Popular Post

zwani.com myspace graphic comments

গুগল অ্যাডসেন্স থেকে পিনের চিঠি না পেলে আপনার করনীয়

গুগল আডসেন্স থেকে আয় করতে গিয়ে আমরা কয়েকটি সমস্যার সম্মুক্ষীন হয়ে থাকি। প্রথমে যে সমস্যা হয় তা হল অ্যাকাউন্ট অ্যাপ্রুভ ই করা যায় না। এ বিষয়ে গুগল আমাদের সাথে খুবই কঠোর আচরণ করছে। অতি কষ্টে না হয় অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট অ্যাপ্রুভ করালেন $10 হবার পর তৈরি হয় আরেক ঝামেলা। $10 অ্যাকাউন্টে জমা হলে গুগল পিন সহ আপনার ঠিকানায় একটা চিঠি পাঠায়। হয়তো বলবেন চিঠি পাঠায় এটা তো ভাল কথা।
-আপনি তাতে সমস্যার কি দেখলেন?
-চিঠি পাঠানো কোন সমস্যা নয়। সমস্যা হয় তখন যখন চিঠিটি আপনার হাতে না পৌঁছলে। এবার হয়তো বলবেন কি কি সমস্যা হতে পারে?
-বেশি কিছু না। অ্যাকাউন্ট ভেরিভাই না করতে বড় জোড় পেমেন্ট পাবেন না। আর কি হবে।
-ভাই আপনার মাথা কি খারাপ হইছে। পেমেন্ট না পাইলে আয় করে লাভ কি?
উপরের কথা গুলো পড়ে হয়েতো অ্যাডসেন্সধারীদের মনের মধ্যে নানা রকমের প্রশ্নের উদ্ভব হয়েছে। এমন কয়েকটি প্রশ্ন উল্লেখ করছি - ১. পিনের চিঠি আসতে কত সময় লাগে। ২. আমি তো এখনও পিন পাচ্ছি না। ৩. আমার পিন ইস্যু করা হয়েছে কিন্তু এখনও হাতে পেলাম না কি হবে আমার? ৪. শেষ পর্যন্ত যদি পিন না পাই তাহলে কি করতে হবে। ইত্যাদি নানান প্রশ্ন। ঠিক আছে চিন্ত করবেন না সব গুলোর উত্তরই পাবেন।
পিন নিয়ে সমস্যা আমাদের দেশেই বেশি হয়। এটা হবার পেছনে আমাদের দেশের পোস্টাল সাভির্স দায়ী। তাদের জঘণ্য সার্ভিসের কারণে সময় মত চিঠি হাতে পৌঁছায় না। গুগল অ্যাডসেন্স টীম বলে যে - চিঠি পাঠানো ২-৩ সপ্তাহের মধ্যে আপনার হাতে পৌঁছবে। তবে এর সাথে সময় বিষয়ে আরেকটি কথা বলে যে- এটি আপনার লোকেশনের উপর নির্ভর করবে। এবার আলোচনা করা যাক কিভাবে গুলো থেকে কিভাবে মুক্তি পাবেন।

ঠিকানা সঠিক ভাবে লিখুনঃ

অনেক সময় ঠিকানা ভুল হলে বা বুঝতে অসুবিধা হলে চিঠি ঠিক সময়ে আপনার হাতে আসবে না। বুঝতে না পারা বিষয়টি যেটা আমার ক্ষেত্রে হয়ে। আমার স্থানীয় পোস্ট অফিস আমার লোকেশনটি ঠিক ভাবে বুঝতে পারেনি। তাই প্রথম চিঠিটি তিন মাসেও হাতে পাইনি। তবে পরবর্তীতে যত গুলি পিন জেনারেট হয়েছে সব গুলো প্রায় ৪ সপ্তাহের মধ্যেই পেয়েছি। ঠিকানা সম্পর্কিত সমস্যা এড়াতে বিস্তারিত লিখুন। পারলে রোড নং, বাড়ি নং এগুলো উল্লেখ করুন। এখন বলতে পারেন আমি তো গ্রামে থাকি। এখানে তো রোড নং, বাড়ি নং নাই। এগুলো শহরের ব্যাপার। গ্রাম হলে এভাবে উল্লেখ করতে পারেন - Village- AAAA, PostOffice- BBBBBB, শহরের নাম দিন। এভাবে তথ্যগুলো দিলে আমরা আশা করতেই পারি যে খুব কম সময়ে পিন সম্বলিত চিঠি আপনার হাতে পৌঁছবে ইনশাআল্লাহ্‌ ।

গুগল অ্যাডসেন্স থেকে পিন পাঠায় কেন?

