Popular Post

zwani.com myspace graphic comments

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২১] :: Make Link Worthy content ও know types of content

Link worthy content তৈরি করুন:

এটা আসলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে, আপনার ওয়েবসাইটের জন্য তৈরীকৃত contentগুলো তথ্যসমৃদ্ধ হওয়া উচিৎ, ফলে আপনি ভাল customer পাবেন এবং অন্য সাইটগুলোও আপনার সাথে লিঙ্ক করতে চাইবে। আপনি আপনার customer দের প্রয়োজন অনুযায়ী post করতে পারেন। লিঙ্ক বিল্ডিং করার জন্য আপনি যা যা করতে পারেন:
  • আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস সম্পর্কে কিছু good content তৈরি করুন।
  • আপনার ওয়েবসাইটকে একটি বিশ্বস্ত মাধ্যম হিসেবে পরিচিত করুন।
  • তারপর ধীরে ধীরে আপনার Target market তৈরি করুন।

Types of Content

একেক ধরনের ভিজিটর একেক ধরনের সাইট পছন্দ করে। তাই আপনি আপনার সাইটে বিভিন্ন ধরনের content রাখতে পারেন, যেমন:
  • Articles / blog posts
  • Videos / Slide demos
  • Podcasts
  • Newsletter archives
একেক ধরনের ভিজিটর একেক ধরনের content সার্চ করে যেমন:
  • যে সমস্ত মানুষ হয়ত কিছু কিনতে চাচ্ছে - তারা সাধারনত তাদের প্রয়োজনীয় product সম্পর্কিত general info এবং reviews গুলো খোঁজে।
  • আবার যারা ইতোমধ্যে তার দরকারী productdটা purchase করেছে - তারা সাধারণত এমন তথ্য খোজে যা দ্বারা তারা হয়ত ঐ product কিভাবে ব্যবহার করতে হয় বা কিভাবে তারা ঐ জিনিসটা থেকে সর্বোচ্চ পরিমাণ সেবা পেতে পারে -এই ধরনের তথ্য চায়।
  • আর বাবা-মা, শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ার এ সমস্ত ভিজিটররা ঐ বিষয়ের উপর বিশেষায়িত তথ্য খোজে।
  • এজন্য ভাল কন্টেন্ট তৈরি করার সময় ভালভাবে সময় নিয়ে চিন্তা করুন।
  • content গুলো বিভিন্ন multiple formats এ তৈরি করুন।
  • তারপর যখন promotion করবেন তখন এগুলো একটা সেট হিসেবে বিবেচনা করে, প্রমোশন করুন।
  • বিভিন্ন ধরনের Online website নিয়ে analyze করুন এবং কোথায় আপনার content দেয়া যায় সেটা ঠিক করুন।
  • Press releases করুন
  • আপনার content সম্পর্কে জানানোর জন্য বিভিন্ন ধরনে specialized directories এ আপনার ওয়েবসাইট সাবমিট করুন।যেমন: DMOZ
  • তারপর আপনি Blogger দের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, যারা হয়ত আগে থেকেই এই সেক্টরে আছে এবং লেখালেখি করছে।
Press Release করার সময় অনেক বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়, তন্মধ্যে কিছু বিষয় নিচে দেয়া হল:
  • সাইটএ নতুন content পাবলিশ করার সময় প্রেস রিলিজ করতে পারেন, তবে কন্টেন্ট অবশ্যই unique এবং helpful হতে হবে।
  • বিভিন্ন ধরনের press release সাইটে প্রেস রিলিজটা পাবলিশ করুন। যেমন: 24-7pressrelease.com, prweb, marketwire ইত্যাদি।
  • অবশ্যই আপনার সাইটের সাথে ব্যাকলিঙ্ক করবেন।
  • কোনভাবেই লিঙ্ক যেন ২টার বেশি না হয়, একটা হলে ভাল হয়।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-২০] :: Google PR, Manage Backlinks and Paid Links

Google Page Rank

আজ আমরা গুগল Page Rank (PR) নিয়ে আলোচনা করব। যদিও এটা অনেক Backdated একটা বিষয় এবং আপনারা হয়ত কিছু না কিছু অবশ্যই এ সম্পর্কে জানেন। অনেকে মনে করে যে, PR মনে হয় সার্চ ইঞ্জিন ranking এ ব্যবহৃত হয়। আবার অনেকে মনে করে এটা মনে হয় কোন ওয়েবসাইট সম্পর্কে গুগলকে green signal দেয়। এই কথাগুলোর প্রতিটাই আংশিকভাবে সত্য।

  • PR দিয়ে গুগল তার সার্চ রেজাল্ট তৈরী করে না। এটা গুগল সার্চ ranking এর এলগরিদম এর উপর প্রভাব আছে।
  • কোন ওয়েবসাইটের PR আপনি সহজে measure করতে পারবেন না একমাত্র গুগল ছাড়া। হ্যা আপনি বলতে পারেন PR পরিমাপ করার জন্য অনেক টুলস আছে। কিন্তু তারা কেউই PR measure সঠিকভাবে করতে পারেনা, কারণ এটা একমাত্র গুগলই জানে।
চলুন আমরা আমাদের উদাহরণের সাইটটার PR দেখে আসি। এজন্য আমরা google toolbar use করব।

দেখুন আমাদের home page এর pr 1 show করছে। কিন্তু ভিতরের পেজের pr 0 দেখাচ্ছে। যেহেতু আমাদের পেজটা একটা নতুন পেজ এবং আমরা তেমন কোন backlink তৈরি করিনি, তাই pr 1 normal. আর ভিতরের পেজের দিকে আপনি যত যাবেন তত দেখবেন pr কমে যাচ্ছে, কারন ভিতরের পেজে Link juice কম pass হয়। আপনার সাইটের কোন পেজে pr যদি নাও দেখায় তাহলেও আপনার চিন্তিত হওয়ার কোন কারণ নেই, কারণ আপনার পেজটা ঠিকই google ইনডেক্স করবে এবং আপনি এই পেজের জন্য high rank ও করতে পারেন। নিচের তথ্যগুলো আশা করি গুগল পেজ র‌্যাঙ্ক সম্পর্কে বুঝতে সাহায্য করবে:
  • সঠিক PR সবসময় নাও দেখাতে পারে।
  • কারণ এটা বছরে মাত্র কয়েকবার update করা হয়।
  • নতুন সাইট যাদের অল্প কয়েকটা লিঙ্ক আছে তাদের page rank সাধারণত দেখায় না।
  • আপনি সাইটে যত deep এ ঢুকবেন, তত PR এর পরিমাণ কমে যাবে।
  • PR দ্বারা আপনি আপনার সাইটের quality সম্পর্কে ধারণা করতে পারেন কিন্তু তার মানে এই না যে PR কম তাই আমার সাইটটাও অনেক খারাপ বা আমার সাইটটা কখনই গুগলে Rank করতে পারবে না।
  • গুগল যেহেতু এটাকে খুবই lately update করে, তাই আমরা আশা করতে পারি, অদূর ভবিষ্যতে এই টুলটা নাও থাকতে পারে।
গুগল PR নিয়ে অনেক চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। এটাকে আপনি আপনার সাইটের Goal হিসেবে নিবেন না। কারন আপনার প্রধান উদ্দেশ্য হবে, search engine এর search results এ Rank করা। আপনার সাইটটাকে একটা Link-Worthy site হিসেবে তৈরি করুন অর্থাৎ আপনার siteএর content গুলোকে rich করুন, নতুন নতুন প্রয়োজনীয় service যোগ করুন- ফলে বিভিন্ন মানুষজন আপনার সাইটের সাথে লিঙ্ক করতে বাধ্য হয়ে।

কিভাবে Backlink manage করবেন?

