Popular Post

zwani.com myspace graphic comments

Sunday, August 25, 2013

(প্রিয় টেক) মো. আলী আজগর। অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংয়ে হাতে খড়ি ২০০৯ সালে। লাইব্রেরি অ্যান্ড ইনফরমেশন সায়েন্সে মাস্টার্স ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা সম্পন্ন করে শুধু চাকরির আশায় না ঘুরে নিজে কিছু করার বাসনায় শুরু করেছিলেন ঘরে বসে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে আয় করতে। শুরুতে তেমন সফলতা না পেলেও অদম্য ধৈর্য বর্তমানে তাকে সফলতার দ্বারপ্রান্তে এনে দিয়েছে। বর্তমানে তিনি শীর্ষ স্থানীয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস ফ্রিল্যান্সার.কম সাইটের ওয়েবসাইট, আইটি অ্যান্ড সফটওয়্যার ক্যাটাগরির ফেসবুক, টুইটার ও সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাব-ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে রয়েছেন। একই সঙ্গে সব ক্যাটাগরির মধ্যে তিনি প্রজেক্ট ও আয়ের পরিমাণের ওপর বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন। তিনি এ পর্যন্ত ২ হাজার ৫৩১টি প্রজেক্ট সমাপ্ত করেছেন। ফ্রিল্যান্সার ডটকম সাইটের ৫টি ক্যাটাগরি যথাক্রমে কোয়ালিটি অব ওয়ার্ক, কমিউনিকেশন, দক্ষতা, কাজের আহ্বান, পেশাগত দক্ষতার ওপর তার সফলতা শত ভাগ। তার সফলতার গল্প বলেছেন প্রিয়.কমের সাথে। ফ্রিল্যান্সার ডটকমে মো. আলী আজগরের ইউজার নেম ল্যান্সারবয়১২০৬ আর মো. আলী আজগরের সাথে যোগাযোগ করতে তার ফেসবুকে যোগদান করতে পারেন

