Archive for 2013-09-29
Friday Box Office: 'Gravity' Earns $17.5m, Rockets Towards $50m
Of course that’s not a guarantee, even with stellar word-of-mouth and a 91-minute running time. But even if it ends up with just 2.75x for the weekend, it still gets to a superb $48 million. If it actually makes it to 3x, we’re looking at a $52.5m debut weekend, but let’s not get ahead of ourselves. It may not surpass Paranormal Activity 3‘s October record $52.56m debut or even the $50.2m haul of Jackass 3, but it could. It will surely end up as the best non-sequel debut in this month of horror (The Grudge, with $39m back in 2004). Speaking of which, it will be interesting to see what, if any, advantage the film picks up this month by virtue of being the closest thing to a horror film we’ll get outside of the October 18th remake of Carrie. While not traditional horror, Gravity is likely to be the scariest film of the month.
Obviously it’s way too soon to talk long-term results, but for the moment let’s just celebrate a superb opening day for what is my favorite film of the year. Moreover, it’s a rare event: A big movie that is both terrific and absolutely demands to be seen on the biggest IMAX 3D screen you can find. Gravity earned $3.6m of its Friday haul (20%) in IMAX screens, giving a solid boost to the company and to those who actually want 3D to succeed. It’s also a clear example of the pull of real star power, as Bullock and Clooney did their job plugging the movie to general moviegoers who otherwise might not have flocked to a 3D space thriller. Anyway, the rest can wait until we see how high Gravity flies. But for now, if you haven’t seen it, go see it.
Gravity (2013)
GRAVITY, directed by Oscar (R) nominee Alfonso Charon, stars Oscar (R)
winners Sandra Bullock and George C looney in a heart-pounding thriller
that pulls you into the infinite and unforgiving realm of deep space.
Bullock plays Dr. Ryan Stone, a brilliant medical engineer on her first
shuttle mission, with veteran astronaut Matt Kowloon (C looney). But on a
seemingly routine spacewalk, disaster strikes. The shuttle is
destroyed, leaving Stone and Kowloon completely alone
অনলাইনে কাজ পেতে হলে বিশেষ করণীয়
ঘরে বসে
ইন্টারনেটে আয় বা অনলাইনে কাজ এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। চাকরির চেয়ে
স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিয়ে অনেকেই এখন ঝুঁকছেন ফ্রিল্যান্সিংয়ে।
গত কয়েক বছরে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং ক্ষেত্রটি দ্রুতগতিতে জনপ্রিয়
হয়েছে। যুক্তরাজ্যের ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টের এক জরিপে বলা হয়েছে, ২০১১
সালে ২০০৮ সালের তুলনায় ১২ শতাংশ ফ্রিল্যান্সার বেড়েছে। জনপ্রিয়
অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ইল্যান্স, ওডেস্ক ও
ফ্রিল্যান্সার। জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ পোস্ট করার হারও
বেড়েছে।
সম্প্রতি ইল্যান্সের এক জরিপে দেখা গেছে, স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারায় ৯০ শতাংশ ফ্রিল্যান্সার নিজেকে সুখী মনে করেন এবং বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা হওয়া স্বত্বেও অর্ধেকের বেশি ফ্রিল্যান্সার চিন্তিত নন।
ফ্রিল্যান্সিং ক্ষেত্রে সফলতা দেখে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করতে চান। অনেকে বলেন, অভিজ্ঞতা না থাকলে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় না। তবে দক্ষ ফ্রিল্যান্সাররা বলেন, অভিজ্ঞতা না থাকলেও ফ্রিল্যান্সিং করা যায়; এক্ষেত্রে ইচ্ছা, পরিশ্রম ও ধৈর্য থাকতে হয়।
বাংলাদেশে ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান প্রথম আলো ডটকমকে জানিয়েছেন, দেশে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের সম্ভাবনা অনেক। নতুন ও আগ্রহীদের জন্য বিশেষ পরামর্শও দিয়েছেন তিনি।
লক্ষ্য নির্ধারণ করা
লক্ষ্য নির্ধারণ করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন কাজটি করতে চান বা আপনার কোন সেবা বিক্রি করতে চান সেটি আগে নির্ধারণ করতে হবে। অধিকাংশ মানুষ যে ভুলটি করে, তা হল অন্যরা কি করছে তা অনুসরণ করা। এ ক্ষেত্রে আপনার যে অভিজ্ঞতা আছে বা আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সেটি নির্বাচন করা। আপনি যদি গণিতে ভাল হন, তাহলে আপনার লক্ষ্য হওয়া উচিত প্রোগ্রামিং। আর যদি আঁঁকাআঁঁকি ভালো লাগে তাহলে আপনার জন্য গ্রাফিকস ডিজাইন সবচেয়ে সুবিধাজনক হবে। যদি লেখালেখি ভালো লাগে তাহলে লেখালেখিতেই ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। লিখতে পারেন ব্লগ, একাধিক ভাষা জানা থাকলে অনুবাদক হিসেবেও কাজ করতে পারেন। যদি ভালো গবেষণা করতে পারেন তবে গবেষক, পরিকল্পনাবিদ থেকে শুরু করে প্রযুক্তি দক্ষতার সব রকম কাজই পাবেন অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে। কাজের দক্ষতাই ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হওয়ার চাবি।
ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল তৈরি করা
ফ্রিল্যান্সাররা প্রথমেই যে মূল সমস্যায় পড়েন তা হচ্ছে প্রোফাইল তৈরি। সুন্দর একটি প্রোফাইল তৈরি করে নিজেকে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে উপস্থাপন করতে পারলে কাজ পাওয়া সহজ হয়ে যায়। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সাররা ভাবেন যে, কাজের দক্ষতা অর্জনের পরেই কেবল প্রোফাইল তরি করা যায়। এটা একটি ভুল ধারণা। সুন্দর প্রোফাইল আগে তৈরি করা যেতে পারে তবে একজন ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা অর্জন করার আগে কাজে বিড করা উচিত নয়। এজন্য আগে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট থেকে কাজ সম্পর্কে ভালো ধারণা নিতে হবে।