এত ঝামেলা হয় তাহলে কেন গুগল পিনের চিঠিটি পাঠায়? প্রথমে বলছি কেন গুগল অ্যাডসেন্স থেকে পিনের চিঠি পাঠায়, এরপর আপনার কাছে একটি প্রশ্ন করবো। গুগল অ্যাডসেন্স থেকে পিন পাঠানোর উদ্দেশ্য হলো অ্যাকাউন্টধারী ব্যক্তির প্রদত্ত তথ্য গুলো সঠিক কিনা তা যাচাই করার জন্য। আপনি ট্যাক্স ইনফরমেশন এ যে তথ্য দিয়েছেন তা সত্য কিনা। এছাড়া আরেকটি কারন হলো - এটা নিশ্চিত করতে যে আসল মালিকের হাতে আয়কৃত চেক পরবে কিনা তা যাচাই করতে। এবার আপনিই বলুন আপনার চেক যদি অন্যের হাতে যায় তাহলে কেমন লাগবে?

অ্যাকাউন্টে যদি পিন দিতে না পারি তবে কি হবে?

অ্যাকউন্ট ভেরিফাই করার জন্য গুগল আপনার বাসার ঠিকানায় ছয় সংখ্যা সম্বলিত পিন পাঠায়। যদি পিন দিয়ে ভেরিফাই করতে না পারেন তাহলে আপনার পেমেন্ট হোল্ড করে রাখা হবে। তাছাড়া ছয় মাসের মধ্যে হোল্ড রিমুভ করতে না পারলে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে অ্যাড দেখানো বন্ধ করা হবে আর শেষ পর্যন্ত না পারলে অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হবে। পিন প্রবেশের সময় পর পর তিন বার পিন ভুল প্রবেশ করালে অ্যাকাউন্ট বাতিল করে দেওয়া হবে। তাই পিন প্রবেশের সময় সাবধানত অবলম্বন করাই শ্রেয়।

এখনও পিন পেলাম না কি করবো?

বড়ই চিন্তার বিষয়। আপাতত চিন্তা বাদ দিন দেখুন এতে আপনার সমস্যার সমাধান হয় কি না। একটি অ্যাডসেন্স থেকে আপনি মোট তিনটি পিনের চিঠি পেতে পারেন। এর মধ্যে একটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে জেনারেট হয় এবং বাকী দুইটি নিজেকে জেনারেট করতে হয়। প্রথম পিন জেনারেট হবার সম্ভবত তিন সপ্তাহ পর নতুন পিন জেনারেট করার অপশন পাওয়া যায়। এটি পাবেন পিন দেবার পেজেই। এভাবে পরপর তিনটি পিনই জেনারেট করুন। এখন প্রশ্ন হলো তিনটি পিন কি আলাদা আলাদা হবে? না আলাদা হবে না। এর মধ্যে যদি আপনি কোন একটি পিন এর চিঠি হাতে পান তাহলে যেকোন একটি কোড ব্যবহার করলেই চলবে। কারন সব চিঠিতে একি পিনই এক। এবার কথা হলো যদি এগুলোর একটাও না পান তবে কি করবেন। তিনটি পিন জেনারেট হবার পর আপনার অ্যাকাউন্টে বিকল্প ভাবে ভেরিফাই করার অপশন পাবেন। এগুলো হতে পারে জাতীয় পরিচয় পত্র, ইউটিলিটি বিল, ব্যাংক স্টেমেন্ট, ফোন ভেরিফিকেশন ইত্যাদি যেকোন একটি পদ্ধতিতে। যাক অবশেষে পিন সমস্যার উত্তরণের সমাধান পাওয়া গেল। এবার শুধু ধাপ গুলো আসার অপেক্ষা করুন আর নিশ্চিন্তে গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করুন। সবাই ভাল থাকবেন। আল্লাহ্‌ আপনাকে সফল করুন। সবাইকে ধন্যবাদ।
Tag : ,