প্রিয়.কমের অফিসে লেখকের সাথে ফ্রিল্যান্সার মো. আলী আজগর
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রথম ধারণা পেলেন কিভাবে?
মো. আলী আজগর: আমি যখন ক্লাস টেনে পড়ি, তখন থেকেই কম্পিউটার নামক যন্ত্রটির প্রতি প্রচণ্ড ঝোঁক ছিল। সময় পেলেই ওটার পেছনে ব্যয় করতাম। ২০০৮ সালের কথা। নেট নিয়ে ঘাটাঘাটি করা অভ্যাসে পরিণীত হয়। টিউটোরিয়াল ডাউনলোড করে সেটা নিয়ে চর্চা করতাম। তখন ভাল টিউটোরিয়ালের কথা চিন্তাই করা যেত না। তারপরও আমি বলব, আমার টিউটর আমি নিজেই। ওই সময়েই জানতে পারি অনলাইনে আয় করা সম্ভব। কিন্তু কোনভাবেই সেটা উদ্ধার করতে পারছিলাম না। কিন্তু চেষ্টা করে গেলাম।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিংয়ে কিভাবে উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন?
মো. আলী আজগর: ২০০৯ সালে সাইনআপ করলাম ফ্রিল্যান্সার.কম-এ। দীর্ঘ ১ বছর বিড করতে করতে ২০১০ সালের শেষে প্রথম বিড জয় করলাম। সত্যি সেটা ছিল এভারেস্ট জয় করার মত আনন্দের। সফলভাবে প্রজেক্ট শেষ করলাম। ক্লায়েন্টও আমার উপর যথেষ্ট খুশি। আরেকটা প্রজেক্ট দিল আমাকে। তারপর একে একে অনেক প্রজেক্ট পেতে থাকলাম। আমাকে আর পেছনে ফিরে যেতে হয়নি কখনই।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসার জন্য সবচেয়ে বেশি উৎসাহ পেয়েছিলেন কোথা থেকে?
মো. আলী আজগর: আমি আসলে নিজেই আমাকে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসার জন্য সবচেয়ে বেশি উৎসাহ দিয়েছি। কারণ ওই সময়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা ছিল না। যা এখন সবার কাছে সুপরিচিত।
প্রিয় টেক: কবে থেকে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেছিলেন? সাধারণত কি কাজ করেন?
মো. আলী আজগর: মূলত বলা যায় আমার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু ২০১০ সালের শেষ দিকে। ফ্রিল্যান্সার.কম-এ আমি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং ও ইন্টারনেট মার্কেটিং-এ কাজ করি। ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব ইত্যাদি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে আমি আমার ক্লায়েন্টদের ব্যবসাকে প্রসারিত করার কাজে সহায়তা করছি। ফেসবুক ও টুইটার প্রোমোশন এবং সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং-এ আমি ফ্রিল্যান্সার.কম সাইটে বিশ্বসেরা হিসাবে নির্বাচিত হয়েছি।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং এ আপনার প্রিয় সাইট কোনগুলো?
মো. আলী আজগর: মোটামুটি ফ্রিল্যান্সিং এর বেশিরভাগ সাইটেরই আমি মেম্বার। তবে আমার একটিই মাত্র প্রিয় সাইট - ফ্রিল্যান্সার.কম।
প্রিয় টেক: অন্য সাইট গুলো থেকে আপনার সব থেকে প্রিয় সাইটের তফাৎ কি?
মো. আলী আজগর: বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং-এর অজস্র সাইট আছে। আর এখানে আজ প্রচুর বাংলাদেশি কাজ করছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে ফ্রিল্যান্সার.কম-এ কাজ করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। এই সাইটের নিয়মকানুন ও কাজের পদ্ধতি আমার কাছে সহজ মনে হয়।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি?
মো. আলী আজগর: বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার। যদিও আমি বলব এটা মাত্র শুরু। আমাদের আরও এগুতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং উন্নয়নে আমার যে কোন ব্যক্তিগত সহায়তা ও পরামর্শ সবসময় সবার জন্য উন্মুক্ত। ভবিষ্যতে ইচ্ছে আছে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কিছু একটা করার।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং এ এখন পর্যন্ত আপনার অর্জন কতটুকু?
মো. আলী আজগর: অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, ফ্রিল্যান্সার.কম-এ মাত্র ২ বছরে আজ আমার অবস্থান বিশ্বের ৩ নম্বরে। আর ফেসবুক ও টুইটার প্রোমোশন এবং সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং-এ আমি ফ্রিল্যান্সার.কম সাইটে বিশ্বসেরা। এই মূহুর্ত পর্যন্ত আমার সংগ্রহ ২২৬৪ টি ফিডব্যাক (রিভিউ) এবং ১০০% রেপুটেশন। সাধারণত: ৫টি ক্যাটাগরিতে রেপুটেশন দেয়া হয়। সবগুলো ক্যাটাগরিতেই আমার ১০০% রেপুটেশন।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করা প্রথম টাকা কিভাবে পেয়েছিলেন?
মো. আলী আজগর: ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করা প্রথম টাকা ফ্রিল্যান্সিং-এর মানি ট্রান্সফার সাইট মানিবুকার্স (বর্তমান নাম স্ক্রিল) এর মাধ্যমে ১৪ দিন পরে আমার ব্যাংক একাউন্টে জমা হয়েছিল।