যাঁরা নতুন তাঁদের অনেকের প্রশ্ন থাকে কোথায়, কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করব? এ প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে কাজ শুরুর আগে ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে কী ধরনের কাজ হয় তা পর্যবেক্ষণ করা। অ্যাকাউন্ট খোলা, সুন্দর প্রোফাইল তৈরি করা। নিজের কাজের স্যাম্পল তৈরি করা। পরীক্ষা দিয়ে নিজের দক্ষতা যাচাই করা। কাজের জন্য ইল্যান্স, ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সারের মতো পরিচিত সাইটগুলোতে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আগে প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন করুন পাশাপাশি আপনার দক্ষতার কাজগুলোকে সাইটের কাজের বর্ণনার সঙ্গে মিলিয়ে অনুশীলন করুন। দক্ষতা না থাকলে শুরুতেই কাজ পাওয়ার জন্য বিড করবেন না। কাজে দক্ষ হয়ে তবে বিড করুন।
ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য এখন কয়েকটি বিষয় খুব জরুরি। সাবলীল ইংরেজি বলা, লেখা ও ইংরেজি বোঝা। আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো সম্পর্কে জ্ঞান থাকাও দরকার। স্কাইপ ব্যবহার জানতে হবে। দ্রুতগতির ইন্টারনেট থাকা সবার আগে দরকার।
প্রোফাইল তৈরির নিয়মকানুন
প্রোফাইল তৈরিতে দক্ষতা ও কাজের বর্ণনা দিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিন। আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী, সেটিকে তুলে ধরতে চেষ্টা করুন। প্রোফাইল সুন্দরভাবে গোছান, শতভাগ প্রোফাইল সম্পূর্ণ করুন। ফ্রিল্যান্সার সাইটগুলোতে কাজ শুরু করার আগে আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী, সেই বিষয়গুলোতে পরীক্ষা দিন এবং ভালো ফল করতে চেষ্টা করুন। যে বিষয়ে পরীক্ষা দেবেন, সে বিষয়ে আগে কিছু পড়াশোনা করে তবে পরীক্ষা দিন। আপনার কাজের নমুনা বা স্যাম্পল তৈরি করে প্রোফাইলে যুক্ত করুন। আপনার নমুনা কাজগুলো বায়ারকে আকৃষ্ট করতে পারে আর আপনাকে কাঙ্ক্ষিত কাজটি এনে দিতে পারে।
প্রোফাইল তৈরির সময় খেয়াল রাখবেন যে, আপনি একজন পেশাদার হিসেবে এখানে কাজ করবেন। আপনার অদক্ষতা যেমন আপনার জন্য বায়ারের কাছ থেকে খারাপ ফিডব্যাক দেবে তেমনি দেশের অন্য ফ্রিল্যান্সারদের সম্পর্কেও নেতিবাচক ধারণা দেবে। তাই প্রোফাইলে সব সময় সঠিক তথ্য দেওয়া উচিত্।
প্রোফাইল তৈরি সম্পূর্ণ হলে এবং কাজের দক্ষতা নিয়ে আত্মবিশ্বাস থাকলে আপনি কাজ পাওয়ার আবেদন করার জন্য প্রস্তুত।
ইচ্ছা, ধৈর্য আর পরিশ্রম করলে অনলাইনে অভিজ্ঞতা ছাড়া ঘরে বসেই আয় করা সম্ভব। এ বিষয়ে যারা নতুন ও আগ্রহী, তাঁদের জন্য অনলাইনে আয় বিষয়ক এই পরামর্শ দিয়েছেন ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান।
মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা নেওয়ানতুন অবস্থায় একজন ফ্রিল্যান্সারের মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা একেবারে না থাকতে পারে। তবে সঠিকভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে এ সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা থাকা প্রয়োজন। বেশির ভাগ ফ্রিল্যান্সারই এ ধারণা পাওয়ার জন্য বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের গ্রুপে প্রশ্ন করে থাকেন। অথচ, প্রতিটি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে তাঁদের হেল্প সেন্টার থাকে, যেখানে অনেক সঠিক তথ্য পাওয়া যায়। একজন ফ্রিল্যান্সারের নিয়মিত এই পোস্টগুলো দেখা উচিত। ভালোভাবে জানার পরেই মার্কেটপ্লেসে কাজের জন্য বিড করা বা কাজ করা উচিত।
বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করাআমরা যেমন একটি কম্পিউটার কিনতে গেলে শুধু একটি কম্পিউটারের কেসিং বা বক্স কিনি না, এর সঙ্গে প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশও কিনি। তেমনি, যখন কোন ক্লায়েন্ট একজন ফ্রিল্যান্সারকে কাজে নিয়োগ দেন তাঁর কাছ থেকে কাজের ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ ও দক্ষ পেশাদারিত্বই আশা করেন। এক্ষেত্রে একটি প্রোফাইল তৈরি করাই যথেষ্ট নয়, একজন ফ্রিল্যান্সারকে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে কাজটি করার জন্য তাঁর কি যোগ্যতা আছে। বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি করতে এবং যোগ্যতা প্রমাণ করতে একজন ফ্রিল্যান্সার দুটি কাজ করতে পারেন- দক্ষতার পরীক্ষা
একজন ফ্রিল্যান্সারের স্কিল টেস্টের মাধ্যমে তিনি কি কাজ করতে পারেন সে সম্পর্কে জানতে পারেন। ফ্রিল্যান্সার সাইটগুলোতে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য স্কিল টেস্টের ব্যবস্থা আছে, যেখান থেকে স্কিল টেস্ট দিয়ে আপনার দক্ষতা যাচাই করা খুবই সহজ। এই টেস্টগুলো বিনামূল্যে দেওয়া যায় এবং কেউ যদি টেস্টে খারাপ করেন তাহলে ফলটি লুকিয়ে রাখতেও পারবেন এবং আবার ১৪ দিন পরে পরীক্ষা দিতে পারবেন। যদি ফ্রিল্যান্সার তাঁর প্রোফাইলে ভালো স্কোর দেখাতে পারেন, তাহলে কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে নিশ্চয়তা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
পোর্টফোলিও তৈরি
স্কিল টেস্ট প্রমাণ করে বৈষয়িক জ্ঞান, আর পোর্টফোলিও প্রমাণ করে একজন ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা এবং হাতে কলমে কাজ করার অভিজ্ঞতা। একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার এর উচিত যত বেশি পোর্টফোলিও সংযোগ করা। ওয়েব ডেভেলপার তাঁর ডেভেলপ করা সাইটের স্ক্রিন-শট নিয়ে আপলোড করতে পারেন, এবং গ্রাফিকস ডিজাইনার তাঁর ডিজাইন তৈরি করে প্রোফাইলে যুক্ত করে দেখাতে পারেন। বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজগুলো সংযুক্ত করতে পারেন স্কিল হিসেবে। সার্ভিস হোল্ডাররা তাদের সার্টিফিকেট দিয়ে দিতে পারেন অভিজ্ঞতা হিসেবে। সর্বোপরি কোন প্রোফাইলের পোর্টফোলিও একজন ফ্রিল্যান্সার যে বিষয়ে দক্ষ সে বিষয়ে তার পরিপূর্ণ দক্ষতা আছে সেটা প্রমাণ করে।
নিজের প্রচারণা চালানো
