু আমি আপনাদের সেসব se এর নাম দিতে পারছি না। যেহেতু এই ট্যাগটি দরকারি নয়, তাই আমরা এটি নিয়ে আলোচনা করব না।
  • Header tags (H1---H6): এই ট্যাগগুলো গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন ধরনের হেডিং এর মধ্যে আমাদের desired keyword গুলো দিতে পারি। যা search result এ ভূমিকা রাখে।
  • Anchor text links (a href="link"): এটাও দরকারি। এটার মাধ্যমে বিভিন্ন link তৈরি করা হয় এবং google লিঙ্ক করা পেজের সাথে এই পেজের relevancy measure করে।
  • Image alt attributes (alt tags): খুবই প্রয়োজনীয়। কারন আপনারা জানেন যে search কোন ছবি read করতে পারেনা। তাই alt tag ব্যবহার করলে search engine বুঝতে পারে আপনি কিসের ছবি ব্যবহার করছেন। এটা অবশ্য দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদেরও সহায়তা করে। এটার মাধ্যমে আপনি google এর image search ও আপনি আপনার স্থান করে নিতে পারেন। এখান থেকেও visitor পাওয়ার ভাল সম্ভাবনা থাকে।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন থাকলো। ভাল থাকবেন।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-০৯] :: SEO Friendly URL Structure

যারা আগের টিউন পড়েন নি তারা এখান থেকে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন:
SEO এর জন্য domain name খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সবচেয়ে ভাল হয় যদি আপনি exact match domain manage করতে পারেন। অর্থাৎ আপনার keyword ও আপনার domain name যদি একই হয় তাহলে আপনি সার্চ রেজাল্টএ অনেক বেশি preference পাবেন।
আপনার গুরুত্বপূর্ণ পেজএর লিঙ্ক গুলো seo friendly হলে ভাল হয়। নিচের url দুটা লক্ষ করুন:
www . mainkeyword . com/category-page-keyword
www . mainkeyword . com/p?452
প্রথম urlটাকে seo friendly url বলা হয়। কারন প্রথম লিঙ্কটা দেখে অনেক কিছু বোঝা যায় যেমন এই লিঙ্কএ কেমন ধরনের information থাকতে পারে।
কিন্তু লক্ষ করুন ২য় লিঙ্কটা দেখে এর ভিতর কোন ধরনের তথ্য আছে তা বোঝা যায় না।
Anchor text এর স্থানে প্রয়োজনীয় keyword ব্যবহার করা।

যদিও বর্তমানে এসইও এর ক্ষেত্রে keyword ব্যবহারের নিয়মনীতি অনেকাংশে পরিবর্তন হয়েছে। পরবর্তীতে এগুলো নিয়ে আলোচনা করব। তবে বর্তমানে গুগল আগে যেমন exact match domain কে preference দিত এখন আর ততটা priority দেয়না। এখন আপনার domain যদি exact match না হয় তাহলেও তেমন কোন সমস্যা নেই। তবে exact match হলে তো অবশ্যই ভাল। যদি আপনার সাইটে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকে, reasonable visitor থাকে, bounce rate কম হয় এবং আপনি যদি সঠিক নিয়মে এসইও করেন তবে আপনি আপনার সাইটকে ১ম পেজে আনতে সক্ষম হবেন। তবে যদি প্রতিযোগীতা বেশি থাকে, তাহলে হয়ত একটু সময় লাগতে পারে।
কিওয়ার্ড ব্যবহার করে গুগলে সার্চ করলে সার্চ রেজাল্ট গুলো কেমন আসে লক্ষ করেছেন, না করে থাকলে নিচের ছবি লক্ষ করুন।মার্ক করা অংশগুলো দেখুন। সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে সার্চ টার্মগুলোকে হাইলাইট করে রাখছে।