প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং এ প্রথম কোন কাজ করেছেন এবং প্রথম পেমেন্ট কত পেয়েছিলেন?
মো. আলী আজগর: ফ্রিল্যান্সিং এ প্রথম কাজটি ছিল ৫০০ ফেসবুক পেইজ লাইক প্রমোট করা। প্রথম পেমেন্ট পেয়েছিলাম ৩০ ডলার। এর মধ্যে ফ্রিল্যান্সার প্রজেক্ট ফি বাবদ ৫ ডলার কেটে রেখেছিল।
প্রিয় টেক: প্রথম টাকা পাওয়ার অনুভূতি কেমন ছিলো এবং সে টাকা কি করেছিলেন?
মো. আলী আজগর: ওটা ছিল এক অদ্ভুত অনুভূতি। আজও আমি সেই দিনের সেই আনন্দ উপলব্ধি করি। সে টাকা দিয়ে আমি আরও দ্রুতগতির ইন্টারনেট নিয়েছিলাম।
প্রিয় টেক: বাংলাদেশ থেকে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করার সম্ভাবনা কেমন?
মো. আলী আজগর: এ পেশায় বাংলাদেশ আজ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো আজ বাংলাদেশকে তাদের পছন্দের তালিকায় স্থান দিচ্ছে। এটা একটা বড় অর্জন। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, এই অর্জনটাকে ধরে রাখতে পারলে এবং বাস্তবে পরিপূর্ণভাবে রূপ দিতে পারলে বাংলাদেশে আর কোন বেকার সমস্যা থাকবে না। তবে এক্ষেত্রে সরকারের সহায়তা জরুরী। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নিশ্চয়তাসহ ইন্টারনেটের মূল্য কমানো এবং কম্পিউটার পণ্যের সহজলভ্যতা, পেপ্যাল চালু করা ইত্যাদি। আমি চাই আগামী প্রজন্ম এই পেশায় আরও সম্পৃক্ত হবে। বাংলাদেশের আর্থিক উন্নয়নে ফ্রিল্যান্সিং হবে প্রধান হাতিয়ার - এটা আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি।
প্রিয় টেক: বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তির মন্দ দিক কোন গুলো ?
মো. আলী আজগর: প্রধান অন্তরায় লোডশেডিং এবং ইন্টারনেট লাইনের দূর্বলতা। এদেশে নেটের বিল অনেক বেশি, সেবার মান খুবই বাজে। পেপ্যাল না আসা। আজও এ দেশে তেমন ভাল কোন ফ্রিল্যান্সিং সংগঠন গড়ে ওঠেনি।
প্রিয় টেক: আপনার কাছে দেশের তথ্য প্রযুক্তির ভালো দিকগুলো কি কি?
মো. আলী আজগর: কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান ফ্রিল্যান্সিং সেমিনার আয়োজন করে এই পেশাকে সবার দোরগোড়ায় নিয়ে গেছে। এটা একটা ভাল দিক। আবার কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান ফ্রিল্যান্সিং -এর বিভিন্ন কোর্স করাচ্ছে। এটাও ভাল দিক। তবে আমাদের সবাইকেই সতর্ক থাকতে হবে প্রশিক্ষণ যেন প্রহসনে পরিণত না হয়। তাই ভাল প্রতিষ্ঠান থেকেই প্রশিক্ষণের ব্যাপারে সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি। প্রশিক্ষণের ব্যাপারে সরকারি নীতিমালাও তৈরি করা উচিৎ বলে মনে করি।

প্রিয় টেক: প্রথম প্রথম ইন্টারনেট কি কাজে ব্যবহার করতেন আর এখন ইন্টারনেটে কি নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকেন?
মো. আলী আজগর: প্রথম প্রথম ইন্টারনেটে শুধু গান, মুভি ডাইনলোড করাতেই ব্যস্ত থাকতাম। আর এখন কাজ নিয়ে। মাঝে মাঝে ঘুমাবারও সময় পাইনা।
প্রিয় টেক: তথ্য প্রযুক্তির উন্নতির জন্য সরকারের কি কি করা উচিত ?
মো. আলী আজগর: নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা করা। আরও দ্রুতগতির ইন্টারনেট সহজলভ্য মূল্যে সরবরাহ করা। স্কুল-কলেজে বিনামূল্যে কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সেবা সরবরাহ করা। এমনকি তাদের পাঠ্যপুস্তকে ফ্রিল্যান্সিং অধ্যায় সংযোজন করা। পেপ্যাল দ্রুত চালু করা।
প্রিয় টেক: ইন্টারনেটেই যেহেতু আয় তো বাংলাদেশের ইন্টারনেট সার্ভিস নিয়ে কি আপনি সন্তুষ্ট?
মো. আলী আজগর: মন্দের ভাল। প্রতিদিন কাজ করতে গিয়ে ২৪ ঘণ্টায় ৪৮ বার ইন্টারনেট সমস্যায় ভুগি। কিছুই করার নেই।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য সবচেয়ে কোন প্রতিবন্ধকতায় বেশি পড়েছেন?
মো. আলী আজগর: ফ্রিল্যান্সিং কথাটা যতটা সহজ মনে হয়, আসলে ততটা নয়। বলা যায় চ্যালেঞ্জিং জব। প্রতিনিয়ত কোন না কোন প্রতিবন্ধকতা আসেই। আর সেগুলোকে মোকাবেলা করে এগিয়ে যাবার মধ্যে আনন্দও আছে। একবার আমার ফ্রিল্যান্সার আইডি হ্যাক হয়ে গিয়েছিল। ১০০০ ডলার ছিল। সেটাও চুরি হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ফ্রিল্যান্সার.কম-এর সহযোগিতায় সবই আবার ফিরে পেয়েছিলাম।
প্রিয় টেক: বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের সবচেয়ে বড় সমস্যা কোনটি বলে মনে করেন?
মো. আলী আজগর: অধৈর্য্যতা। সবাই রাতারাতি বড়লোক হতে চায়। তাই সাইনআপ করার পর কয়েকদিন বিড করে না পেয়ে হারিয়ে যায়।
প্রিয় টেক: ভবিষ্যতে কি ফ্রিল্যান্সিংকেই ক্যারিয়ার হিসাবে নিতে চান নাকি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কাজ করতে চান?
মো. আলী আজগর: ফ্রিল্যান্সার হিসাবে যথেষ্ট পেয়েছি, আমি পরিপূর্ণভাবে সন্তুষ্ট। আমার প্রতিষ্ঠানের নাম “অনলাইন আর্নিং ম্যাজিক”। চিন্তাভাবনা করছি একে আরও বড় প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেবার। প্রক্রিয়া চলছে।