নিজের ঢোল নিজে পেটানো কথাটি খারাপ শোনালেও একজন ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রে এটি গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে যেহেতু আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মার্কেটে কাজ করতে হবে তাই আপনার পরিচিতি থাকা আবশ্যক। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে নিজের অবস্থান তৈরি করতে আপনার ত্রুটিমুক্ত প্রোফাইল এর পাশাপাশি নিজেকে বিভিন্নভাবে তুলে ধরতে হবে। তাই সম্ভব হলে নিজের একটি পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরি করা ভালো। এছাড়া বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সাইটের প্রোফাইল ও পেজের মাধ্যমে আপনার এবং আপনার বিভিন্ন সেবা তুলে ধরতে পারেন। অবশ্যই প্রফেশনাল ছবি ও তথ্য শেয়ার করা উচিত। সামাজিক যোগাযোগ সাইটে আপনার পার্সোনালটি নষ্ট হয় এমন কোন কিছু করা উচিত নয়। অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ প্রয়োজন। এতে তাদের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।
সম্প্রতি ইল্যান্সের এক জরিপে দেখা গেছে, স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারায় ৯০ শতাংশ ফ্রিল্যান্সার নিজেকে সুখী মনে করেন এবং বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা হওয়া স্বত্বেও অর্ধেকের বেশি ফ্রিল্যান্সার চিন্তিত নন।
ফ্রিল্যান্সিং ক্ষেত্রে সফলতা দেখে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করতে চান। অনেকে বলেন, অভিজ্ঞতা না থাকলে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় না। তবে দক্ষ ফ্রিল্যান্সাররা বলেন, অভিজ্ঞতা না থাকলেও ফ্রিল্যান্সিং করা যায়; এক্ষেত্রে ইচ্ছা, পরিশ্রম ও ধৈর্য থাকতে হয়।
বাংলাদেশে ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান প্রথম আলো ডটকমকে জানিয়েছেন, দেশে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের সম্ভাবনা অনেক। নতুন ও আগ্রহীদের জন্য বিশেষ পরামর্শও দিয়েছেন তিনি।
লক্ষ্য নির্ধারণ করা
লক্ষ্য নির্ধারণ করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন কাজটি করতে চান বা আপনার কোন সেবা বিক্রি করতে চান সেটি আগে নির্ধারণ করতে হবে। অধিকাংশ মানুষ যে ভুলটি করে, তা হল অন্যরা কি করছে তা অনুসরণ করা। এ ক্ষেত্রে আপনার যে অভিজ্ঞতা আছে বা আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সেটি নির্বাচন করা। আপনি যদি গণিতে ভাল হন, তাহলে আপনার লক্ষ্য হওয়া উচিত প্রোগ্রামিং। আর যদি আঁঁকাআঁঁকি ভালো লাগে তাহলে আপনার জন্য গ্রাফিকস ডিজাইন সবচেয়ে সুবিধাজনক হবে। যদি লেখালেখি ভালো লাগে তাহলে লেখালেখিতেই ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। লিখতে পারেন ব্লগ, একাধিক ভাষা জানা থাকলে অনুবাদক হিসেবেও কাজ করতে পারেন। যদি ভালো গবেষণা করতে পারেন তবে গবেষক, পরিকল্পনাবিদ থেকে শুরু করে প্রযুক্তি দক্ষতার সব রকম কাজই পাবেন অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে। কাজের দক্ষতাই ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হওয়ার চাবি।
ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল তৈরি করা
ফ্রিল্যান্সাররা প্রথমেই যে মূল সমস্যায় পড়েন তা হচ্ছে প্রোফাইল তৈরি। সুন্দর একটি প্রোফাইল তৈরি করে নিজেকে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে উপস্থাপন করতে পারলে কাজ পাওয়া সহজ হয়ে যায়। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সাররা ভাবেন যে, কাজের দক্ষতা অর্জনের পরেই কেবল প্রোফাইল তরি করা যায়। এটা একটি ভুল ধারণা। সুন্দর প্রোফাইল আগে তৈরি করা যেতে পারে তবে একজন ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা অর্জন করার আগে কাজে বিড করা উচিত নয়। এজন্য আগে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট থেকে কাজ সম্পর্কে ভালো ধারণা নিতে হবে।
যাঁরা নতুন তাঁদের অনেকের প্রশ্ন থাকে কোথায়, কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করব? এ প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে কাজ শুরুর আগে ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে কী ধরনের কাজ হয় তা পর্যবেক্ষণ করা। অ্যাকাউন্ট খোলা, সুন্দর প্রোফাইল তৈরি করা। নিজের কাজের স্যাম্পল তৈরি করা। পরীক্ষা দিয়ে নিজের দক্ষতা যাচাই করা। কাজের জন্য ইল্যান্স, ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সারের মতো পরিচিত সাইটগুলোতে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আগে প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন করুন পাশাপাশি আপনার দক্ষতার কাজগুলোকে সাইটের কাজের বর্ণনার সঙ্গে মিলিয়ে অনুশীলন করুন। দক্ষতা না থাকলে শুরুতেই কাজ পাওয়ার জন্য বিড করবেন না। কাজে দক্ষ হয়ে তবে বিড করুন।
ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য এখন কয়েকটি বিষয় খুব জরুরি। সাবলীল ইংরেজি বলা, লেখা ও ইংরেজি বোঝা। আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো সম্পর্কে জ্ঞান থাকাও দরকার। স্কাইপ ব্যবহার জানতে হবে। দ্রুতগতির ইন্টারনেট থাকা সবার আগে দরকার।
প্রোফাইল তৈরির নিয়মকানুন
প্রোফাইল তৈরিতে দক্ষতা ও কাজের বর্ণনা দিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিন। আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী, সেটিকে তুলে ধরতে চেষ্টা করুন। প্রোফাইল সুন্দরভাবে গোছান, শতভাগ প্রোফাইল সম্পূর্ণ করুন। ফ্রিল্যান্সার সাইটগুলোতে কাজ শুরু করার আগে আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী, সেই বিষয়গুলোতে পরীক্ষা দিন এবং ভালো ফল করতে চেষ্টা করুন। যে বিষয়ে পরীক্ষা দেবেন, সে বিষয়ে আগে কিছু পড়াশোনা করে তবে পরীক্ষা দিন। আপনার কাজের নমুনা বা স্যাম্পল তৈরি করে প্রোফাইলে যুক্ত করুন। আপনার নমুনা কাজগুলো বায়ারকে আকৃষ্ট করতে পারে আর আপনাকে কাঙ্ক্ষিত কাজটি এনে দিতে পারে।
প্রোফাইল তৈরির সময় খেয়াল রাখবেন যে, আপনি একজন পেশাদার হিসেবে এখানে কাজ করবেন। আপনার অদক্ষতা যেমন আপনার জন্য বায়ারের কাছ থেকে খারাপ ফিডব্যাক দেবে তেমনি দেশের অন্য ফ্রিল্যান্সারদের সম্পর্কেও নেতিবাচক ধারণা দেবে। তাই প্রোফাইলে সব সময় সঠিক তথ্য দেওয়া উচিত্।
প্রোফাইল তৈরি সম্পূর্ণ হলে এবং কাজের দক্ষতা নিয়ে আত্মবিশ্বাস থাকলে আপনি কাজ পাওয়ার আবেদন করার জন্য প্রস্তুত।
