Popular Post

zwani.com myspace graphic comments

odesk শেষ পর্বঃ cavar letter গঠন ও সফল হওয়ার টিপস

আজকের শেষ পর্বটি কভার লেটার ও ওডেস্কের সফল হওয়ার অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য দিয়ে সাজালাম। অনেকদিনপর লিখতে বসলাম ওডেস্ক নিয়ে লেখার ধারাবাহিকটির শেষ পর্ব। ব্যস্ততার কারনে শেষ পর্বটি লিখতে দেরি হয়ে গেল। শুরু করা যাক।

কোন একটি জবের বর্ণনা খুলে ডানপাশে পাবেন বায়ারের তথ্য। বায়ারের Payment Method Verified কিনা চেক করে নিন। যদি ভেরিফাইড হয়ে থাকে তাহলে Apply to this job নামের একটি বাটন আছে, সেখানে ক্লিক করুন। নতুন যে পেজ ওপেন হবে, সেখানে উপরে Paid to You-এর ডান পাশের বক্সে আপনি কত ডলারে কাজটি করতে চাচ্ছেন, সেটির পরিমান লিখুন । আর যদি ঘন্টাভিত্তিক কাজ হয়ে থাকে, তাহলে প্রতি ঘন্টাতে কত ডলারে কাজ করবেন, সেটা লিখতে হবে। Cover Letter  বক্সে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কভার লেটারটি কিভাবে লিখবেন?

কভার লেটার লিখার ক্ষেত্রে লক্ষণীয়

অনেকে অন্য বন্ধু যে খুব ভাল ইংরেজী পারে তাকে দিয়ে এটি লিখিয়ে নেয়, কিংবা অন্যের কভার লেটারকে নকল করে। ২টাই খুবই বিপদজনক। নিজের থেকেই লিখেন।
  • ক) খুব সুন্দর ইংরেজী ব্যবহার করে, বড় কোন কিছু লেখাকে ভাল কভার লেটার বলেনা।
  • খ) ক্লায়েন্টকে একদম পারলে একলাইনে লিখুন কাজটি পারবেন, তাহলে ক্লায়েন্ট খুশি হবে সবচাইতে বেশি। ক্লায়েন্টের সময়ের মূল্য আছে। বড় কভার লেটার দেখলে ভয়ে আর সেটা পড়বেনা ক্লায়েন্ট।
  • গ) মনে মনে নিজেকে ক্লায়েন্ট ভাবুন। এবার ভাবুন, আপনাকে কেউ কিভাবে বললে আপনি কাজটি টাকা খরচ করে করবেন।
  • ঘ) ক্লায়েন্টের কাছে ভিক্ষা চাওয়ার দরকার নাই। তাহলে ক্লায়েন্ট আপনার যোগ্যতা নিয়ে সন্দেহে পড়ে যাবে। কাজটি পারার ব্যাপারে কনফিডেন্ট প্রকাশ করুন।
  • ঙ) অন্যের কভার লেটার নিজে ব্যবহার করবেননা। আপনি ইংরেজী কম জানলেও না। কারন আপনি খুব ভাল কেউ ইংরেজী পারে এমন কাউকে দিয়ে হয়ত কভারলেটারটি লেখালেন্। ক্লায়েন্ট কাজ দেয়ার আগে আপনাকে ইন্টারভিউতে ডাকবে। তখন দেখল আপনার ইংরেজী লেখার ধরন অন্যরকম, তখন শুরুতেই আপনাকে ভন্ড ভেবে নিবে। সেজন্য কাজটি আর আপনি পাবেননা।
  • চ) নিজের একই কভার লেটারও বারবার ব্যবহার করবেননা। অর্থাৎ যা লিখবেন, লাইভ লিখবেন।
  • ছ) বেশি কথা না বলে আপনার কাজের স্যাম্পল দিন। এটি আপনার ৫০০০ লাইনের কথা বলার সমান কাজ করে দিবে।
  • জ) কভার লেটারে নিজের গুনগান গেয়ে কিংবা করুণা ভিক্ষা চেয়ে ক্লায়েন্টকে আকর্ষণ করার চেষ্টা করবেননা। প্রজেক্টটি ভালভাবে সে অনুযায়ি কভার লেটার তৈরি করুন।
  • ঝ) কখনো ভুলেও আপনার ইমেইল, স্কাইপ আইডি, ইয়াহু, এগুলো কাভার লেটারে দেওয়া যাবে না। ক্লায়েন্ট আপনাকে নক করলে শুধুমাত্র তখনি আপনার কন্টাক্ট ডিটেইলস তাকে দিবেন।

কভার লেটারের গঠনঃ

  • ক) স্যার বলে সম্বোধন করবেননা। এটি বাংলাদেশিরা পছন্দ করে, বিদেশিরা পছন্দ করেনা। Hi, Hello ব্যবহার করুন, সম্বোধনের ক্ষেত্রে।
  • খ) প্রজেক্টটি পড়ে আপনি যে ক্লায়েন্টের চাহিদা ভালভাবে বুঝেছেন, সেটি লেটারের প্রথমেই বোঝানোর জন্য কোন লাইন লিখতে পারেন।
  • গ) এবার বোঝানোর চেষ্টা করুন, আপনারে পক্ষে যে কাজটি করা সম্ভব।
  • ঘ) এ ধরনের কাজের ব্যপারে আপনার পূর্ব অভিজ্ঞতা উল্লেখ করুন।
  • ঙ) ক্লায়েন্টের রিপ্লাইয়ের জন্য আপনি অপেক্ষা করছেন, এ ধরনের কোন লাইন লিখুন।
  • চ) ধন্যবাদ সহকারে নিজের নাম উল্লেখ করে শেষ করেন লেটারটি।
অর্থাৎ এভাবে হবে লেটারটি।
"এই কাজ কোনো ব্যাপার না, আমি আগেও করেছি, এই দেখেন [লিংক] বা স্যাম্পল (এটাচ করা ফাইলে)"
শুধু এই লাইনটাই ইংরেজিতে লিখুন।

কভারলেটারের উদাহরণঃ

Hi,
I am interested to do your project. I can provide/collect you more than 000 Facebook likes within 0 days. I have more than 0000 Facebook friends and also have many Facebook groups, page etc. So I think, I can do your project properly. I am waiting for your nice response.
Thanks
AR
কাজটিতে যদি বায়ারের বিশেষ রিকয়ারমেন্ট থাকে সেক্ষেত্রে রেট না কমিয়ে কাজের Sample বা পারফর্মেন্স দেখিয়ে বিড জেতার চেষ্টা করুন। অন্যদিকে যদি সহজ কাজ হয়, যেখানে আপনি বুঝতেই পারছেন বায়ার মূলতঃ কম বাজেটে কাজটি করাতে চাচ্ছে, সেক্ষেত্রে বিডের এমাউন্ট কমিয়ে দিন।
PMB (Private Message)  তে লেখার ২টি নমুনা প্রদত্ত হল।
যেমনঃ  I’m ready to work with your asking budget.
অথবা Please tell me your actual budget, i’m ready to work with cheap rate.

কাজ শুরু করুন


ঘণ্টাভিত্তিক কাজের ক্ষেত্রে http://www.odesk.com/downloads থেকে ওডেস্ক টিম সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন, পিসিতে ইন্সটল করুন। এবার কাজ শুরু আগে কাজটি সিলেক্ট করে Start-এ ক্লিক করুন। দেখতে পাবেন, কাজের সময় গণনা শুরু হয়ে গেছে। সফটওয়্যারটি কিছুক্ষণ পরপর আপনার কম্পিউটারের স্ক্রিণশট নিবে, সাথে সাথে সেটা আবার ক্লায়েন্টের কাছে পাঠিয়ে দিবে। কাজ শেষ হলে বায়ার যখন আপনাকে পেমেন্ট দিয়ে চুক্তি শেষ করবেন, তখন আপনার কাছে একটি নোটিফিকেশন আসবে BuyerName ended your contract ….। এবার বায়ার ফিডব্যাক দিবে, আপনাকেও দিতে হবে বায়ার সম্পর্কিত ফিডব্যাক। পূণমান ৫-এর মধ্যে এ ফিডব্যাক হয়।উভয় পক্ষ ফিডব্যাক দিলেই কেবল একজন অপরেরটা দেখতে পাবেন।
ভালো ফিডব্যাক পেলে পরবর্তীকালে বেশি কাজ পেতে সুবিধা হয়। বাজে ফিডব্যাক পেলে সেটি মুছে ফেলতে পারবেন। আপনি যদি বায়ারের পেমেন্ট ফেরত দিয়ে দেন, তাহলে আপনার প্রোফাইলে ওই বাজে ফিডব্যাক আর দেখা যাবে না। নোটিফিকেশন পেইজে Give refund-এ ক্লিক করে আপনি বায়ারকে পেমেন্ট ফেরত দিয়ে দিতে পারবেন। বায়ার আপনাকে পেমেন্ট দেওয়ার পর সেই পেমেন্ট এক সপ্তাহের মতো পেন্ডিং থেকে তারপর আপনার ওডেস্ক অ্যাকাউন্টে জমা হবে। আপনার বর্তমানে ব্যালান্স কত আছে এবং পেনডিং-এ কত আছে, সেটি জানার জন্য Transaction History-এ ক্লিক করুন।