প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করতে সরকারের কাছে কি কোনো চাওয়া আছে?
মো. আলী আজগর: প্রথম চাওয়া পেপ্যাল। দ্বিতীয় চাওয়া দ্রুত গতির অথবা বেশিদামির ইন্টারনেট হোক, সেটা আমার বড় চাওয়া নয়, আমার বড় চাওয়া যে ইন্টারনেট পাচ্ছি তা যেন স্ট্যাবল থাকে সেটা নিশ্চিত করা। কাজ করতে গিয়ে যেন প্রতিদিন হাজারবার নেট ফল্ট না করে। যা খুবই বিরক্তিকর এবং কাজের গতি মারাত্মকভাবে হ্রাস করে। আর, আবারও বলছি - নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ চাই।
প্রিয় টেক: বায়াররা বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সারদের কেমন মূল্যায়ন করে বলে মনে করেন?
মো. আলী আজগর: বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা বিদেশি বায়ারদের কাছে খুবই মূল্যায়িত। এর অন্যতম এবং প্রধান কারণ - এদেশের শ্রম সবচেয়ে সস্তা। আর এটাও পাশাপাশি স্বীকার করতেই হবে - বাংলাদেশের সবাই টাইগার। তাদের সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে কাজ করার যোগ্যতা আজ বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদেরকে নিয়ে ভাবতে বিদেশি প্রতিষ্ঠান ও বায়ারদেরকে বাধ্য করছে। এটা বাংলাদেশের বড় প্রাপ্তি।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং এ ভালো পারফরমেন্স করার জন্য কি কি যোগ্যতা থাকা উচিত?
মো. আলী আজগর: ভাল যোগাযোগ গুণাবলী। ইংরেজিতে দক্ষ। কাজের মূল্যায়ন করা ও মান ঠিক রাখা। নির্দিষ্ট সময়ে কাজ ডেলিভারি দেয়া।
প্রিয় টেক: ফ্রিল্যান্সিং এ যারা নতুন তাদের জন্য কি পরামর্শ দিবেন?
মো. আলী আজগর: নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে গেলে সফলতা আসবেই। ফ্রিল্যান্সিং-এ অজস্র রকমের কাজ আছে। যে কোন একটা স্কিলে দক্ষতা অর্জন করে এগিয়ে গেলে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে অবশ্যই যাওয়া সম্ভব। বিশেষ পরামর্শ - একসাথে সব স্কিলে কাজ করতে গেলে শেষ পর্যন্ত কোনটাই হবে না। তাই সাবধানতা অবলম্বন করা কাম্য।

The Won Blog Of EARN FOR TEICKS. The Blog Created by Bijoy Kumar Biswas. Designed by বিজয়*বিজন*বিজু