ইচ্ছা, ধৈর্য আর পরিশ্রম করলে অনলাইনে অভিজ্ঞতা ছাড়া ঘরে বসেই আয় করা সম্ভব। এ বিষয়ে যারা নতুন ও আগ্রহী, তাঁদের জন্য অনলাইনে আয় বিষয়ক এই পরামর্শ দিয়েছেন ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান।
মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা নেওয়ানতুন অবস্থায় একজন ফ্রিল্যান্সারের মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা একেবারে না থাকতে পারে। তবে সঠিকভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে এ সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা থাকা প্রয়োজন। বেশির ভাগ ফ্রিল্যান্সারই এ ধারণা পাওয়ার জন্য বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের গ্রুপে প্রশ্ন করে থাকেন। অথচ, প্রতিটি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে তাঁদের হেল্প সেন্টার থাকে, যেখানে অনেক সঠিক তথ্য পাওয়া যায়। একজন ফ্রিল্যান্সারের নিয়মিত এই পোস্টগুলো দেখা উচিত। ভালোভাবে জানার পরেই মার্কেটপ্লেসে কাজের জন্য বিড করা বা কাজ করা উচিত।
বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করাআমরা যেমন একটি কম্পিউটার কিনতে গেলে শুধু একটি কম্পিউটারের কেসিং বা বক্স কিনি না, এর সঙ্গে প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশও কিনি। তেমনি, যখন কোন ক্লায়েন্ট একজন ফ্রিল্যান্সারকে কাজে নিয়োগ দেন তাঁর কাছ থেকে কাজের ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ ও দক্ষ পেশাদারিত্বই আশা করেন। এক্ষেত্রে একটি প্রোফাইল তৈরি করাই যথেষ্ট নয়, একজন ফ্রিল্যান্সারকে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে কাজটি করার জন্য তাঁর কি যোগ্যতা আছে। বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি করতে এবং যোগ্যতা প্রমাণ করতে একজন ফ্রিল্যান্সার দুটি কাজ করতে পারেন- দক্ষতার পরীক্ষা
একজন ফ্রিল্যান্সারের স্কিল টেস্টের মাধ্যমে তিনি কি কাজ করতে পারেন সে সম্পর্কে জানতে পারেন। ফ্রিল্যান্সার সাইটগুলোতে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য স্কিল টেস্টের ব্যবস্থা আছে, যেখান থেকে স্কিল টেস্ট দিয়ে আপনার দক্ষতা যাচাই করা খুবই সহজ। এই টেস্টগুলো বিনামূল্যে দেওয়া যায় এবং কেউ যদি টেস্টে খারাপ করেন তাহলে ফলটি লুকিয়ে রাখতেও পারবেন এবং আবার ১৪ দিন পরে পরীক্ষা দিতে পারবেন। যদি ফ্রিল্যান্সার তাঁর প্রোফাইলে ভালো স্কোর দেখাতে পারেন, তাহলে কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে নিশ্চয়তা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
পোর্টফোলিও তৈরি
স্কিল টেস্ট প্রমাণ করে বৈষয়িক জ্ঞান, আর পোর্টফোলিও প্রমাণ করে একজন ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা এবং হাতে কলমে কাজ করার অভিজ্ঞতা। একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার এর উচিত যত বেশি পোর্টফোলিও সংযোগ করা। ওয়েব ডেভেলপার তাঁর ডেভেলপ করা সাইটের স্ক্রিন-শট নিয়ে আপলোড করতে পারেন, এবং গ্রাফিকস ডিজাইনার তাঁর ডিজাইন তৈরি করে প্রোফাইলে যুক্ত করে দেখাতে পারেন। বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজগুলো সংযুক্ত করতে পারেন স্কিল হিসেবে। সার্ভিস হোল্ডাররা তাদের সার্টিফিকেট দিয়ে দিতে পারেন অভিজ্ঞতা হিসেবে। সর্বোপরি কোন প্রোফাইলের পোর্টফোলিও একজন ফ্রিল্যান্সার যে বিষয়ে দক্ষ সে বিষয়ে তার পরিপূর্ণ দক্ষতা আছে সেটা প্রমাণ করে।
নিজের প্রচারণা চালানো
নিজের ঢোল নিজে পেটানো কথাটি খারাপ শোনালেও একজন ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রে এটি গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে যেহেতু আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মার্কেটে কাজ করতে হবে তাই আপনার পরিচিতি থাকা আবশ্যক। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে নিজের অবস্থান তৈরি করতে আপনার ত্রুটিমুক্ত প্রোফাইল এর পাশাপাশি নিজেকে বিভিন্নভাবে তুলে ধরতে হবে। তাই সম্ভব হলে নিজের একটি পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরি করা ভালো। এছাড়া বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সাইটের প্রোফাইল ও পেজের মাধ্যমে আপনার এবং আপনার বিভিন্ন সেবা তুলে ধরতে পারেন। অবশ্যই প্রফেশনাল ছবি ও তথ্য শেয়ার করা উচিত। সামাজিক যোগাযোগ সাইটে আপনার পার্সোনালটি নষ্ট হয় এমন কোন কিছু করা উচিত নয়। অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ প্রয়োজন। এতে তাদের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।
অনলাইনে আয় করুন Fiverr মাধ্যমে, ব্যতিক্রমী ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস-যেখানে বায়ার আপনাকে খুঁজে নিবে
অনলাইনে
অর্থ উপার্জনের জন্য রয়েছে নানা মাধ্যম। তন্মধ্যে রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং,
গুগল এডসেন্স ইত্যাদি।
এমন অনেকেই রয়েছেন যারা অনেক বিড করেও ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কোন
কাজ পাননি। আপনি কাজ জানেন অথচ কাজ পাননা, তাই কোন অর্থ উপার্জনও করতে
পারেন না। ব্যাপারটি সত্যিই হতাশাজনক। তবে এবার আপনার কাজ জানা থাকলে
আপনি অবশ্যই ইনকাম করতে পারবেন Fiverr নামক ভিন্নধর্মী এক মার্কেটপ্লেস থেকে। ওয়েব সাইটটির পূর্ণ ঠিকানা www.fiverr.com
আপনি যে কাজটি পারেন সেটি এ সাইটে অফার করবেন এবং বায়ার তার প্রয়োজন
অনুযায়ী আপনাকে দিয়ে কাজটি করিয়ে নেবে। সুতরাং এখানে আপনাকে কাজ খুজঁতে হবে
না বরং বায়ারই তার কাজ করানোর জন্য আপনাকে খুজে নেবে। তো চলুন জেনে
নেওয়া যাক বিস্তারিত।
Fiverr কী?
এটি
এমন একটি সাইট যেখানে আপনি আপনার কাজ বিক্রির মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
এখানে আপনি আপনার যেকোন সার্ভিস 5 ডলারের বিনিময়ে বিক্রয় করতে পারবেন। ধরুন
আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ পারেন। তো সেক্ষেত্রে আপনি যে কোন ডিজাইন
করে দেওয়ার মাধ্যমে আয় করতে পারেন। ধরুন আপনি লিখলেন আমি 5 ডলারের বিনিময়ে
একটি ব্যানার ডিজাইন করে দিতে পারি। এরপর যদি কোন বায়ার ব্যানার তৈরী
করাতে চায় তাহলে সে 5 ডলারের বিনিময়ে আপনাকে দিয়ে কাজটি করিয়ে নিতে পারে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন ছাড়াও এখানে কাজের বিভিন্ন ক্যাটাগরী রয়েছে। যেমন