Google adsense APPROVE হয়ার সবচেয়ে সহজ উপায়

অনেকেই ভাবেন এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হলেই বুঝি ইনকাম শুরু হয়ে গেল! মূলতঃ এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হওয়ার পরই উপার্জনের জন্য আসল কাজ শুরু হবে। অগ্রসর হতে হবে পরিকল্পিতভাবে, যথেষ্ট সময় নিয়ে এবং চ্যালেঞ্জিং মনোভাব নিয়ে। আমি আবারো মনে করিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশে এমন অনেক ব্লগার/এ্যাডসেন্স ব্যবহারকারি আছেন, যাদের ইনকাম মাসে এক হাজার ডলারেরও উপরে। কিভাবে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে ব্লগিং করবেন, কম্পিটিশন ফেস করে এগিয়ে যাবেন-আপনিও হতে পারেন মাসে হাজার ডলার উপার্জনকারীদের একজন-এ বিষয়ে পরবর্তীতে ইনশাল্লাহ্ আলোচনা করব। এ আর্টিক্যালে মূলতঃ কিভাবে সহজে এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করাতে পারেন তার বিশদ গাইডলাইন প্রদান করব।
১. কন্টেন্টঃ সম্পূর্ণ অরিজিনাল, ফ্রেশ কন্টেন্ট হতে হবে। কপি-পেষ্ট কোনভাবেই করা যাবে না। একই বিষয়বস্তু/কন্টেন্ট দিয়ে সাইট তৈরি করুন। এখানে অনেকেই গুলিয়ে ফেলেন-একটি সাইটেই পাঁচমেশালী কন্টেন্ট দিয়ে পোষ্ট দিয়ে থাকেন। যেমনঃ একটি সাইটেই টেকনোলজী, স্পোর্টস, সাধারন জ্ঞান ইত্যাদি দিয়ে এ্যাডেসেন্সের জন্য আবেদন করেন। এ ধরনের মিক্সড সাইট গুগল সহজে এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্রুভ করে না। এজন্য প্রাথমিকভাবে একটি বিষয়ব্স্তু নিয়ে ৩০/৪০টি ইউনিক পোষ্ট দিন।
২. সোস্যাল মিডিয়াঃ গুগল পান্ডা ও পেঙুইন আপডেটের পরে গুগল সোস্যাল মিডিয়া ইন্টারঅ্যাকশনকে খুবই গুরুত্ব প্রদান করেন। সাইটে ফেসবুক ফ্যান বক্স সহ প্রতিটি পোষ্টে ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস ইত্যাদি সোস্যাল মিডিয়া বাটন সংযুক্ত করুন এবং প্রতিটি পোষ্টকে সোস্যাল মিডিয়া সাইটের সাথে শেয়ার করুন।
৩.ভাষাঃ সম্পূর্ণ ইংরেজিতে পোষ্ট দিতে হবে। বাংলা পোষ্ট এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করবে না।
৪. সাইট ডিজাইনঃ সাইটের ডিজাইন সিম্পল রাখুন। অতিরিক্ত রংচটা কালার সাইটকে দৃষ্টিকটু দেখায়। এছারা কোন লিংক যেন বোকেন না থাকে। অর্থাৎ, লিংক আছে কিন্তু কাজ করছে না, গুগলের কাছে সাইটটি যেন Under construction মনে না হয়। এরুপ সাইট এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্রুভাল পাবে না।
সাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেস বা জুমলা যে কোন একটি বেছে নিতে পারেন। কারণ, এগুলো এসইও উপযোগী।
৫. ডোমেইনঃ যদিও অনেকে মনে করেন, সাব ডোমেইন যেমনঃ ব্লগার ইত্যাদি দিয়ে এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করানো যায়। কিন্তু, বর্তমানে সাব ডোমেইনে এপ্রুভ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তাই ২/৩ হাজার টাকা ব্যয় করে একটি ডোমেইন/হোষ্টিং নিয়ে ব্লগিং শুরু করা উচিৎ। এটা সহজে এ্যাডসেন্স পাওয়ার উপযোগী।
৬. বিশেষ কতিপয় পেজঃ About Us, Private policy ইত্যাদি নামে কিছু পেজ তৈরি করুন। About Us এ আপনার নিজের বা সাইট সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ, একইভাবে Private policy পেজে আপনার সাইটের বৈশিষ্ট্য, পাঠক সাইটকে কিভাবে ব্যবহার করবে ইত্যাদি বিষয়কে সংক্ষেপে তুলে ধরুন।
৭. এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হচ্ছে না, কি করবেন? এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার পর এপ্রুভ না হলে যে কারন দেখিয়ে মেসেজ দেয় তা ভালমত পড়ে, বুঝে সে মোতাবেক ব্যবস্থা নিন। যেমনঃ যদি মেসেজ দেয় Insufficient Contents তাহলে পুনরায় কন্টেন্ট এর পরিমান ও কন্টেন্ট আরো বিস্তারিত করে পোষ্ট দিয়ে পুনরায় এপ্লাই করুন। অর্থাৎ, যে কারণ দর্শিয়ে Disapprove হল-তা সমাধান করে পুনরায় এপ্লাই করুন। মনে রাখতে হবে, অধিকাংশ ব্লগারের এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হতে ২ থেকে ২০ বা এমনকি কারো কারো ৫০ বার এপ্লাই করার পরে এপ্রুভ হয়েছে।
আশা করি উপরোক্ত গাইডলাইন অনুযায়ী কাজ করলে গুগল এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হবে
Tag : ,

google adsense approved হবার ফুল প্রুফ গাইড লাইন (100% কার্যকরি)

