- Back to Home »
- Adsense »
- Google adsense APPROVE হয়ার সবচেয়ে সহজ উপায়
Sunday, December 8, 2013
অনেকেই ভাবেন এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হলেই বুঝি ইনকাম শুরু হয়ে গেল! মূলতঃ
এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হওয়ার পরই উপার্জনের জন্য আসল কাজ শুরু হবে। অগ্রসর হতে
হবে পরিকল্পিতভাবে, যথেষ্ট সময় নিয়ে এবং চ্যালেঞ্জিং মনোভাব নিয়ে। আমি
আবারো মনে করিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশে এমন অনেক ব্লগার/এ্যাডসেন্স
ব্যবহারকারি আছেন, যাদের ইনকাম মাসে এক হাজার ডলারেরও উপরে। কিভাবে সঠিক
পরিকল্পনা নিয়ে ব্লগিং করবেন, কম্পিটিশন ফেস করে এগিয়ে যাবেন-আপনিও হতে
পারেন মাসে হাজার ডলার উপার্জনকারীদের একজন-এ বিষয়ে পরবর্তীতে ইনশাল্লাহ্
আলোচনা করব। এ আর্টিক্যালে মূলতঃ কিভাবে সহজে এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করাতে
পারেন তার বিশদ গাইডলাইন প্রদান করব।
১. কন্টেন্টঃ সম্পূর্ণ অরিজিনাল, ফ্রেশ কন্টেন্ট হতে হবে। কপি-পেষ্ট কোনভাবেই করা যাবে না। একই বিষয়বস্তু/কন্টেন্ট দিয়ে সাইট তৈরি করুন। এখানে অনেকেই গুলিয়ে ফেলেন-একটি সাইটেই পাঁচমেশালী কন্টেন্ট দিয়ে পোষ্ট দিয়ে থাকেন। যেমনঃ একটি সাইটেই টেকনোলজী, স্পোর্টস, সাধারন জ্ঞান ইত্যাদি দিয়ে এ্যাডেসেন্সের জন্য আবেদন করেন। এ ধরনের মিক্সড সাইট গুগল সহজে এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্রুভ করে না। এজন্য প্রাথমিকভাবে একটি বিষয়ব্স্তু নিয়ে ৩০/৪০টি ইউনিক পোষ্ট দিন।
২. সোস্যাল মিডিয়াঃ গুগল পান্ডা ও পেঙুইন আপডেটের পরে গুগল সোস্যাল মিডিয়া ইন্টারঅ্যাকশনকে খুবই গুরুত্ব প্রদান করেন। সাইটে ফেসবুক ফ্যান বক্স সহ প্রতিটি পোষ্টে ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস ইত্যাদি সোস্যাল মিডিয়া বাটন সংযুক্ত করুন এবং প্রতিটি পোষ্টকে সোস্যাল মিডিয়া সাইটের সাথে শেয়ার করুন।
৩.ভাষাঃ সম্পূর্ণ ইংরেজিতে পোষ্ট দিতে হবে। বাংলা পোষ্ট এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করবে না।
৪. সাইট ডিজাইনঃ সাইটের ডিজাইন সিম্পল রাখুন। অতিরিক্ত রংচটা কালার সাইটকে দৃষ্টিকটু দেখায়। এছারা কোন লিংক যেন বোকেন না থাকে। অর্থাৎ, লিংক আছে কিন্তু কাজ করছে না, গুগলের কাছে সাইটটি যেন Under construction মনে না হয়। এরুপ সাইট এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্রুভাল পাবে না।
সাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেস বা জুমলা যে কোন একটি বেছে নিতে পারেন। কারণ, এগুলো এসইও উপযোগী।
৫. ডোমেইনঃ যদিও অনেকে মনে করেন, সাব ডোমেইন যেমনঃ ব্লগার ইত্যাদি দিয়ে এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করানো যায়। কিন্তু, বর্তমানে সাব ডোমেইনে এপ্রুভ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তাই ২/৩ হাজার টাকা ব্যয় করে একটি ডোমেইন/হোষ্টিং নিয়ে ব্লগিং শুরু করা উচিৎ। এটা সহজে এ্যাডসেন্স পাওয়ার উপযোগী।
৬. বিশেষ কতিপয় পেজঃ About Us, Private policy ইত্যাদি নামে কিছু পেজ তৈরি করুন। About Us এ আপনার নিজের বা সাইট সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ, একইভাবে Private policy পেজে আপনার সাইটের বৈশিষ্ট্য, পাঠক সাইটকে কিভাবে ব্যবহার করবে ইত্যাদি বিষয়কে সংক্ষেপে তুলে ধরুন।