>>> আপনি একটি কবিতা লিখে দেওয়ার মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
>>> লোগো ডিজাইনের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
>>> কোন সাইটের জন্য SEO এর কাজ করার মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
>> ওয়েব ডিজাইন করে আয় করতে পারেন।
>>> কারো জন্য ছবি একেও আপনি আয় করতে পারেন।
এধরনের বহুবিধ অফার দিয়ে আপনি আয় করতে পারেন।
Fiverr – কীভাবে কাজ করে?
আপনি
যে কাজটি করতে দক্ষ সেটির উপরে একটি গিগ তৈরী করুন। আপনার সার্ভিসটি
সম্পর্কে বিস্তারিত লিখে অফার করুন তারপর কাজটি পোস্ট করুন। এরপর কোন
বায়ারের কাজের চাহিদা যদি আপনার অফারকৃত কাজের সাথে মিলে যায় তাহলে কাজটি
করানোর জন্য সে order করবে। আর আপনি সঠিকভাবে কাজটি করে দিলেই বায়ার
নির্ধারিত ৫ ডলার পরিশোধ করবে। এ ৫ ডলারের মধ্যে ১ ডলার সাইট কর্তৃপক্ষ
কেটে রাখবে এবং বাকি ৪ ডলার আপনি পাবেন। এরপর বায়ার আপনার কাজের একটি
Feedback দেবে। মনে রাখবেন Positive Feedback= বেশি Sell. এটির অর্থ আপনি
বায়ারের নিকট হতে Positive Feedback পেলে আপনার সার্ভিসটি আরো বেশিবার
বিক্রি করতে পারবেন।
আপনি
যতবার আপনার সার্ভিসটি বিক্রি করতে পারবেন ততবেশি আয় করতে পারবেন এবং
সাইট কর্তৃপক্ষ তত বেশে রেভিনিউ পাবে। তো Fiverr সাইট আপনার সার্ভিসের
কারণে এত বেশি রেভিনিউ পাচ্ছে, আপনি কি তাদের কাছে কোন বোনাস আশা করতে
পারেন না। অবশ্যই পারেন। আর সাইট কর্তৃপক্ষও ভাল seller দের হতাশ করবে না;
সুতরাং আপনি যদি ভাল seller হতে পারেন তাহলে আপনার প্রত্যাশা মোতাবেক
তারা আপনাকে কিছু বোনাস দেবে। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক এ বিষয়গুলি
সম্পর্কে।
Level 1 Sellers:
যেসব
Seller কমপক্ষে ১০ বার বা তার বেশি সার্ভিসটি বিক্রি করতে পারবে বা যে
সার্ভিসটি করানোর জন্য বায়ারদের নিকট হতে কমপক্ষে ১০ বার ভালো রেটিং এবং
ট্রাক সহকারে order আসবে ঐ সার্ভিসটির Seller অটোমেটিক্যালি Level 1 এর পদ
পাবে। এ লেভেলে যারা থাকবে তারা নতুন ফিচারে প্রবেশ করার সুযোগ পাবে এবং
Advanced services অফার করার সুযোগ পাবে এবং আয়ও বৃদ্ধি পাবে।
Level 2 Sellers:
যেসব
Seller পূর্ববর্তী ২ মাসে ৫০ বারের বেশি ভাল রেটিং এবং ট্রাক সহকারে
সার্ভিস বিক্রির order পাবে তারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে Level 2 পদ অর্জন করবে। এ
লেভেলে আরো অনেক বেশি ফিচার যুক্ত হবে এবং Priority support পাবে। আর আয়
তো বাড়বেই।
Top Rated Sellers:
এ
লেভেলের Seller নির্ধারিত হয় Fiverr সাইট কতৃপক্ষের বাছাইয়ের মাধ্যমে ।
সাইট কতৃপক্ষ Level 2 seller দের মাঝে থেকে বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করে Top
Rated Seller নির্ধারণ করে থাকেন। বিবেচনার ক্ষেত্রে seniority, volume of
sales, extreamly high rating, exceptional customar care, community
leadership ইত্যাদি বিষয়সমুহকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
Top Rated Seller গণ আরো বেশি সুযোগ সুবিধা ভোগ করেন এবং VIP Support পেয়ে থাকেন।
কিভাবে একই সার্ভিস Repeated Sell করবেন
১. কাজ এবং কথায় আন্তরিক হোন
কোন
seller যদি একাধিকবার কোন সার্ভিস বিক্রি করতে চান তাহলে তাকে অবশ্যই
কাজে এবং কথায় আন্তরিক হতে হবে। তবেই না বায়ারের নিকট থেকে ভালো রিভিউ
পাওয়া যাবে। আপনার সার্ভিসটি যদি বায়ারকে সন্তষ্ট করতে পারে তবে আবারও
আপনার নিকট থেকে এ সার্ভিসটি নিতে আগ্রহী হবে। বায়ার যদি আপনার নিকট কাজ
বিষয়ক কোন কিছু জানতে চায় তাহলে সুন্দরভাবে সঠিক উত্তরটি দিন।
২. কাজের ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র হোন
ধরুন
আপনি কোন বিষয়ের উপর ই-বুক লিখলেন এবং সেটি Fiverr- এ সেল করার জন্য অফার
করলেন। কোন বায়ার যদি আপনার ই-বুকটি কেনে এবং তার ভাল লাগে তবেই না সে
আপনার নিকট থেকে ই-বুক কেনার ব্যাপারে আগ্রহী হবে। আপনার ই-বুকে কোন বিষয়
যদি স্বতন্ত্রভাবে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারেন তাহলে বায়ারের অবশ্যই
ভালো লাগবে। সুতরাং সময় একটু বেশি লাগলেও কাজগুলি সুন্দর এবং স্বতন্ত্রভাবে
বা একটু ভিন্নতার সহিত উপস্থাপন করার চেষ্টা করুন।
৩. ভাল রিভিউ পাওয়ার উপায়
ভাল
একটি রিভিউ আপনার সার্ভিস বিক্রির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করবে। সাধারণত রিভিউ ছাড়া কোন বায়ারই আপনার সার্ভিসের প্রথম গ্রাহক হতে
চাইবে না যেহেতু আপনার কাজ সম্বন্ধে তার কোন ধারনাই নেই। ভাল একটি রিভিউ
থাকলে অন্য বায়াররাও আপনার কাজের ব্যাপারে আগ্রহী হবে। সুতরাং আপনার
সার্ভিসের প্রথম রিভিউটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম কাস্টমার বা প্রথম
দু-তিনজন কাস্টমারের নিকট থেকে ভাল রিভিউ পাওয়ার জন্য আপনি তাদের প্রয়োজন
অনুযায়ী ছোটোখাটো আরও দু-একটি কাজ ফ্রি করে দেওয়ার অফার করতে পারেন। এতেই
তারা খুশি হয়ে ভালো একটি রিভিউ দেবে বলে আশা করা যায়।
কিভাবে Fiverr-এ আপনার অফারটিকে আকর্ষণীয় করে তুলবেন
Fiverr-এ
একই সার্ভিসের উপর অনেক অফার থাকতে পারে । যেহেতু এটি একটি মার্কেটপ্লেস;
সুতরাং আপনার সার্ভিসটি বিক্রি করতে হলে আপনাকেও প্রতিদ্বন্দিতা করতে
হবে। একটু কৌশলের মাধ্যমে কাজ করলেই আপনি আপনার বিডটিকে আকর্ষণীয় করে
তুলতে পারেন এবং প্রতিদ্বন্দিতায় এগিয়ে থাকতে পারেন। তো চলুন বিস্তারিত
দেখে নেওয়া যাক।
১. সুন্দর একটি টাইটেল
সুন্দর
একটি টাইটেল থাকলেই আপনার অফারটি বায়ারদের নিকট আরও বেশি গ্রহনযোগ্য হবে।
যেহেতু টাইটেলই সর্বপ্রথম বায়ারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। টাইটেলের মাঝে
আপনার অফারকৃত সার্ভিসের মূল কীওয়ার্ডগুলি অবশ্যই উল্লেখ করবেন।
২. বিষয়বস্তুর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ ছবি
আপনার
সার্ভিসের অফার সংশ্লিষ্ট একাধিক ছবি আপনার অফারটিকে আরও আকর্ষণীয় করে
তুলবে। একটি কার্যকরী ছবি হাজারটি বাক্যের চেয়েও শ্রেয়তর। সুতরাং অফারের
সাথে যে ছবিটি সংযুক্ত করবেন সেটি গুরুত্বের সঙ্গে বাছাই করুন।
৩. কার্যকরী বর্ণনা
আপনি
যে সার্ভিসটি অফার করবেন সেটির একটি সুন্দর বর্ণনা দেওয়ার চেষ্টা করুন
তাহলে বায়ার আপনার সার্ভিসটি কেনার ব্যপারে আগ্রহী হবে। আপনার সার্ভিসের