বাংলাদেশে সবচেয়ে সহজ এবং সবচেয়ে বেশি আয় করা যায় গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে শুধু মাত্র প্রয়োজন ভিজিটর। আর এই এডসেন্স পাওার জন্য কত কষ্ট কি না করতে হয় এতে অনেকের হয় আবার অনেকের হয়ও না
অনেকে অনেক রকম নিয়ম দেয় এডসেন্স approved করার জন্য কিন্তু আজ আমি আপনাদের একদম সহজ উপায় বলবো জার মাধ্যমে সহজে আপনি এদসেন্স approved করতে পারবেন
তো কাজে যাওয়া যাক
আমি কিছু নিয়ম দিচ্ছি মানতে পারলে এডসেন্স ১০০%
  • 1) Content: আপনার লিখা হতে হবে ইংলিশ, এই তো বিরত সমস্যা ।আবার ইংলিশ ছাড়া এডসেন্সে approved হয় না। তাই সহজ উপায় যেই কোন একটি বিষয়ের উপর সাইট বানাবেন এবং ওইটার উপর পিকচার দিয়ে দুই লাইন লিখে দিবেন
  • যেমন আপনি সাইট বানালেন দেশের উপর তাইলে বাংলাদেশের পিকচার দিয়ে ্দুই বা তিন লাইন বাংলাদেশের উপর লিখে দিলেন
  • 2)Page: Contact us, About us, Privacy and Policy এই তিনটি পেজ অবশ্যই বানিয়ে রাখবেন কারন এই তিনটি পেজ গুগল মামার সবচেয়ে প্রিয় পেজ এবং
  • যেটা অনেক দরকার সাইটে কোন Copy paste করতে পারবেন না এবং খেয়াল রাখবেন জাতে আপনার সাইটের সকল লিঙ্ক কাজ করে কারন গুগল কোন Broken লিঙ্ক পেলে সাইট Under constraction ধরে নেয় ফলে এডসেন্সে approved হয় না
ব্যাস কাজ শেষ
Tag : ,

কিভাবে blog লিখে ADSENSE তাড়াতাড়ি Approve করাবেন

কিভাবে ব্লগ লিখে বেশি ভিজিট্র পাবেন । আর adsense তারাতারি Apporve করতে পারবেন । নিচে তার point উল্লেখ করেন -

v  on pege optimization ভালো ভাবে করতে হবে |
v  h1 tag  use করতে হবে keyword  এ
v  URL র ভিতর keyword   থাকতে হবে
v  Title descriptive  হতে পারে কিন্তু keyword phrase টি টিক থাকবে |
v  Low  compititive keyword choice করতে হবে
v  কন্টেন্ট লিখার আগে দেখতে হবে কম্পিটিটর কত শব্দের আর্টিকলে লিকচে এবং ডেনসিটি কত ?
v  তার চাইতে ভালো কন্টেন্ট লিখেন আপনি
v  Long keyword সেলেক্ট করুন বা যে সকল keyword এর ৩ তা বা তার অধিক word  দিয়া গঠিত
v  Img tag  use করুন পোস্ট এ
v  Selected keyword  র competition বুজতে চেষ্টা করুন
v  Selected keyword গুলোর search volume ১০০০ এর ভিতর থাকলে ভালো মনে হয়
উপরের point গুলো ফলো করুন । না বুঝতে পারলে কমেন্ট করুন ।
Tag : ,

Google adsense এবার Youtube দিয়ে নিজে নিজেই ফ্রি এক দিনের মধ্যে approve করিয়ে নিন ভিডিও টিউটোরিয়াল।

বন্ধুরা আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। অনেক দিন ধরেই দেখছি অনেকে Google adsense  নিয়ে নানান রকমের আজেবাজে পোস্ট করে যাচ্ছে, যেমন তারা আপনার adsense approve করিয়ে দিবে কিন্তু তাদের কিছু শর্ত রয়েছে, মানে তাদের কিছু দিতে হবে। যেটা খুব খারাপ একটি কথা। যেখানে এই কাজটি আপনি ফ্রিতে নিজে নিজেই করতে পারেন, কিন্তু কথা হোল আপনারা সেই পদ্ধতিটি জানেননা বিধায় অনেকে ওদের শরণাপন্ন হয়ে থাকেন। তাই আমি আপনাদের সেই সব অসৎ লোকদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য অনেকক্ষণ ধরে অনেক কষ্ট করে একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল বানিয়েছি। যেটি দেখে আপনি নিজে নিজেই খুব সহজে এবং অল্প সময়ের মধ্যে Google adsense নামক সেই সোনার হরিণ পেয়ে যাবেন। তাই দেরি না করে দেখে নিন কিভাবে পাবেন আপনার সেই স্বপ্নের জিনিসটি।
http://www.youtube.com/watch?v=oo9TYkGx7aI
Tag : ,

খুব সহজে আপনিও পেতে পারেন google adsense (100% নিশ্চিত থাকুন যে আপনি পাবেন)

আজ অনেক দিন পর দেখলাম যে টেকটিউনস এ একজন একটা পোস্ট করেছে যে সে অ্যাডসেন্স পাইয়ে দিবে  বিনিময়ে তাকে ৮০০ টাকা দিতে হবে। আসলে টেকটিউনস কি কোন বাণিজ্যিক ব্লগ? নিশ্চয়ই না।
যাই হোক আজ আমি আপনাদের একটা উপায় বলে দিব, যদিও অনেকে জানেন তারপরও যারা জানেন না  তাদের জন্য।
যা যা লাগবেঃ
  • একটি গুগল অ্যাকাউন্ট
  • একটি ভিডিও ফাইল ( সেটা হতেপারে আপনার কোন ধারন করা ভিডিও)
  • একটি মোবাইল নাম্বার
প্রথমে আপনার ভিডিওটি Youtube  এ আপলোড করুন অতঃপর  Video Manager  ক্লিক করুন তারপর Channel settings এ ক্লিক করে Advanced এ ক্লিক করে  Country নির্বাচন করুন । এবার  Monetization  ক্লিক করে Enable Monetization করুন। এরপর Monetization থেকে how will i be paid ক্লিক করে associate an AdSense account এ ক্লিক করে ধাপ গুল অনুসরণ করুন অতঃপর এই লেখাটি এলে