SEO এর আসলে কিছু Fundamentals rules আছে যেগুলো কখনই change হবে না। তাই আপনি যদি ঐ rules গুলো Follow করেন তবে অবশ্যই আপনি সফল হবেন। এর জন্য আপনারা Google এর Seo starter guide টা পড়তে পারেন। আপনারা অনেকেই জানেন ৩ ধরনের seo আছে ১. Whitehat Seo, ২. Greyhat Seo, ৩. Blackhat Seo -এর মধ্যে white hat seo সার্চ ইঞ্জিন পছন্দ করে। greyhat technique আসলে কিছুটা white ও কিছুটা black hat technique এর combination কিন্তু বর্তমানে SE এটা পছন্দ করে না এবং Black hat technique তো সার্চ ইঞ্জিন কখনই পছন্দ করে না। Black hat technique এর মাধ্যমে আসলে সার্চ ইঞ্জিনকে ধোকা দেয়া হয়। তাই সার্চ ইঞ্জিন যখন এটা বুঝতে পারে, তখনই সে ঐ ওয়েবসাইটের জন্য penalty এর ব্যবস্থা করে। আপনার সাইটটিকে যদি একটি ভাল অব্স্থানে নিতে চান তাহলে অবশ্যই Black hat seo কে এড়িয়ে চলবেন।
আজ এ পর্যন্তই পরবর্তী পর্বে On Page Seo এর HTML ট্যাগ সম্পের্কে আলোচনা করব। এসইও এর জন্য HTML জানার প্রয়োজন নেই, তবে যারা জানেন তারা তো কিছু extra benefit পাবেই। তবে যারা জানে না তাদের সমস্যা নেই এখানে দেখানো ট্যাগ গুলো বুঝলেই হবে।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন থাকলো। ভাল থাকবেন।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-০৮] :: Keyword দিয়ে Website এর Navigation তৈরির কৌশল

ওয়েবসাইটের জন্য Category ও Subcategory ঠিক করা:

আপনার ওয়েবসাইটের Category ঠিক করতে হলে আপনাকে keyword research ও করতে হবে। আবার কিছু category আপনি আগে থেকেই ঠিক করে লিখে রাখতে পারেন। আসলে এখানে কোন বাধাধরা নিয়ম নেই আপনি আগে category ঠিক করে keyword research এ যেতে পারেন আবার keyword শেষ করে category ঠিক করতে পারেন। কারন keyword research এর মাধ্যমে আমরা অনেক নতুন নতুন category সর্ম্পকে ধারনা পাব, যা হয়ত আমরা চিন্তা করিনি।


ছবিতে দেখুন অনেকগুলো Category ও subcategory চিন্তা করে ঠিক করা হয়েছে। আবার আমরা keyword research করার সময় দেখেছি Kindle Accessories এর একটি ভাল বাজার আছে। তাই আমরা এর জন্য নতুন একটি ক্যাটাগরি ও তার আন্ডারে কিছু সাব-ক্যাটাগরি তৈরি করেছি।
এবার আসুন দেখি কিভাবে আমাদের তৈরি করা listটি আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে ব্যবহার করতে পারি। ছবিতে লক্ষ করুন।


পরপর দুইটা ছবিতে দেখুন আমরা কিছু categoryword, top navigation ও sidebar এ ব্যবহার করেছি। এর মাধ্যমে আমাদের navigation তৈরি হল, user রা যেকোন সময় খুব easily page গুলোতে access করতে পারবে এবং home page এই লিঙ্ক করাতে সার্চ ইঞ্জিন এই পেজগুলোকে Importance দিবে।
এখন আমরা আমাদের করা কাজগুলোকে আর একটু organized wayতে করার জন্য নতুন একটা Excel sheet তৈরি করব। ছবিতে লক্ষ করুন, দেখে এটার মত Excel sheet তৈরি করুন। ছবি বড় করে দেখার জন্য ছবির উপর Right Click করে View Image এ ক্লিক করুন। প্রথম কলামে main categories গুলো entry করুন, তারপর নিচে কিছু cell ফাকা রাখুন, keyword entry করার জন্য।

তারপর subcategories তৈরি করুন। তারপর Product page এর টাইটেল গুলো বসান।
এবার আমরা আমাদের তৈরি করা keyword research এর excel fileটা ব্যবহার করব। এখন থেকে keyword বাছাই করে, সঠিক ক্যাটাগরি নির্বাচন করে সেখানে ঐ কিওয়ার্ড টা entry করুন এবং সাথে কমা দিয়ে Allintitle ও সার্চেস ও লিখে রাখুন। এখন আমরা Allintitle এর পাশে আর একটা ঘর করে, সেখানে pages লিখব (এই কিওয়ার্ডটা কোন পেজএ ব্যবহার করা হচ্ছে তা লিখে রাখা)।