ফ্রিল্যান্সে সফল হওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ


  • ক) আপনার  প্রোফাইল ১০০%  করুন।
  • খ) আপনার প্রোফাইলে সুন্দর একটি Title এবং overview ঠিক করুন।
  • গ) আপনার Skills and Employment History ভালভাবে যুক্ত করুন।
  • ঘ) আপনার নিজের করা সেরা কাজগুলো (image + Link) যুক্ত করুন প্রোফাইলে।
  • ঙ)  আপনি প্রোফাইলে যেটিতে দক্ষ উল্লেখ করেছেন, সে ধরনের কাজগুলোতে বিড করুন। যেটি বিড করতে চাচ্ছেন, সেটি প্রোফাইলে না থাকলে কাজটি পাবেননা।
  • চ) কাউকে কপি করবেননা। প্রোফাইল তৈরিতেও না, কভার লেটার লিখার ক্ষেত্রেও না। নকল করার ক্ষেত্রে সাবধান। আপনার একাউন্ট পযন্ত বাদ হয়ে যেতে পারে।
  • জ) নতুন কাজে বিড করুন। ৪ থেকে ৫ জনকে ইতিমধ্যে ইন্টারভিউতে ডাকা হয়ে গেলে সেই কাজটি পাওয়ার সম্ভবনা খুবই ক্ষীণ।
  • ঝ) শুরুতে ছোট ছোট কাজ করে ফিডব্যাক সংগ্রহ করুন।
  • ঞ) কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে ইমোশনারলি ক্লায়েন্টকে আকর্ষণ করলে কাজ পাবেননা।
  • ট) বিডিং রেট বাজার রেটের চাইতে অস্বাভাবিক কমালে কাজ না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে, তাতে আপনার ব্যাপারে নেগেটিভ ধারনা পাবে।
  • ঠ) বিড শুরু করার আগে বায়ারের রেটিং, পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড কিনা চেক করে নিন।
  • ড) আপনার পোর্টফোলিও হালনাগাদ করুন।
  • ঢ) অবশ্যই আপনার স্কাইপ অ্যাকাউন্ট রেডি করুন।
  • ণ) ধৈয্য ও অধ্যাবসায় খুব জরুরী। একদিনে কাজ পাওয়ার আশা না করে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

শেষ পর্বটি লিখতে দেরি হওয়ার জন্য সবার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি। ২টা ফ্রিল্যান্সিং সেমিনারের (অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও পাবলিক লাইব্রেরীতে আয়োজিত)  জন্য ব্যস্ত ছিলাম। আগামী ৩জুলাই আবার যাচ্ছি চট্টগ্রামে। সেখানে সাউদার্ণ ভার্সিটিতে আউটসোর্সিং ক্যারিয়ারের উপর বক্তব্য দিব। সবাইকে আমন্ত্রন রইল। আর লেখাটি কেমন লাগল কমেন্ট করে জানাবেন। যাদের এখানে একাউন্ট নাই,  তারা ফেসবুক গ্রুপে এসে কমেন্ট করতে পারেন।
ফেসবুকগ্রুপঃ
সকলে আমার জন্য দোয়া করবেন। আর উপরের টিউনটিটি ভাল লাগলে আপনার ফেসবুকে শেয়ার করতে ভুলবেননা। নাহলে অন্যরা লেখাটি সম্পর্কে জানতে পারবেনা। আপনার জন্য অন্য কারও উপকার হলে সারাজীবন আপনাআপনি দোয়া পাবেন।
Tag : ,

ঘরে বসে ইনকাম এর সবচেয় উত্তম মাধ্যম গুগল এডসেন্স

এডসেন্স কি ?

এডসেন্স গুগল এর একটি প্রতিষ্ঠান,গুগল এডসেন্স অনলাইন ভিত্তিক বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন দাতা সংস্থা। সহজ ভাষায় এডসেন্স হচ্ছে ব্লগ বা অয়েব সাইট থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য সব চেয়ে ভাল মাধ্যম। আপনার যদি একটি ভাল মানের ব্লগ বা অয়েব সাইট থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই শত শত ডলার ইনকাম করতে পারবেন এডসেন্স এর মাধ্যমে।

এডসেন্স কেন ?

আপনার অয়েব সাইট থেকে টাকা ইনকাম করতে সাহায্য করাই এডসেন্স এর কাম্য। বতর্মান সময়ে প্রায় সকল ধরনের জি্নিষপপত্র অনলাইনেই পাওয়া সম্ভব,তাই অনেকেই তাদের পন্য বিক্রির জন্য অনলাইন ভিত্তিক এড দিয়ে থাকে,আর যেহেতু অনলাইন বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের উত্তম মাধ্যম হচ্ছে এডসেন্স,তাই সবাইনির্দিষ্ট পরিমান অর্থের বিনিময়ে এডসেন্স কেই বেছে নেয়।সেই সকল এড আপনার অয়েব সাইট এ প্রদর্শনের মাধ্যমে আপনি ডলার ইনকাম করতেপারবেন, যদি আপনার একটি ভালো মানের ব্লগ বা অয়েব সাইট থাকে,সেই সাইটে যদি এডসেন্স এর এড ব্যবহার করেন আর সেই এড এ যদি কেউ ক্লিক করে তাহলে এডসেন্স সেই ক্লিক এর জন্য আপনাকে টাকা প্রদান করবে।

এডসেন্স কিভাবে পাবেন ?


এডসেন্স একাউন্ট পেতে হলে আপনাকে তদের সকল শর্ত মানতে হবে। প্রথমেই আপনার একটি মানসম্মত ব্লগ বা অয়েব সাইট থাকতে হবে। যদি থাকে তাহলে http://www.google.com/adsense এই সাইট এ গিয়ে সাইন আপ এ ক্লিক করুন এবার যে ফর্ম টি আসবে তাতে সঠিক তথ্য প্রদান করুন। যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে এডসেন্স এক থেকে দুই দিন এর মধ্যে আপনাকে জানাবে যে আপনি এডসেন্স এর যোগ্য কিনা।যদি এডসেন্স থেকে আপনার সাইট টি এপ্রুভ করা হয় তাহলে আর দেরি না করে এডসেন্স থেকে এড কোড নিয়ে আপনার সাইট এ কোড গুলি বসিয়ে দিন আর শুরু করে দিন ডলার ইনকাম।

আপনি কি পারবেন এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে?

হ্যাঁ আপনিও পারবেন এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে,কিন্তু তার জন্য আপনাকে সামান্য পরিশ্রম করতে হবে। ক‌য়েকটি গুন আপনার মধ্যে থাকতেই হবে যেমনঃ আপনাকে কিছুটা ইংরেজি জানতে হবে,ইন্টারনেট সম্বন্ধে ধারনা থা্কতে হবে,,ইনকাম করার জন্য ধৈয‍‌ ধারন করার ক্ষমতা থাকতে হবে। আপনার অয়েব সাইটে ভাল মানের ভিজিটর থাকতে হবে, আর সাইটে প্রচুর ভিজিটর আনার জন্য আপনাকে প্রতিদিন কমপক্ষে এক থেকে দুইটি পোষ্ট করতে হবে। পোষ্টগুলি অবশ্যই আপনার নিজের লেখা হতে হবে,তাহলেই আপনার সাইটে ভিজিটর বারবে ,আর যত ভিজিটর আসবে তত ক্লিক এর সংখ্যা বারবে তখন ইনকামও বারবে। চেষ্টা করে দেখুন আপনিও পারবেন অনলাইন থেকে ঘরেবসে ইনকাম করতে।আপনার মতোই হাজারো বাঙালি ঘরে বসে ইনোকাম করছে তাহলে আপনি পারবেন না কেন? আসাকরি ছোটবেলার কথাটা ভুলে যাবেন না কখনোই "এক বার না পারিলে দেখ শত বার"।

কোথায় এডসেন্স ব্যবহার করা যায়?

এডসেন্স ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে একটি প্রাইমারি ডোমেইন থাকতে হবে,যেমনঃwww.abcd.com, তবে যারা প্রথম দিকে টাকা খরচ করে com ডোমেইন কিনতে চান না তদের জন্যও ব্যবস্থা আছে, আপনি প্রথম দিকে http://www.blogger.com সাইট থেকে একটি ব্লগ বানিয়েও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।আপনার ব্লগে বা সাইটের সার্চ বক্স এর মধ্যেও এড বসাতে পারবেন।ইউটিউব এ এড বসিয়েউ ইনকাম করা যায়।তবে ব্লগারে এড ব্যবহার করাই সবচেয়ে ভাল।

কিভাবে এডসেন্স থেকে টাকা প্রদান করা হয় ?

এডসেন্স থেকে টাকা পাওয়ার মাধ্যম হচ্ছে চেক, এডসেন্স চেক এর মাধ্যমে টাকা প্রদান করে থাকে,আপনার ইনকাম যখন ১০ ডলার অতিক্রম করবে তখন এডসেন্স আপনার এড্রেস ভেরিফাই করার জন্য একটা চিঠি পাঠাবে আপনার দেয়া ঠিকানায়, যদি এড্রেস টি ভেরিফাইড হয়ে থাকে তাহলে আপনার ইনকাম ১০০ ডলার অতিক্রম করলেই এডসেন্স আপনাকে চেক পাঠিয়ে দিবে।

এডসেন্স ব্যবহার করে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব?

অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে এডসেন্স থেকে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব?অনেকেই এডসেন্স কে সোনার হরিণ বলে মনে করেন। এডসেন্স এর ইনকাম এর অনুপাত দারাবে আপনার কঠোর পরিশ্রম এর উপর,আপনি যত পরিশ্রম করবেন তত বেশি ইনকাম করতে পারবেন।প্রতিদিন যদি আপনার সাইটে ১০০০ ভিজিটর আসে তাহলে ৪-৬ ডলার এর মত আয় করতে পারবেন,তবে ভাল কিওয়ার্ড থাকলে আর বেশি আয় করতে পারবেন।এডসেন্স প্রতি ক্লিক এর জন্য .১ সেন্ট থেকে শুরু করে ২০০ ডলার পর্যন্ত দিয়ে থাকে।চলুন দেখে নেয়া যাক কিছু অয়েব সাইট এর ইনকাম...............
Ranking by earningsWebsiteAdSense Earnings $Views per month
#1Mashable600,00025million
#2Digital Point500,000
#3Plenty Of Fish400,000
#4Digg250,00030million
#5TechCrunch240,000
#6Tweetmeme225,000
#7Perez Hilton200,00030million
#8Weblogs190,00025million
#9Shoe Money140,000
#10Click India85,0005.5million
এই অয়েব সাইট গুলি প্রতি মাসে লাখ লাখ আমেরিকান ডলার আয় করছে শুধু মাত্র এডসেন্স এর এড ব্যবহার করে,আসা করি কিছুটা হলেও ধারনা হয়েছে আপনি কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
Tag : , ,

freeluncer দের জন্যঃ odesk porfile 100% করার উপায়

ওডেস্ক প্রোফাইল শতভাগ পূর্ণ করার উপায়

প্রথমে প্রোফাইলকে শতভাগ পূর্ণ করুন। প্রোফাইল শতভাগ পূর্ণ হলে নিচের ছবির মতো তথ্য দেখতে পাবেন। ওডেস্ক অ্যাকাউন্ট ওপেন করার পরই প্রোফাইলকে পূর্ণ করাটা জরুরি। অবশ্য অনেক অভিজ্ঞ ডেভেলপার তার প্রোফাইলকে শতভাগ পূর্ণ না করে এবং কোনো ওডেস্ক টেস্ট না দিয়েই কাজ পেয়ে গেছেন এমন কথাও শোনা গেছে। তবে যারা মোটামুটি কাজ পারেন, তাদের জন্যই নিচে বর্ণিত ব্যবস্থা।
সুতরাং দেখা যাক প্রোফাইলকে শতভাগ করার প্রক্রিয়া।  নিচে ক্রমানুসারে বিষয়টি দেখানো হয়েছে :
০১. লগইন করার পর হোমপেজের ডান দিকে ইউজার নেমের Account & Profile settings-এ ক্লিক করুন।
০২. এবার আপনার Security Question-এর উওর দিন।
০৩. এখন Profile & Settings Option আসবে।
০৪. চিত্রে দেখুন বামদিকে Profile & Settings মেনু রয়েছে এবং User Info show হচ্ছে। এখান থেকে User Info, My Contractor Profile, My Test মেনুর অপশনগুলো ভালোভাবে পূর্ণ করলেই প্রোফাইল কমপ্লিটনেস ০% থেকে বাড়তে থাকবে।
০৫. Fill up User Info : ইউজার ইনফোতে দুটি সেকশন রয়েছে। একটি হচ্ছে Your Account info, অন্যটি Your Location Info।
০৬. Your Account info পরিচিতি : এখানে প্রথমে রয়েছে User ID, First Name, Last Name। এটি যখন প্রথম অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন তখনকার তথ্য।
০৭. এরপর রয়েছে Verification Status। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটিও কাজ পেতে সাহায্য করে। এটি ভেরিফাই করতে verify your identity লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন। এখানে তিনটি ধাপ রয়েছে। প্রথমে একটি স্পষ্ট ফটো দিতে হবে, দ্বিতীয় ধাপে আপনার পাসপোর্ট বা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটো এবং তৃতীয় ধাপে আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিতে হবে। এর ফলে ওডেস্ক আপনাকে কিছুদিনের মধ্যে আইডি ভেরিফাই করে দেবে।
০৮. এরপর রয়েছে Odesk Email, Personal Email এবং Security Email।
০৯. এরপর রয়েছে Portrait। এখানে আপনার ফটো দেবেন। ফটো দেয়ার সাথে সাথেই আপনার প্রোফাইল কমপ্লিটনেস ১০% বাড়বে।
১০. Your Location Info পরিচিতি : এখানে আপনার Timezone, Address, City, Country, Postal Code/Zip, Phone নাম্বার ইত্যাদি দেবেন।
Fill up My Contractor Profile : My Contractor প্রোফাইলে নয়টি সেকশন রয়েছে। এগুলো হচ্ছে My Account Summary, My Public Profile, Categories, Skills, Emplacement History, Education, Portfolio Project, Certifications, Other Experiences।
মাই কন্ট্রাক্টর প্রোফাইল শক্তিশালী হলে কাজ পেতে সুবিধা হয়। প্রথমদিকে বায়ারেরা কন্ট্রাক্টর প্রোফাইল এবং বিড অ্যামাউন্ট দেখেই কাজ দিয়ে থাকে।
মাই অ্যাকাউন্ট সামারি পরিচিতি

১.১. Title : টাইটেল হিসেবে আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্টের যে বিষয়গুলো পারেন, সেগুলো দিতে পারেন অথবা নিচের মতো একটি ট্যাগলাইন দিতে পারেন।
Title : PSD to XHTML, CSS, JAVASCRIPT, JQUIRY, PHP, MYSQL, JOOMLA, WORDPRESS, MAGENTO.
অথবা
Title : Creative & professional solution for web development.
১.২. Portrait-এ আপনার একটি সুন্দর ছবি দিন।
১.৩. Personal E-mail-এ আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেস দিন।
১.৪. Hourly Pay rate-এ ঘণ্টা হিসেবে কাজের মূল্য লিখুন। নতুনেরা ৩ ডলার থেকে ৫ ডলার দিলে ভালো হয়। পরে অনেকগুলো কাজ সম্পন্ন করার পর Hourly Rate বাড়িয়ে দিতে পারেন।
১.৫. oDesk Ready-তে ওডেস্কে কাজ করতে হলে একটি রেডিনেস টেস্ট দিতে হয়। এখানে একটি রেডিনেস টেস্ট লিঙ্ক আছে, যেখানে টেস্ট দিতে হবে। টেস্ট শুরু করার আগে টেস্টের সাইটের নিয়মগুলো ভালো করে জেনে নিলে ভবিষ্যতে কাজের ক্ষেত্রে খুব উপকারে আসবে। আর পড়ার সময় না থাকলে ওডেস্কে রেডিনেস টেস্টের প্রশ্নের উত্তর পাবেন এই লিঙ্কে। তবে পরে সাইটের নিয়মগুলো সময় নিয়ে অবশ্যই জেনে নিন।
১.৬. Profile Completeness-এ বতর্মান প্রোফাইল সম্পন্ন হতে কত শতাংশ বাকি আছে তা এখানে দেখাবে এবং প্রোফাইল কমপ্লিটনেসের পাশে একটি লিঙ্ক থাকে, যা অনুসরণ করলে পর্যায়ক্রমে আপনার প্রোফাইল কমপ্লিটনেস বাড়বে।
১.৭. Job Application Quota-তে আপনি প্রতি সপ্তাহে কয়টি কাজে অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন তা দেখাবে। প্রোফাইল কমপ্লিটনেস বাড়ার সাথে সাথে জব অ্যাপ্লিকেশন কোটা বাড়তে থাকে।
My Public Profile পরিচিতি

২.১. Profile Access-এ আপনার প্রোফাইল পাবলিক না প্রাইভেট রাখতে চান এখানে তা নির্ধারণ করে দিতে পারেন। প্রোফাইল অ্যাকসেস পাবলিক রাখলে সবাই আপনার প্রোফাইল দেখতে পারবে, আর প্রাইভেট রাখলে শুধু বায়ার আপনার প্রোফাইল দেখতে পারবে। ভালো হয় প্রোফাইল পাবলিক রাখলে। এতে সার্চ ইঞ্জিন এটি খুঁজে পাবে।
২.২. Display Name-এ নামের কোন অংশটুকু দেখাবে এখানে তা বলে দেয়া যায়।
২.৩. Primary Role-এ আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী এখানে Primary role নির্দিষ্ট করতে পারেন। যেমন- প্রোগ্রামার/ডেভেলপার ডাটাএন্ট্রি, প্রফেশনাল, টেকনিক্যাল রাইটার ইত্যাদি উল্লেখ করে দিতে পারেন।
২.৪. Title সম্পর্কে ইতোমধ্যে আলোচনা করা হয়েছে ১.১-এ।
২.৫. Weekly Availability-এ সপ্তায় কত ঘণ্টা কাজ করতে পারবেন তা উল্লেখ করে দিতে পারেন। যেমন- আপনি যদি দিনে গড়ে ৩ ঘণ্টা ওডেস্কে কাজের জন্য ফ্রি থাকেন তাহলে ৩৭ = ২১ ঘণ্টা দিয়ে দিতে পারেন।
২.৬. Years of Experience-এ সংশ্লিষ্ট কাজে আপনার কত বছরের অভিজ্ঞতা আছে তা এখানে উল্লেখ করুন। অভিজ্ঞতা ৩ মাসের থাকলেও কমপক্ষে দুই বছরের উল্লেখ করুন।
২.৭. English-এ আপনার English Proficiency Level উল্লেখ করুন। আপনি যদি মোটামুটি ইংরেজি বুঝতে এবং লেখতে পারেন তাহলেও এখানে ৫ দিয়ে দিন।
২.৮. Objective-এ আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের উদ্দেশ্যসমূহ লিখতে পারেন।
Categories পরিচিতি
এখানে ফ্রিল্যান্সিং কাজের ধরন নির্ধারণ করে দিন। আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে যে ধরনের কাজ করতে চান এখানে তার ক্যাটাগরি এবং সাব-ক্যাটাগরি নির্ধারণ করে দিন।
Skills পরিচিতি
আপনার নির্দিষ্ট বিষয়ে কী কী দক্ষতা আছে তা নির্ধারণ করে দিন। এখানে আপনার তৈরি করা কোনো প্রজেক্ট উল্লেখ করে দিতে পারেন।
Employment History পরিচিতি
আপনি যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে আগের কাজ করে থাকেন তাহলে এখানে তার বর্ণনা দিতে পারেন।
Education পরিচিতি
এখানে আপনার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার তথ্য দিন।
Portfolio Projects পরিচিতি