Backlink তৈরি করার অনেক পদ্ধতি আছে এবং আপনি যদি google এ "How to build backlinks" লিখে সার্চ করেন তাহলে আপনি প্রচুর পরিমানে Backlink তৈরি করার idea পাবেন। এটা দেখতে পারেন এর ভিতর কিছু সঠিক টেকনিক, কিছু ভুল এবং কিছু টেকনিক আসলে কখনই ভুলেও apply করা উচিৎ নয় কারণ পরবর্তীতে আপনার Ranking নিয়ে সমস্যায় পড়তে পারেন। আপনি কি জানেন আপনার ব্যাকলিঙ্ক কেন দরকার? ব্যাকলিঙ্ক এর মেইন উদ্দেশ্য ছিল targeted traffic নিয়ে আসা, মনে করেন একটা site আপনি বই কিনতে গেলেন, সেখানে যেয়ে আপনি একটা সাইটের লিঙ্ক দেখলেন যারা হয়ত শুধু বই না আরো অনেক home appliance বিক্রি করে এবং আপনার হয়ত ঐ সাইটটা ভিজিট করলেন এবং এমন কিছু জিনিস পেলেন যা হয়ত আপনার ঐ মুহূর্তে দরকার ছিল। সার্চ ইঞ্জিন আসার আগে ওয়েবমাস্টাররা সাধারণত এসব ভিজিটর পাওয়ার জন্যই লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ করতো। কিন্তু গুগলই প্রথম সার্চ ইঞ্জিন যা Link Popularity এর ধারনাটা সম্পর্কে সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেয়।

এর পর থেকেই webmasterরা ব্যাকলিঙ্ক এর জন্য প্রতিযোগীতা শুরু করে। সাধারনত ভাল এবং হেল্পফুল সাইটের সাথে ব্যাকলিঙ্ক করা উচিৎ, কিন্তু অনেকেই এই নিয়ম ফলো করেনা। সাধারণত দেখা যায়, তারা ভাল খারাপ যে কোন সাইটের সাথে ব্যাকলিঙ্ক exchange করতে আগ্রহী এবং এই খারাপ সাইটের সাথে লিঙ্ক করাটা ওয়েব সাইটের জন্য খুবই বাজে ডিসিশন। কখনো স্বয়ংক্রিয় ভাবে কাউকে ব্যাকলিঙ্ক করার জন্য requests পাঠাবেন না।

ব্যাকলিঙ্ক পাওয়া যখন ধীরে ধীরে কষ্টকর হয়ে যাচ্ছিল তখন ওয়েবমাস্টাররা link কেনা শুরু করল। কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন কখনই Paid links পছন্দ করে না কারণ:
  • Paid link কে ভোট হিসেবে গণনা করা যায় না। কারণ এটা দ্বারা বোঝা যায় না যে, আপনার সাইট লিঙ্ক worthy তাই link করা হয়েছে? টাকার বিনিময়ে আপনি তো যে কারো কাছ থেকেই লিঙ্ক পেতে পারেন।
  • তাই Search engine যদি বুঝতে পারে যে এটা কেনা লিঙ্ক তাহলে ঐ সাইটকে পেনাল্টি করবে।
  • এই জন্য SE ঐ ধরনের কেনা লিঙ্ক গুলোকে sponsored লিঙ্ক হিসেবে মার্ক করে রাখতে বলে।
  • আবার এই ধরনের কেনা বা bad quality লিঙ্ক এ আপনি "nofollow" attribute টি যোগ করতে পারেন।
  • যে কোন ধরনের Tricks link building এর ক্ষেত্রে পরিহার করুন।
  • যে সমস্ত ওয়েবসাইট যে কোন ধরনের লিঙ্ক submit করলে accept করে, সে সমস্ত ওয়েবসাইটকে পরিহার করুন।
  • কোন প্রকার link farm থেকে সাহায্য নিবেন না। কারন তারা তাদের link popularity বৃদ্ধি করার জন্য প্রায় সব সধরনের সাইটকে approve করে।
  • অনেকেই দেখা যায় যে, নিজেরাই অল্প কিছু সাইট বানায় এবং সেই সাইটগুলো cross-link করে । এটাও উচিৎ না। তবে হ্যা আপনার সাইটগুলোর মধ্যে যদি বিষয়বস্তুতে মিল থাকে তাহলে আপনি লিঙ্ক করতে পারেন।
ধন্যবাদ। আগামী পোস্ট পড়ার আমন্ত্রন থাকলো।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৯] :: Off Page SEO ব্যাকলিঙ্ক ও Link Popularity



১০. বিভিন্ন ধরনের ব্যাকলিঙ্ক কালেকশন করুন। যেমন:
  • social bookmarking
  • social networking
  • rss
  • article directory
  • forum
  • press release
  • video
  • web 2.0 profiles
  • directory submitter
  • podcast etc.


১১. Be a true source অর্থাৎ আপনার সাইট এর কন্টেন্ট গুলো এত ভাল করুন যে, যেন যে কেউ আপনার সাইটের সাথে লিঙ্ক করতে বাধ্য হয়। সবচেয়ে সহজ এবং সবচেয়ে কঠিন কাজ।
১২. লক্ষ রাখবেন আপনার সাইটের সব ব্যাকলিঙ্ক যেন comment থেকে না আসে তাহলে সার্চ ইঞ্জিন সহজেই বুঝে ফেলবে এগুলো আপনারই কারসাজি ব্যাকলিঙ্ক পাওয়ার জন্য। আর অধিকাংশ কমেন্ট No follow করা থাকে।


১৩. অথরিটি ব্যাকলিঙ্ক কালেক্ট করার চেষ্টা করুন, যেগুলোকে সার্চ ইঞ্জিন অনেক বেশি প্রাধান্য দেয়। ১০০টা নতুন ০ পেজর‌্যাঙ্ক সাইটের ব্যাকলিঙ্ক এর চেয়ে একটা ৭-৮ পেজর‌্যাঙ্কযুক্ত ১টা সাইটের ব্যাকলিঙ্ক এর বেশি মূল্য। আরো অনেক কিছুর মাধ্যমে ন্যাচারাল ব্যাকলিঙ্ক কিনা তা মেজার করা হয়। আশা করি কিভাবে ন্যাচরাল ব্যাকলিঙ্ক করতে হয় সে সম্পর্কে আপনাদের কিছুটা হলেও ধারনা দিতে পেরেছি। বাকিটুকু ইনশাল্লাহ আপনারা নিজেরাই বুঝতে পারবেন। সবচেয়ে বড় উপায় হল আপনি নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন আপনি যে কাজটা করছেন সেটা ন্যাচারাল কিনা- দেখবেন তাহলেই উত্তর পেয়ে যাবেন। আর ভুল ত্রুটিতো হবেই।
লিঙ্ক বিল্ড আপ করার অনেক পদ্ধতি আছে। সেগুলো নিয়ে পরে আলোচনা করব। এখন অবশ্য আগের অনেক পদ্ধতি আছে যেগুলো কোন কাজ করে না। তাই খুবই বুঝেশুনে Linkbuild up করবেন।

Link Popularity

লিঙ্ক পপুলারিটি বলতে বোঝায় আপনার সাইটের কত গুলো ব্যাকলিঙ্ক আছে, যেমন ব্যাকলিঙ্ক গুলোর অথরিটি কেমন, এর ভিতরে আরো অনেক এলিমেন্ট আছে। যেমন
  • ব্যাকলিঙ্ক এর পেজ এর Quality কেমন
  • Anchor text হিসেবে কি ব্যবহার করা হয়েছে
  • Age of Link ( এখন অবশ্য এটার আর আগের মত গুরুত্ব নাই, তারপরও গুরুত্ব দেয়া উচিৎ)
  • সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, আপনি যে পেজ থেকে Backlink করছেন, সেই পেজের সাথে আপনার সাইটের বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা কতখানি। যেমন:
    আপনি kindle সাইটে হয়ত একটি ব্যাকলিঙ্ক করলেন যে সাইটের বিষয়বস্তু হয়ত Realestate তাই সাবধান - বিষয়বস্তুর সাথে মিল রাখুন।
  • এছাড়াও আরও কত যে Factor আছে তার শেষ নেই (কারন এখনও অনেক Factor অজানা)

Link popularity গুরুত্বপূর্ণ কেন?

আপনারা জানেন যে on page এর সমস্ত কাজ website এর মালিক বা webmaster ই করে থাকে। তাই সে যদি ইচ্ছা করে তাহলে সে তার সাইটে বিভিন্ন ধরনের Fake ইনফরমেশন দিতে পারে(যা হয়ত তার সাইটে নাই) যা দিয়ে হয়ত সে Search engine এ র‌্যাঙ্ক করার চেষ্টা করতে পারে। তাই search engine link popularity কে এত গুরুত্বদেয়। কারণ মানুষ সেই সব সাইটের সাথে লিঙ্ক করে যাদের তথ্য বিশ্বাসযোগ্য এবং উপকারী। তাই traditionally এটা বিশ্বাস করা হয় যে, যে সাইটের যত ব্যাকলিঙ্ক তার মানে সেই সাইটের credibility তত বেশি। সার্চ ইঞ্জিন একেকটা ব্যাকলিঙ্ককে একেকটা ভোট হিসেবে কাউন্ট করে। কিন্তু মানুষ সার্চ ইঞ্জিনকে ধোকা দেয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে ব্যাকলিঙ্ক করে। যেমন আমাদের উচিৎ trusted and informative সাইটের সাথে backlink করা কিন্তু আমরা তা না করে কোন সাইটের সাথে ব্যাকলিঙ্ক করি একারণে যে আমি যদি তাকে একটা ব্যাকলিঙ্ক দেই তাহলে সেও আমাকে একটা ব্যাকলিঙ্ক দেবে।
সার্চ ইঞ্জিন এগুলো জানা সত্ত্বেও এটাকে সার্চ র‌্যাঙ্কিং এর factor হিসেবে গন্য করে কারণ এটা proven বিষয় যার মাধ্যমে search engine কোন সাইটের relevancy ও credibility নির্ধারণ করতে পারে।
ধন্যবাদ। আগামী পোস্ট পড়ার আমন্ত্রন থাকলো।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৮] :: Off Page SEO এর বেসিক