Yes, Proceed to Google Account Sign In এ ক্লিক করে সাইন ইন করে ফরমটি পুরন করে দিন। ব্যাস কাজ শেষ এবার অপেক্ষা করুন আশা করি ২ থেকে ৩ ঘণ্টার ভিতর অ্যাডসেন্স Approve হয়ে যাবে।
Tag : ,

অ্যাডসেন্সের আয় এখন সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে! Yahooooooooooooooooo

বাংলাদেশি অ্যাডসেন্স পাবলিশারদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে গুগল। এখন থেকে চেকের বদলে ব্যাংকে ওয়্যার ট্রান্সফারের মাধ্যমে ঘরে আনা যাবে গুগল অ্যাডসেন্সের আয়। মঙ্গলবার রাতে ফেসবুকে স্ট্যাটাসের মাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছেন গুগল বাংলাদেশের কান্ট্রি কনসালট্যান্ট কাজী মনিরুল কবীর।
কয়েক মাস ধরে দেশের অ্যাডসেন্স পাবলিশাররা চেকের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে তাদের অর্জিত অর্থ তুলতে পারছিলেন না। গুগল বাংলাদেশসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এই বিষয়ে গুগল প্রধান কার্যালয়ে বিষয়টি সমাধানের জন্য যোগাযোগ করে আসছিলেন। তারই পরিপেক্ষিতে গুগল ওয়্যার ট্রান্সফারের মাধ্যমে অ্যাডসেন্সের আয় তোলার নতুন পদ্ধতি চালু করবো।

কাজী মনিরুল কবীর বলেন, ইন্টারন্যাশনাল ওয়্যার ট্রান্সফার চেকের পরিবর্তে দ্রুত, সহজ ও নিরাপদ একটি মাধ্যম। আগের পেমেন্ট সিস্টেম ব্যবহারকারীরা নতুন পেমেন্ট সিস্টেমে অ্যাকাউন্ট আপগ্রেড করার মাধ্যমে এই সুবিধা পাবেন। যারা এখনো নতুন পেমেন্ট সিস্টেমে আপগ্রেড করেন নাই অথচ অ্যাকাউন্টে ১০০ ডলারের বেশি জমা হয়েছে তারা অ্যাকাউন্ট আপগ্রেড করে নভেম্বর মাসেই এই সুবিধা পাবেন। ফলে এই মাস থেকেই চেকের পরিবর্তে অ্যাডসেন্সের অর্থ পাওয়া যাবে ব্যাংকেই। গুগল ওয়্যার ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে কোনো চার্জ নেই। তবে ব্যবহারকারীকে অবশ্যই ইন্টারন্যাশনাল ওয়্যার ট্রান্সফারের জন্য সংশ্লিষ্ঠ ব্যাংকের চার্জ সম্পর্কে জেনে নেওয়া ভালো।
অ্যাকাউন্ট আপগ্রেড করার জন্য অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করে ব্যাংকের দেওয়া তথ্য সংযুক্ত করতে হবে। গুগল হেল্প সেন্টারে ওয়্যার ট্রান্সফার সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।
বাংলাদেশে অবস্থানরত অ্যাডসেন্স পাবলিশাররা দেশীয় যেকোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এই সুবিধা পাবে বলে জানান তিনি। শীঘ্রই আরও অনেক দেশের জন্য এই সুবিধা চালু করবে গুগল।
Tag : ,

আপনার যে কোন ধরনের Corrupted পেনড্রাইভ, মেমোরি কোন প্রকার সফটওয়ার ছাড়াই

আজকে আমি আপনাদের শেখাবো কিভাবে Corrupted পেনড্রাইভ, মেমোরি কিভাবে ঠিক করা যায়। তো কথা না বাড়িয়ে কাজে চলে যাই। প্রথমে আপনার উইন্ডোজের START এ কিল্ক করে RUN এ গিয়ে cmd লিখে enter চাপুন। নিচের ছবির মত করে ।
তারপর Command Prompt চালু হবে।এখন আপনার স্বাদের কম্পিউটারে Corrupted পেনড্রাইভ বা মেমোরি লাগান।
১ নং ধাপ - এখন প্রথমে টাইপ করুন একসাথে ( diskpart ) তারপর enter চাপুন।
৩ নং ধাপ - যদি disk 1 বা disk 2 হয় তাহলে যথাক্রমে ( select disk 1 বা select disk 2 ) টাইপ করুন এবং enter চাপুন।
৪ নং ধাপ - এখন ( clean ) লিখে enter প্রেস করুন।
৫ নং ধাপ - টাইপ করুন ( create partition primary ) লিখে enter প্রেস করুন।
৬ নং ধাপ - টাইপ করুন ‍( active ) লিখে enter প্রেস করুন।
৭ নং ধাপ - টাইপ করুন ‍( select partition 1 ) লিখে enter প্রেস করুন। ( আপনার ড্রাইভ অনুয়ায়ী আগেই বলেছি যথাক্রমে)
৮ নং ধাপ - টাইপ করুন ( format fs=fat32 ) লিখে enter প্রেস করুন। আপনি চাইলে fat32 এর বদলে ntfs ফরমেটে ফরমেট দিতে পারেন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ এখন Corrupted পেনড্রাইভ বা মেমোরি ফরমেট হতে থাকবে। 100% হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। 100% হলে ‍Successfully দেখাবে এখন ( exit ) লিখে enter প্রেস করলে Command Prompt বন্ধ হবে । এখন My computer ওপেন করে দেখুন ঠিক হয়ে গেছে।