ওডেস্কে কাজ পেতে হলে এই অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। Portfolio হচ্ছে আপনার আগের করা কাজগুলো। নতুন যারা ওয়েব ডেভেলপমেন্টে কাজ করতে চান এবং যাদের আগের কোনো কাজ নেই তারা ডেমো প্রজেক্ট বানিয়ে সার্ভারে রেখে দিন। এটি এখানে যোগ করুন আর বিড করার কভার লেটারে লিঙ্ক দিয়ে দিন। যেমন- আপনি যদি একজন ওয়েব ডিজাইনার হন, তাহলে একটি সুন্দর ওয়েবসাইট তৈরি করুন এবং এটি সার্ভারে রেখে দিন (www.yourdomain.com/yourproject)। আর আপনি যদি একজন ওয়েব প্রোগ্রামার হন তাহলে একটি ভালো ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করুন এবং এটি সার্ভারে রেখে দিন। যদি নিজের কোনো ওয়েবসাইট থাকে তাহলে প্রজেক্টগুলো আপনার ওয়েবসাইটের সাবডোমেইনে রেখে দিতে পারেন অথবা আপনার পরিচিতজনের ওয়েবসাইট থাকলে সেটির সাবডোমেইনে আপনার প্রজেক্টগুলো রেখে দিতে পারেন।
Certifications পরিচিতি

আপনার কোনো প্রফেশনাল সার্টিফিকেট থাকলে এটি এখানে উল্লেখ করতে পারেন। এটিও কাজ পেতে সাহায্য করে। Brainbench Certifications নিতে পারেন আপনি এখান থেকে।
Others Experiences পরিচিতি

আপনার অন্যান্য অভিজ্ঞতা আপনি এখানে বর্ণনা করতে পারেন। যেমন- আপনি যদি ওয়েব প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক্স খুব ভালো পারেন তাহলে এটি এখানে উল্লেখ করুন।
Tag : ,

জেনে নিন কিভাবে oDesk এর টাকা Bank এর মাধ্যমে তুলবেন।

প্রথমেই আপনার অডেস্ক অ্যাকাউন্টে লগইন করুন তারপর [Wallet] এ ক্লিক করুন ।

তারপর নিচের ইমেজ এর মত করে অ্যাড বাটন এ ক্লিক করুনঃ
pic2
তাহলে নিচের মত দেখতে পাবেন । ওয়্যার ট্রান্সফার এর পাশে সেট আপ এ ক্লিক করুন ।
pic4
ওয়্যার ট্রান্সফার এর পাশে সেট আপ এ ক্লিক করলে নিচের মত আপনার কাছে আপনার ব্যাংক এর SWIFT কোড চাইবে । না জানলে, গুগল করুন । প্রত্যেক শাখার জন্য আলাদা আলাদা সুইফট কোড থাকে । আপনার ব্যাংক যদি মফস্বলে হয় তাহলে হেড অফিস এর সুইফট কোড ব্যাবহার করুন । হালবত কাজ হইবেক icon biggrin যেভাবে অডেস্ক এর টাকা ব্যাংক এর মাধ্যমে তুলবেন
pic51
সুইফট কোড লিখে GO বাটন এ ক্লিক করুন তাহলে ব্যাংক এর নাম চলে আসবে নিচের মত পুরণ করুন বক্স গুলোঃ
pic6
অ্যাড হয়ে গেল আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট । অ্যাড হয়ে গেলে ওয়ালেট অপশন এ নিচের মত দেখতে পাবেনঃ
pic7
৫১ ডলার হলেই ব্যাংক এর মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন । প্রথম বার অডেস্ক কোন ফী রাখবে না । কিন্তু ২য় বার থেকে ৪ পয়েন্ট ৯৯ ডলার হারে ফী প্রযোজ্য হবে ।
৫১ ডলার হলে আপনার ওয়ালেট অপশন থেকে Withdraw ক্লিক করুন । নিচের মতনঃ
pic8
http://kasperwindow.blogspot.com/
তারপর ড্রপ ডাউন থেকে ব্যাংক এর নাম সম্বলিত অপশন সিলেক্ট করুন । তারপর অ্যামাউন্ট লিখে নিচের মতন ক্লিক করুনঃ
pic9
এরপর আপনি ১-২ দিন ওয়েট করে, ব্যাংক এ খোঁজ নিন, এসে যাবে
Tag : ,

গুগল এ্যাডসেন্সঃ আমি যেভাবে পেয়েছি আর আপনি যেভাবে পেতে পারেন!!

যারা শখের বশে কিংবা ইনকামের উদ্দেশ্যে ব্লগিং করছেন কিংবা ওয়েবসাইট  খুলেছেন তাদের সবারই মূল টার্গেট থাকে গুগলের এ্যাড পাওয়া। আর গুগলের এ্যাড পাওয়া আমাদের দেশ থেকে যে কতটা কঠিন তা শুধুমাত্র ভুক্তভোগীরাই জানে। সবার মত আমিও গত 3 মাস ধরে গুগলের এ্যাড পাওয়ার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার পর ঈদের আগের দিন সফল হয়েছি। ইনকাম নয় গুগলের এ্যাড পেয়েই আমি নিজেকে সফল মনে করছি। কারণ গুগলের ইনকামের চেয়ে এ্যাড পাওয়াটা বেশি কঠিন। যাই হোক গুগলের এ্যাডসেন্স পেতে আমি কি করেছি, আর আপনারা কি করতে পারেন সেই বিষয়ে আমার আজকের টিউন। একটা কথা বলে রাখা ভালো, একেক জন গুগলের এ্যাড পেয়েছে একেক রকম অভিজ্ঞতা নিয়ে। তাই আমার অভিজ্ঞতাটা হয়তো সবার মনঃপুত নাও হতে পারে। তারপর ও আশা করি চেষ্টা করে দেখবেন।
যাত্রা হলো শুরুঃ
আমি যখন প্রথম গুগলের এ্যাডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করি তখন গুগলের রিপ্লাই পাই 3 দিন পর। গুগল আমার আবেদন গ্রহণ করেনি এই মর্মে মেইল পাঠায়। সেখানে গুগল আমাকে এডসেন্স না দেওয়ার পেছনে ইস্যু দেখিয়েছে “পেজ টাইপ”.  তখন আমি আমার সাইটের গিয়ে দেখলাম আমার সাইটের কি সমস্যা। তখন আমি দেখলাম যে আমার সাইটে অনেকগুলো আর্টিকেল আছে যা হুবহু অন্য সাইট থেকে কপি করা। আমি সেই সব আর্টি কেল ডিলিট করে দিলাম। এর কয়দিন পর আমি পুণরায় একই মেইল থেকে আবার আবেদন  রিসেন্ড করি। এবার রিপ্লে আসলো 4 দিন পর। গুগল আমাকে এবারও আমাকে এডসেন্স না দেওয়ার পেছনে ইস্যু দেখালো “পেজ টাইপ”. এবার আমি আবার আমার সাইটে গিয়ে খুজতে লাগলাম সমস্যা কোথায়। তখন দেখি যে আমার সাইটে বেশির ভাগ কন্টেন্ট ছিল বাংলায়। তখন আমি কয়েক দিন অপেক্ষা করে ধৈর্য্য ধরে কিছু ইংরেজিতে ভালোমানের আর্টিকেল পোস্ট করলাম। এবং আবার গুগলের কাছে একাউন্ট চেয়ে আবেদন করলাম সেই একই মেইল থেকে। এবারও রিপ্লে আসলো “পেজ টাইপ”. এবার আমার মাথা সত্যি সত্যি হ্যাং হয়ে গেলো। কিছু না করেই সাথে সাথে আবার আবেদন করলাম সেই একই মেইল থেকে। এবার গুগল রিপ্লে করলো 2 দিন পর। একাউন্ট পেলাম না এবারও। কারণ হিসেবে দেখালো “ডোমেইন ওনারশিপ”. এর মানে হচ্ছে আমি যেই সাইটের জন্য একাউন্ট চেয়ে আবেদন করেছি সেটা যে আমার সাইট তার প্রমাণ কি? বুঝুন অবস্থা!!! কি আর করা কিছুই করলাম না। না করে আগের বারের মতো এবার ও আবেদন রিসেন্ড করলাম। এর চার দিন পর এই মেইলটি আসে:
Hello Rashead Hasan Akash,
Thank you for your interest in Google AdSense. Unfortunately, after
reviewing your application, we're unable to accept you into Google
AdSense at this time.
We did not approve your application for the reasons listed below.
Issues:
- Domain ownership not evident
---------------------
Further detail:
Domain ownership: To complete our review, we need to confirm your
ownership of the site you've submitted. Please follow the steps below:
- Access the source code of your website.
- Create a separate page on the site and paste "This post confirms my
ownership of the site and that this site adheres to Google AdSense
program policies and Terms and Conditions: 00000000000000000"
- Resubmit the application as described below after replacing the
current URL in the 'Website URL' field with the URL of the page where
you have pasted the snippet.
---------------------
For a complete list of AdSense criteria, please visit:
https://www.google.com/adsense/policies?hl=en_US
https://www.google.com/adsense/localized_tarms?rc?_=BD&c#e=1&hl=en_US
To update and resubmit your application, please visit
https://www.google.com/adsense?#### and sign in using the email
address and password you submitted with your application. Our
specialists will review your account for compliance with our program
policies, so please make sure to resolve all of the issues listed above
before resubmitting.
Sincerely,
The Google AdSense Team
এবার আমি আমার মেইনে ডোমেইন উপরোক্ত লাল রঙ্গের লেখাটি একটি এইচটিএমল পেজে পেস্ট করে তা সাইটে আপলোড করে দেই এবং সাই পেজটার ঠিকানা দিয়ে আবার গুগলের একই মেইল থেকে আবেদন করি।তবে  এবার সাইটের এ্যাড্রেস হিসেবে আমি দেই http//www.edunews4u.com/my domain.html . এরপর রিসেন্ড করি। মেইল রিসেন্ড করার 4 দিন পর অর্থ্যাৎ ঈদের আগের দিন গুগল আমাকে এই মেইল টি পাঠায় আর জানায় আমার আবেদন গুগল গ্রহণ করেছে। আপনাদের সুবিধার্থে মেইলটি নিচে পোষ্ট করে দিলাম। 
Congratulations!
Your Google AdSense application has been approved. To activate your
account and get started with AdSense, follow the steps below.  Or, for
a detailed walkthrough of everything you need to know as a new AdSense
publisher, visit Newbie Central:
https://www.google.com/adsense/support/as/bin/static.pyde=1045789&sct=app-afc-ics&hl=en_US .
STEP 1: Access your account.
Visit https://www.google.com/adsense?sct=sdfapp-afc-il=en_US and sign
in using the email address and password that you submitted with your
application. Before being able to display AdSense ads, you will have to
accept the Terms & Conditions. If you've forgotten your password,
visit:
https://www.google.com/adsense/support/as/bin/stsdfic.py?pagesdf=ts.cs&ts=10sdf&sct=app-afc-ics&hl=en_US .
STEP 2: Create an AdSense ad unit.
Visit the "My Ads" tab, confirm the product selected is "Content" and
click "New ad unit."
STEP 3: Display AdSense ads on your pages.
After you create your ad unit, we'll give you the ad code to paste into
the HTML source of your website so that you can show ads. For help
adding the code to your pages, visit our Code Implementation Guide at:
https://www.google.com/adsense/support/bin/static?page=guide.sdfcs&guide=28893&sct=app-afc-hl=as=us=en_US .
If you don't have access to edit the HTML source of your pages, please
contact your webmaster or hosting company.
IMPORTANT NOTES:
* Please don't click on your ads, even to test them -- doing so isn't
permitted by the AdSense program policies:
https://www.google.com/adsense/policies?hl=en_US .
* As part of changes made in the application approval system, your new
account will be closely monitored for compliance with our policies. If
policy violations are detected, ad serving to your pages may be stopped
or your account disabled.
* You can add the AdSense code to a new page or site that complies with
our program policies at any time. There's no need to inform us or apply
for a new account when you do.
Have more questions? You can find answers in our Help Center at
https://www.google.com/adsense/support/asertive/?sctooMo=app-afc-ics&hl=en_US ,
or the AdSense blog at http://adsenswwe.bloghspot.com?sct=app-afc-ics . In
addition, you can post your questions to the AdSense Help Forum at
http://www.google.com/support/fordsfum/p/sdfAdSense?ssdfct=sdf?_app-dsfafc-icssdfas&hl=en_US .
Sincerely,
The Google AdSense Team
This message was sent from a notification-only email address that does
not accept incoming email. Please do not reply to this message.
Email preferences: You have received this mandatory email service
announcement to update you about important changes to your AdSense
product or account.
Google Inc.
1600 Amphitheatre Parkway
Mountain View, CA 94043
আর এভাবেই আমি অবশেষে জয় করি গুগলের সোনার হরিণ খ্যাত “গুগল এ্যাডসেন্স একাউন্ট”. তাই আপনাদের বলছি থামবেন না, চালিয়ে যান। দেখবেন আপনিও একদিন সফল হবেন। তবে একটা কথা, গুগলের একাউন্ট পেতে চাইলে আর কিছু না শুধুমাত্র আপনার ওয়েবসাইটে বেশি বেশি ভালো মানের আর্টিকেল পোস্ট করুন এবং তা হতে হবে অবশ্যই ইউনিক। কারণ, গুগল ইউনিক আর্টিকেল ছাড়া আপনার সাইটকে কখনোই এ্যাডসেন্স এর পারমিশান দিবে না।
Tag : , ,