৭. এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হচ্ছে না, কি করবেন? এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার পর এপ্রুভ না হলে যে কারন দেখিয়ে মেসেজ দেয় তা ভালমত পড়ে, বুঝে সে মোতাবেক ব্যবস্থা নিন। যেমনঃ যদি মেসেজ দেয় Insufficient Contents তাহলে পুনরায় কন্টেন্ট এর পরিমান ও কন্টেন্ট আরো বিস্তারিত করে পোষ্ট দিয়ে পুনরায় এপ্লাই করুন। অর্থাৎ, যে কারণ দর্শিয়ে Disapprove হল-তা সমাধান করে পুনরায় এপ্লাই করুন। মনে রাখতে হবে, অধিকাংশ ব্লগারের এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হতে ২ থেকে ২০ বা এমনকি কারো কারো ৫০ বার এপ্লাই করার পরে এপ্রুভ হয়েছে।
আশা করি উপরোক্ত গাইডলাইন অনুযায়ী কাজ করলে গুগল এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হবে
১. কন্টেন্টঃ সম্পূর্ণ অরিজিনাল, ফ্রেশ কন্টেন্ট হতে হবে। কপি-পেষ্ট কোনভাবেই করা যাবে না। একই বিষয়বস্তু/কন্টেন্ট দিয়ে সাইট তৈরি করুন। এখানে অনেকেই গুলিয়ে ফেলেন-একটি সাইটেই পাঁচমেশালী কন্টেন্ট দিয়ে পোষ্ট দিয়ে থাকেন। যেমনঃ একটি সাইটেই টেকনোলজী, স্পোর্টস, সাধারন জ্ঞান ইত্যাদি দিয়ে এ্যাডেসেন্সের জন্য আবেদন করেন। এ ধরনের মিক্সড সাইট গুগল সহজে এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্রুভ করে না। এজন্য প্রাথমিকভাবে একটি বিষয়ব্স্তু নিয়ে ৩০/৪০টি ইউনিক পোষ্ট দিন।
২. সোস্যাল মিডিয়াঃ গুগল পান্ডা ও পেঙুইন আপডেটের পরে গুগল সোস্যাল মিডিয়া ইন্টারঅ্যাকশনকে খুবই গুরুত্ব প্রদান করেন। সাইটে ফেসবুক ফ্যান বক্স সহ প্রতিটি পোষ্টে ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস ইত্যাদি সোস্যাল মিডিয়া বাটন সংযুক্ত করুন এবং প্রতিটি পোষ্টকে সোস্যাল মিডিয়া সাইটের সাথে শেয়ার করুন।
৩.ভাষাঃ সম্পূর্ণ ইংরেজিতে পোষ্ট দিতে হবে। বাংলা পোষ্ট এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করবে না।
৪. সাইট ডিজাইনঃ সাইটের ডিজাইন সিম্পল রাখুন। অতিরিক্ত রংচটা কালার সাইটকে দৃষ্টিকটু দেখায়। এছারা কোন লিংক যেন বোকেন না থাকে। অর্থাৎ, লিংক আছে কিন্তু কাজ করছে না, গুগলের কাছে সাইটটি যেন Under construction মনে না হয়। এরুপ সাইট এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্রুভাল পাবে না।
সাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেস বা জুমলা যে কোন একটি বেছে নিতে পারেন। কারণ, এগুলো এসইও উপযোগী।
৫. ডোমেইনঃ যদিও অনেকে মনে করেন, সাব ডোমেইন যেমনঃ ব্লগার ইত্যাদি দিয়ে এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করানো যায়। কিন্তু, বর্তমানে সাব ডোমেইনে এপ্রুভ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তাই ২/৩ হাজার টাকা ব্যয় করে একটি ডোমেইন/হোষ্টিং নিয়ে ব্লগিং শুরু করা উচিৎ। এটা সহজে এ্যাডসেন্স পাওয়ার উপযোগী।
৬. বিশেষ কতিপয় পেজঃ About Us, Private policy ইত্যাদি নামে কিছু পেজ তৈরি করুন। About Us এ আপনার নিজের বা সাইট সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ, একইভাবে Private policy পেজে আপনার সাইটের বৈশিষ্ট্য, পাঠক সাইটকে কিভাবে ব্যবহার করবে ইত্যাদি বিষয়কে সংক্ষেপে তুলে ধরুন।
৭. এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হচ্ছে না, কি করবেন? এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার পর এপ্রুভ না হলে যে কারন দেখিয়ে মেসেজ দেয় তা ভালমত পড়ে, বুঝে সে মোতাবেক ব্যবস্থা নিন। যেমনঃ যদি মেসেজ দেয় Insufficient Contents তাহলে পুনরায় কন্টেন্ট এর পরিমান ও কন্টেন্ট আরো বিস্তারিত করে পোষ্ট দিয়ে পুনরায় এপ্লাই করুন। অর্থাৎ, যে কারণ দর্শিয়ে Disapprove হল-তা সমাধান করে পুনরায় এপ্লাই করুন। মনে রাখতে হবে, অধিকাংশ ব্লগারের এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হতে ২ থেকে ২০ বা এমনকি কারো কারো ৫০ বার এপ্লাই করার পরে এপ্রুভ হয়েছে।
আশা করি উপরোক্ত গাইডলাইন অনুযায়ী কাজ করলে গুগল এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হবে