On Page seo সম্পর্কে আমরা পূর্বে জেনেছি। আশা করি এটা সম্পর্কে আপনাদের মোটামুটি একটা ধারণা দিতে পেরেছি। আমরা আজ Off page seo সম্পর্কে জানবো।

Off Page Seo

আশা করি আপনাদের off page seo এর সহজ সংজ্ঞা মনে আছে, অন্যরা আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে যা বলছে সেটাই হল Off Page Seo।
যখন আপনি মনে করবেন যে হ্যা আমার on page এর কাজ শেষ, তখন কিন্তু আপনার চুপ করে বসে থাকলে হবেনা, তখন থেকে আপনার off page seo এর কাজ করতে হবে। অফ পেজ এসইও এর প্রধান কাজ হল ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করা। কে কতভাবে তার creativityকে কাজে লাগিয়ে Backlink তৈরি করতে পারে।

বিঃদ্রঃ Off page seo কিন্তু আগের মত নেই, তার মানে আপনি একরাতে ৫০০০লিঙ্ক করলেন আর গুগল এ TopRank এ চলে গেলেন, এমন কিন্তু নয়। গুগল অনেক স্মার্ট, তাই আপনার ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করতে হবে ঠিকই, কিন্তু সেটা দেখে যেন মনে হয় natural link building। আরো অনেক ব্যাপার অবশ্য খেয়াল রাখতে হয় যেমন- লিঙ্ক পপুলারিটি, পেজ অথরিটি ইত্যাদি।
আপনি যদি Natural way তে লিঙ্ক বিল্ড করতে পারেন তাহলে আপনি বেনিফিটেড হবেন অন্যথায় আপনার র‌্যাঙ্ক করার সুযোগ ক্ষীণ হয়ে যাবে।

কিভাবে ন্যাচারাল লিঙ্ক বিল্ড করবেন?

এখন আমি আপনাদের ন্যাচারাল লিঙ্ক বিল্ড সম্পর্কে কিছু আইডিয়া দেয়ার চেষ্টা করবো। আশা করি সেগুলো নিয়ে ভালভাবে চিন্তা করলেই আপনারাও অনেক নতুন নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে পারবেন।
১. মনে করুন কেউ একরাতে ১০০০ লিঙ্ক বিল্ড করলো, তার অর্থ বের করতে পারবেন- আসলে কি ঘটেছে। এটা বলা খুবই সহজ কাজ, হয় সে কারোর কাছ থেকে টাকা দিয়ে লিঙ্ক গুলো কিনেছে অথবা সে হয়তো ২০০ লোককে টাকা দিয়ে প্রতিজনের কাছ থেকে ৫ টা করে লিঙ্ক নিয়েছে অথবা এরকম আরো অনেক কিছু ঘটতে পারে। তার অর্থ কেউ তাকে ভালোবেসে বা তার কন্টেন্ট ভাল বলে ব্যাকলিঙ্ক দেয়নি, ব্যাকলিঙ্ক দিয়েছে টাকার বিনিময়ে, আর এটা তো কোন ন্যাচারাল ঘটনা না। এটা ঘটানো হয়েছে কৃত্রিমভাবে। তাই গুগল যখন দেখে যে কেউ রাতারাতি অনেক ব্যাকলিঙ্কের মালিক হয়ে গিয়েছে তখন গুগল এটাকে ভালভাবে নেয়না। যে কোন সময় আপনার ওয়েবসাইটকে পেনাল্টি করতে পারে।
এখানেও অবশ্য সেই প্রবাদ বাক্য খাটে Old is gold. যেমন ধরুন Wikipedia যদি একদিনে ৫০০০হাজার ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করে তাও গুগল কিছু মনে করবে না করবে কারন এটা অনেক পুরনো ও ইনফরমেটিভ একটা সাইট কিন্তু আপনার নতুন সাইটে আপনি দিনে ১০০লিঙ্ক তৈরি করলেও পেনাল্টির শিকার হতে পারেন। কাজেই সাবধান। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন - একদিনে আপনার দ্বারা কতটি Link তৈরি করা সম্ভব - সেই কয়টাই লিঙ্ক তৈরি করুন তার বেশি তৈরি করতে যাবেন না ধরা খাবেন।
২. আবার ধরুন আপনার সাইট একদম New একটা সাইট আপনি চিন্তা করলেন, হ্যা আমি দিনে ১০টা ব্যকলিঙ্ক তৈরি করব তাহলেত natural flow থাকবে। হ্যা এটা ন্যাচারাল কিন্তু চিন্তা করেছেন ব্যাকলিঙ্ক মানে কি, ব্যাকলিঙ্ক মানে হল অন্যের কাছ থেকে লিঙ্ক পাওয়া। আমি যা বলতে চাচ্ছি তাহলো, আপনার siteএ যদি প্রতিদিন unique visitor থাকে ৫জন, আর আপনি যদি ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করেন তার ডাবল তার অর্থও এটা দাড়াল যে এটা Natural flow না হয় আপনি নিজে তৈরি করছেন নয়তো অন্য কাউকে দিয়ে তৈরি করাচ্ছেন। তাহলে আপনি কি করবেন? সবচেয়ে উচিৎ হবে আপনি যদি আপনার সাইটে যে পরিমান ভিজিটর হয় তার তিন ভাগের এক ভাগ ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করেন। যেমন আপনার ভিজিটর যদি ৫০জন হয় তাহলে আপনি দৈনিক ১৫-২০টা ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করতে পারেন। আশা করি আস্তে আস্তে আপনাদের ধারনা গুলি পরিষ্কার হচ্ছে। আমি হয়ত অনেক সময়, সময়ের অভাবে আপনাদের সব টার্ম সর্ম্পকে বলতে পারব না বা হয়ত আমার মনে নাও থাকতে পারে তাই নতুন কোন শব্দ যদি আমি ব্যবহার করি আর আপনাদের বুঝতে যদি কষ্ট হয় তবে অনুগ্রহ পূর্বক গুগলে সার্চ করবেন। আশা করি ১নম্বর রেজাল্ট এই শব্দগুলোর অর্থ পেয়ে যাবেন। যেমন- এখানে আমি Unique visitor শব্দটা ব্যবহার করেছি কিন্তু কোন ব্যাখ্যা দেইনি।
৩. তারপর মনে করুন আমাদের উদাহরণ এর সাইটটার প্রধান কিওয়ার্ড হল My Kindle reviews, তাই আপনারা যদি মনে করেন হ্যা আমার সমস্ত ব্যাকলিঙ্ক এর Anchor text এ my kindle reviews লেখা থাকবে। তাহলে আপনি মস্ত বড় ভুল করবেন। কারন একটা সাইটের সমস্ত ব্যাকলিঙ্ক এর anchor text একই হতে পারে না, তাই গুগল সহজেই ধরে ফেলবে যে আপনি keyword stuffing করছেন। তাই Anchor text ব্যবহার করার সময় খেয়াল রাখুন যেন এতে variation থাকে। যেমন: হয়ত ৩০% exact keyword ব্যবহার করলেন, ২০% broad match, ২০% LSI keyword (electronic reading device এটা kindle এর সাথে related কিন্তু একটু অন্যভাবে, lsi keywords finder দিয়ে গুগল করেন), ৩০% general keyword (click here, check out this etc). আপনি যদি আপনার সাইটের Anchor text এভাবে বিন্যাস করেন তাহলে সেটা অনেক বেশি ন্যাচারাল হবে। বেশি Long tail keyword গুলো ব্যবহার করুন।
৪. আপনার আর্টিকেল এর ট্যাগ হিসেবে ৩টার বেশি কিওয়ার্ড ব্যবহার করবেন না।

৫. আপনার সাইটের Dofollow এবং Nofollow ব্যাকলিঙ্ক এর একটা সমন্বয় করুন যেন Nofollow backlink অনেক বেশি না হয়ে যায়।