এডসেন্স ফর ডোমেইন

এই পোস্ট টা নতুন্দের জন্য। "এডসেন্স ফর ডোমেইন" নিয়ে আমি যত গুলো লেখা দেখেছি সবাই co.cc থেকে কিভাবে করে সেটা দেখিয়েছে। তাই আমি অন্য ডোমেইন প্যানেল থেকে কিভাবে সেটাপ করে তা লিখছি। আমি বিস্তারিত লিখছিনা। হালকা বর্ননা + স্ক্রিনশট দিচ্ছি, সবচেয়ে ভালো হত যদি ভিডিও টিউটোরিয়াল দিতে পারতাম।

এডসেন্সে ডোমেইন লাগানো

প্রথমেই এডসেন্স ফর ডোমেইনের জন্য আমাদের ১টি ভ্যালিড এডসেন্স একাউন্ট প্রয়োজন। তারপর এডসেন্স একাউন্টে লগ ইন করি, তারপর এডসেন্স সেটআপ এ ক্লিক করি। তারপর এডসেন্স ফর ডোমেইনস এ ক্লিক করি। এড নিউ ডোমেইনস এ ক্লিক করি। তারপর add individual domains এর পাশের বক্সটিতে আমাদের ডোমেইন নেমটি লিখি (www ছাড়া)। add domain(s) এ ক্লিক করি। তারপর যে পেইজ টি আসবে সেখান থেকে নিচের ছবিতে দেখানো চিহ্নত অংশটুকু মনে রাখি।
এডসেন্স ফর ডোমেইন সেট আপ
এডসেন্স ফর ডোমেইন সেট আপ
এডসেন্স ফর ডোমেইন ডিএনেস রেকর্ড
এডসেন্স ফর ডোমেইন - (এক্টিভ, পেন্ডিং, ডিসেপ্রুভ)

"এডসেন্স ফর ডোমেইন" ডটটিকে থেকেঃ

আমাদের ডোমেইনটা যদি ডট টিকে থেকে নেয়া হয়!!! অর্থাৎ মাগনা ডোমেইন থেকে আর্ন। ডট টিকের ডোমেইনে এডসেন্স ফর ডোমেইন বসাতে পারেন। এবং এটা খুব সোজা।
এডসেন্স ফর ডোমেইন - ডট টিকে
এডসেন্স ফর ডোমেইন - ডট টিকে

"এডসেন্স ফর ডোমেইন" নেমচিপ থেকেঃ

নেমচিপ থেকে ডোমেইন কিনে যদি সেটা এডসেন্স ফর ডোমেইনে পার্ক করতে চান তাহলে এভাবে করতে পারেন।
> My Account > Manage Domains > Modify Domain
এডসেন্স ফর ডোমেইন - নেমচিপ
এডসেন্স ফর ডোমেইন - নেম চিপ

ডিএনেসঃ Domain Name System(DNS)

শুধু নেমসার্ভার ব্যবহার করলে খুব তাড়াতাড়ি এপ্রুভ হয়ে যায়। তবে এতে ঝামেলা আছে একটা তা হচ্ছে আপানার ডোমেইন থেকে যে কেউ সাবডোমেইন বানিয়ে নিজের বলে চালিয়ে দিতে পারবে ব্লগার ডট কমে। কারন গুগলের নেম সার্ভার ghs.google.com থাকলেই ব্লগার তা এক্সেপ্ট করবে যদি অন্য কেউ তা ব্যবহার না করে থাকে। নিচের নেমসার্ভার গুলো দিতে পারেন।
  • ns1.googleghs.com
  • ns2.googleghs.com
  • ns3.googleghs.com
  • ns4.googleghs.com
অথবা সিনেম/এ এড্রেস দিয়েও করতে পারেন। সিনেম আর এ এড্রেস টা চেঞ্জ হতে একটু সময় লাগে। তবে এতে সুবিধা হচ্ছে আপনি নিজের মত নতুন সিনেম বা সাবডোমেইন তৈরী করতে পারবেন। এবং অন্য কেউ ইচ্ছা মত সাবডোমেইন বানাতে পারবে না।
www - CNAME (alias) - pub-xxxxxxxxx.afd.ghs.google.com (xxxxxxxxx হচ্ছে এডসেন্স পাবলিশার আইডি)
@ - A (address) - 216.239.32.21 অথবা 216.239.34.21 অথবা 216.239.36.21 অথবা 216.239.38.21
প্রায় সব ডোমেইন প্যানেল দেখতে একই রকম, শুধু গেটাপ চেঞ্জ। ডিএনেস পরিবর্তনের মোটামুটি ৩০ মিনিট অপেক্ষার পরই আপনার এডসেন্স ফর ডোমেইন সক্রিয় হবে। তবে ডিএনএস যদি চেঞ্জ না হয় তবে আরো বেশি সময় লাগবে, এটা নির্ভর করছে আপনার ডোমেইন কোঃ এর উপর। দেখুন একটি পার্ক ডোমেইনের বিজ্ঞাপন
-------------------------