ডেসক্রিপশন তারাই পড়বে যারা আপনার টাইটেল এবং ছবি দেখে আগ্রহী হওয়ার পর আরও
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করবে। সুতরাং ডেসক্রিপশনটি এমনভাবে লিখুন যেন এটি
পড়লে বায়ার আপনার সার্ভিসটি কেনার জন্য order করার আগ্রহ খুজে পান।
কিভাবে Fiverr থেকে টাকা তুলবেন
Fiverr
থেকে আপনার উপার্জনকৃত অর্থ Paypal- এর মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন।
আপনি যদি ৫ ডলার আয় করেন সেক্ষেত্রে আপনার একাউন্টে জমা হবে ৪ ডলার। কারণ
সাইট কর্তৃপক্ষ ১ ডলার তাদের কমিশন হিসাবে কেটে রাখবে। তো এ হিসাবেই আপনার
একাউন্টে অর্থ জমা হবে। এরপর জমাকৃত অর্থ আপনি paypal এর মাধ্যমে তুলতে
পারবেন। এছারা, সম্প্রতি সংযুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের জন্য সহজ ও নির্ভরযোগ্য
পেমেন্ট সিস্টেম পেওনিয়ার ডেবিট মাষ্টার কার্ড। অর্থাৎ, পেওনিয়ার ডেবিট
মাষ্টার কার্ডের মাধ্যমেও টাকা উত্তোলন করা যাবে।
আপনার কম্পিউটারের ডুপ্লিকেট file গুলো মুছে ফেলে pc রাখুন পরিস্কার
রত্যেকের কম্পিউটারেই কম বেশি ডুপ্লিকেট ফাইল অবশ্যই আছে। পিসি
ম্যানেজিং অর্গানাইজিং, কাট কপি পেষ্ট এর চক্করে হর হামেশাই কোন না কেন
ফাইলের ডুপ্লিকেট কপি থেকে যেতেই পারে। এই কারনে অযথা কিছু স্পেস ও নষ্ট হয়
আপনার পিসির। অথচ আপনি নিজেই জানেন না যে আপনার পিসি তে কোন কোন ফাইলের
কতগুলো ডুপ্লিকেট আছে এবং কতটুকু স্পেস নিচ্ছে। আর এত সময়ই বা কোথায় বেছে
বেছে ডুপ্লিকেট বের করার।
এই ক্ষেত্রে ডুপ্লিকেট ক্লিনার আপনার কাজের একটি টুল হকে পারে যা আপনার পিসির ডুপ্লিকেট ফাইলগুলোকে যেমন এমপিথ্রি, ফটো ইত্যাদি এবং কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার পিসির অনেক পুরোনো ফাইল ও খুজে বের করবে। এটি ওয়ার্ক ইন হোম এবং নেটওয়ার্ক দুই ধরনের এনভাইরোমেন্ট এ ই কাজ করবে।
ফিচারগুলো সংক্ষেপেঃ
কন্টেন্ট অনুযায়ী ডুপ্লিকেট ফাইন্ডআউট করা।
১.ফাস্ট স্কানিং এবং এ্যাকুরেট ডুপ্লিকেট উপস্থাপন
২.Deep scan music – ডুপ্লিকেট mp3,wma,flac,ape,ogg ফরম্যাটকে লোকেট করে।
৩.ফ্লেক্সিবল সার্চ প্যারামিটার
৪.ইন্টেলিজেন্ট সিলেকশন এ্যাসিসট্যান্ট
৫.হোম এবং নেটওয়ার্ক ড্রাইভ উভয় এনভাইরোমেন্টে সার্চ করে।
৬.মাল্টিপল লোকেশন সার্চিং
৭.CSV ফরম্যাটে রেজাল্ট ইম্পোর্ট/এক্সপোর্ট করা
৮.ফাইলের ডেট, পাথ এবং সাইজ ডিটেইলে শো করবে।
৯.লার্জ এবং রিসাইজেবল উইন্ডো
১০.ইমেজ প্রিভিউ উইন্ডো
১১.ডুপ্লিকেট কে সরাসরি রিসাইকেলবিনে ডিলিট করে।
১২.ডুপ্লিকেট ফাইলগুলোকে একটি আলাদা লোকেশানে সেট করে (ডিলিট কমান্ড দেয়ার আগে)
১৩.উইন্ডোস এবং সিস্টেম ফাইলের জন্যে আলাদা প্রোটেকশন।
এই ক্ষেত্রে ডুপ্লিকেট ক্লিনার আপনার কাজের একটি টুল হকে পারে যা আপনার পিসির ডুপ্লিকেট ফাইলগুলোকে যেমন এমপিথ্রি, ফটো ইত্যাদি এবং কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার পিসির অনেক পুরোনো ফাইল ও খুজে বের করবে। এটি ওয়ার্ক ইন হোম এবং নেটওয়ার্ক দুই ধরনের এনভাইরোমেন্ট এ ই কাজ করবে।
ফিচারগুলো সংক্ষেপেঃ
কন্টেন্ট অনুযায়ী ডুপ্লিকেট ফাইন্ডআউট করা।
১.ফাস্ট স্কানিং এবং এ্যাকুরেট ডুপ্লিকেট উপস্থাপন
২.Deep scan music – ডুপ্লিকেট mp3,wma,flac,ape,ogg ফরম্যাটকে লোকেট করে।
৩.ফ্লেক্সিবল সার্চ প্যারামিটার
৪.ইন্টেলিজেন্ট সিলেকশন এ্যাসিসট্যান্ট
৫.হোম এবং নেটওয়ার্ক ড্রাইভ উভয় এনভাইরোমেন্টে সার্চ করে।
৬.মাল্টিপল লোকেশন সার্চিং
৭.CSV ফরম্যাটে রেজাল্ট ইম্পোর্ট/এক্সপোর্ট করা
৮.ফাইলের ডেট, পাথ এবং সাইজ ডিটেইলে শো করবে।
৯.লার্জ এবং রিসাইজেবল উইন্ডো
১০.ইমেজ প্রিভিউ উইন্ডো
১১.ডুপ্লিকেট কে সরাসরি রিসাইকেলবিনে ডিলিট করে।
১২.ডুপ্লিকেট ফাইলগুলোকে একটি আলাদা লোকেশানে সেট করে (ডিলিট কমান্ড দেয়ার আগে)
১৩.উইন্ডোস এবং সিস্টেম ফাইলের জন্যে আলাদা প্রোটেকশন।
pen drive , memory card অথবা সকল প্রকার Removable Drives এর Icon পরিবর্তন করুন (software ছাড়া)
আজকের সাধারণ এই কম্পিউটার ট্রিকস
এর মাধ্যমে আপনি আপনার পেন ড্রাইভ, মেমোরি কার্ড অথবা সকল প্রকার
Removable Drives এর আইকন পরিবর্তন করে নিতে পারবেন। কাজটি নানান ভাবে করা
যায় কিন্তু আমরা কোন সফটওয়্যার ব্যাবহার না করে ছোট একটি ব্যাচ কোডিং এর
সাহায্যে এটি করে নিব। তাহলে শুরু করেন স্টেপ বাই স্টেপ ছবি সহ নিচে দেয়া
হল।
-
1শুরুতেই একটি আইকন তৈরি করে নিন ৩৪ pixels সাইজের। না পারলে গুগল থেকে খুজুন।
-
2এবার একটি Autorun ফাইল বানাতে হবে নোটপ্যাড খুলুন।
-
3প্রথম লাইনে [AutoRun] লিখুন
-
4এবার আপনার drive এর নাম লিখুন দ্বিতীয় লাইনে। এভাবে label=Name
-
5তৃতীয় লাইনের মাঝে আইকন যুক্ত করুন এভাবে: ICON=your-icon-file.ico
-
6Click File, then Save As. Change the file type to “All” and name it AUTORUN.inf
-
7এবার আপনার autorun.inf ফাইলটি দেখতে এমন হবে।
- [AutoRun]
label=My USB Drive
ICON=myusbdrive.ico
- [AutoRun]
-
8মনে রাখুন যে আপনার আইকন ফাইলতির নাম অবশ্যই এখানে দেয়া নাম হতে হবে।
-
9Note:
- আপনার আইকন ফাইলটি / ছবিটি যদি ফোল্ডার এর ফেতরে থাকে তাহলে ফোল্ডার পাথ দিবেন অবশ্যই।
-
- .INF ফাইলটি অবশ্যই এভাবে সেভ করবেন আগেও বলেছি।
-
10ফাইলের নামগুলো আবারো চেক করে নিন।
এবার যে কোন কম্পিউটার এ আপনার পেন ড্রাইভ ওপেন করে দেখুন আপনার আইকন দেখতে পাবেন।
পিসি থেকে আপনার Android ফোন root করুন সহ থেকে সহজ উপায়ে মাত্র ১০মিনিটে (আনাড়ি পিসি ইউজারদের জন্য)
আপনার অ্যানড্রইড ফোন root করে
নিলে ফোন এর সিস্টেম ফাইল আপনাকে প্রশাসক অধিকার দিবে। নির্মাতার দ্বারা এর
ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত নিষেধাজ্ঞা মুছে ফেলা হবে। মানে হচ্ছে আপনি একদম
স্বাধীন থাকতে পারবেন যা ইচ্ছে করতে পারবেন আপনার মোবাইল এর সাথে। Rooting
সাধারণত অধিকাংশ ব্যবহারকারীদের জন্য প্রয়োজন হয় না, কিন্তু আপনি আপনার
ডিভাইসের সবচেয়ে ভালো পারফমেন্স পেতে চাইলে রুট করতে পারেন। এটির পদ্ধতি
বিভিন্ন ধরনের হয়, এবং নির্দিষ্ট প্রোগ্রাম প্রক্রিয়া সহজ করার রুট করে
নিতে পারেন। আমরা এই কাজটি সব থেকে সহজ উপায়ে করা শিখে নিব আজকে। একদম
আনাড়ি টাইপের উইজার ও এটি করে নিতে পারবে। কাজটি আমরা একটি সফটওয়্যার দিয়ে
করব। এটি ব্যবহার করার পদ্ধতি জানতে এই টিউটোরিয়াল অনুসরণ করুন। আসা করি
ভালো লাগবে?