৬. সব ধরনের top level domain থেকে ব্যাকলিঙ্ক নিন যেমন: .com, .net, .org, .edu ইত্যাদি। সব ধরনের ব্যকলিঙ্ক যদি আপনার থাকে তাহলে এটা অনেক বেশি ন্যাচারাল হবে।
৭. প্রতিদিন কিছু কিছু লিঙ্ক তৈরি করুন। কারন আপনি যদি একদিনে ১০০ আর তারপর হয়ত একসপ্তাহ কোন লিঙ্ক তৈরি করলেন না, তাহলে গুগল এটাকে suspicious activity হিসেবে গণ্য করবে।
৮. আপনার সোশ্যাল সাইটের একটিভিটির পরিমান বৃদ্ধি করুন।
৯. বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট তৈরি করুন যেমন: ভিডিও, অডিও, পাওয়ার পয়েন্টে প্রেজেন্টেশন, পিডিএফ এবং এই কন্টেন্ট গুলো বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পাবলিশ করুন সেখান থেকে ব্যাকলিঙ্ক পাবেন আবার ভিজিটরও পাবেন। এমন কয়েকটা সাইট হতে পারে, youtube.com, vimeo.com, slideshare.net, odiogo.com ইত্যাদি।
ধন্যবাদ। আগামী পোস্ট পড়ার আমন্ত্রন থাকলো।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৭] :: Internal Optimization কিভাবে করবেন

এক নজরে Internal Optimization এর Basic

আগেই বলেছি যে Seo ২প্রকারের Internal and External optimization. কি নতুন নাম মনে হচ্ছে না, আসলে On page seo ও Off page seo এর synonym. On page seo নিয়ে পূর্বেই কমবেশি আলোচনা করা হয়েছে। তাই চিন্তা করলাম On page seo এর বেসিক গুলো আর একটু অন্য ভাবে আপনাদের সামনে Recap করি, তাতে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। আর On page seo নিয়ে Recap করার আর একটা কারণ হল গুগল এখন On page optimization কে অনেক গুরুত্ব দেয়। একটা সময় ছিল, যখন হাজার হাজার Backlink করতে পারলেই ranking পাওয়া সম্ভব ছিল কিন্তু বর্তমানে আর সেই দিন নাই, গুগল এখন অনেক স্মার্ট, তাই আপনাকেও এখন ওভারস্মার্ট হতে হবে, তবে অবশ্যই Fair উপায়ে। Black hat seo করেছেন কি মরেছেন।
Internal Optimization বলতে আসলে বোঝায় আপনার ওয়েবসাইটের একপেজের সাথে অন্য পেজের লিঙ্ক কিভাবে করেছেন, কিওয়ার্ড density কেমন, page গুলো error free কিনা, কোন page broken অবস্থায় আছে কিনা- ইত্যাদি। অনেক সময় দেখা যায় সাধারন পেজের Linking structure বা keyword density কমানো বাড়ানোর ফলেই আপনার পেজ হয়ত গুগলে ২য় পেজ থেকে ১ম পেজে উঠে আসতে পারেন।

Backlink কি?

ধরুন আপনার দুইটা সাইট আছে এবং সাইট দুটির নাম A ও B। আরো মনে করি সাইট A তে একটি Link আছে যার উপর ক্লিক করলে সাইট B তে যাওয়া যায়- তাহলে বলা যায় এক্ষেত্রে সাইট B এর একটি Backlink আছে এবং এই Backlink টি সাইট A, সাইট B কে দিয়েছে।
Backlink - এ NoFollow অথবা Dofollow tag থাকতে পারে। সাধারণত দেখা যায়, আপনি যদি কোন সাইটকে Backlink দেন তাহলে search engine যখন আপনার সাইট crowl করতে আসবে, তখন সে ঐ লিঙ্ক ও crowl করবে এবং আপনার পেজের যদি page rank থাকে তাহলে ratio অনুযায়ী কিছু পরিমান page rank ঐ back link করা সাইটাও পাবে। এখন মনে করুন আপনি কাউকে Backlink দিতে চাচ্ছেন না কিন্তু কেউ আপনার সাইটে এসে মন্তব্য করে তার ভিতর একটি লিঙ্ক দিয়ে গেল - তাহলেই সে কিন্তু একটি Backlink পেয়ে গেল আপনার সাইট থেকে। এখন আপনি যদি চান যে কোন page rank বা link juice যে ব্যাকলিঙ্ক করছে সে পাবেনা- তাহলে আপনি এই লিঙ্কগুলো Nofollow করে রাখতে পারেন। nofollow লেখার নিয়ম হচ্ছে -
1
<a href="//www.sitename.com”" rel="”nofollow”">Site Name</a>
। এটি মূলত বিভিন্ন ব্লগিং সাইটে পাঠকদের মন্তব্যে অবস্থিত লিংকে ব্যবহৃত হয়, যা স্প্যামার বা অনাকাঙ্খিত ভিজিটরদেরকে তাদের সাইটের পেজরেংক বাড়ানো প্রতিরোধ করে। এটি অযাচিত মন্তব্য প্রদানে স্প্যামারদেরকে নিরুৎসাহিত করে। তবে যেসকল ক্ষেত্রে স্প্যাম প্রতিরোধের ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে nofollow ব্যবহার না করা ভাল এতে পাঠকরা মন্তব্য প্রদানে উৎসাহিত হবে এবং সাইটের সাথে তাদের যোগাযোগ আর বেশি হবে। আবার অনেক সময় দেখা যায় গুগল যদি দেখে যে, আপনি একটি নিম্নমানের সাইটকে dofollow লিঙ্ক দিয়েছেন, তাহলেও গুগল আপনাকে পেনাল্টি দিতে পারে।

Page Rank

এটি একটি ওয়েবপেজ এর মান নির্ধারণ এর জন্য গুগল এর মাপকাঠি। এর ভিতর অনেক বিষয় নির্ভর করে। তবে, Page rank আর search engine rank কিন্তু আলাদা। কম পেজ র‌্যাঙ্ক নিয়েও Search engine এ top rank করা সম্ভব। এটা তেমন গুরুত্বপূর্ন নয় এখন। আর গুগলে সার্চ দিলে huge তথ্য পাবেন এটার সম্পর্কে।
তাই কাজ শুরুর আগে একবার নিচের লিস্টটা চেক করে নিন। এই ট্যাগগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করেছেন কিনা বা এর ভিতরে সঠিক ভাবে content দিয়েছেন কিনা? যদি দিয়ে থাকেন তাহলে ওকে আর নাহলে ভালভাবে দিন।
  • ১% থেকে ৫% keyword density
  • title
  • meta description
  • strong
  • em
  • h1
  • h2
  • alt
  • domain/file name
  • sitemap তৈরি করুন । যেমন: Image sitemap, Video sitemap, text sitemap etc
  • Reduce site loading time
  • Use Breadcrumbs

Interlinking

  • এটা হল সেই সমস্ত লিঙ্ক যা আপনার ওয়েবসাইটের এক পেজ অন্য পেজে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • গুগল Anchor Text দ্বারা সিদ্ধান্ত নেয়, যে পেজে navigation হচ্ছে সেটা কোন টাইপের বা কি সম্পর্কিত পেজ।
  • Anchor Text এভাবে লিখতে হয়:
    1
    <a href="#">anchor text</a>
  • কোন পেজে যত বেশি ইন্টারনাল লিঙ্ক থাকবে, গুগল সেই পেজটাকে তত বেশি গুরুত্ব দেবে।

দেখুন আপনার পেজের লিঙ্কিং pattern যদি এমন হয় তাহলে দেখুন সবচেয়ে বেশি লিঙ্ক আছে Index pageএ তারপরই আছে A, B এবং তারপরই অন্য পেজগুলো। এখন আপনি হয়ত চাচ্ছেন অন্য কোন page কে importance দিতে তাহলে আপনি যা করতে পারেন তা হল- আপনি প্রতি পেজ থেকে ঐ পেজে একটি করে Internal link করতে পারেন।

এতে করে google bot যখন আপনার সাইট পরিদর্শনে আসবে এবং তখন যদি সে দেখে যে, কোন একটা পেজ অনেকগুলো পেজের সাথে linked অবস্থায় আছে, তখন google bot মনে করবে, এই পেজটা নিশ্চয়ই গুরুত্বপূর্ণ না হলে এত গুলো লিঙ্ক থাকবে কেন। দেখছেন Seo এর সাথে reality এর কত মিল? ধরুন ২ব্যক্তির মধ্যে নির্বাচন হচ্ছে, তাহলে কে জিতবে বলুন তো? হ্যা ঠিক বলেছেন, যে ভোট বেশি পাবে সেই জিতবে। অনুরূপভাবে ওয়েবপেজের ক্ষেত্রে যার লিঙ্ক বেশি তার শক্তিও বেশি।

এটা ছাড়াও আপনার খেয়াল রাখতে হবে:

  • প্রতিটা পেজের লিঙ্ক গুলো যেন কাজ করে বা Broken না হয়।
  • প্রতিটা Image যেন ঠিকমতো শো করে।
  • আপনার পেজে যদি error থাকে তাহলে সার্চ ইঞ্জিন ও আপনার ভিজিটর দুজনকেই Frustrate করবে। নিজেকে নিজে জিজ্ঞাসা করুন,কোন লিঙ্কে error থাকলে আপনার কেমন লাগে?
  • Carefully কাজ করুন। না হলে চির সত্য - যেমন কর্ম তেমন ফল।
  • এখান থেকে আপনার পেজ চেক করতে পারেন। http://validator.w3.org/checklink
  • সবসময় Search engine ও visitor দের সঠিক তথ্য দিন
  • High authority sites এর সাথে লিঙ্ক করুন। অনেক সময় মনে হতে পারে হোম পেজ থেকে অন্য কোন সাইটে Do follow link দেয়া উচিৎ না।
  • কিন্তু আসল ব্যাপার হল site যদি আসলেই relevant ও useful হয়, তাহলে নির্দ্বিয়ায় backlink দিন।
  • আপনি যদি সঠিক থাকেন তাহলে page rank হারানোর ভয় করবেন না।
On page seo সম্পর্কিত এখন আর কিছু মনে পড়ছে না, পরে মনে পড়লে এই পোস্টে এড করে দেবো। আর আপনাদের যদি কোন কিছু মনে পড়ে তাহলে কমেন্টএর মাধ্যমে আমাকে জানাবেন, আমি পোস্ট আপডেট করে দিবো।
ধন্যবাদ। আগামী পোস্ট পড়ার আমন্ত্রন থাকলো।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৬] :: কিভাবে SEO অপটিমাইজড কন্টেন্ট লিখবেন

আপনাদের কি মনে আছে যে আমরা একটা excel sheet তৈরি করেছিলাম যার ভিতর আমরা কিওয়ার্ড গুলো রেখেছিলাম ঐ কিওয়ার্ডএর excel sheet টা ওপেন করুন। এখন আমরা আমাদের উদাহরন দেয়া সাইটের একটা পেজ নতুনভাবে রিরাইট করব। নিচের ছবির দিকে লক্ষ করুন এমন কিছু কিওয়ার্ড ছিল।

এই কিওয়ার্ড গুলো আমরা copy করে নিয়ে একটি word file এ paste করে দিব। নিচের ছবির মত

দেখুন এখানে আমাদের নাম্বার অফ সার্চেস, অল ইন টাইটেল সবই লেখা আছে আমরা এখন গুরুত্বপূর্ণ কিওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করব।

উপরের ছবির দিকে লক্ষ করুন এখানে আমরা প্রথমে কিওয়ার্ড গুলোকে তাদের weight অনুযায়ী সাজিয়েছি তারপর আর্টিকেলটা রিরাইট করছি। যেখানে যেখানে কিওয়ার্ড দিলে লেখাটি নষ্ট না হয় ঠিক সেখানে সেখানে সুন্দর ভাবে আর্টিকেল ইনসার্ট করা হয়েছে।

এখন দেখুন ওয়েবসাইটে আর্টিকেলটি কেমন দেখাচ্ছে। মনে রাখবেন:
  • Visitor is above all
  • Content is king
  • So write king content for your visitor.
  • তারপর লেখাটির ভিতর সুন্দরভাবে keyword insert করে search engine friendly করুন।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে On page seo সম্পর্কে একটা Overview দেয়ার ইচ্ছা আছে।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৫] :: আপনার ওয়েবসাইটের কোন পেজের SEO করবেন ও কেন

Help like Pages

যে পেজ অপটিমাইজ করতে পারেন
এই ধরনের পেজগুলো সাধারণত optimize করা হয়না। তবে ইচ্ছা করলে এর ভিতর থেকে কিছু পেজ আপনি অপটিমাইজ করতে পারেন। যেমন : আপনার সাইটে যদি Glossaries type এর কোন page থাকে তাহলে এই পেজগুলো আপনারা অপটিমাইজ করতে পারেন।

যে পেজ অপটিমাইজ করবেন না
কিছু পেজ আসলে কখনই অপটিমাইজ করবেন না বা করা উচিৎ নয় যেমন, contact form page, download pages- কারন হলো এই পেজ গুলোতে সাধারনত গুরুত্বপূর্ণ কোন তথ্য থাকেনা। আর আপনি নিশ্চয়ই চাইবেন না এমন পেজকে Landing page হিসেবে ব্যবহার করতে যেখানে বা যে পেজে আপনার product or service সম্পর্কিত কোন তথ্য নেই। এই কারনে সবসময় এমন সব পেজ অপটিমাইজ করবেন যেগুলোতে আপনার product/service সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণ তথ্য থাকে।
আপনার টার্গেট থাকবে ভিজিটররা যেন আপনার সাইটে প্রবেশ করা মাত্র বুঝতে পারে যে, হ্যা আমি যা চাচ্ছি সেটা আমি এখানেই পাব এবং এ কারণে সবসময় গুরুত্বপূর্ণ পেজগুলো optimize করুন- যেন search engine খুব দ্রুত ঐ পেজ গুলো খুঁজে পায়।

কিওয়ার্ড গুলো কিভাবে বিভিন্ন আর্টিকেলে যোগ করবেন

এই টেকনিক কার্যকারী শুধুমাত্র তাদের জন্য যারা এরই মধ্যে আর্টিকেল লিখে ফেলেছেন অথবা আপনার আর্টিকেল রাইটার আর্টিকেল লিখে আপনার কাছে জমা দিয়েছে- যদি তাই হয় তাহলে আপনি সামান্য কিছু edit এর মাধ্যমে এর ভিতরে newly researched keyword গুলো add করতে পারবেন।
যদি আপনি আপনার সাইটে প্রচুর পরিমাণে graphics এবং flash ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে এসব স্থানে কষ্ট করে কিওয়ার্ড দেয়ার কোন দরকার নেই- কারণ এসব স্থানে কিওয়ার্ড দেয়া না দেয়া একই কথা। সার্চ ইঞ্জিন এসব rich content read করতে পারেনা। তাই একান্তই যদি এসব স্থানে কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয় তাহলে Alt tags ব্যবহার করুন। এছাড়াও আপনি Noscript Tag ব্যবহার করতে পারেন। এই ট্যাগটা সাধারণত browser read করেনা কিন্তু se এই ট্যাগের ভিতরের লেখা read করতে পারে ।

সবসময় Graphical Headline and Taglines সতর্ক থাকুন।

অধিকাংশ ওয়েবসাইট ownerরা এই ভুল করে থাকে, সাধারণত তারা header এ ছবি ব্যবহার করে। ফলে সার্চ ইঞ্জিনএর কাছে ঐ অংশটা দুর্বোধ্য থেকে যায়। যদিও আপনি Image এ Alt ট্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। দেখুন আমাদের উদাহরণের সাইটটাতে কি সুন্দর ভাবে Key word ব্যবহার করা হয়েছে।

এটা সার্চ ইঞ্জিন-এর সার্চে বিশাল একটা impact করবে। তাই ছবি থেকে দূরে থাকুন। বিশেষ করে header এ। কাজেই এ কারণে Tagline এ keyword ব্যবহার করুন এবং এটা html এ রাখার চেষ্টা করুন।

ওয়েবসাইট ইউজারদের প্রাধান্য দিন

keyword এমন ভাবে ব্যবহার করুন যাতে দেখতে মনে হয় যে হ্যা এই ওয়ার্ডটা এখানে স্বাভাবিক নিয়মে এসেছে। এমন না যে কিওয়ার্ড টাকে চারিদিকে ছড়িয়ে দিতে হবে। এমনও না যে পুরা আর্টিকেলটা কিওয়ার্ড দিয়ে ভরিয়ে ফেলতে হবে। কিওয়ার্ড ব্যবহার করার সময় নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগান তাতে করে আর্টিকেলটা অনেক বেশি readable ও search engine friendly হবে।

একজন রিপোর্টার এর মত চিন্তা করুন

আপনার কন্টেন্ট এর দিকে লক্ষ করুন ও জিজ্ঞাসা করুন
  • কে/কারা?
  • কি?
  • কোথায়?
বুঝতে সমস্যা হচ্ছে – চলুন বোঝার চেষ্টা করি। যদি আমরা আমাদের দেখানো উদাহরনের সাইটটার কথাই ধরি তাহলে বলা যায় এই সাইটে Our Reviews, The Device ২টা কিওয়ার্ড।
এখন নিজেকে নিজে জিজ্ঞাসা করুন “কি ধরনের রিভিউ” আবার জিজ্ঞাসা করতে পারেন “ডিভাইসটা কি বা কোনটা”। আপনার উত্তর কি হবে, আপনার উচিৎ উত্তরটাও keyword ব্যবহার করে দেয়া যেমন “short story book reviews”,”electronic reading device”