আরো কিছু কথাঃ

টাকা দিয়ে ডোমেইন কিনে তারপর টাকা না পেলে অনেকেরই লাভের চেয়ে লসের সম্ভাবনাই বেশি। আমি তো মনে করি অনলাইনে টাকা কামাই করতে এসে অনেকে অনেক পরিশ্রম করেছে, কিন্তু টাকা পায় নাই-তবে লাভ একটা হয়েছে-অনেক কিছু শিখতে পেরেছে।
দুইটা জিনিস মূলতঃ ইন্টারনেটের এত রিসোর্সের জন্ম দিয়েছে-এক. টাকা কামাইয়ের ইচ্ছা দুই. বিনোদন।
এডসেন্স ফর ডোমেইন কি?
এডসেন্স ফর ডোমেইন হল এডসেন্স এ কোন ডোমেইন কে পার্ক করে রাখা। এটি সাধারণ এডসেন্সের চারটি প্রোডাক্টের মাঝে একটি। আপনার যদি ডোমেইন থাকে, তাহলে আপনি ডোমেইনটি গুগলের সার্ভারে পার্ক করে গুগল এডসেন্স দেখিয়ে উপার্জন করতে পারেন। এজন্য কেবল ডোমেইন থাকলেই চলে, কোনো হোস্টিং কিংবা ব্লগের দরকার নেই। তবে ডোমেইন দেখিয়ে এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন না, কেবলমাত্র এডসেন্স একাউন্ট থাকলেই কেবলমাত্র এই সুবিধাটি উপভোগ করতে পারবেন।
ডোমেইন পার্ক কি?
ডোমেইন পার্ক (Domain Park) হলো ধরুন আপনি খুব ভালো নামের একটি ডোমেইন কিনে রেখেছেন যার চাহিদা হয়তো ভবিষ্যৎ এ খুব বাড়তে পারে সেটাকে বিক্রীর জন্য কোন সাইটে রাখা তাই হচ্ছে ডোমেইন পার্কিং। যেমন ধরুন ওয়াল্ডর্কাপ ২০১১ বা আইপিএল ২০১২ এরকম বিভিন্ন ইভেন্টের ডেমোইন আগেই কিনে রাখলেন পরে তারা যখন ওই ডোমেইন খুজবে না পেয়ে আপনার ডোমেইনটি কিনতে চাইলেই আপনার পোয়াবারো বিশাল দামে বিক্রী করতে পারবেন অনয়াসেই।
ডোমেইন পার্কিং কতটা লাভজনক?
ভাল ডোমেইন নিয়ে যদি পার্ক করে রাখতে পারেন তবে আজ আর কাল ভাল দামে বিক্রী হবেই। এক্ষেত্রে কয়েকটি উদাহরন টানি যেমন মাত্র ১০ডলারে কেনা ডোমেইন business.com বিক্রী হয়েছিল ৭ লাখ ডলারে। আর বারাক ওবামার নামের একটি ডোমেইন এখন পর্যন্ত ২১ লাখ ডলার দাম উঠেছে।
তাহলে সবাই এ কাজে ডোমেইন ব্যবহার করছে না কেন?
কারণটা খুবই সহজ। যেখানে সারাদিন অপটিমাইজেশন করে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফিক পাওয়া যায় না, সেখানে একটি পুরোপুরি নতুন ডোমেইনে কি করে ট্রাফিক পাওয়া সম্ভব? আর ট্রাফিক না পেলে যতই মাথা চুলকান ডোমেইনে কেন, পুরো ইন্টারনেটেই কোনোভাবে আয় সম্ভব নয়। তাই অনেকেই ডোমেইন ফর এডসেন্স ঠিকই শুরু করেন কিন্তু ট্রাফিক না পেয়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।
তাহলে উপায় কি?
প্রথমত, এ বিষয়ে স্বল্প সময়ে ভাল আয় করতে হলে আপনাকে niche topic খুঁজে বের করতে হবে যাতে স্বল্প অপটিমাইজেশনেই ট্রাফিক পাওয়া যায়। এবার সেই বিষয় অনুযায়ী ডোমেইন নেম রেজিস্ট্রেশন করুন কিংবা যেসব ডোমেইন পড়ে আছে সেই বিষয়ক niche topic খুঁজুন। তারপর ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে একটি ব্লগ সেটআপ করুন এবং কিছুদিন ধুমছে পোষ্ট করতে থাকুন। পোষ্টের মান ভাল না হলেও চলবে, কিন্তু keywords এর দিকে লক্ষ্য রাখুন এবং কপি-পেস্ট পোস্ট থেকে বিরত থাকুন।
এভাবে ১/২ মাস পরে যখনই দেখবেন ট্রাফিক পাচ্ছেন, তখনই ব্লগ ডিলিট না করে কেবলমাত্র ডোমেইনটিতে এডসেন্স ফর ডোমেইন সেটআপ করুন। ফলে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফিক পাবেন ঠিকই কিন্তু তারা আপনার ব্লগ দেখবে না, তারা খুঁজে পাবে আপনার গুগলে পার্ক করা এডসেন্স ফর ডোমেইনের পেজটি। ফলে এডসেন্সে ক্লিক পড়ার হার অনেকাংশে বেড়ে যাবে। আর যখন দেখবেন আয় ধীরে ধীরে কমে আসছে, তখন আবার ডোমেইনে ব্লগটিকে ফিরিয়ে আনুন এবং কনটেন্ট যুক্ত করা শুরু করুন। এভাবে প্রক্রিয়াটি বারবার ব্যবহার করতে পারেন।
শুধু কি বড় দামের আশায়ই পার্ক করবেন?
না কারন বড় লাভের আশায় থাকলে কতদিনে আপনার প্রত্যাশিত দাম পাবেন তা বলা দুরূহ। কিন্তু আপনি যদি একটু ভাল ডোমেইন নিয়ে কয়েকশ ডলারে বিক্রীর জন্য চেষ্টা চালান তাহলে বলা যায় আপনি ঘন ঘন এরকম ডোমেইন বিক্রী করতে পারবেন। আর কয়েকশ ডলারে বিক্রীও কিন্তু অনেক লাভজনক কারন ডোমেইনটি মাত্র ১০ডলারে কেনা।
ক্ষতির সম্ভাবনা আছে কি?
যদি বিক্রী না হয় তাতেও কোন ক্ষতি নাই কারন যেখানে পার্ক করবেন সেখান থেকে অন্তত বছর শেষে ডোমেইন রিনিউ করার খরচ উঠবে তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। তাই এটি সম্পূর্ণ ঝুকিমুক্ত এবং এতে ক্ষতি হবার কোন সম্ভাবনই নাই। আর যদি ডোমেইন কিনতে না চান বা প্রথমে ব্যাপারটা যাচাই করতে চান তাহলে tk এর ফ্রি ডোমেইন দিয়েও যাচাই করতে পারেন কারন এই ডোমেইনও পার্ক করা যায়।
এডসেন্স ছাড়া আর কোথায় করা যায় ডোমেইন পার্কিং?
এডসেন্স ছাড়াও আরো অনেক জায়গায় ডোমেইন পার্ক করা যায়। তন্মধ্যে সবচেয়ে ভাল হলো Sedo.com। সত্যি বলতে কি Sedo.com ই ডোমেইন পার্কিং এর সবচাইতে ভাল জায়গা।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ এডসেন্স ফর ডোমেইন অনেকটা পাঠককে ধোকা দেওয়ার মত। তাই এ থেকে আয় না করাই ভালো। যদি বিক্রি করে দেন তাহলে অন্য হিসাব।
Tag : , ,

Blogger Tricks Filter ….একের ভিতর অনেক কিছু।(ভালো লাগতেই হবে)

আস-সালামু-আলাইকুম।
প্রিও টিউনার ভাইরা...।কেমন আছেন?
আজ আপনাদের কাছে একটি কাজের ওয়েবসাইট তুলে ধরবো। গুগল এ সার্চ করতে যেয়ে এই সাইট টি খুজে পেলাম।ব্লগার দিএ বানানো হয়েছে।
সাইট টি তে খুব ভালো ভাবে ব্লগার এর বিভিন্ন ট্রিক্স, কিভাবে হ্যাক করতে হয় এগুলো বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
ওয়েবসাইট টির নাম হলো  Bloggertricksfilter.(make your blog special one).
ঠিকানা হলোঃ http://bloggertricksfilter.blogspot.com

ওয়েবসাইট এর বিষয় গুলো নিচে দেয়া হলো।
ছবি তে খেয়াল করলে দেখবেন ডান দিকে ক্যাটাগরি দেয়া আছে।আমার কনো কিছু জানার থাকলে এখান থেকে জেনে নেই।আশা করি আপনাদের ও ভালো লাগবে।
আরো আছে কিভাবে সুন্দরবন কে ভোট দিতে হবে তার বিস্তারিত বর্ননা।নিচের ছবি দেখলেই বুঝবেন।
অনুগ্রহ করে কেউ আবার ভেবে বসবেন না যে এটা বানিজ্যিক ভাবে ব্যবহার এর জন্য আপনাদের শেয়ার করেছি।আমার কাছে ভালো লেগেছে তাই শেয়ার করলাম।ভুল হলে মাফ করবেন।
Tag : , ,

এডসেন্স ফর ফিড – পর্ব ১

আগেই বলে নিই আপনার (যারা জানেন না) এডসেন্স অবশ্যই এক্টিভ/ এনাবল থাকতে হবে ফিড এডসের জন্যে।
গতকাল আমার পরিচিত এক লোক বলল উনার নাকি ফিডে এড দেখাচ্ছে না। আমি ওনাকে বললাম আপনার এডসেন্স প্যানেল থেকে ফিড add করেছেন ?
উনি বলল "ঢুকতেই তো পারছি না আপনার দেওয়া লিংকে!"
পরে বুঝলাম উনার এডসেন্স এক্টিভ না, অথচ উনি ফিড এডস দিতে চান ব্লগে!!!!!!!!
-----------------------------------------
এর আগে এডস ফর কন্টেন্ট নিয়ে হালাকা ভাবে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। আজকে আবার এডসেন্স নিয়ে একটু আলোচনা করব। এই পোস্টে এডস ফর ফিড নিয়ে একটু কথা বার্তা আছে।
গুগল এডসেন্সে মোট চার ধরনের প্রোডাক্ট আমি ব্যবহার করি। বাংলাদেশে অনেকেই এই প্রোডক্ট ব্যবহার করে। কিন্তু এমনও ব্লগার আছে যারা ব্যবহার তো দূরের কথা এই সম্পর্কে জানেনই না। আবার অনেকে জানার চেষ্টা করছেন। গত মাসে আমার এক বন্ধু এই বিষয়ে জানতে চেয়েছিল। পরীক্ষার কারনে লিখতে পারি নাই এতদিন।
AdSense for Feeds
এডসেন্স ফর ফিড - পর্ব ১
  1. AdSense for Content
  2. AdSense for Search
  3. AdSense for Feeds
  4. AdSense for Domains

কিভাবে তৈরী ফিড এডস তৈরী করবেন ?