- Charge your phone. খুব প্রয়োজনীয় এটি। ফোন রুট করার আগে অবশ্যই
আপনার মোবাইল এর মাঝে ৯০% battery লাইফ থাকতে হবে। মানে হচ্ছে একদম ফুল
চার্জ নিয়ে তারপরে বসুন।
- ডাউনলোড UnlockRoot Pro.আমরা একটি সফটওয়্যার এর দ্বারা এই কাজটি করব আজকে তাই ডাউনলোড করে নিন এখান থেকে।
-
Drivers ডাউনলোড. আপনার মোবাইল এর সফটওয়্যার বা ড্রাইভারটি ইন্সটল করে নিন পিসিতে। মোবাইল কেনার সময় এটি দিয়ে দেয়ার কথা। না থাকলে ডাউনলোড করুন।
- অবশ্যই খেয়াল রাখুন মোবাইল এর মডেল নাম্বার মিলিয়ে ডাউনলোড করছেন।
-
Phone to আপনার computer. USB কেবল লাগিয়ে মোবাইলটি কম্পিউটার এর কানেক্ট করুন
- এবার UnlockRoot Pro চালু করুন. এবার সফটওয়্যার টি চালুন করে আপনার মোবাইল ডিভাইস সলেক্ট করে Root button এ চাপুন।
- ডাউনলোড mode. UnlockRoot সফটওয়্যার টি একটি নোটিফিকেশন দেখাবে
সেখান থেকে Download mode সিলেক্ট করুন। এবার আপনার মোবাইল রুট প্রক্রিয়া
শুরু করবে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।
- আপনার মোবাইল রিস্টার্ট হয়ে যাবে ভয়ের কিছু নাই আবার চালু হয়ে কাজ শুরু করবে।
- অপেক্ষাঃ এবার অপেক্ষা করতে থাকুন কাজ শেষ হলে “OK, Root success” লিখাটি দেখতে পারবেন। আপনি চাইলে ব্যাকআপ নিয়ে নিতে পারেন। না নিলেও চলবে। তারপরে YES চেপে আবার রিস্টার্ট দিন।
EXCLUSIVE ::: 3G প্যাকেজে কে কত নেবে
থ্রিজি মোবাইল ফোন সেবার জন্য গ্রামীণ ফোন, রবি আজিয়াটা ও বাংলালিংক
ডিজিটাল কমিউনিকেশনের প্রস্তাবিত প্যাকেজ অনুমোদন করেছে বিটিআরসি। গত বুধ ও
বৃহস্পতিবার বিটিআরসি এ অনুমোদন দিয়েছে।
তিনটি অপারেটরই গতি, পরিমাণ ও মেয়াদ অনুসারে ভিন্ন ভিন্ন প্যাকেজ দিচ্ছে। গ্রামীণ ফোনের সর্বনিম্ন গতির প্যাকেজ হচ্ছে ৫১২ কেবিপিএস (কিলোবাইট পার সেকেন্ড) এর। সবচেয়ে কম ভলিউম ৫০ মেগাবাইট। প্রতিষ্ঠানটি সর্বোচ্চ ১ মেগাবাইট গতির প্যাকেজ দেবে।
তিনটি অপারেটরই গতি, পরিমাণ ও মেয়াদ অনুসারে ভিন্ন ভিন্ন প্যাকেজ দিচ্ছে। গ্রামীণ ফোনের সর্বনিম্ন গতির প্যাকেজ হচ্ছে ৫১২ কেবিপিএস (কিলোবাইট পার সেকেন্ড) এর। সবচেয়ে কম ভলিউম ৫০ মেগাবাইট। প্রতিষ্ঠানটি সর্বোচ্চ ১ মেগাবাইট গতির প্যাকেজ দেবে।
প্যাকেজ ভেদে রবি আজিয়াটার সর্বনিম্ন গতি হবে ৫১২ কেবিপিএস। আর সর্বোচ্চ ৪
মেগাবাইট। এ অপারেটরের প্যাকেজের সর্বনিম্ন ভলিউম ২০০ মেগাবাইট। আর
সর্বোচ্চ সাড়ে ৫ গিগাবাইট।
বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন শুধু ১ মেগাবাইট গতির প্যাকেজ দেবে। এর প্যাকেজের সর্বনিম্ন ভলিউম ১৫০ মেগাবাইট, আর সর্বোচ্চ ১০ দশমিক ২৪ গিগাবাইট।
অপারেটররা যে গতি প্রস্তাব করেছে গ্রাহক পর্যায়ে গড়ে ন্যূনতম ৭০ শতাংশ নিশ্চিত করতে হবে। অর্থাৎ ৫১২ কেবিপিএসের প্যাকেজে সর্বনিম্ন গড় গতি হতে পারবে ৩৫৮ কেবিপিএস।
অনুমোদিত প্যাকেজ অনুসারে ৫১২ কেবিপিএস (কিলো বাইট পার সেকেন্ড) স্পিডের ৫০ মেগাবাইটের মূল্য ৫০ টাকা। আর এর মেয়াদ ৫ দিন। ৮০০ কেবিপিএসের ১ গিগাবাইট (জিবি) প্যাকেজের মূল্য ৪৫০ টাকা, যার মেয়াদ ১৫ দিন। আর ১ মেগাবাইটের ১ জিবি পরিমাণ প্যাকেজের মূল্য ৬০০ টাকা, যার মেয়াদ ১৫ দিন।রবি আজিয়াটার ২০০ মেগাবাইট প্যাকেজের মূল্য ১০০ টাকা। এর মেয়াদ ৭ দিন। আর স্পিড লিমিট ৫১২ কেবিপিএস।
বাংলালিংকের সর্বনিম্ন ১৫০ মেগাবাইটের প্যাকেজের মূল্য ১৫০ টাকা, যার মেয়াদ ১৫ দিন।
তিনটি অপারেটরের অনুমোদিত প্যাকেজই সংশোধিত। তাদের প্রস্তাবিত প্রথম প্যাকেজের মূল্য ছিল কিছুটা বেশি। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) প্রথম প্রস্তাব অনুমোদনে সায় না দিলে তারা দ্বিতীয় দফায় সংশোধিত প্রস্তাব পাঠায়। সেগুলোই অনুমোদন করে বিটিআরসি। তবে এখন পর্যন্ত এয়ারটেল প্যাকেজ প্রস্তাব জমা দেয়নি।
গ্রামীণফোনের প্যাকেজের দাম বেশি: যে তিনটি অপারেটর থ্রিজি প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছে তাদের মধ্যে গ্রামীণ ফোন তুলনামূলক ব্যয়বহুল। ইন্টারনেটের গতি ও ডাটার পরিমাণের ভিত্তিতে (ভলিউম) মাত্র একটি প্যাকেজ কমন।তিন অপারেটরই এ প্যাকেজ অফার করছে। এক মেগাবাইট গতির এক গিগাবাইট ডাটার প্যাকেজে গ্রামীণ ফোন নেবে ৬০০ টাকা, যার মেয়াদ হবে মাত্র ১৫ দিন। একই গতি ও ডাটার জন্য রবি নেবে ৩০০ টাকা। এরও মেয়াদ হবে ১৫ দিন। এক দশমিক ২৪ জিবির জন্য নেবে ৫০০ টাকা। কিন্তু তার মেয়াদ হবে ৩০ দিন।
তথ্যসূত্রঃ অর্থসূচক ডটকম
বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন শুধু ১ মেগাবাইট গতির প্যাকেজ দেবে। এর প্যাকেজের সর্বনিম্ন ভলিউম ১৫০ মেগাবাইট, আর সর্বোচ্চ ১০ দশমিক ২৪ গিগাবাইট।
অপারেটররা যে গতি প্রস্তাব করেছে গ্রাহক পর্যায়ে গড়ে ন্যূনতম ৭০ শতাংশ নিশ্চিত করতে হবে। অর্থাৎ ৫১২ কেবিপিএসের প্যাকেজে সর্বনিম্ন গড় গতি হতে পারবে ৩৫৮ কেবিপিএস।