কিভাবে কিওয়ার্ড কন্টেন্ট এ যোগ করবেন


বামপাশের paraটা দেখেন এটা ঠিক আছে কোন সমস্যা নেই কিন্তু আমরা যদি একটি বুদ্ধি খাটাই বা descriptive ভাবে লিখি তাহলে কি সুন্দর ভাবে একই কন্টেন্ট একটি keyword rich কন্টেন্ট হয়ে গেল। আশা করি আপনারাও পারবেন।

উপরের ছবিটা দেখুন সাধারণত একটা ওয়ার্ডকে keyword হিসেবে কাউন্ট করা হয়না, তাই single word ব্যবহার না করে keyword phrase ব্যবহার করুন, এতে করে আপনি benefitted হবেন। যেমন উপরের ছবিতে Case নামক একটি ওয়ার্ড আছে এটা ব্যবহার না করে আমরা যদি এর স্থানে kindle case, kindle cover, kindle protection এই ওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করি তাহলে অনেক বেশি লাভবান হব।

Use Plurals, Past Tenses, -Ing(s)

keyword হিসেবে একটা phrase এর সব ধরনের combination করতে চেষ্টা করুন এতে করে আপনি অনেক সুবিধা পাবেন। যদিও সার্চ ইঞ্জিন সাধারণত আপনি যদি singular খোজেন তাহলে সে Plural ও result দেখায় এবং singular খুজলে plural. তারপরও এটার ওপর ভরসা না করে নিজে থেকে সব ধরনের keyword ব্যবহার করুন। এটা ব্যবহার করলে একই কিওয়ার্ড বারবার রিপিট হওয়ার হাত থেকে বাঁচবেন।

Use Singulars and Plurals

অনেকের কাছেই মনে হয় এটা মনে হয় খুবই কঠিন একটা কাজ কারন একই পোস্টে singular ও plural ব্যবহার করতে হবে, আসলে তা নয় এবং এটা একটা খুবই সহজ কাজ। কারণ আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এই কাজটি হরহামেশা করে যাচ্ছি এবং এটা নিয়ে চিন্তা করার কারণ নেই। এটা খুবই সোজা নিচের উদাহরণটি দেখুন:
  • I ordered my Kindle case at the same time…
  • Check out the kindle cases now
সবশেষে আমরা এটাই বলতে পারি যে, good web writing খুবই গুরুত্বপূর্ণ, ঠিকভাবে এটা করতে পারলে Targeted Visitor পাওয়া সম্ভব এবং এদেরকে customer এ convert করাও সম্ভব।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৪] :: ভাল কন্টেন্ট কোনটাকে বলবেন

ভাল কন্টেন্ট কোনটা?

আমাদের ওয়েবসাইটে যে content গুলো থাকবে তার সবই যে ভাল হবে এমন কোন কথা নেই। কিছু ভাল, কিছু মাঝারি মানের কন্টেন্ট থাকবে। আমাদের অবশ্য সবসময় চেষ্টা করতে হবে ভাল কন্টেন্ট তৈরি করার এর জন্য আমরা ভাল আর্টিকেল রাইটার হায়ার করতে পারি অথবা নিজেরাও লিখতে পারি। আসলে কোনগুলাকে আমরা ভাল কন্টেন্ট বলব?
  • ওয়েব সাইটের সাথে পেজ গুলোর সাবজেক্ট এর রিলেশন থাকতে হবে।
  • টার্গেট ভিজিটরদের জন্য প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন থাকবে।
  • টার্গেট ভিজিটরদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান থাকবে।
  • বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর থাকবে।
  • অবশ্যই ওয়েবসাইটটি তথ্যবহুল হতে হবে।
যেসব কন্টেন্ট শুধুমাত্র Search engine কে টার্গেট করে লেখা হয়।
এই ধরনের কন্টেন্ট গুলো সাধারনত দেখা যায়, প্রচুর পরিমানে keyword থাকে এবং এগুলো শুধুমাত্র search engine এ ranking বৃদ্ধি করার জন্য তৈরি করা হয়। এসব content দিয়ে সাইটের কোন goal পূরণ হয় না। এখন গুগল অবশ্য এসব content এর ব্যাপারে অনেক বেশি কঠিন এবং আগের চেয়ে আরো ভালভাবে গুগল এসব find out করতে পারে এছাড়াও গুগলের অনেক human reviewer আছে। তাই যারা এসব করতেন তারা ইতিমধ্যে তার জন্যে শাস্তি পেয়েছেন, আর যারা এখনো এসব করে যাচ্ছেন কিন্তু কোন সমস্যা হয়নি, তারা সাবধান হয়ে যান।
Visitor এর জন্য content তৈরি করুন তাহলে আপনার goal ও পূরন হবে আবার se তে ভাল র‌্যাঙ্কও পাবেন।
  • আপনার ওয়েবসাইটের পুরানো খারাপ কন্টেন্টগুলাকে edit করতে পারেন।
  • fake page তৈরি করবেন না অর্থাৎ এমন পেজ যা আপনার ওয়েবসাইটের অংশ না যা হয়ত ভিজিটরকে অন্য কোন পেজে redirect করবে।
  • সবসময় যথাসম্ভব পরিষ্কার, সহজ এবং বর্ণনামূলকভাবে বা ধাপে ধাপে আপনার আর্টিকেলটি লিখুন, যাতে করে এটা বুঝতে আপনার target audience দের কোন প্রকার সমস্যা না হয়।
কাজেই আপনার ওয়েবসাইটের এর জন্য এমন কন্টেন্ট লিখুন যা আপনার টার্গেট অডিয়্যন্স ও সার্চ ইঞ্জিন দুটাকেই প্রাধান্য দেবে। অর্থাৎ se ও কন্টেন্ট এর মধ্যে একটি সামঞ্জস্য বিধান করা। সবচেয়ে ভাল হয়, প্রথমে আপনি user এর জন্য লিখুন পরবর্তীতে লেখাটাকে edit করুন relevant keyword গুলোকে সঠিক জায়গায় placement করুন।
একটা ওয়েবসাইটে সব একই ধরনের পেজ থাকেনা এটাতে বিভিন্ন ধরনের পেজ এবং বিভিন্ন ধরনের content থাকে। ওয়েবসাইটকে Brochures এর সাথে তুলনা করলে চলবে না। মানুষ আপনার সর্ম্পকে সবকিছু জানে বা তারা যে শুধুমাত্র search engine এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে আসছে এমন ভাবার কোন কারণ নেই। ভিজিটররা অন্য অনেক সোর্স থেকেও আসতে পারে।
আপনাকে ধরে নিতে হবে যে ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইট বা আপনার সর্ম্পকে কিছুই জানেনা।
ইনফরমেশন গুলো এমনভাবে রাখতে হবে, যেন যে কেউ তার প্রয়োজনমত সঠিক তথ্য খুজেঁ নিতে পারে। একারনের প্রতিটি তথ্য সঠিক স্থানে রাখতে হবে। আর এ কারণেই পেজের বিভিন্নস্থানে keyword use করতে হবে, যাতে করে ভিজিটররা যা খুজছে তা সহজেই খুজে পায়।
  • home page
  • main category pages
  • sub category pages
  • product/serice pages
  • Information/articles/news/posts
  • About us page
  • Help pages
  • search engine home pages কে সবচেয়ে বেশি weight দেয়। তাই হোম পেজের জন্য এই কাজগুলো করতে পারেন।
  • broad ও competitive keyword phrases
  • use keyword rich tag line
  • মানুষদের অন্যান্য গুরুত্বপূণ ক্যাটাগরি পেজে directory করুন।

এখানে আপনি বিভিন্ন ক্যাটাগরি সর্ম্পকিত তথ্য যোগ করতে পারেন। se এটাকে ভাল গুরুত্ব দেয়।
এছাড়া এখানে বিভ্ন্নি ধরনের sub categories বা products পেজেস সর্ম্পকে লিখতে পারেন। সাধারণত বড় ওয়েবসাইটের জন্য subcategory দরকার হয়।

Product/Service Pages:

এই পেজেস গুলাতে সাধারণত নির্দিষ্ট কোন product বা service সর্ম্পকে তথ্য থাকে এবং এখানে আপনারা related keyword গুলো ব্যবহার করতে পারেন।
এই পেজগুলার সাধারনত একের অধিক কপি থাকতে পারে কারন অনেক সময় বিভিন্ন product বা service এর একই ধরনের ফিচার থাকতে পারে।

Information/News/Articles/Posts:

  • অন্যান্য পেজ থেকে সাধারণত কন্টেন্ট বেশি থাকে
  • তথ্যবহুল
  • এখানে আপনি আপনার expertise দেখাতে পারেন
  • এই আর্টিকেলগুলো সাধারণত বিক্রির উদ্দেশ্য প্রস্তুত করা হয় না।

এই ধরনের পেজগুলো লেখার জন্য সাধারণত keyword research করা হয় না এখানে normallyই অনেক কিওয়ার্ড চলে আসে। তারপরেও ইচ্ছা করলে আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারেন।

