Popular Post

zwani.com myspace graphic comments

Showing posts with label oDesk. Show all posts

ZOVOXZ INSTITUTE-e নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ফ্রি কনসাল্টেশন !

নতুন ফ্রিল্যান্সারদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও গাইডলাইন দেয়ার জন্য ZOVOXZ INSTITUTE প্রতি শুক্রবার বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আয়োজন করছে ফ্রি কনসাল্টেশনের । যারা ফ্রিল্যান্সিং করার কথা ভাবছেন কিন্তু কোথা থেকে শুরু করবেন, কি দিয়ে শুরু করবেন বা কোন বিষয়ে কাজ করবেন এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যান ।
অনেকেই বিভিন্ন গ্রুপ, ব্লগ বা ফোরামে সাহায্য চান কিন্তু অনেকেই সেখান থেকে সমাধান দিলেও বুঝতে পারেন না । তাই তাদের সুবিধার্থে হাতে-কলমে বিষয়গুলো সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেয়ার জন্য ZOVOXZ এর একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস । ইতোমধ্যে কয়েক সপ্তাহে অনেক নতুন ফ্রিল্যান্সার বা ফ্রিল্যান্সার হতে আগ্রহীদের নিয়ে সফলভাবে কন্সালটেশনের আয়োজন করা হয়েছে । যারা ফ্রিল্যান্সিং করছেন তারা যদি কাজ করতে গিয়ে কোথাও সমস্যায় পড়েন তাহলে সরাসরি অফিসে গিয়ে ZOVOXZ TEAM এর সহায়তা নিয়ে সমস্যার সমাধান করতে পারবেন ।
Free-Consultation

কারা যোগ দিতে পারবে ?
  • নতুন ফ্রিল্যান্সার
  • ফ্রিল্যান্সার হতে আগ্রহী যে কেউ
  • প্রোগ্রামিং, ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ইত্যাদি নিয়ে কাজ করতে ইচ্ছুক ব্যাক্তি

কি কি বিষয়ে আলোচনা হবে ?
  • স্কিল ডেভলপমেন্ট
  • ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস
  • ক্যারিয়ার

কিভাবে যোগ দিবেন ?
ফ্রি কনসাল্টেশনে যোগ দিতে চাইলে এই লিঙ্ক থেকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে ।

অফিসের ঠিকানাঃ
জোভোক্স লিমিটেড
স্যুইট# ০৬, লেভেল# ০৮ (এ. কে কমপ্লেক্স)
১৯, গ্রিন রোড, ঢাকা-১২০৫
হটলাইনঃ ০১৫ ১১ ৯৬ ৮৬ ৯৯
ওয়েবসাইটঃ www.zovoxz.com
Tag : ,

সফল ফ্রিল্যান্সার হউন: সাথে বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল

আসসালামুআলাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকে লিখতে বসলাম ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে। ইদানিং এইটি অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এছাড়া অতিরিক্ত কিছু টাকা আয়ের জন্য অনেক ভালো একটি উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। কিন্তু এটি নিয়ে এখন ব্যবসা শুরু হয়ে গেছে। চারদিকে নানা রকম কোর্স, নানা রকম ওয়েবসাইট। কি বিশ্বাস করবো, কাকে বিশ্বাস করবো, কোন ওয়েবসাইট বিশ্বাস করব? এই প্রশ্নের জবাব আমি আপনাকে দিয়েই দেওয়াবো! কিভাবে? তাহলে পুরো লেখাটি পড়ুন।
প্রথমে শুরু করি ওয়েবসাইট দিয়ে। আপনি কিভাবে বুঝবেন, আপনি যে ওয়েবসাইটে কাজ করছেন এটি আসল নাকি নকল? এটির জন্য নিচের ছবিটি দেখুন।