মেন্যুয়ালি ফিডবার্নার থেকেও করতে পারেন। আবার ব্লগার ডট কম থেকেও করতে পারেন যদি গুগলের এই ফ্রি হোস্টিং সার্ভিস ব্যবহার করে ব্লগ বানান। আমি ব্লগার ডট কমে কি ভাবে করতে হয় বর্ননা দিচ্ছি।
প্রথমে ব্লগার ডট কমের ড্যাশবোর্ডে যান। তারপর যে ব্লগের ফীডে এডস দেখাতে চান সেখানে Monetize অপশনে ক্লিক করেন। নিচের ছবির মত।
AdSense for Feeds
এডসেন্স ফর ফিড - পর্ব ১
এখন Adsense for Feeds এ ক্লিক করে সেট করে নিন। পোস্টের কোথায় দেখাতে চান , উপরে না নিচে ? তাপর NEXT এ ক্লিক করে ফিড সেভ করে নিন। নিচের ছবির মত।
AdSense for Feeds
এডসেন্স ফর ফিড - পর্ব ১
তারপর এই রকম একটা লেখা আসবে -
AdSense for Feeds: Setup Complete
Your blog's feed is now redirecting to http://feeds.feedburner.com/ImABadBoy, and AdSense For Feeds is enabled.
এর মানে আপনার ব্লগের ফিড বার্ন হয়ে গেছে। এটা ব্লগার অটোমেটিক করে দিয়েছে। যদি আপনি সেলফ হোস্টেড ব্লগ ইউজ করেন তাহলে ফিডবার্নার দিয়ে মেন্যুয়ালি বার্ন করতে হবে। যেহেতু আমি সেলফ হোস্টেড ব্লগ ইউজ করি না তাই স্ক্রিনশট দিতে পারলাম না। এই জন্য আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
এখনো শেষ হয় নাই ফিড এডসের কাজ! আপনাকে এডসেন্স এর প্যানেল থেকে ফিড add করে দিতে হবে। এই লিঙ্কে ক্লিক করেন https://www.google.com/adsense/aff-settings অথবা মেন্যুয়ালি এডসেন্স প্যানেল থেকে যেতে পারেন। নিচের ছবিটা দেখুন।
AdSense for Feeds
এডসেন্স ফর ফিড - পর্ব ১
আশা করি সবার কাজে আসবে। যদি না বুঝেন মন্তব্য আপনার জন্যে উন্মুক্ত।
Tag : , ,

এডসেন্স ফর কনটেন্ট সম্পর্কে একটু জ্ঞান

আমি এখনো পর্যন্ত অনলাইনে যত আয়ের উৎস দেখেছি তার মাঝে এডসেন্স থেকে আয় করা সবচেয়ে সহজ মনে হয়েছে। অন্যদের ব্যাপার জানি না। ফ্রিল্যান্সিং এ খাটুনি বেশি। সবচেয়ে বড় কথা কষ্ট করলে কেষ্ট মিলবেই।

এডসেন্সের এই আয়ের মূল হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন। যার কোনো বিকল্প নাই। যাই হোক, নিচের ছবিটা দিলাম এডসেন্স থেকে। নতুনেরা কিছুটা ধারনা পাবে আশা করি।

  • পেজ ইম্প্রেশন হইছে ৪৩৪৩৩,
  • ক্লিক পড়ছে ২৪৯ টা,
  • পেজ সিটিআর ০.৫৭%
  • পেজ ইসিপিএম ০.৭৩ $
  • আয় হয়েছে ৩১.৬২ $
এই ৪৩৪৩৩ পেজ ইম্প্রেশন হইছে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন থেকে। তাহলে ২৪৯ টা ক্লিক কি খুব বেশি ? মুটেও না। কিন্তু এই ২৪৯ টা ক্লিক থেকেই আয় হয়েছে ৩১.৬২ $।
কিভাবেঃ
আরনিংস = (ইসিপিএম*পেজ ইম্প্রেশন)/১০০০
এটা নিঃসন্দেহে লিগ্যাল আয় যা গুগল একজন পাবলিশারের কাছে আশা করে। ছবির আয়টা হয়ত আপনারই এক সপ্তাহের আয় বা একদিনের আয় কিংবা এক ঘন্টার আয় হতে পারে যদি আপনার সাইট সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজ করা থাকে।
পেজ সিটিআর যদি ১০% উপরে যায় তাহলে গুগল সন্দেহের চোখে দেখে এই কথা সবাই জানে। যারা জানে না তারাই ধরা খায়। কয়েকদিন আগে এক টিউনার দেখলাম টিটিতে তার এডসেন্সের স্ক্রিন শট তোলে দিছে। উনার ইসিপিএম ১৫০% এর মত । গুগলের এলগরিদমের কথা বাদই দিলাম, যে কেউ দেখলেই বুঝবে উনি হয় নিজে ক্লিক করেন অথবা অন্য কাউরে দিয়ে ক্লিক করান।
সবার কাছে অনূরোধ দুই নম্বরি কইরেন না। গুগল মামার কাছে ধরা পড়লে জামিন পাবেন বলে মনে হয় না।
Tag : ,

গুগুল এডসেন্স নিয়ে ছোট টিপস্ কাজে আসতে পারে


গুগুল এডসেন্স নিয়ে ব্যপক তুলপাড় কিন্তু খুব কম সংখ্যক লোক সফলহয়েছেন।যারা সফল হয়েছেন তারা মাসে তার ভাল টাকা পাচ্ছেন। গুগুল এডসেন্স নিয়ে কৌতুহলের শেষ নেই।আমরা বেশির ভাগ গ্রামীন অথবা অনান্য মোবাইল ফোন অপারেটর দের ইন্টারনেট ব্যবহার করি।এসকল কোম্পানির আইপি এক তাই এডসেন্স ডিজেবল হয়ে যায়। Hide Your IP Address নাম ত অবশ্যই শুনেছেন।এটা নিয়ে পোস্ট হয়েছে ঠিকানা:http://techtunes.com.bd/hacking/tune-id/45040/।ওই পোস্ট টা দেখে আপনার পিসি তে সেট আপ করে নিন এবং আপনার আপি হাইড করুন।তারপর নতুন একটা জিমেইল আইডি খুলুন এবং একটা  ব্লগস্পট থেকে নতুন একটা ব্লগ খুলে তাতে কিছু মান সম্পন্ন পোস্ট করুন এবং তারপর এডসেন্স আবেদন করুন কিছুক্ষন পরে দেখবেন আপনার একাউন্ট টি হয়ে গেছে। লক্ষ্য রাখবেন আইপি হাইড না করে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করবেন না।
Tag : , ,

সহজেই তৈরি করুন Google Adsense account

আপডেট: Indyarocks দিয়ে আর একাউন্ট করা যাচ্ছে না। চাইলে নিচের টিউটোরিয়ালগুলো ফলো করতে পারেন।
----------------------------------------------
খুব সহযেই আপনি করে ফেলতে পারেন আপনার Google Adsense account। যদিও আজকাল Adsense account করা, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলোর জন্য বেশ কঠিন। এর জন্য আপনার blog/website এর প্রয়োজন নাই।
কিভাবে করবেন?? শুধু নিচের steps follow করেন।
Step 1: এই লিঙ্কটিতে যান এবং “Join now for free” লিঙ্কটিতে click করেন।
Step 2: ফরমটি পূরণ করুন এবং “Join the celebrations” লিঙ্কটিতে click করেন।
Step 3: এরপর “I will do it later” এ click করেন।
Step 4: Homepage টি পাবেন।
Step 5: এখন “Upload your photo” এ click করেন। নিজের original photo upload করেন profile এর জন্য। এরপর “Upload Photos” এ গিয়ে upload করুন নিজের ১০+ original photos।
Step 6: Then Account > Edit profile এ যান এবং ৫০%+ profile complete করুন।
Step 7: এরপর Media > Blogs এ যান এবং Write Blogs এ click করেন।
Step 8: এখন যেকোন বিষয়ের উপর minimum ২ টা article post করেন (without online money earn)। Article unique এবং ২৫০+ words হতে হবে।
Step 9: এখন Homepage এ গিয়ে “Google Adsense” quick link টিতে click করুন।
Step 10: Instruction follow করুন এবং Google Adsense এর জন্য apply এর করুন।
Step 11: Indyarocks আপনাকে mail করবে, এরপর Indyarocks আপনার profile check করবে। Then Google Adsense আপনাকে mail করবে। ফরমটি পূরণ করে submit করুন।
Step 12: ১-৭ দিনের মধ্যে Google Adsense account পায়ে যাবেন।
Google Adsense এর Tips and Tricks জানতে আমার blog টি দেখতে পারে।
Tag : ,

ঘরে বসে আয় করুন। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ব্লগিং(পর্ব-১)