About Us
  • এই পেজে সাধারনত ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠান সর্ম্পকে তথ্য থাকে, যা ভিজিটরদের বিশ্বস্ততা অর্জনে সহায়তা করে।
  • এই পেজে সাধারণত general phrase গুলো optimization করা হয়।
আশা করি বুঝতে কোন সমস্যা হয়নি। আর এসইও বিষয়ক কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টের মাধ্যমে তা করতে পারেন।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১৩] :: কার্যকারী Title Tag কিভাবে লিখবেন

কিভাবে আপনি কার্যকারি Title Tag লিখবেন:

এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা পার্ট আপনার ওয়েবসাইটের এর জন্য। কারন আগেই বলেছি এটাই আপনার পোস্টের এবং ঐ পেজের শিরোনাম এবং সার্চ ইঞ্জিন এটাকে খুবই গুরুত্ব দেয়। এটাকে সার্চ ইঞ্জিন একটা clickable লিঙ্কে পরিণত করে যার মাধ্যমে আপনি অন্য কোন website এ প্রবেশ করেন সার্চ ইঞ্জিন থেকে। এটা যদি keyword rich এবং ভিজিটরদের কাছে appealing হয় তাহলে se তে rank এবং visitor দুটোই পাওয়া যায়।

উপরের মত একটি word file or text file প্রস্তুত করুন। যেখানে আপনি প্রথমে important search term তার পাশে searches এবং allintitle লিখে রাখুন। এতে আপনার কিওয়ার্ড বাছাই করতে সুবিধা হবে। এখন আপনার উদ্দেশ্য হবে কিভাবে এই keyword গুলোকে ব্যবহার করে একটি সুন্দর টাইটেল তৈরি করা যায়।

আমি আপনাদের জন্য একটি উদাহরণ ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছি। আশা করছি বুঝতে পারবেন।
দেখুন উপরের ছবিতে দুটা keyword পাশাপাশি লেখা হয়েছে। আর একটা কথা চেষ্টা করবেন টাইটেল যেন ১২-১৩ শব্দের বেশি না হয়।
আগের ছবিতে দেখুন Classic book দুইবার হয়ে গিয়েছে তাই এটা বাদ দিয়ে must read কে প্রথমে নেয়া হয়েছে।

এবার দেখুন ঠিক আছে কিন্তু must read classic books exact phraseটা নেই। তাই আমরা আর একটু ট্রাই করব। শেষে popular classic books দিলে কেমন হয় লক্ষ করুন।

প্রথমে Must read দিলে কেমন হয়? হ্যা ভাল হয়েছে দেখুন আমরা ৬টা শব্দের ভিতর দুইটা বড় keyword লিখে ফেলছি, তাও আবার exact match হয়ে গিয়েছে।

আরো কিছু কিওয়ার্ড বাকী আছে সেগুলো হাইফেন (-) দিয়ে লিখে ফেলাই। সার্চ ইঞ্জিন (হাইফেন, কমা, বিস্ময়বোধক চিহ্ন) এগুলোকে কাউন্ট করে না। তাই এগুলো আপনি নির্দ্বিয়ায় ব্যবহার করতে পারেন।

চলুন এবার Titleটা কেমন দেখাচ্ছে দেখে আসি।

META description:


আবারো আমরা একই পদ্ধতিতে কিওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করবো এবং অর্থবোধক বাক্য তৈরি করব, এখানে আমরা দরকার হলে আমাদের করা কিওয়ার্ড রিসার্চ থেকেও নতুন potential keyword যোগ করতে পারি।

এবার চলুন গুগল সার্চে দেখে আসি আমাদের meta descriptionটা কিভাবে show করছে।

আশা করি বুঝতে কোন সমস্যা হয়নি। আর এসইও বিষয়ক কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টের মাধ্যমে তা করতে পারেন।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১২] :: HTML ট্যাগ অপটিমাইজেশন CONTINUED

HEADER ট্যাগ (h1, h2, .....)

প্রয়োজনীয় কিওয়ার্ড হেডারে ব্যবহার করুন
  • এমনভাবে header এ কিওয়ার্ড ব্যবহার যাতে মনে হয় এটা রিলেভেন্ট
  • heading এর মাধ্যমে ঐ পোস্ট সর্ম্পকে ধারনা পাওয়া যায়
  • তবে শুধুমাত্র h tag ব্যবহার করে না করে অন্যন্য tag ও ব্যবহার করুন। যেমন : strong, bold etc.
যদিও এমনকোন সুনির্দিষ্ট প্রমান নেই যে SE <Hx> ট্যাগগুলোকে গুরুত্ব দেয়। কিন্তু বিভিন্ন সময় বিভিন্ন SE specialist রা এটা দেখিয়েছেন যে, এই ট্যাগটা গুরুত্বপূর্ণ।
চলুন দেখে নেই source code এ এই ট্যাগটা দেখতে কেমন।

আপনি যখন কোন article লিখবেন তখন কোন চিন্তা করা দরকার নেই যে আপনি কোন ট্যাগ ব্যবহার করছেন h1, h2 না bold. লেখার সময় শুধুমাত্র reader কথা চিন্তা করে আপনার লেখার formatting করুন।

Anchor Texts

  • এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এর মাধ্যমে ভিজিটর এবং সার্চ ইঞ্জিন বুঝতে পারে সে কোন পেজে ক্লিক করে কোথায় যাচ্ছে।
  • se এটাকে অনেক weight দেয়।
anchor text হল কোন লিঙ্কের Clickable অংশটুকু। অনেকেই anchor text হিসেবে Click here, Click, Check out ইত্যাদি লেখা ব্যবহার করে যা আসলে ঠিক না, কারণ এর থেকে se বা ভিজিটর লিঙ্ক সম্পর্কে বুঝতে পারেনা। তাই keyword ব্যবহার করা উচিৎ। আবার শুধু কিওয়ার্ড ব্যবহার করলে Search engine কিওয়ার্ড stuffing মনে করে পেনাল্টি দিতে পারে। তাই anchor text এর natural flow থাকা উচিৎ অর্থাৎ কিছু লিঙ্ক এ কিওয়ার্ড থাকতে পারে, কিছু লিঙ্কে click here ধরনের শব্দ, আবার কিছু anchor এ broad match বা long tail keyword থাকতে পারে এই ধরনের মিক্সিং করতে পারলে se এর কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়ে যাবে।
চলুন anchor text souce code কেমন দেখায় তা একনজরে দেখে আসি।

এবার চলুন এই লিঙ্কগুলো মেইন ওয়েবসাইটে কেমন দেখায় তা দেখি।

নিচের দিকে দেখুন এরকম আরো অনেক anchor text আছে। মেইন ওয়েবসাইটে থাকা অবস্থায় আমরা শুধুমাত্র Anchor Text গুলো দেখতে পাব। মেইন link দেখতে পাব না। তাই আপনার সাইটের গুরুত্বপূর্ণ কিওয়ার্ড গুলো anchor text দেয়ার চেষ্টা করেন।

Image ALT attributes

  • প্রতিটা ছবিতে অবশ্যই Alt tag থাকা উচিৎ।
  • alt tag কে anchor text এর মতই ধরা হয়।
  • প্রায়ই আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের Anchor এ সৌন্দর্যের জন্য ছবি ব্যবহার করে থাকি। তাই লিঙ্কে অবশ্যই Alt tag ব্যবহার করা উচিৎ।
চলুন page source থেকে একটু ঘুরে আসি। এখানে Ctrl+F press করে find box আনি তারপর সেখানে search term হিসেবে alt প্রবেশ করাই।

এখানে দেখুন alt text হিসেবে kindle case লেখা আছে। কিন্তু আমরা মাউস ছবির উপর ধরলে my kindle case show করছে।

এর কারণ কি? এর কারণ হল ছবির টাইটেল হিসেবে my kindle case দেয়া হয়েছে কিন্তু alt text হিসেবে kindle case দেয়া আছে। search engine টাইটেল index করে না, se এর কাছে শুধুমাত্র alt টেক্সট এর গুরুত্ব আছে এবং বিশেষ করে ছবিটি যদি clickable হয় তাহলে alt টেক্সট বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।
ভাল থাকবেন। এখনকার মত এখানেই ইতি টানছি। এগুলোই প্রধান প্রধান html tag। পরবর্তীতে কিভাবে কার্যকারি Title tag লিখবেন তা দেখানোর চেষ্টা করব।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১১] :: HTML ট্যাগ অপটিমাইজেশন