এভাবে অন্যান্য কিওয়ার্ড গুলো করুন।

হ্যা এটা করতে আপনাকে অনেক সময় ব্যয় হবে। কিন্তু যখন এটা তৈরি হয়ে যাবে, তখন আপনার কাছে একটা লিস্ট থাকছে যার মাধ্যমে আপনি জানতে পারছেন আপনি কোন পেজে কোন কিওয়ার্ডটা ব্যবহার করছেন। এটা ছাড়াও আপনি যখন কোন পেজের জন্য কোন content তৈরি করবেন তখন খুব সহজেই আপনি আপনার প্রয়োজনীয় কিওয়ার্ড এর উপর ফোকাস করতে পারবেন।
অর্থাৎ প্রথমে এই listটা আপনার সময় নষ্ট করলেও পরবর্তীতে এই লিস্টই আপনার অনেক সময় বাঁচিয়ে দেবে।
আর আপনি যদি কোন client এর হয়ে কাজটা করেন, তাহলেও এই ধরনের Report submit করলে তারাও খুবই খুশি হবে।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন থাকলো। ভাল থাকবেন।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-০৭] :: Site Architecture

ওয়েবসাইটের নির্মাণকৌশল বা site architecture:

Keyword research করা যখন শেষ হয়ে যাবে, তখন আপনার প্রধান কাজ হবে- আপনার ওয়েবসাইটের নির্মাণকৌশল বা site architecture কেমন হবে তা নির্ধারণ করা। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ওয়েবসাইটের আর্কিটেকচার থেকেই সার্চ ইঞ্জিন নির্ধারণ করে, কোন Page টা গুরুত্বপূর্ণ এবংকোনটা না।

উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, আমাদের Home বা Front page এর সাথে অনেকগুলো পেজের লিংক থাকে। সার্চ ইঞ্জিন যখন দেখে যে, এই পেজের সাথে প্রায় সব পেজের লিঙ্ক আছে, তখন Search Engine (SE) মনে করে নিশ্চয়ই এই পেজটা গুরুত্বপূর্ণ।

Internal বা Inbound linking:

নিজের ওয়েবসাইটের একপেজের সাথে অন্যপেজের লিঙ্ককে Internal বা Inbound linking বলা হয়। Internal linking site structure এবং SEO এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ধরুন, নিজের সাইটের ১০টা পেজ থেকে অন্য একটা page refer করা হল, আর ৩টা পেজ থেকে অন্য একটা page refer করা হল, তাহলে SE ধরেই নেয় যে, ১০টা inbound link যুক্ত পেজ টা অনেক বেশি Important। আমাদের উদাহরণএ ব্যবহার করা ওয়েবসাইটার জন্য আমরা গুরুত্বপূর্ণ Product page গুলোকে internal linking এর মাধ্যমে highlight করতে পারি।

Page Depth:

আবার, অনুরূপভাবে যে পেজটা যত বেশি গভীরে বা যে পেজে ঢুকতে যত বেশি click করতে হয় সেই পেজটা তত less important.

Making Quality link:

এই কারণে ওয়েবসাইটের Top Navigation, SideBar and Footer links এর স্থানগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এসব স্থানে আপনি যে সকল লিঙ্ক ব্যবহার করবেন, সেই লিঙ্কগুলোতে এক ক্লিকেই প্রবেশ করা সম্ভব।

আবার সাধারনত অনেক ওয়েবসাইটের পেজের কন্টেন্ট পরিবর্তন হলেও এই স্থান গুলো একই থাকে, তাই এই স্থানগুলোতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ Category
and Topic গুলো দেয়া উচিৎ।
সঠিক Anchor text ব্যবহার করুন। আমরা যে keyword গুলো research থেকে পেয়েছি। Anchor text সর্ম্পকে জানতে গুগলে সার্চ করতে পারেন।
SE সাধারণত Page এর উপরের দিকের লিঙ্কগুলোকে বেশি importance দেয়। যেমন: আপনার Top navigation এর লিঙ্ক Footer এর লিঙ্কস থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
Link তৈরি করার সময় খেয়াল রাখুন, আপনি যেখানে Link তৈরি করতে চাচ্ছেন সেটা এই পেজের এর সাথে প্রাসঙ্গিক কিনা, যদি না হয় তবে প্রাসঙ্গিক পেজের সাথে লিঙ্ক করুন, না হলে SE আপনাকে penalty দিতে পারে।
আজকের মত বিদায় নিচ্ছি।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-০৬] :: Keyword Research- প্রাপ্ত Data Excel এ Analysis ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ


এখন আমরা পূর্বে তৈরি করা এক্সেল ফাইলটা ওপেন করব। যেখানে keywords, searches and allintitle আছে। এখন keyword competitiveness measure করার জন্য আমাদের দেখতে হবে যে, কোন keyword এ high number of searches এবং low number of competitor (pages) আছে। এটা থেকেই আমরা আমাদের কাঙ্খিত keyword টা পেতে পারি।
এখন আপনারা উদাহরণের ছবির দিকে লক্ষ্য করুন, তাহলে দেখবেন যে এখানে 'eletronic book reading device' keyword এর সার্চ নাম্বার ৮৮০ এবং প্রতিযোগী মাত্র ১৪৭ পেজ, তাই এখানে compete করা যেতে পারে, কারন ৮৮০ টা সার্চ একদম খারাপ না।

তারপরে 'electronic books device' এই keyword টা দেখুন তুলনামূলক আরো ভাল কারন ৪৮০টা সার্চ এর বিপরীতে allintitle মাত্র ৬টা। এভাবে প্রয়োজনীয় কিওয়ার্ডগুলো বের করুন এবং excel এর cell এর color green করুন অথবা আপনার পছন্দমত অন্য কালারও করতে পারেন। এভাবে ধীরে ধীরে অন্য কিওয়ার্ডগুলো বাছাই করুন এবং সবুজ রঙ এর মাধ্যমে হাইলাইট করুন।

লক্ষ করুন এই শীটে কিছু keyword আছে যাদের searches কম এবং allintitle অনেক বেশী। আমাদের এই keyword গুলো অবশ্যই বাদ দিতে হবে। আমরা এই ধরনের কিওয়ার্ড গুলো red color করে রাখব। যেমন: দেখুন 'electornic books online' এই কিওয়ার্ড এর সার্চ মাত্র ৪৮০ তার বিপরীতে প্রতিযোগী ১২৩০০. এই keyword এর জন্য compete করা হবে বোকামী। সাধারণত এই ধরনের ঘটনা ঘটে যখন কেউ Keyword Research না করেই কোন Keyword optimize করা শুরু করে। এই কারণেই কিওয়ার্ড রিসার্চ খুবই গুরুত্বপূর্ণ, নাহলে আপনার সময় ও শ্রম দুটোই অপচয় হবে। তাই কিওয়ার্ড রিসার্চ এর জন্য সমস্যা হলেও, একটু সময় বের করুন এবং সঠিকভাবে এটা করুন। তাহলে, ultimately আপনারই লাভ হবে।
সব কিওয়ার্ডগুলো যখন হাইলাইট করা হয়ে যাবে, তখন আমাদের এক্সেল শীট এর allintitle কলামটা sort করতে হবে smallest to largest এই order-এ। তাহলে আমাদের বুঝতে অনেক সুবিধা হবে।
এখানে আরো কিছু বিষয় বিবেচনা করতে হয় যেমন, আপনার সাইট যদি নতুন হয় তাহলে একধরনের strategy আবার সাইট যদি পুরানো হয় তাহলে আর একধরনের strategy follow করতে হবে। এজন্য আপনারা নিচের graph টা দেখতে পারেন।

সাধারনত এটা মনে করা হয় যে, allintitle 1000 এর নিচে থাকলে Non-competitive, 1000-3000 পর্যন্ত fairly competitive, 3000-5000 পর্যন্ত competitive and তার উপরে highly competetive.
কাজেই আপনার সাইট যদি অনেক জনপ্রিয় ও aged হয় তাহলে আপনি র্নিদ্বিধায় competitive বা highly competitive কিওয়ার্ড বাছাই করতে পারেন, কিন্তু আপনার সাইটটি যদি brand new হয় তাহলে অবশ্যই আপনার non-competitive keyword বাছাই করা উচিৎ। সেই টার্গেট পূরণ করে fairly comopetitive keyword গুলো টার্গেট করতে পারেন।

আপনি যদি সঠিকভাবে keyword research করে সঠিক keyword টি বাছাই করতে পারেন এবং সেই keyword যদি সঠিকভাবে optimize করতে পারেন, তাহলে ধীরে ধীরে আপনি এর রেজাল্ট দেখতে পারবেন। আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তী পোস্ট পড়ার জন্য আমন্ত্রন থাকলো।
Tag : ,

The Won Blog Of EARN FOR TEICKS. The Blog Created by Bijoy Kumar Biswas. Designed by বিজয়*বিজন*বিজু