ঘরে বসে আয় করুন টিউটোরিয়ালে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। আমরা সবাই জানি অনলাইন হতে আয় করার সম্পর্কে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা অনলাইন হতে আয় করার পদ্ধতিগুলো কি কি । অনলাইন হতে আয় করার যে সকল পদ্ধতি গুলোর রয়েছে তার মধ্যে অনতম পদ্ধতি হচ্ছে ব্লগিং করে আয় করা। আমার মতে ঘরে বসে অনলাইন আয়ের সহজ ও নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি হচ্ছে ব্লগিং। আমাদের আজকের এই টিউটোরিয়ালে আমরা যে সকল বিষয় আলোচনা করব আসুন তা এক নজরে দেখে নেই:
১) ব্লগিং ও ব্লগার কি?
২) ব্লগিং করতে হলে আমাদের কি কি প্রয়োজন ও  বিষয় জানতে হবে?
৩) ব্লগিং করে আয়ের উংস সমূহ?
৪) উপার্জিত অর্থ আপনি কিভাবে হাতে পাবেন?
৫) ডোমেইন ও সাব-ডোমেইন কি?
৬) হোস্টিং কি?
তাহলে আসুন আর দেরি না করে আমরা ধাপে ধাপে আজকের টিউটোরিয়ালটি শুরু করে দিই।
ব্লগিং ও ব্লগার কি?
নিজের দৈনন্দিন জীবনের ঘটনা সমূহকে নিয়ে বা কোন নির্দিষ্ট্য বিষয়ের উপর ধারাবাহিক ভাবে কোন লিখা অনলাইনে প্রকাশ করে তা সকলের সাথে শেয়ার করাকে ব্লগিং বলে। আর এই কাজ সমূহ আমার যে সাইটে করে থাকি তাকে বলা হয় ব্লগ বা ব্লগ সাইট। আর এই লেখা গুলো যে লিখে থাকে তাকে বলা হয় ব্লগার। আমি একদিন গুগলে সার্চ করে জেনেছিলাম ব্লগারদেরকে আন্তার্জিত ভাবে সাংবাদিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।  তাহলে আপনি একটু ভেবে দেখুন একজন ব্লগার এর সম্মান কতটুকু। আর এই ব্লগিং হতে পারে যে কোন বিষয় নিয়ে। যেমন ধরুন: ইতিহাস, কম্পিউটার টিউটোরিয়াল, গ্রাফিক্স ডিজাইন, রাজনীতি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে। কোন বিষয়ের উপরে ব্লগিং করা হবে তা নির্ধারন করে থাকে ব্লগার নিজেই। আশা করি আপনাদের কাছে এই অংশ টুকু সম্পূর্ন পরিস্কার হয়ে গিয়েছে।
ব্লগিং করতে হলে আমাদের কি কি প্রয়োজন ও  বিষয় জানতে হবে?

ব্লগিং করতে হবে অনলাইনে। ব্লগিং করার জন্য আমাদের প্রয়োজন হবে একটি ব্লগ সাইটের। যেখানে আমার আমাদের লিখাগুলোকে পাবলিশ করবো ও আমাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করব।  অনলাইনে ব্লগিং করার জন্য বেশ কিছু সাইট আছে যারা ফ্রীতে ব্লগিং এর সুবিধা দিয়ে থাকে। তার মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে ব্লগার ডট কম ও ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম। এই দুটি সাইটের মধ্যে আমি ওয়ার্ডপ্রেসকেই বেছে নিব। কারন ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে খুব সুন্দর ভাবে একটি সাইট মনের মত করে সাজিয়ে তোলা যায়। কিন্তু ব্লগার দিয়ে করতে গেলে আপনাকে অনেক ঝামেলায পরতে হবে।  যেহেতু আমরা ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ব্লগিং করা শিখবো সেহেতু আমাদেরকে ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহার জানতে হবে। তবে আপনার চিন্তার কোন বিশয় নেই।  আমার আপনাকে আমাদের এই ধারাবাহিক টিউটোরিয়ালে ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহার শিখিয়ে দিব।
ব্লগিং করে আয়ের উৎস সমূহ?
ব্লগিং করে আপনি বিভিন্নভাবে আয় করতে পারবেন।  তাহলে আসুন উৎস সমুহ জেনে নেই।
১) এফিলিয়েট মার্কেটিং: বর্তমান বিশ্বে এফিলিয়েট মার্কেটিং একটি বহুল পরিচিত বিষয়।  এক কথায় এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে কমিশন ভিত্তিক ব্যবসা। ধরুন আপনি যদি রোমানা কোম্পানির খ প্রোডাক্ট সেল করে দিতে পারেন তাহলে রোমানা কোম্পানি আপনাকে সেলের উপরে ১০% কমিশন দিবে। এই টোটাল বিষয়টি হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং। আমি এইখানে খুব সংক্ষেপে আলোচনা করে দিচ্ছি। এখন আপনার প্রশ্ন হতে পারে ব্লগিংয়ের সাথে এফিলিয়েটের সম্পর্ক কোথায়। আপনি যখন আপনার ব্লগ সাইটে কোন প্রতিষ্ঠানের পন্যোর বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন বা তা নিয়ে কোন পোষ্ট করে থাকেন, তারপর যদি কোন ভিজিটর বা আপনার বন্ধুরা আপনার সাইটের মাধ্যমে উক্ত প্রতিষ্ঠানের নিকট হতে গিয়ে পন্য ক্রয় করে থাকে তাহলে সেটা আপনার আয়। যা কিনা আপনি আপনার ব্লগের মাধ্যমে পন্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে তা বিক্রি করার জন্য কাস্টমার সংগ্রহ করেছেন। আশা করি বিষয়টি আপনার কাছে ক্লিয়া হয়ে গিয়েছে।
২) বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে: বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান আছে যারা অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগ সাইটে বিজ্ঞাপন দিযে থাকে। তাদের মধ্যে নাম করা সবথেকে বড় প্রতিষ্ঠান হচ্ছে গুগল এডসেন্স। যা কিনা গুগল ডট কমের নিজস্ব প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটি একদিকে বিভিন্ন কোম্পনির বিজ্ঞাপন সংগ্রহ করে অপরদিকে বিভিন্ন ব্লগ সাইটে কমিশনের ভিত্তিতে এই বিজ্ঞাপন গুলো প্রকাশ করে থাকে।  আপনি যখন আপনার ব্লগে এই বিজ্ঞাপনগুলো প্রকাশ করবেন এবং আপনার সাইটের কোন ভিজিটর এই বিজ্ঞাপনগুলোকে ক্লিক করে সেই সাইটে যাবে তখন আপনার আয় হবে। পরবর্তীতে আমরা গুগল এডসেন্স নিযে সম্পূর্ন আলোচনা করব।
৩) নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করা: আপনি আপনার ব্লগ সাইটের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনার নিজস্ব পন্য বিক্রি করতে পারবেন। এতে করে আপনি আপনার প্রোডাক্টের সেলের পরিমান ও সাথে সাথে ভোক্তার পরিমান  ও বাড়াতে পারবেন।
উপার্জিত অর্থ কিভাবে হাতে পাবেন?
অনলাইন হতে উপার্জিত অর্থ হাতে পাবার বেশ কিছু পদ্ধতি রয়েছে। যেমন: পেপাল, লিবার্টি রিজার্ভ, মানি বৃকার্স, পেজা, ব্যংক চেক ইত্যাদি। আপনার হয়ত প্রশ্ন হতে পারে ব্যাংক চেক বাদে বাকি সিস্টেম গুলোর কাজ কি? বাকি যে সকল সাইট রয়েছে আপনি তাদেরকে অনলাইন ভিত্তিক ব্যাংকও বলতে পারেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ব্যাংকগুলোতে এই ব্যাংকের ডলার সাপোর্টকরে। তবে বর্তমানে পেজা বাংলাদেশে সাপোর্টকরে। ফলে আপনি যখন আপনার অর্জিত অর্থ আপনার পেজা এর একাউন্টে ট্রান্সফার করবেন তারপর আপনি সে অর্থ সরাসরি বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংক থেকে তুলতে পারবেন। আর যদি আপনি চেকে পে-মেন্ট নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার ঠিকানাতে আপনার চেকটি পৌছে যাবে। তরপর সেই চেক ব্যাংকে উপস্থাপন করে টাকা উত্তোলন করতে হবে।
ডোমেইন ও সাব-ডোমেইন  কি?
ডোমেইন হচ্ছে ইন্টারনেটের দুনিয়াতে আপনার ঠিকানা।  ব্রাউজারে আমরা যে নামটি টাইপ করে আমাদের কাঙ্খিত সাইটে প্রবেশ করি এটিই হচ্ছে ডোমেইন বা ডোমেইন নাম। আমরা যখন কোন ডোমেইন নিবার কথা চিন্তা ভাবনা করবে তখন আমাদেরকে অবশ্যই খেয়াল করতে হবে ডোমেইনের নাম টাক যেন খুব সুন্দর ও সহজ স্পেলিং এর হয় ও সহজে যেন ভিজিটর মনে রাখতে পারে।
সাব-ডোমেইন হচ্ছে যখান কোন ডোমেইনের অভ্যন্তরে অন্যএকটি ডোমেইন খুলা হয় তখন তাকে সাব-ডোমেইন বলে থাকে। সাব ডোমেইনের স্ট্রকাচারটা দেখতে ঠিক এই রকম: http://www.blog.blogbd24.com বা blog.blogbd24.com
আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
হোস্টিং কি?
আমাদের সাইটের সকল ফাইল সমূহ যে স্থানে সংরক্ষিত থাকে তাকে হোস্টিং বলে থাকে।  হোস্টিং কে আমরা আমাদের কম্পিউটারের হার্ড ডিস্কের সাথে তুলনা করতে পারি।
আজকের এই টিউটোরিয়ালে আমি ব্লগিং ও এর সাথে সম্পৃক্ত সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছি। জানিনা কতটুকু আলোচনা করতে পেরেছি ও কতটুকু আপনাদের ভাল লেগেছে। এই সাইটে  এর আগেও অনেকে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে। তারপরও আমি আমার মত আলোচনা করার জন্য এই ব্লগ এই পোষ্টটি করেছি। কষ্ট করে পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এই পোষ্টটি পূর্বে আমার ব্লগ বিডি ২৪ ডট কম ব্লগে প্রকাশিত হয়েছিল। যদি সময় থাকে তাহলে একবার ঘুরে আসবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
Tag : , ,

The Won Blog Of EARN FOR TEICKS. The Blog Created by Bijoy Kumar Biswas. Designed by বিজয়*বিজন*বিজু