ঠিক করুন আপনার যে কোন ধরনের Corrupted পেনড্রাইভ, মেমোরি কোন প্রকার সফটওয়ার ছাড়াই

আসসালামু আলাইকুম,

কেমন আছেন আপনারা সবাই, আশা করি ভালোই আছেন।
এটা আমার দ্বিতীয় টিউন। আমি অনেকদিন যাবত এই টিটি তে আছি অনেক কিছু শিথছি । আমি ভাল লিখতে পারিনা,  আর কথনও কোন টিউন করি নাই ভয়ে কারন যদি কোন ভুল করি। ভাই আপনারা আমাকে উতসাহিত করলে আমি আরও অনেক নতুন কিছু উপহার দিতে পারব। আশা করি কম্মেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন কেমন হল।কেউ যদি আগে এই রকম কোন টিউন করে থাকেন তাহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।
আজকে আমি আপনাদের শেখাবো কিভাবে Corrupted পেনড্রাইভ, মেমোরি কিভাবে  ঠিক করা যায়। তো কথা না বাড়িয়ে কাজে চলে যাই। প্রথমে আপনার উইন্ডোজের START এ কিল্ক করে RUN এ গিয়ে cmd লিখে enter চাপুন। নিচের ছবির মত করে ।
তারপর Command Prompt চালু হবে।এখন আপনার স্বাদের কম্পিউটারে  Corrupted পেনড্রাইভ বা মেমোরি লাগান।
১ নং ধাপ - এখন প্রথমে টাইপ করুন একসাথে ( diskpart ) তারপর enter চাপুন।
৩ নং ধাপ - যদি disk 1 বা disk 2 হয় তাহলে যথাক্রমে ( select disk 1 বা select disk 2 ) টাইপ করুন এবং enter চাপুন।
৪ নং ধাপ - এখন ( clean ) লিখে enter প্রেস করুন।
৫ নং ধাপ - টাইপ করুন ( create partition primary ) লিখে enter প্রেস করুন।
৬ নং ধাপ - টাইপ করুন ‍( active ) লিখে enter প্রেস করুন।
৭ নং ধাপ - টাইপ করুন ‍( select partition 1 ) লিখে enter প্রেস করুন। ( আপনার ড্রাইভ অনুয়ায়ী আগেই বলেছি যথাক্রমে)
৮ নং ধাপ - টাইপ করুন ( format fs=fat32 ) লিখে enter প্রেস করুন। আপনি চাইলে fat32 এর বদলে ntfs ফরমেটে ফরমেট দিতে পারেন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ এখন Corrupted পেনড্রাইভ বা মেমোরি ফরমেট হতে থাকবে। 100% হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। 100% হলে ‍Successfully দেখাবে এখন ( exit ) লিখে enter প্রেস করলে Command Prompt বন্ধ হবে । এখন My computer ওপেন করে দেখুন ঠিক হয়ে গেছে।
Tag : ,

গুগুল এডসেন্স কি কি ভাষা সাপোর্ট করে?

গুগুল এডসেন্স হচ্ছে গুগল কতৃর্ক পরিচালিত এডভারটাইজিং প্রোগ্রাম। যা পাবলিশারদের (ওয়েবমাষ্টার) সাইটে টেক্সট, ইমেজ, ভিডিও ও বিভিন্ন ধরণের (interactive media advertisements)এডভারটিজমেন্ট সার্ভ করে। গুগুল এডসেন্স সব সময় টার্গেটেড এড প্রদান করে থাকে। এটি একটি পে-পার ক্লিক প্রোগ্রাম।
গুগুল এডসেন্স
গুগুল এডসেন্স
আজকে আমরা জানবো, গুগুল মামা কর্তৃক পরিচালিত গুগুল এডসেন্স প্রোগ্রাম কি কি ভাষা সাপোর্ট করে? নিচের প্রদত্ত লিষ্টে লক্ষ্য করুন। বর্তমানে গুগুল এডসেন্স প্রোগ্রাম ৩৬ টি ভাষা সাপোর্ট করে। (adsense)
বি:দ্র: গুগুল এডসেন্স এর জন্য আবেদনের সময় প্রাইমারি ল্যাংগুয়েজ সিলেক্ট করতে হবে। যদি আপনার আবেদন গুগুল টিম গ্রহণ করে, তাহলে এড সার্ভ করতে পারবেন, এছাড়া multiple supported languages বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পারবেন। তবে একটা বিষয় সব সময় মনে রাখবেন, unsupported language এ এড প্রদর্শন করলে ব্যান খাওয়ার সম্ভবনা ১০০%. গুগুল এডসেন্স আবেদনের আগে এডসেন্স প্রোগ্রাম পলিসি ভালোভাবে ২-৩ করে পড়ে নিন।
নোট: গুগুল এডসেন্স বাংলা ভাষা সাপোর্ট করে না। তবে ইদানিং কিছু বড় বড় বাংলা ব্লগে, অনলাইন পত্রিকায় এডসেন্সের বিজ্ঞাপন প্রদর্শণ করছে।
Tag : ,