আশা করি সবাই ভাল আছেন। সরাসরি মূল পোস্টে চলে আসছি যেহেতু আপনার সাইটের পোস্ট আপনি লিখছেন অথবা আপনি এডিট করছেন, তাই ইচ্ছা করলেই আপনি যেখানে খুশি যত খুশি keyword ব্যবহার করতে পারেন। বেশি বেশি keyword, বেশি বেশি relevancy, আর যত বেশি relevancy, তত বেশি top rank পাওয়ার সম্ভাবনা।
- না, উপরের প্যারার উল্লেখিত কাজগুলো কোনভাবেই করা যাবে না। এই ধরনের কাজ যদি আপনি করেন, তাহলে আপনার rankingএর অবনতি ঘটবে। প্রথম কথা গুলো স্মরণ করুন, আমরা একটা ওয়েবসাইট সাধারণত ভিজিটরের জন্য বানাই, তাই ভিজিটরকেই প্রাধান্য দিন, আর আপনার সাইটের কন্টেন্ট যদি ভাল না এবং কন্টেন্ট যদি শুধুমাত্র keyword দ্বারা ভরা থাকে তাহলে কোন visitorই আপনার সাইট পছন্দ করবেনা এবং bounce rate(ভিজিটর সাইটে আসবে কিন্তু কন্টেন্ট দেখে সাথে সাথে সাইট থেকে বের হয়ে যাবে) বাড়বে, যার ফলে আপনার ranking ও fall করবে। আর google এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি স্মার্ট, গুগলের এসব keyword stuffing ধরতে বেশি সময় লাগেনা। তাই প্রতারণা করবেন না, আপনারই ক্ষতি। এমনকি গুগল গুরুত্বপূর্ণ keyword গুলোর জন্য যারা প্রথম পেজে অবস্থান করছে, গুগল তাদের সাইটগুলো ম্যানুয়ালীও মানুষজন দিয়ে রিভিউ করাচ্ছে। তাই ওসব black hat technique এর দিকে যাওয়ার চিন্তা থাকলে বাদ দিন।

কাজেই নিচের কথাগুলো খেয়াল রাখবেন :

  • কিওয়ার্ড বসানোর সময় নিজের বিচারবুদ্ধি কাজে লাগান
  • সবজায়গায় কিওয়ার্ড দিতে হবে এমন কোন কথা নেই
  • এমন স্থানে কিওয়ার্ড দিন, যেখানে কিওয়ার্ড দেয়া উচিৎ অথবা সবচেয়ে বেশি প্রাসঙ্গিক।

TITLE TAGS overview

  • সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
  • প্রতিটা সার্চ ইঞ্জিন এর কাছে অনেক গুরুত্ব
  • সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক কিওয়ার্ড এখানে ব্যবহার করুন
  • প্রতিটা পেজের টাইটেল অবশ্যই আলাদা দিবেন। আলাদা না দিলে বা এক হয়ে গেলে সার্চ ইঞ্জিন ডুপ্লিকেট পেজ হিসেবে বিবেচনা করে আপনাকে penalty করতে পারে।
চলুন উদাহরণ হিসেবে আমরা আমাদের সেই সাইটের Source code গুলো দেখি।

নিচের ছবিটা লক্ষ করুন এখানে ট্যাগ এর মাঝে পেজের টাইটেল ব্যবহার করা হয়েছে এবং যেহেতু এই ট্যাগ উপরের দিকে তাই এর গুরুত্বও অনেক বেশি। এখানে আমাদের মেইন কিওয়ার্ড টা ব্যবহার করা হয়েছে।

আবার দেখুন title tag এর মাঝে আমরা যা লিখি তা আমাদের browser এর title এ show করে। আর এটি সার্চ এর সময়ও সবার উপরে থাকে। প্রত্যেকটা se এর কাছে এই ট্যাগের অনেক weight.

চলুন একবার সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টগুলো কিভাবে দেখায় দেখে আসি। দেখুন সার্চ ইঞ্জিন টাইটেল গুলোর প্রতিটা লাইনকে একটি লিঙ্ক হিসেবে show করছে এবং highlight ও করে রাখছে। খুবই সর্তকতার সহিত title ট্যাগ নির্বাচন করুন।

Meta description tags

  • এই ট্যাগের মধ্যেকার শব্দগুলো se index করে এবং se results এ keyword গুলো বোল্ড করে রাখে।
  • এখানে ব্যবহার keyword phrase গুলো আপনার সাইটের মার্কেটিং এর জন্য ব্যবহার করা হয়।
চলুন আগের মত করে একবার Source code দেখে আসি ।
দেখুন Meta Description এ নিচের কথাগুলো লেখা আছে।
Meta Description: My Kindle Reviews was created to help you determine if a Kindle electronic reading device is for you, by providing my reviews on all things Kindle: Books, Kindle Accessories and more.
চলুন এবারে গুগল সার্চ করে দেখি meta description আসে কিনা। নিচের ছবিতে দেখুন google মেটা ডেসক্রিপশন show করছে।

কিন্তু এটার কোন গ্যারান্টি নাই যে গুগল সবসময় একই ভাবে কাজ করবে। মাঝে মাঝে গুগল, আপনার সাইটে ব্যবহৃত Hx tags, body, strong ইত্যাদি ট্যাগ থেকে ও text extract করে রেজাল্ট show করে। তবে আপনি যদি meta description সুন্দর ভাবে লিখেন এবং এর ভিতরে keyword রাখেন তবে গুগল এখান থেকেই সার্চে meta description দেখাবে। meta description আপনার action grabing কোন কিছু থাকে উচিৎ।
আজ একটু ব্যস্ততা আছে তাই এখানেই শেষ করছি। পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন থাকলো।
Tag : ,

SEO এর A to Y পর্যন্ত টিউটোরিয়াল [পর্ব-১০] :: On page কিছু পরিচিত HTML Tag

যারা আগের টিউন পড়েন নি তারা এখান থেকে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন:

On Page SEO

আজ আমরা অন পেজ এসইও / On page seo সর্ম্পকে জানবো। মনে আছে তো, On page seo কাকে বলে - কি মনে পড়ছে? মনে না পড়লে আর একবার দেখে নিন - আমি আমার website সর্ম্পকে যা বলছি তাই অন পেজ এসইও আর অন্যরা আমার ওয়েবসাইট সর্ম্পকে যা বলছে তাই off page seo.

HTML Tags

আমরা যখন একটি ওয়েব পেজ তৈরি করি, তার ভিতরে অনেক html tags - এর মধ্যে থেকে কিছু ট্যাগ search engine (se) এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এসব ট্যাগ থেকেও se প্রাসঙ্গিকতা measure করে। যেমন: title tag, h1...h6 tags, bold, strong ইত্যাদি ট্যাগগুলো se এর কাছে খুবই গুরুত্ব বহন করে এবং সাধারনত এই ট্যাগগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করাই on page seo এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

HTML tags overview:

  • Title tag: এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা ট্যাগ। বুঝতেই পারছেন এটা দিয়ে se শিরোনাম ঠিক করে।
  • meta description tag: এটাও দরকারি, কারন এই ট্যাগে যা লেখা থাকে se সাধারণত search result এ সেটা দেখায়, তাই এখানে খুবই দরকারি ও আকর্ষণীয় কথা লেখা উচিৎ। এই ট্যাগটার অতীতে value ছিল কিন্তু বর্তমানে এই ট্যাগের গুগলের কাছে কোন value নাই। google ranking এর ক্ষেত্রে এটিকে কোন factor হিসেবে বিবেচনা করেনা। এখনও হয়ত কিছু search engine এটাকে count করতে পারে কিন্তু আমি আপনাদের সেসব se এর নাম দিতে পারছি না। যেহেতু এই ট্যাগটি দরকারি নয়, তাই আমরা এটি নিয়ে আলোচনা করব না।
  • Header tags (H1---H6): এই ট্যাগগুলো গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন ধরনের হেডিং এর মধ্যে আমাদের desired keyword গুলো দিতে পারি। যা search result এ ভূমিকা রাখে।
  • Anchor text links (a href="link"): এটাও দরকারি। এটার মাধ্যমে বিভিন্ন link তৈরি করা হয় এবং google লিঙ্ক করা পেজের সাথে এই পেজের relevancy measure করে।
  • Image alt attributes (alt tags): খুবই প্রয়োজনীয়। কারন আপনারা জানেন যে search কোন ছবি read করতে পারেনা। তাই alt tag ব্যবহার করলে search engine বুঝতে পারে আপনি কিসের ছবি ব্যবহার করছেন। এটা অবশ্য দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদেরও সহায়তা করে। এটার মাধ্যমে আপনি google এর image search ও আপনি আপনার স্থান করে নিতে পারেন। এখান থেকেও visitor পাওয়ার ভাল সম্ভাবনা থাকে।
পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রন থাকলো। ভাল থাকবেন।
Tag : ,

The Won Blog Of EARN FOR TEICKS. The Blog Created by Bijoy Kumar Biswas. Designed by বিজয়*বিজন*বিজু