কি দেখলেন? একটি ওয়েবসাইটের লিঙ্ক। এটি একটি সনদ বলা যায়। একটি ওয়েবসাইট কতটা আসল বা নকল তা নির্ভর করে এই সনদটির উপর। আমি বলতে চাচ্ছি, যে কোনো টাকা লেনদেনের ওয়েবসাইটে এই সনদটি অবশ্যই থাকবে। আর যদি না থাকে তাহলে বুঝবেন সেই ওয়েবসাইটে কোনো ঝামেলা আছে। তবে এই সনদ ছাড়া যে সব ওয়েবসাইটই নকল তা না, তবে ৯৫% ই নকল। তাই কোনো টাকা লেনদেনের ওয়েবসাইটকে বিশ্বাস করার আগে এই বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে নিন।
জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটের নাম সবারই জানা, তাই সেগুলো নিয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি না। কিন্তু আপনি কি কাজ করবেন? সেটি সম্পূর্ণ আপনার ভালো লাগা ও দক্ষতার উপর নির্ভর করে। তবে মনে রাখবেন, যদি আপনি একদিনে কোটিপতি হয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে থাকেন। তবে আমি বলবো ফ্রিল্যান্সিং বাদ দেন। তাহলে আপনি কোন কাজটি করতে পারেন? যদি আপনার হাতে খুব বেশি সময় না থাকে তবে এসইও এর কাজ শিখতে পারেন। এটি শিখতে খুব বেশি সময় লাগে না, কিন্তু কাজ করতে অনেক সময় প্রয়োজন। কারণ এসইও এক/দুই ঘন্টার কাজ না। আর ইদানিং বাংলাদেশে অনেকেই এসইও এর কাজ করছে। যার ফলে এই কাজের রেট দিন দিন কমে যাচ্ছে। ইদানিং দেখি ওদেস্ক এর ক্লায়েন্টরা কাজের বর্ণনার মাঝেই লিখে দেয় 0.20/hr ডলার বাকিটা আপনিই বুঝতেই পারছেন। এসইও শিখতে আপনার জন্য বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল
এছাড়া ওয়েব ডিজাইন ও গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজের রেট তুলনামূলক ভাবে বেশি। এই কাজ গুলো করতে এসইও এর থেকে কম সময় লাগে কিন্তু শিখতে অনেক সময় লাগে ও প্রচুর মাথা খাটাতে হয়। ওয়েব ডিজাইন ও গ্রাফিক্স ডিজাইনের উপর বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখতে চাইলে ফ্রী বাংলা টিউটোরিয়াল তো আছেই। এছাড়া আর্টিকেল লিখেও ভালো টাকা আয় করা সম্ভব, কিন্তু তাতে অবশ্যই ইংরেজীতে ভালো দখল থাকতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হওয়ার কিছু উপায়:

  • এটির জন্য অবশ্যই আপনাকে দক্ষ হতে হবে
  • সুন্দর একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে
  • আপনার একটি সুন্দর ব্লগ বা ওয়েবসাইট থাকা উচিত, যাতে আপনার দক্ষতার পূর্ণ পরিচয় পাওয়া যায়
  • ক্লায়েন্টকে মুগ্ধ করার মত কভার লেটার লেখার যা অবশ্যই কাজের বর্ণনার সাথে মিল থাকতে হবে
  • ক্লায়েন্ট যে কাজটির জন্য জব পোস্ট করেছে, যদি সম্ভব হয় তবে সেই কাজের কিছু স্যাম্পল করে কভার লেটারে যুক্ত করে দিন
  • আপনার স্কাইপি, গুগলটক্, ইয়াহু ম্যাসেঞ্জার, টিম ভিউয়ার সবসময় একটিভ রাখুন
  • সবসময় ক্লায়েন্টের সাথে দ্রুত যোগাযোগের চেষ্টা করুন
  • যে কাজ পারবেন না শুধু শুধু ঐসব কাজে বিড দিবেন না
আর সকল ফ্রিল্যান্সারের কাছে আমার আকুল আবেদন, দয়া করে মনসম্মত রেটে বিড দিবেন। $০.২/hr রেটে কাজ করার থেকে রাস্তার মাঝে ভিক্ষা করেন, অনেক বেশি টাকা পাবেন। আমরা অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করতে আগ্রহী কিন্তু ঠিক মত প্রোফাইল তৈরি করতে পারি না বা সঠিক নিয়মে তা করি না। যার ফলে আমাদের কাজ পাওয়াটা খুব কষ্টকর হয়ে যায়। এই নিয়ে বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন।
সবশেষে বলবো, কষ্ট করুন, দক্ষ হউন, সফলতা আপনার কাছে আসতে বাধ্য। আমার কোনো কথায় কেউ কষ্ট পেয়ে থাকলে মাফ করবেন। সবাইকে ধন্যবাদ।
Tag : ,