যে সব বিষয়বস্তুর উপর Google Adsense Approve করা হয় না যারা Adsense থেকে আয় করতে চান

Google যে সব বিষয়বস্তুর উপর Ad sense Approve করে না সেই সকল বিষয় আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব ।
তাহলে পুরো  বিষয়বস্তু নীতিগুল দেখুন:
  • পর্নোগ্রাফি, বয়স্ক বা প্রাপ্তবয়স্কদের সামগ্রী
  • হিংসাত্মক সামগ্রী
  • কোনো ব্যক্তি, দল বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে জাতিগত অসহিষ্ণুতা বা মতবাদের সম্পর্কিত বিষয়বস্তুর
  • অত্যাধিক অশ্লীল
  • বিষয়বস্তু হ্যাকিং
  • অবৈধ ড্রাগ এবং ড্রাগ সাজসজ্জার সামগ্রী
  • বিয়ার বা হার্ড অ্যালকোহলের বিক্রয়
  • তামাক বা তামাক সংক্রান্ত পণ্য বিক্রয়
  • ওষুধের প্রেসক্রিপশান বিক্রয়
  • অস্ত্র বা গোলাবারুদ (যেমন আগ্নেয়াস্ত্র, আগ্নেয়াস্ত্র উপাদান, যুদ্ধ ছুরি, অচেতন বন্দুক) বিক্রয়
  • Replicas বা ডিজাইনার অনৈতিক নকল বা অন্যান্য জিনিষপত্র যে পণ্য বিক্রয়
  • বিক্রয় বা পাঠক্রম বা ছাত্র রচনাগুলিকে বিতরণ
  • বিজ্ঞাপন বা অফার ক্লিক করে অনুসন্ধান সম্পাদন, ওয়েবসাইট সার্ফ অথবা ইমেইল পড়ার জন্য ব্যবহারকারীদের ক্ষতিপূরণ প্রোগ্রাম সংক্রান্ত সামগ্রী
  • অবৈধ যে অন্য কোনো বিষয়বস্তু, অন্যদের আইনগত অধিকার বেআইনি কার্যকলাপ প্রচার বা লঙ্ঘন
Google ad sense পাবলিশার্সরা ভুলেও এই ধরনের বিষয়বস্তুর উপর Ad sense এর জন্য Apply করবেন না এবং Ad sense add বসাবেন না।
বন্ধুরা comment করতে ভুলবেন না। আর আমার post টি যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে এখানে গিয়ে আমাকে একটি Like দিতে পারেন  ধন্নবাদ
Tag : ,

যেসব কারণে google adsense account ব্যান্ড হয়

এ্যাডসেন্স ব্যান্ড হওয়ার কারনসমূহ:
১. গুগল অত্যন্ত শক্তিশালী একটি ওয়েব এ্যাপলিকেশন। আপনার প্রত্যেকটি কাজকে লক্ষ্য করা হয়ে থাকে খুবই সূক্ষ্ম দৃষ্টি থেকে। এখানে আপনি যদি মনে করেন যে গুগলের চোখ ফাঁকি দিয়ে আপনি টাকা কামাবেন অর্থাৎ নিজে নিজে এ্যাডে ক্লিক করবেন আর ব্যালেন্সে যোগ হবে ডলার তবে এটি হবে আপনার সবচেয়ে বড় বোকামি। তাই সাবধান, নিজের এ্যাডে নিজে কখনই ক্লিক করবেন না।
Tag : ,

আপনি google adsense পাবলিশার ? আয় বাড়াতে পারছেন না? জেনে নিন google adsense এর আয় বাড়ানোর কিছু কিলার tips!!