অনুমোদিত প্যাকেজ অনুসারে ৫১২ কেবিপিএস (কিলো বাইট পার সেকেন্ড) স্পিডের ৫০ মেগাবাইটের মূল্য ৫০ টাকা। আর এর মেয়াদ ৫ দিন। ৮০০ কেবিপিএসের ১ গিগাবাইট (জিবি) প্যাকেজের মূল্য ৪৫০ টাকা, যার মেয়াদ ১৫ দিন। আর ১ মেগাবাইটের ১ জিবি পরিমাণ প্যাকেজের মূল্য ৬০০ টাকা, যার মেয়াদ ১৫ দিন।রবি আজিয়াটার ২০০ মেগাবাইট প্যাকেজের মূল্য ১০০ টাকা। এর মেয়াদ ৭ দিন। আর স্পিড লিমিট ৫১২ কেবিপিএস।
বাংলালিংকের সর্বনিম্ন ১৫০ মেগাবাইটের প্যাকেজের মূল্য ১৫০ টাকা, যার মেয়াদ ১৫ দিন।
তিনটি অপারেটরের অনুমোদিত প্যাকেজই সংশোধিত। তাদের প্রস্তাবিত প্রথম প্যাকেজের মূল্য ছিল কিছুটা বেশি। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) প্রথম প্রস্তাব অনুমোদনে সায় না দিলে তারা দ্বিতীয় দফায় সংশোধিত প্রস্তাব পাঠায়। সেগুলোই অনুমোদন করে বিটিআরসি। তবে এখন পর্যন্ত এয়ারটেল প্যাকেজ প্রস্তাব জমা দেয়নি।
গ্রামীণফোনের প্যাকেজের দাম বেশি: যে তিনটি অপারেটর থ্রিজি প্যাকেজের অনুমোদন পেয়েছে তাদের মধ্যে গ্রামীণ ফোন তুলনামূলক ব্যয়বহুল। ইন্টারনেটের গতি ও ডাটার পরিমাণের ভিত্তিতে (ভলিউম) মাত্র একটি প্যাকেজ কমন।তিন অপারেটরই এ প্যাকেজ অফার করছে। এক মেগাবাইট গতির এক গিগাবাইট ডাটার প্যাকেজে গ্রামীণ ফোন নেবে ৬০০ টাকা, যার মেয়াদ হবে মাত্র ১৫ দিন। একই গতি ও ডাটার জন্য রবি নেবে ৩০০ টাকা। এরও মেয়াদ হবে ১৫ দিন। এক দশমিক ২৪ জিবির জন্য নেবে ৫০০ টাকা। কিন্তু তার মেয়াদ হবে ৩০ দিন।
তথ্যসূত্রঃ অর্থসূচক ডটকম
BIOS Password ভুলে গেছেন? অথবা বায়স পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে চাচ্ছেন? তাহলে Password Jumper খুলে ক্র্যাক করুন চিত্র সহ ফুল টিউটোরিয়াল
অনেক
সময় হয় এমন যে সিকুরিটি দিতে গিয়ে বায়স এর মাঝে পাসওয়ার্ড দিয়েছেন কিন্তু
দুখের কথা সেই পাসওয়ার্ড নিজে ভুলে গেছেন। তখন কি করবেন? আবার হতে পারে
কারো কম্পিউটার এর BIOS Password আপনি ক্র্যাক করতে
চাচ্ছেন? তাহলে কিভাবে করবেন? ছোট করে ধারণা দিয়ে শুরু করছি। BIOS এর মাঝে
যদি কেউ Password দিয়ে থাকেন তাহলে কম্পিউটার এর বায়সে ধুঁকা যাবেনা কিন্তু
সাধারণ ভাবে পিসি চালাতে পারবেন। তাহলে কেন ক্র্যাক করা দরকার ভাবছেন?
আপনি যদি বায়সে প্রবেশ না করতে পারেন তাহলে পিসি সেটআপ দেয়া, বা হার্ড
ডিস্ক এর নানান কাজ সহ আরো অনেক কিছুই করতে পারবেন না।
BIOS Password ব্রেক করার অনেক গুলো Way আছে। আজকে আমরা সেগুলোর মাঝে একটি দেখব। তাহলে চলুন শুরু করি।- কম্পিউটার প্লাগ খুলে নিন এবং কেস সরিয়ে ফেলুন মানে পিচির সিপিইউ খুলে ফেলুন এটি একটি হার্ডওয়্যারের কাজ করতে যাচ্ছি আমরা।
- এবার কাজ হচ্ছে BIOS jumper খুজে বেড় করা। পিসির ভেতরে মাদারবোর্ড এর মাঝে অনেক জাম্পার আছে তাই আমাদের ভালো করে খুজে নিতে হবে। (তবে যে কনো জাম্পার যদি ভুলে খুলে ফেলুন তাহলে সমস্যা নেই আবার সঠিক জায়গায় লাগিয়ে দিলেই হবে) এবার ছবিতে দেখুন BIOS password যেই জাম্পারটি নিয়ন্ত্রণ করে সেটির মাঝে ৩টি পিন আছে।
- এবার BIOS password রিসেট করতে সঠিক jumper টি খুজে নিয়ে খুজে ফেলুন।
এবার লক্ষ করুন জাম্পার যদি পিন ১ ও ২ এর মাঝে লাগানো থাকে তাহলে এটি খুলে ২
ও ৩ নাম্বার পিনের মাঝে লাগিয়ে দিন। মানে হচ্ছে আমরা শুধু জায়গা পরিবর্তন
করে দিচ্ছি।
- সব ঠিক ঠাক যদি করে থাকে পিসি অন করে দেখুন পাসওয়ার্ড গায়েব হয়ে গিয়েছে।
১। ৮০% ক্ষেত্রে এই ট্রিকস কাজ করবে।
২। সঠিক জাম্পার খুজে নিতে মাদারবোর্ড এর ম্যানুয়াল খুজে দেখুন প্লিজ।
৩। অবশ্যই উল্টা পাল্টা কিছু করার আগে মাথায় রাখুন কোনটা কোথায় ছিল তাহলে প্রবলেম হলে আগের জায়গায় লাগিয়ে দিন।
Visa information for all countries.
গ্রামীনফোন সিম দিয়ে আনলিমিটেড ডাউনলোড করুন আপনার মোবাইল থেকেই
আজ এক ব্লগ থেকে জানতে পারলাম কিভাবে বিনা খরচে গ্রামীন সিম দিয়ে আনলিমিটেড ডাউনলোড দিতে হয় । এর জন্য আপনাকে কোন সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হবে না শুধু আপনার হ্যান্ডসেট এর ইন্টা...রনেট সেটিংস টা পরিবর্তন করতে হবে মাএ।
আপনার ইন্টারনেট সেটিংস এ ডাউনলোড/ব্রাউজিং
প্রক্সি এড্রেস হিসেবে 076.073.016.123
এবং পোর্ট হিসেবে 80
এবং হোমপেইজ হিসেবে http://wap.gpworld.com/ সেট করুন ।
এবার হোমপেইজ এ ভিজিট করুন । আপনি দেখতে পাবেন হোমপেজ এ প্রথমেই একটি বক্স এসেছে । এই বক্সে আপনার ডাউনলোড করার ওয়েব সাইট লিংকটি/ ডাউনলোড লিংকটি দিন এবং go এ ক্লিক করুন । এবার দেখুন মজা কিভাবে গ্রামীন ফোনে আনলিমিটেড ডাউনলোড হয়। এবার ডাউনলোড করুন আনলিমিটেড ফুল স্পিডে। আর হ্যা মাঝে মধ্যে চার পাচ কেবির জন্য কিছু টাকা কাটতে পারে ।