ফ্রিল্যান্সারদের ডলার ভাঙ্গিয়েও আয় করা যায়

 একাধারে ওয়েব ডেভেলপার, গ্রাফিক্স ডিজাইনার, ব্লগার, এসইও, আউটসোর্সিং এবং ইন্টারনেট মার্কেটিং নিয়ে কাজ করছি। 2008 সালে এস.এস.সি পরীক্ষা শেষ করে আতাউর রহমান সোহেল নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে প্রথম মাইক্রোসফট অফিস সম্পর্কে শিক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে এই জগতে আমার অনুপ্রবেশ। আমার প্রথম ওয়েবডিজাইন মাত্র ১ মাস নিজে নিজে শেখার পরেই করি। এই কাজের পর থেকেই আবার সবার সামনে নিজেকে অন্য পরিচয়ে নিয়ে আসি। শুরু হয় নতুন জীবনের পদচারনা এবং এখনও চলছে।
আমি গতানুগতিক ধারার বাইরে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে থাকি। বাংলাদেশে যারা অনলাইনে আয় করা ডলার ক্যাশ করতে সমস্যায় পরেন তাদের জন্য আমি পেপ্যালসহ অন্য ইন্টারন্যাশনাল কার্ড সাপোর্ট দিয়ে থাকি। নতুন যারা ফ্রিল্যান্সিং এ আসেন তাদের জন্য প্রাথমিক অবস্থায় ডলার ভাঙ্গান একটু ঝামেলা হয়ে যায়। আবার অনেক পুরানা লোকও জরুরী টাকার প্রয়োজনে আমার কাছে ডলার ভাঙ্গাতে আসে। আমি তাদের ডলার ভাঙ্গিয়ে দিয়ে একটা কমিশন রাখি। এর থেকেও আমার আয় হয়। আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম পেবিডিটি।
আমি যখন দেশের বাইরের কাজ যোগাড় করার চিন্তা করি, তখন মাথাতে আসে প্রথম ই-কমার্স ব্যবসা করার। এই পরিকল্পনা থেকে আমি আমার এক অষ্ট্রেলিয়া প্রবাসী বন্ধুর মাধ্যমে সে দেশে ব্যবসা করার লাইন্সেস নেই। একটা ই-কমার্স সাইট বানাই আমার অষ্ট্রেলিয়া প্রবাসী সেই বন্ধুর সাহায্য নিয়ে। তখন এই ব্যবসার জন্য পেপ্যাল, মাস্টারকার্ড, ভিসা কার্ড এর ব্যবস্থা করি। ৫ টা অষ্ট্রেলিয়ান ওয়্যার হাউজের সাথে চুক্তিও শেষ করি। কিন্তু যে ধরনের সেটআপ দরকার সেটার ব্যবস্থা করতে পারছিলাম না। তখন আপাতত সেটার পরিকল্পনা বন্ধ রাখলাম। আবার অন্যদিকে আমার কাছে বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল কার্ড আছে জানার পর অনেকে তাদের বিভিন্ন সার্ভিসের জন্য আমার সাহায্য নেয়া শুরু করল। তখন অনেকের অনুরোধ রাখতে গিয়ে শুরু করি অনলাইন পেমেন্ট সাপোর্ট ব্যবসা। এই প্রজেক্টের নাম দেই পেবিডিটি। সেটা করার পর আমি অনেক কিছু শিখতে পারি। ফ্রিল্যান্সিং জগতের অনেক অলিগলি সম্পর্কে জানতে পারি। কারন যারা অনলাইনে উপার্জন করে তাদের অনেকে ডলার আনার জন্য পেবিডিটি'র সার্ভিস নিয়ে থাকে। এই সার্ভিস দিতে গিয়ে দেখি, অনেকে অনেক জায়গা থেকে ইনকাম করে। অনেক অজানা পদ্ধতিগুলো জানতে পারি। মূলত এই ব্যবসা করতে গিয়েই ফ্রিল্যান্সিংয়ের ব্যাপারে ভাল ভাবে উদ্ধুদ্ধ হই।
আমাদের দেশে অনলাইনে যারা উপার্জন করে তারা সবাই এক জায়গাতেই দৌড়ায়। যখন ডাটা এন্ট্রির হাওয়া ছিল তখন সবাই মিলে এই কাজটাই করেছে। যখন লাইভ স্ট্রিমিংয়ের এফিলিয়েশন শুরু হল সবাই এই জায়গাতে ঝাপিয়ে পড়ল। এখন চলছে ওডেস্কের হাওয়া, সবাই এখন এখানে সাতার কাটছে। কিন্তু অনলাইন ইনকাম মানে শুধু মাত্র ওডেস্ক, এফিলিয়েশন না। আরও অনেক উপায় আছে, যেগুলা আমরা জানিনা। সেগুলা মানুষকে জানানোর জন্য আমার একটা বই ছাপানোর পরিকল্পনা আছে। সেটা বর্তমানে প্রতি মঙ্গলবার দৈনিক আমার দেশ পত্রিকাতে "অনলাইনে ইনকামের ১০০ উপায়" শিরোনামে ছাপা হচ্ছে। এখানে আমি অনলাইনে ইনকামের সত্যিকারের ১০০ টা উপায় নিয়ে ধারাবাহিকভাবে লিখছি। ভবিষ্যতে বই আকারে প্রকাশ করার ইচ্ছা আছে, যদি আল্লাহ সেই সুযোগ দিয়ে থাকেন।
বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং অনেক ভাল অবদান রাখার সম্ভাবনা আছে। আমাদের মত দরিদ্র দেশগুলোতে শ্রমের মূল্য কম দেখে বায়াররা এসব কাজ করিয়ে নিতে আগ্রহবোধ করে। এদেশে বর্তমানে মানুষদের মধ্যে প্রচুর আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে এই ব্যপারে। অনেকে কাজ করার জন্য এগিয়ে আসছে আবার অনেকে ব্যক্তিগতভাবে কিংবা সংগঠিতভাবে অন্যকে দক্ষ করে তৈরির জন্য এগিয়ে এসেছে। এটা অনেক ভাল লক্ষণ। ইতিমধ্যে বায়ারদের কাছে বাংলাদেশের ব্যাপারে ভাল ধারনা তৈরি হয়েছে। তবে আমাদের দেশে বিদ্যুৎ সমস্যা এবং ইন্টারনেট সমস্যাটা সবচেয়ে বেশি। এই দিকগুলোতে সমস্যা দূর করা গেলে ঢাকার বাইরের জেলাগুলো থেকে আরো অনেক লোক প্রস্তুত হবে এই কাজ করার জন্য। আমাদের দেশে তথ্যপ্রযুক্তির যাত্রা খুব বেশিদিনের নয়। তারপর অনেক মানুষের চেষ্টাতে আমরা খুব দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছি। অনেক ব্লগ এবং ফেসবুক আপনি দেখে থাকবেন অনেক সফল ব্যক্তি তাদের অনেক ব্যস্ততার মধ্যেও যেকোন ধরনের সাহায্য কেউ চাইলে সহযোগিতা করে। বিভিন্ন ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমেও তারা অনেক দক্ষ লোক তৈরির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যেখানে এদেশের সব জায়গাতে এখন কলুষিত হয়ে গেছে, সেখানে আইটি জগতের এই রকম সৎ পরিবেশ আমাকে বড় স্বপ্ন দেখায়। এটা আমাদের তথ্য প্রযুক্তির অনেক ভাল দিক।
আমার এই মুহুর্তে ২টা দাবি সরকারের কাছে। বিদ্যুৎ সমস্যা দূর করতে হবে, ইন্টারনেট সেবা দেশের সবজায়গাতে সহজলভ্য করতে হবে। বাংলাদেশের ইন্টারনেট সার্ভিস আগে থেকে অনেকগুন উন্নত হয়েছে। তবে অনেক ভাল করতে হবে। আমার কাছে মনে হয় সরকারের এই জায়গাতে নিয়ন্ত্রন অনেক কম। যে যার মত ব্যবসা করে যাচ্ছে। সরকারকে এখনই জোরালো কোন পদক্ষেপ নেয়া জরুরী। ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আগ্রহ তৈরির জন্য সরকারকে উদ্যোগ নেয়া উচিত।
আর ফ্রিল্যান্সিং এ যারা ভালো পারফরমেন্স করাতে চান তাদের জন্য বলছি, সবার আগে ইংরেজী জানতে হবে। বায়ারদের সাথে কমিউনিকেশনের জন্য এটা জরুরী। ধৈর্য্য বাড়াতে হবে। কম্পিউটারের যেকোন একটি বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। সাধারনত এসইও, গ্রাফিক্স এবং ওয়েব ডিজাইন জানা লোকদের ফ্রিল্যান্সিং এ ভাল চাহিদা করতে পারে। আগে কিছু শিখার জন্য সময় ব্যয় করতে হবে। এখন যেকোন কিছুর জন্য অনেক ভাল ভাল প্রতিষ্ঠান আছে, বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্লগগুলো থেকেও অনেক কিছু শিখা যায়। তাছাড়া ইউটিউব তো আছেই। আগেই টাকার জন্য কাজ না করে, দক্ষ হওয়ার জন্য কাজ করুন। যখন আপনি দক্ষ হবেন তখন টাকা আপনার পিছনে ছুটবে।
Tag : ,

The Won Blog Of EARN FOR TEICKS. The Blog Created by Bijoy Kumar Biswas. Designed by বিজয়*বিজন*বিজু