Google ad sense ! নিজস্ব ব্লগ আছে এমন ব্লগারদের নিকট এক অতি মূল্যবাণ নাম। অনেকবার চেস্টা করার পরও Google ad sense account  লাভ করতে পারেননি এমন blogger ও কিন্তু কম নয়। বিশেষ করে আমরা বাঙালীরা ইংরেজীতে বরাবরই কাঁচা তাই আমাদের ad sense পেতে ও ধরে রাখতে অনেক বেগ পোহাতে হয়। তবে এডসেন্স পেয়েছেন এবং তার দ্বারা আয় করছেন এমন ব্যাক্তির সংখ্যাও কিন্তু কম নয়। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা Google ad sense পাওয়ার পরও আশানুরূপ আয় করতে পারছেন না। অনেকের ব্লগে যথেষ্ট ভিজিটর থাকার পরও আয় হচ্ছে না । কিভাবে এই আয় বাড়ানো সম্ভব সেটি নিয়েই আজকে আমার এই নিবন্ধ।

যাদের ব্লগে ভিজিটর আসার পরও আয় হচ্ছে না

কাদের ব্লগে ভিজিটর আছে বলে বিবেচনা করছি? জ্বি হ্যাঁ আপনার ব্লগের page view প্রতিদিন ৫০০+ হলেই আমি ধরে নিচ্ছি আপনার ব্লগে যথেষ্ট ভিজিটর রয়েছে। এবং ধরে নিচিছ আপনার ৫০০+ পেজ ভিউতে বর্তমানে প্রতিদিন ক্লিক পড়ছে ১০ থেকে ১২ টি এবং আয় হচ্ছে ১ থেকে ১.৫ ডলার.  এ আয় বাড়ানোর কোন উপায় আছে কি? এ ব্যপারেই এখন কথা হচ্ছে।

প্রথমত,

লক্ষ্য করুন আপনার ওয়েবসাইটের কীওয়ার্ড গুলো কি কি? গুগল এডসেন্স কিন্তু আপনার কীওয়ার্ড বা বিষয়বস্তুর উপরই বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে থাকে। আপনি Google  এডওয়ার্ডস এর সাহায্যে কোন কীওয়ার্ডে কেমন রেভিনিউ প্রদান করা হয় তা জানতে পারেন। অতএব আপনি এমন সব বিষয় নিয়ে সাইট তৈরি করুন যাতে ১০ / ১২ টি ক্লিক পড়লেও আপনার একাউন্টে অন্তত ৮/১০ ডলার জমা হয়।

দ্বিতীয়ত,

আপনাকে এ্যড বসানোর ব্যাপারে একটু বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে হবে। যেন তেন ভাবে এ্যড বসানোর কারণেও আপনার ভিজিটর রা আপনার এ্যডে ক্লিক করেনা। এ্যড বসানোর কিছু জায়গা নির্বাচন করুন যেখানে সহজে বিজ্ঞপন গুলো চোখে পড়ে । যেমন পোস্টএর শুরুতে এবং পোস্টের শেষে অবশ্যই এ্যাড রাখবেন। এছাড়া সাইডবারে কিংবা হেডার অংশে এ্যাড বসাতে পারেন। অত্যাধিক এ্যড আপনার আয় বাড়াবে না বরং সঠিক জায়গায় এ্যড দিতে পারলেই আপনার আয় বাড়বে।

তৃতীয়ত,

আপনার ওয়েবসাইটের কনটেন্ট লোকল স্ট্যান্ডার্ড না করে গ্লোবাল কোয়ালিটির করুন। এতে করে শুধু লোকাল ভিজিটরই নয় আপনি গ্লোবাল ভিজিটর পাবেন এবং স্বভাবতই লোকাল ক্লিকের চেয়ে গ্লোবাল ক্লিকের মূল্য বেশি হবে।

চতুর্থত,

গুগল কখনো পক্ষপাতিত্ব করে না। অতএব একাগ্ন মনে SEO কাজ করে যান। একটি হাই কনটেস্ট কীওয়ার্ডে যদি কোন ভাবে আপনি গুগল এর প্রথম পেজে আসতে পারেন তবে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না। তবে মনে রাখবেন আপনার সফলতা একমাসেও আসতে পারে আবার এক বছরও লাগতে পারে। ভিজিটরদের যে আপনার ওয়েবসাইটের এড্রেস  মুখস্ত করাতে হবে এমন কোন কথা নেই এমন লাখ লাখ ভিজিটরও এসইওর প্রভাবে আপনার ব্লগে প্রবেশ করবে যারা আপনার ওয়েবসাইটের এড্রেস জীবনে একবারও সরাসরি ব্রাউজারের এড্রেসবারে লিখবে না। তবে এডসেন্স থেকে আয় বাড়াতে ভিজিটরের বিকল্প নেই। আপনি ছল চাতুরীরর আশ্রয় নিয়ে নানা ভাবে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন কিন্তু তা আপনাকে সফলতা দেয়ার গ্যারান্টি  দেয় না । ওইসব ভিজিটর যেমনে আসে তেমনে যায় টাইপের!! এসইও আপনাকে সফলতার গ্যারান্টি দেয় । ভিজিটরদের ঘাড় ধরে আপনার ওয়েবসাইটে নিয়ে আসবে এই এসইও। সুতরাং এসইওর প্রতি যথেস্ট গুরুত্ব দিন।
Tag : ,

The Won Blog Of EARN FOR TEICKS. The Blog Created by Bijoy Kumar Biswas. Designed by বিজয়*বিজন*বিজু